লাইফ স্টাইল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
লাইফ স্টাইল লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বাসর রাতে মিলন করার নিয়ম
বাসর রাতে স্ত্রীর সাথে মিলন করার নিয়ম শিখে নিন। বাসর রাতে স্ত্রীর সাথে যৌন মিলন উপভোগ করতে এবং স্ত্রীকে যৌন মিলনের পূর্ণ সুখ দিতে বাসর রাতের সেক্স টিপস গুলো জেনে নিন। বাসর রাতে স্ত্রীর সাথে কি করবেন, বাসর রাতে স্ত্রীকে কিভাবে বশ করবেন সেসব তথ্য পাবেই আজকেই এই লেখায়। বাসর রাতকে মজার ও আনন্দময় করতে নিচের লেখা গুলো একে একে পড়ে নিন।
বর কে খুশি করার উপায় ও নিয়ম
প্রশ্নঃ বর কে খুশি করার উপায় কি? কি করলে বর বউয়ের প্রতি খুবই খুশী হয়?
উত্তরঃ সুখী দাম্পত্য জীবন গঠনে স্বামীকে খুশী রাখার চেষ্টা প্রত্যেক স্ত্রীর করা উচিত। সংসারে স্বামীকে খুশি ও আনন্দিত রাখতে স্বামীর পছন্দ ও অপন্দনীয় কাজ গুলো সম্পর্কে জেনে পছন্দের কাজের দ্বারা স্বামীকে খুশি রাখা যায় ও অপছন্দনীয় কাজ করা থেকে বিরত থেকে স্বামীর অসন্তুষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
বরকে খুশি রাখতে আমার কাছে এমন কিছু পরামর্শ আছে যা স্বামীদের কাছে খুবই পছন্দের ও এই কাজ গুলোর দ্বারা স্বামীরা স্ত্রীর প্রতি খুবই খুশী হয়। তাই আপনার বরকে খুশী করতে এই কাজ গুলো করুন। সম্পূর্ণ পরামর্শ পড়তে নিচের ছবির উপরে ক্লিক বা টাচ করুন।
উত্তরঃ সুখী দাম্পত্য জীবন গঠনে স্বামীকে খুশী রাখার চেষ্টা প্রত্যেক স্ত্রীর করা উচিত। সংসারে স্বামীকে খুশি ও আনন্দিত রাখতে স্বামীর পছন্দ ও অপন্দনীয় কাজ গুলো সম্পর্কে জেনে পছন্দের কাজের দ্বারা স্বামীকে খুশি রাখা যায় ও অপছন্দনীয় কাজ করা থেকে বিরত থেকে স্বামীর অসন্তুষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
বরকে খুশি রাখতে আমার কাছে এমন কিছু পরামর্শ আছে যা স্বামীদের কাছে খুবই পছন্দের ও এই কাজ গুলোর দ্বারা স্বামীরা স্ত্রীর প্রতি খুবই খুশী হয়। তাই আপনার বরকে খুশী করতে এই কাজ গুলো করুন। সম্পূর্ণ পরামর্শ পড়তে নিচের ছবির উপরে ক্লিক বা টাচ করুন।
বিয়ের পর মেয়েরা কেনো মোটা হয়? জেনে নিন কারণ
বিয়ের পরে মেয়েদের মোটা হওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। তা দেখে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে যে বিয়ের পর মেয়েরা কেনো মোটা হয়ে যায়? বিয়ের পর মেয়েরা ৮টি কারণে মোটা হয়ে যায়। জেনে নিন সেসব কারণ।
পড়তে ক্লিক করুনঃ বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যাওয়ার কারণ
পড়তে ক্লিক করুনঃ বিয়ের পর মেয়েরা মোটা হয়ে যাওয়ার কারণ
আপনার আচরণগত দক্ষতা উপভোগ করুণ
উন্নত আচরণগত দক্ষতার সুফল শুধু পরকালে পাওয়া যাবে এমন নয়; বরং এর ফলাফল আপনি বাস্তব জীবনে এবং ইন্দ্রিয়গ্রাহ্যভাবে উপভোগ করতে পারবেন। ভালো আচরণ দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে মানুষের মন জয় করে নিতে পারবেন অতি সহজে।
বিস্তারিত পড়ুন উপভোগ করুণ আচরণগত দক্ষতা
স্ত্রীর সাথে রাত যাপন করা
ইসলাম পারিবারিক যে সমস্ত অধিকার নির্ধারণ করে দিয়েছে, তা আদায়ে অধিকাংশ লোকই ক্রুটি করে থাকে। অনেক পরিবারে দেখা যায়, স্বামী স্ত্রীর প্রতি সম্পূর্ণ উদাসীন থাকে। তার যৌন চাহিদা পূরণকে কোন দায়িত্বই মনে করে না।
বিস্তারিত পড়ুন স্ত্রীর সাথে রাত যাপন করা
স্ত্রীর মনোরঞ্জন করা স্বামী কর্তব্য
অনেক মুসলিম স্বামী মনে করেন যে স্ত্রীকে ভরণ পোষণ করাই তার একমাত্র দায়িত্ব। এ ধারণা টি তৈরি হয়েছে কোরআন হাদীসের জ্ঞানের অভাবে। কিন্তু স্ত্রীকে মনোরঞ্জন করা স্বামীর জন্য কর্তব্য।
বিস্তারিত পড়ুন স্ত্রীর মনোরঞ্জন করা স্বামী কর্তব্য
হৃদয় জয়ের চাবি
প্রত্যেক মানুষের হৃদয়ের একটি বিশেষ চাবি আছে।
তার স্বভাব ও প্রকৃতি বুঝতে পারলেই আপনি সে চাবিটির সন্ধান পাবেন।
আরো পড়ুন : হৃদয় জয়ের চাবি
সব কিছুর সঙ্গে মানিয়ে চলবেন না
আপনি সব সময় অন্যায়, অবিচার, অপসংস্কৃতি, হিংসা, বিবাদ অশ্লীলতার সঙ্গে মানিয়ে না চলে বরং যারা এসবের মধ্যে রয়েছে তাদেরকে আপনার সৃজনশীলতা বুদ্ধিসত্ত্বাও স্মার্টনেস দিয়ে বুঝান তারা যেটা করছে সেটা স্মার্টনেস নয়। যদিও প্রথম প্রথম অনেক চাপ সইতে হবে। আপনি যখন সকল প্রতিকূলতা কাটিয়ে নতুনত্ব ও আলাদাভাবে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারবেন। যখন এই অপস্মার্টনেসের সঙ্গে নিজেকে না মিলিয়ে সকলকে বুঝতে সক্ষম হবেন। তখনই প্রকৃত স্মার্টনেস ফুটে উঠবে। তখন দেখবেন অনেকেই আপনার স্টাইল ফলো করছে। আবার অনেকে আছে ফরমাল অনুষ্ঠানে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেনা। এসব ক্ষেত্রে মানিয়ে নেওয়া উচিৎ। আনন্দ উপভোগ করা উচিৎ, হাসি ঠাট্টা করা উচিৎ।
আরো পড়ুন সব কিছুর সঙ্গে মানিয়ে চলবেন না
অনুষ্ঠানের ধরণ বুঝে পোশাক পড়া উচিৎ
মনে রাখবেন পোশাকই স্মার্টনেসের প্রতীক। কিন্তু সেটা হতে হবে মানানসহ ও ফ্যাশন প্রবল। পোশাক নির্বাচনের আগে চিন্তা করতে হবে। আপনি…
বিস্তারিত পড়ুন অনুষ্ঠানের ধরণ বুঝে পোশাক পড়া উচিৎ
মানুষের মন জয় করে স্টার হয়ে যায়
মানুষের মন জয় করে তাঁদের কাছে প্রিয় হোন। শুধু টাকা পয়সা ও পদবী দিয়েই মানুষের মন জয় করা যায় না। তাই জেনে নিন মানুষের মন জয় করার সহজ উপায় সম্পর্কে। আর হয়ে যান স্টার।
আরো পড়ুন : মানুষের মন জয় করার শত উপায়
আকর্ষনীয় সুন্দর ঠোট পেতে যা করবেন
বছরের শেষ মানে পার্টি, আউটিং, পিকনিক, বিয়ে বাড়ি আরও কত কী৷ আর সব জায়গায় সেরা লুক পাওয়ার জন্য দরকার, সুন্দর ঠোঁট৷ লিপ কালার বাছবেন কী করে? জানাচ্ছে 'অন্য সময়'
লাল
মেকআপকে আরও সুন্দর করে তুলতে লাল রঙের লিপস্টিকের জুড়ি মেলা ভার৷ তাছাড়া লাল রং সব স্কিন টোনেই ভালো লাগে৷ যে কোনও পার্টি বা বিয়েবাড়িতে এই লিপ কালার ব্যবহার করা যেতেই পারে৷ মুখকে আরও উজ্জ্বল করে তুলবে এই রঙটি৷ তাছাড়া হালকা করে ব্যবহার করলে রোজকার জীবনযাত্রায়ও আপনাকে পারফেক্ট ঠোঁট দেবে এই শেডটি৷
নিউট্রাল
এই রং আপনার ঠোঁটকে খুব স্বাভাবিক একটা লুক দেয়৷ আপনার ঠোঁটের রংকেই আরেকটু বিশেষ করে তোলে এই লিপস্টিকটি৷ বলা বাহুল্য এই লিপ কালারও সকলকেই মানায়৷ রোজ ব্যবহার করার জন্য এই রঙের লিপস্টিক আদর্শ৷ তাছাড়া যে কোনও সকালের অনুষ্ঠানে সেরা ঠোঁট পাওয়ার জন্য এই লিপ কালার ব্যবহার করুন৷
গোলাপি
নিয়ন রং বেশ ভালো লাগে? কিন্ত্ত ট্রাই করছেন না মানাবে কিনা সেটা ভেবে? তাহলে আজই কিনে ফেলুন উজ্জ্বল গোলাপি রঙা লিপস্টিকটি৷ এই রংটিও সবাইকে মানায়৷ ফলে আপনাকেও দারুণ লাগবে৷ তাছাড়া যে কোনও পার্টিতে নিয়ন রঙা লিপ কালার যে আপনাকে ফ্যাশনিস্তা ট্যাগ অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে সেটা তো আপনার জানা৷
কোরাল
বোল্ড কমলা রঙের লিপস্টিক সকলকে মানায় না৷ তবুও সেটা পরখ করার সুন্ত বাসনা আপনার মনে রয়েছে? কোনও ব্যাপার নয়৷ আপনি বরং কমলার পরিবর্তে কোরাল রং ট্রাই করুন৷ এই মিষ্টি রঙও কিন্ত্ত ফ্যাশনে ইন এবং এটি খুব সুন্দরভাবে কমলা রঙের প্রক্সি দেবে৷ সর্বোপরি এই রংটিও সকল ত্বকের অধিকারিণীদের মানায়৷ তাহলে দেরি কিসের, হাই বলে ফেলুন পাউট ফ্রেন্ডলি ঠোঁটকে৷
অক্সব্লাড
একটু বোল্ড লুক পাওয়ার জন্য অক্সব্লাড শেডটি ট্রাই করুন৷ বেরি টোনের এই রংটিও সকলকে মানায়৷ ফলে মেলে পারফেক্ট ঠোঁট৷ তাছাড়া এই রঙটি আপনাকে জৌলুসপূর্ণ লুক দেয়৷ ফলে আপনি থাকেন ক্লিক রেডি৷
সূত্র : আকর্ষনীয় সুন্দর ঠোঁট পান (কিছু লিপস্টিকের নাম)
লাল
মেকআপকে আরও সুন্দর করে তুলতে লাল রঙের লিপস্টিকের জুড়ি মেলা ভার৷ তাছাড়া লাল রং সব স্কিন টোনেই ভালো লাগে৷ যে কোনও পার্টি বা বিয়েবাড়িতে এই লিপ কালার ব্যবহার করা যেতেই পারে৷ মুখকে আরও উজ্জ্বল করে তুলবে এই রঙটি৷ তাছাড়া হালকা করে ব্যবহার করলে রোজকার জীবনযাত্রায়ও আপনাকে পারফেক্ট ঠোঁট দেবে এই শেডটি৷
নিউট্রাল
এই রং আপনার ঠোঁটকে খুব স্বাভাবিক একটা লুক দেয়৷ আপনার ঠোঁটের রংকেই আরেকটু বিশেষ করে তোলে এই লিপস্টিকটি৷ বলা বাহুল্য এই লিপ কালারও সকলকেই মানায়৷ রোজ ব্যবহার করার জন্য এই রঙের লিপস্টিক আদর্শ৷ তাছাড়া যে কোনও সকালের অনুষ্ঠানে সেরা ঠোঁট পাওয়ার জন্য এই লিপ কালার ব্যবহার করুন৷
গোলাপি
নিয়ন রং বেশ ভালো লাগে? কিন্ত্ত ট্রাই করছেন না মানাবে কিনা সেটা ভেবে? তাহলে আজই কিনে ফেলুন উজ্জ্বল গোলাপি রঙা লিপস্টিকটি৷ এই রংটিও সবাইকে মানায়৷ ফলে আপনাকেও দারুণ লাগবে৷ তাছাড়া যে কোনও পার্টিতে নিয়ন রঙা লিপ কালার যে আপনাকে ফ্যাশনিস্তা ট্যাগ অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে সেটা তো আপনার জানা৷
কোরাল
বোল্ড কমলা রঙের লিপস্টিক সকলকে মানায় না৷ তবুও সেটা পরখ করার সুন্ত বাসনা আপনার মনে রয়েছে? কোনও ব্যাপার নয়৷ আপনি বরং কমলার পরিবর্তে কোরাল রং ট্রাই করুন৷ এই মিষ্টি রঙও কিন্ত্ত ফ্যাশনে ইন এবং এটি খুব সুন্দরভাবে কমলা রঙের প্রক্সি দেবে৷ সর্বোপরি এই রংটিও সকল ত্বকের অধিকারিণীদের মানায়৷ তাহলে দেরি কিসের, হাই বলে ফেলুন পাউট ফ্রেন্ডলি ঠোঁটকে৷
অক্সব্লাড
একটু বোল্ড লুক পাওয়ার জন্য অক্সব্লাড শেডটি ট্রাই করুন৷ বেরি টোনের এই রংটিও সকলকে মানায়৷ ফলে মেলে পারফেক্ট ঠোঁট৷ তাছাড়া এই রঙটি আপনাকে জৌলুসপূর্ণ লুক দেয়৷ ফলে আপনি থাকেন ক্লিক রেডি৷
সূত্র : আকর্ষনীয় সুন্দর ঠোঁট পান (কিছু লিপস্টিকের নাম)
নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে পোশাক নির্বাচন
বিস্তারিত পড়ুন নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে পোশাক নির্বাচন
মহিলাদের জন্য একটি জরুরী উপদেশ
পিত্রালয়ে গিয়ে কিছুতেই স্বামীর বাড়ির দুর্ণাম করবে না। এমনকি চিঠি-পত্রের মাধ্যমেও নয়। কেননা এমন অনেক দুর্ণাম আছে, যার কারণে গুনাহ হয়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে। স্বামীর বাড়ীর দুর্ণাম করা ধৈর্য ও সহনশীলতার পরিচায়ক নয়। এর কারণেই অধিকাংশ সময় উভয় পক্ষে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়।
বিস্তারিত মহিলাদের জন্য একটি জরুরী উপদেশপারিবারিক ঝগড়া হতে আত্মরক্ষার উপায়
অনেক পরিবারে ঝগড়া-ফ্যাসাদ লেগে থাকে। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া, স্ত্রীর ননদের, জা এর সাথে ঝগড়া এমনকি স্বীয় মা-বাবার সাথেও স্ত্রীর কারণে ছেলেদেরকে ঝগড়া করতে দেখা যায়। জেনে নিন এসব ঝগড়া ফ্যাসাদ কিভাবে এড়িয়ে চলবেন।
বিস্তারিত পারিবারিক ঝগড়া হতে আত্মরক্ষার উপায়
যেসব ভুল থেকে দূরে থাকা উচিত
আমরা নিজের অজান্তেই অনেক ভুল করে বসি। অভ্যাস কিংবা সময়ের স্বল্পতা
থেকে ওইসব ভুল হয়ে থাকে। আর এতে ক্ষতি হয় আমাদেরই। তাই অবশ্যই ওইসব ভুল
এড়িয়ে চলতে হবে। আমাদের প্রতিদিন যে ভুলগুলো হয়, তার কয়েকটি নিচে তুলে ধরার
প্রয়াস পেয়েছি।
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।
ফ্লস ব্যবহার না করা: অনেকেই দাঁত পরিষ্কারের জন্য
শুধু ব্রাশ করেন।তবে ব্রাশের মতোই গুরুত্বপূর্ণ হলো ফ্লস (দাঁত
পরিষ্কারের জন্য এক রকম সুতো) ব্যবহার। কারণ টুথব্রাশ অনেক সময় দাঁতের
মধ্যবর্তী স্থানে জমে থাকা খাদ্যকণা পরিষ্কার করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে
ডেন্টাল ফ্লস দিনে একবার ব্যবহার করলে দাঁতের মাঝে জমে থাকা খাদ্যকণা
পরিষ্কার হয়ে যায়। নিয়মিত ফ্লস না করলে সহজেই দাঁতে গর্ত হয় এবং ব্যথা ও
প্রদাহ তৈরি করে। তাই অবশ্যই এ ভুলটি এড়িয়ে চলা উচিৎ সবারই।
ভারি ব্যাগ বহন : কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের
বই-খাতা নেওয়ার জন্য প্রতিদিন ভারি ব্যাগ বইতে হয়। চাকরিজীবীদেরও অনেক সময়
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ভারি ব্যাগ টানতে হয়। কিন্তু কাঁধের একপাশে ভারি
ব্যাগ বহন করলে মেরুদণ্ড ও শরীর ভারসাম্য হারায়। এরফলে পিঠে ব্যাথা হতে
পারে।
নির্দিষ্ট সময়ে না ঘুমানো: প্রত্যেকের জন্য ঘুম
খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দেওয়ার জন্য ঘুম প্রয়োজন। তাই
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়া উচিত। অনেকেই দেরিতে ঘুমাতে যান অথবা
খুব অল্প সময় ঘুমান। তারা ভাবেন, পরে বেশি সময় ঘুমিয়ে তা পুষিয়ে নেবেন।
বাস্তবতা হলো, নিয়ম করে না ঘুমালে যে ক্ষতি হয়, বাড়তি সময় ঘুমিয়ে তা পুষিয়ে
নেওয়া যায় না।
নাস্তা না করা : সকালের নাস্তা সারাদিনের যেকোন
খাবারের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দিনের শুরুতে নাস্তা শরীরে সারাদিনের
প্রয়োজনীয় শক্তি যোগান দেয়। আর নাস্তা না করলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে
অনেকটাই। তাই যদি সকালে নাস্তা না করার অভ্যাস থাকে তবে তা পরিত্যাগ করা
উচিৎ।
অতিরিক্ত ব্যায়াম : ব্যায়াম করা ভালো; কিন্তু
অতিরিক্ত ব্যায়াম করা ভালো না। অতিরিক্ত ব্যায়াম শরীর সুস্থ রাখার চেয়ে
শরীরকে অনেক বেশি অসুস্থ করে দেয়। এমনকি নিয়মিত অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে নানা
ধরনের অসুখ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ব্যায়ামের কারণে সারাক্ষণ ক্লান্তি
লাগতে পারে, ঘুম কম হবে এবং অল্পতেই বিরক্তির উদ্রেগ হতে পারে। সূত্র:
টাইমস অব ইন্ডিয়া
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।
আধুনিক সম্পর্ক খুব সহজে কেন ভেঙে যায়?
আগের মতো ভালোবাসার আকুল প্রাণ আর চোখে পড়ে না।এখন যখন যেখানে ইচ্ছে
নর-নারী সম্পর্ক গড়ে তুলে। একটু এদিক-সেদিক হলেই সব শেষ। আজ সম্পর্ক হলো,
কাল তাতে বিচ্ছেদ; এমনটাই যেন হালের ফ্যাশন। হুটহাট পরস্পরের মাঝে ঝগড়া,
সম্পর্ক ভাঙা যাওয়া ইত্যাদির জন্য জীবনে নেমে আসে ঘোর হতাশাও।
কিন্তু কেন এমন হয়? আগের মতো কাছে আসার গল্প কেন হয় না? কেন আগের মতো
ভালোবাসতে পারে না বা ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে জীবন পার করতে পারে না?
সত্যি বলতে মানুষের মানসিকতা এখন আগের মতো নেই। দিনকে দিন তাতে পরিবর্তন
আসছে। এখন মানুষ ভালোবাসার গূঢ় অর্থই বুঝার চেষ্টা করে না। ভালোবাসার যে
বিশেষত্ব আছে তা তাদের মাথায় থাকে না। ভালোবাসা এখন বস্তুবাদী হয়ে গেছে।
পারস্পরিক ভোগবিলাসেই সবাই মত্ত এখন। মূলত অনেকগুলো কারণে আধুনিককালের
সম্পর্কগুলো সহজেই ভেঙে যায়। নিচে এমন কিছু কারণই তুলে ধরার প্রযাস পেলাম।
শারীরিক সম্পর্ককে প্রাধান্য দেয়া: আজকালকার যুগে এই
বিষয়টি এতো বেশি উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছে যে মানুষ শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক
গড়ে তোলার জন্যই প্রেমের সম্পর্ক তৈরি করে। আর কার্যসিদ্ধি হলেই সম্পর্ক
শেষ। কিংবা যদি কার্যসিদ্ধি নাও হয় তাহলেও সম্পর্ক থাকে না।
হঠাৎ পাওয়া কিছুতে সহজে বিশ্বাস করা: ইদানিংকার অল্প
বয়েসি সকলেরই এই সমস্যা রয়েছে। ভবিষ্যৎ নিয়ে একেবারেই না ভেবে; বর্তমানে
কতোটা কি পেয়ে যাচ্ছেন, তার উপরেই মানুষ চিনে বিশ্বাস করে ফেলেন অনেকে। ফলে
পরবর্তীতে যখন পরিবর্তন আসে তখন বিশ্বাস উবে যায় এবং তখনই সম্পর্কে ভাঙন
ধরে।
শুধুই সময় কাটানোর মানসিকতা: আজকালকার ছেলেমেয়েদের
চিন্তা ভাবনাই পরিবর্তিত হয়ে গিয়েছে। প্রেম করে একসাথে চিরকাল থাকার চিন্তা
অনেককেই কম করতে দেখা যায়। বরং ডেটিং করে সময় কাটানোতেই যেনো সকলের আগ্রহ
বেশি। আর যখনই এই দিকটাতে সমস্যা হয় তখনই ব্রেকআপের ঘণ্টা বাজে।
সবকিছুকে নাটক বা সিনেমার মতো ভাবা: ছোটবেলা থেকেই নাটক
সিনেমায় সুখী জীবন ও ভালোবাসা দেখে অনেকের মনে ধারণা হয়ে গিয়েছে জীবনটাও
এমনই হবে, কিন্তু বাস্তবে যখন এমনটি হয় না তখন সঙ্গীর দোষ ধরা শুরু করে
দেন। যার কারণে খুব সহজেই সম্পর্কে ভাঙন চলে আসে।
প্রতিশ্রুতি থেকে দূরে থাকা:মানুষের সহ্য ক্ষমতা এবং
ধৈর্য দুটোই কমে গিয়েছে। যার ফলে কেউ কারো জন্য কম্প্রোমাইজ করতে চান না।
আগের মতো করা তো অনেক দুরের ব্যাপার একটু ছাড়ও দিতে চান না অনেকেই। সুতরাং
মতের মিল না হলে কম্প্রোমাইজ না করে ব্রেকআপের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন অনেকই।
সবসময় অতিরিক্ত উত্তম কিছুর খোঁজ করতে থাকা: একটি
সম্পর্কে থেকেও নজর কিন্তু সব সময় ঘুরতে থাকে পারফেক্ট কিছু খোঁজার পেছনে।
আজকালকার যুগে এটিই নজরে পড়ে বেশ। আর একারণেই একের পর এক সম্পর্ক ভাঙন দেখা
যায়। বিষয়টি কিছুই নয়, শুধুই জীবনে একজন পারফেক্ট সঙ্গী খোঁজার ঝামেলা।
নিজের কাজের জন্য সঙ্গীকে অবহেলা করা: আধুনিক এই যুগে
মানুষ জীবন যাপনের জন্য এতো বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন যে সঙ্গীকেও দেয়ার মতো
সময় খুঁজে পান না। কিন্তু মূল ব্যাপারটি তেমন নয়। সঙ্গীকে প্রাধান্য দিলে
দেয়াই যায়, কিন্তু কাজটা করতে গিয়ে সঙ্গীর দিকে তাকান না অনেকেই, ভাবেন ‘সে
তো আমারই’। এতেও কিন্তু সম্পর্কে অনেক সময় ভাঙন চলে আসে।
ভালোবাসার প্রকৃত অর্থ বুঝতে না পারা: ইদানীংকালের
মানুষের প্রেম ভালোবাসার খেলা দেখলে মনে হয় না,তারা ভালোবাসার আসল অর্থ কি
তা জানেন। ভালোবাসা অনেক পবিত্র, অনেক বেশি ত্যাগের তা এখনকার মানুষ ভুলেই
গিয়েছেন। আজকালকার যুগে ভালোবাসা শুধুই সময় কাটানোর বিষয়। আর একারণেই এতো
হুটহাট সম্পর্কে ভাঙন আসে।
সূত্রঃ elitedaily
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি
(
Atom
)