40) সূরা আল-মু’মিন (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা 85[বাংলা অর্থ সহ]

কোন মন্তব্য নেই
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺟَﻌَﻞَ ﻟَﻜُﻢُ ﺍﻟﻠَّﻴْﻞَ
ﻟِﺘَﺴْﻜُﻨُﻮﺍ ﻓِﻴﻪِ ﻭَﺍﻟﻨَّﻬَﺎﺭَ ﻣُﺒْﺼِﺮًﺍ
ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻟَﺬُﻭ ﻓَﻀْﻞٍ ﻋَﻠَﻰ
ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﻭَﻟَﻜِﻦَّ ﺃَﻛْﺜَﺮَ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ
ﻟَﺎ ﻳَﺸْﻜُﺮُﻭﻥَ
(61
তিনিই আল্লাহ যিনি রাত্র
সৃষ্টি করেছেন তোমাদের
বিশ্রামের
জন্যে এবং দিবসকে করেছেন
দেখার জন্যে। নিশ্চয় আল্লাহ
মানুষের প্রতি অনুগ্রহশীল,
কিন্তু অধিকাংশ মানুষ
কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না।
Allâh, it is He Who
has made the night
for you that you may
rest therein and the
day for you to see.
Truly, Allâh is full of
Bounty to mankind,
yet most of mankind
give no thanks.
ﺫَﻟِﻜُﻢُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺭَﺑُّﻜُﻢْ ﺧَﺎﻟِﻖُ ﻛُﻞِّ
ﺷَﻲْﺀٍ ﻟَّﺎ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻟَّﺎ ﻫُﻮَ ﻓَﺄَﻧَّﻰ
ﺗُﺆْﻓَﻜُﻮﻥَ
(62
তিনি আল্লাহ, তোমাদের
পালনকর্তা, সব কিছুর স্রষ্টা।
তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য
নেই। অতএব তোমরা কোথায়
বিভ্রান্ত হচ্ছ?
That is Allâh, your
Lord, the Creator of
all things, Lâ ilâha illa
Huwa (none has the
right to be
worshipped but He),
where then you are
turning away (from
Allâh, by worshipping
others instead of
Him)!
ﻛَﺬَﻟِﻚَ ﻳُﺆْﻓَﻚُ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ
ﺑِﺂﻳَﺎﺕِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻳَﺠْﺤَﺪُﻭﻥَ
(63
এমনিভাবে তাদেরকে বিভ্রান্ত
করা হয়, যারা আল্লাহর
আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে।
Thus were turned
away those who
used to deny the
Ayât (proofs,
evidences, verses,
lessons, signs,
revelations, etc.) of
Allâh.
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺟَﻌَﻞَ ﻟَﻜُﻢُ
ﺍﻟْﺄَﺭْﺽَ ﻗَﺮَﺍﺭًﺍ ﻭَﺍﻟﺴَّﻤَﺎﺀ
ﺑِﻨَﺎﺀ ﻭَﺻَﻮَّﺭَﻛُﻢْ ﻓَﺄَﺣْﺴَﻦَ
ﺻُﻮَﺭَﻛُﻢْ ﻭَﺭَﺯَﻗَﻜُﻢ ﻣِّﻦَ
ﺍﻟﻄَّﻴِّﺒَﺎﺕِ ﺫَﻟِﻜُﻢُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺭَﺑُّﻜُﻢْ
ﻓَﺘَﺒَﺎﺭَﻙَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺭَﺏُّ ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ
(64
আল্লাহ, পৃথিবীকে করেছেন
তোমাদের জন্যে বাসস্থান,
আকাশকে করেছেন ছাদ
এবং তিনি তোমাদেরকে আকৃতি
দান করেছেন, অতঃপর
তোমাদের আকৃতি সুন্দর
করেছেন
এবং তিনি তোমাদেরকে দান
করেছেন পরিচ্ছন্ন রিযিক।
তিনি আল্লাহ, তোমাদের
পালনকর্তা। বিশ্বজগতের
পালনকর্তা, আল্লাহ
বরকতময়।
Allâh, it is He Who
has made for you the
earth as a dwelling
place and the sky as
a canopy, and has
given you shape and
made your shapes
good (looking) and
has provided you
with good things.
That is Allâh, your
Lord, then blessed be
Allâh, the Lord of the
’Alamîn (mankind,
jinns and all that
exists).
ﻫُﻮَ ﺍﻟْﺤَﻲُّ ﻟَﺎ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻟَّﺎ ﻫُﻮَ
ﻓَﺎﺩْﻋُﻮﻩُ ﻣُﺨْﻠِﺼِﻴﻦَ ﻟَﻪُ
ﺍﻟﺪِّﻳﻦَ ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ
ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ
(65
তিনি চিরঞ্জীব, তিনি ব্যতীত
কোন উপাস্য নেই। অতএব,
তাঁকে ডাক তাঁর খাঁটি এবাদতের
মাধ্যমে। সমস্ত
প্রশংসা বিশ্বজগতের
পালনকর্তা আল্লাহর।
He is the Ever Living,
Lâ ilâha illa Huwa
(none has the right
to be worshipped but
He), so invoke Him
making your worship
pure for Him Alone
(by worshipping Him
Alone, and none else,
and by doing
righteous deeds
sincerely for Allâh’s
sake only, and not to
show off, and not to
set up rivals with
Him in worship). All
the praises and
thanks be to Allâh,
the Lord of the
’Alamîn (mankind,
jinns and all that
exists).
ﻗُﻞْ ﺇِﻧِّﻲ ﻧُﻬِﻴﺖُ ﺃَﻥْ ﺃَﻋْﺒُﺪَ
ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺗَﺪْﻋُﻮﻥَ ﻣِﻦ ﺩُﻭﻥِ
ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻟَﻤَّﺎ ﺟَﺎﺀﻧِﻲَ ﺍﻟْﺒَﻴِّﻨَﺎﺕُ
ﻣِﻦ ﺭَّﺑِّﻲ ﻭَﺃُﻣِﺮْﺕُ ﺃَﻥْ ﺃُﺳْﻠِﻢَ
ﻟِﺮَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ
(66
বলুন, যখন আমার কাছে আমার
পালনকর্তার পক্ষ থেকে স্পষ্ট
প্রমাণাদি এসে গেছে, তখন
আল্লাহ ব্যতীত তোমরা যার
পূজা কর, তার এবাদত
করতে আমাকে নিষেধ
করা হয়েছে। আমাকে আদেশ
করা হয়েছে বিশ্ব পালনকর্তার
অনুগত থাকতে।
Say (O Muhammad
SAW): ”I have been
forbidden to worship
those whom you
worship besides
Allâh, since there
have come to me
evidences from my
Lord, and I am
commanded to
submit (in Islâm) to
the Lord of the
’Alamîn (mankind,
jinns and all that
exists).
ﻫُﻮَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺧَﻠَﻘَﻜُﻢ ﻣِّﻦ
ﺗُﺮَﺍﺏٍ ﺛُﻢَّ ﻣِﻦ ﻧُّﻄْﻔَﺔٍ ﺛُﻢَّ ﻣِﻦْ
ﻋَﻠَﻘَﺔٍ ﺛُﻢَّ ﻳُﺨْﺮِﺟُﻜُﻢْ ﻃِﻔْﻠًﺎ
ﺛُﻢَّ ﻟِﺘَﺒْﻠُﻐُﻮﺍ ﺃَﺷُﺪَّﻛُﻢْ ﺛُﻢَّ
ﻟِﺘَﻜُﻮﻧُﻮﺍ ﺷُﻴُﻮﺧًﺎ ﻭَﻣِﻨﻜُﻢ ﻣَّﻦ
ﻳُﺘَﻮَﻓَّﻰ ﻣِﻦ ﻗَﺒْﻞُ ﻭَﻟِﺘَﺒْﻠُﻐُﻮﺍ
ﺃَﺟَﻠًﺎ ﻣُّﺴَﻤًّﻰ ﻭَﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ
ﺗَﻌْﻘِﻠُﻮﻥَ
(67
তিনি তো তোমাদের
সৃষ্টি করেছেন মাটির দ্বারা,
অতঃপর শুক্রবিন্দু দ্বারা,
অতঃপর জমাট রক্ত দ্বারা,
অতঃপর তোমাদেরকে বের
করেন শিশুরূপে, অতঃপর
তোমরা যৌবনে পদর্পণ কর,
অতঃপর বার্ধক্যে উপনীত
হও। তোমাদের কারও কারও এর
পূর্বেই মৃত্যু
ঘটে এবং তোমরা নির্ধারিত
কালে পৌঁছ
এবং তোমরা যাতে অনুধাবন
কর।
He, it is Who has
created you (Adam)
from dust, then from
a Nutfah [mixed
semen drops of male
and female discharge
(i.e. Adam’s offspring)
] then from a clot (a
piece of coagulated
blood), then brings
you forth as children,
then (makes you
grow) to reach the
age of full strength,
and afterwards to be
old (men and
women), though
some among you die
before, and that you
reach an appointed
term, in order that
you may understand.
ﻫُﻮَ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻳُﺤْﻴِﻲ ﻭَﻳُﻤِﻴﺖُ
ﻓَﺈِﺫَﺍ ﻗَﻀَﻰ ﺃَﻣْﺮًﺍ ﻓَﺈِﻧَّﻤَﺎ
ﻳَﻘُﻮﻝُ ﻟَﻪُ ﻛُﻦ ﻓَﻴَﻜُﻮﻥُ
(68
তিনিই জীবিত করেন এবং মৃত্যু
দেন। যখন তিনি কোন কাজের
আদেশ করেন, তখন একথাই
বলেন, হয়ে যা’-তা হয়ে যায়।
He it is Who gives life
and causes death.
And when He decides
upon a thing He says
to it only: ”Be!” and it
is.
ﺃَﻟَﻢْ ﺗَﺮَ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻳُﺠَﺎﺩِﻟُﻮﻥَ
ﻓِﻲ ﺁﻳَﺎﺕِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻧَّﻰ
ﻳُﺼْﺮَﻓُﻮﻥَ
(69
আপনি কি তাদেরকে দেখেননি,
যারা আল্লাহর আয়াত
সম্পর্কে বিতর্ক করে,
তারা কোথায় ফিরছে?
See you not those
who dispute about
the Ayât (proofs,
evidences, verses,
lessons, signs,
revelations, etc.) of
Allâh? How are they
turning away (from
the truth, i.e. Islâmic
Monotheism to the
falsehood of
polytheism)?
ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻛَﺬَّﺑُﻮﺍ ﺑِﺎﻟْﻜِﺘَﺎﺏِ ﻭَﺑِﻤَﺎ
ﺃَﺭْﺳَﻠْﻨَﺎ ﺑِﻪِ ﺭُﺳُﻠَﻨَﺎ ﻓَﺴَﻮْﻑَ
ﻳَﻌْﻠَﻤُﻮﻥَ
(70
যারা কিতাবের
প্রতি এবং যে বিষয়
দিয়ে আমি পয়গম্বরগণকে
প্রেরণ করেছি, সে বিষয়ের
প্রতি মিথ্যারোপ করে।
অতএব, সত্বরই
তারা জানতে পারবে।
Those who deny the
Book (this Qur’ân),
and that with which
We sent Our
Messengers (i.e. to
worship none but
Allâh Alone sincerely,
and to reject all false
deities and to confess
resurrection after the
death for
recompense) they
will come to know
(when they will be
cast into the Fire of
Hell).
ﺇِﺫِ ﺍﻟْﺄَﻏْﻠَﺎﻝُ ﻓِﻲ ﺃَﻋْﻨَﺎﻗِﻬِﻢْ
ﻭَﺍﻟﺴَّﻠَﺎﺳِﻞُ ﻳُﺴْﺤَﺒُﻮﻥَ
(71
যখন বেড়িও শৃঙ্খল তাদের
গলদেশে পড়বে।
তাদেরকে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে।
When iron collars will
be rounded over
their necks, and the
chains, they shall be
dragged along.
ﻓِﻲ ﺍﻟْﺤَﻤِﻴﻢِ ﺛُﻢَّ ﻓِﻲ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ
ﻳُﺴْﺠَﺮُﻭﻥَ
(72
ফুটন্ত পানিতে, অতঃপর
তাদেরকে আগুনে জ্বালানো হবে।
In the boiling water,
then they will be
burned in the Fire.
ﺛُﻢَّ ﻗِﻴﻞَ ﻟَﻬُﻢْ ﺃَﻳْﻦَ ﻣَﺎ ﻛُﻨﺘُﻢْ
ﺗُﺸْﺮِﻛُﻮﻥَ
(73
অতঃপর তাদেরকে বলা হবে,
কোথায় গেল
যাদেরকে তোমরা শরীক করতে।
Then it will be said to
them: ”Where are
(all) those whom you
used to join in
worship as partners
ﻣِﻦ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺿَﻠُّﻮﺍ
ﻋَﻨَّﺎ ﺑَﻞ ﻟَّﻢْ ﻧَﻜُﻦ ﻧَّﺪْﻋُﻮ ﻣِﻦ
ﻗَﺒْﻞُ ﺷَﻴْﺌًﺎ ﻛَﺬَﻟِﻚَ ﻳُﻀِﻞُّ ﺍﻟﻠَّﻪُ
ﺍﻟْﻜَﺎﻓِﺮِﻳﻦَ
(74
আল্লাহ ব্যতীত? তারা বলবে,
তারা আমাদের কাছ থেকে উধাও
হয়ে গেছে;
বরং আমরা তো ইতিপূর্বে কোন
কিছুর পূজাই করতাম না।
এমনি ভাবে আল্লাহ
কাফেরদেরকে বিভ্রান্ত করেন।
”Besides Allâh” They
will say: ”They have
vanished from us:
Nay, we did not
invoke (worship)
anything before.”
Thus Allâh leads
astray the
disbelievers.
ﺫَﻟِﻜُﻢ ﺑِﻤَﺎ ﻛُﻨﺘُﻢْ ﺗَﻔْﺮَﺣُﻮﻥَ
ﻓِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﺑِﻐَﻴْﺮِ ﺍﻟْﺤَﻖِّ
ﻭَﺑِﻤَﺎ ﻛُﻨﺘُﻢْ ﺗَﻤْﺮَﺣُﻮﻥَ
(75
এটা একারণে যে,
তোমরা দুনিয়াতে অন্যায়ভাবে
আনন্দ-উল্লাস করতে এবং এ
কারণে যে, তোমরা ঔদ্ধত্য
করতে।
That was because
you had been
exulting in the earth
without any right (by
worshipping others
instead of Allâh and
by committing
crimes), and that you
used to rejoice
extremely (in your
error).
ﺍﺩْﺧُﻠُﻮﺍ ﺃَﺑْﻮَﺍﺏَ ﺟَﻬَﻨَّﻢَ
ﺧَﺎﻟِﺪِﻳﻦَ ﻓِﻴﻬَﺎ ﻓَﺒِﺌْﺲَ ﻣَﺜْﻮَﻯ
ﺍﻟْﻤُﺘَﻜَﺒِّﺮِﻳﻦَ
(76
প্রবেশ কর
তোমরা জাহান্নামের
দরজা দিয়ে সেখানে চিরকাল
বসবাসের জন্যে। কত নিকৃষ্ট
দাম্ভিকদের আবাসস্থল।
Enter the gates of
Hell to abide therein,
and (indeed) what an
evil abode of the
arrogant!
ﻓَﺎﺻْﺒِﺮْ ﺇِﻥَّ ﻭَﻋْﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺣَﻖٌّ
ﻓَﺈِﻣَّﺎ ﻧُﺮِﻳَﻨَّﻚَ ﺑَﻌْﺾَ ﺍﻟَّﺬِﻱ
ﻧَﻌِﺪُﻫُﻢْ ﺃَﻭْ ﻧَﺘَﻮَﻓَّﻴَﻨَّﻚَ ﻓَﺈِﻟَﻴْﻨَﺎ
ﻳُﺮْﺟَﻌُﻮﻥَ
(77
অতএব আপনি সবর করুন।
নিশ্চয় আল্লাহর ওয়াদা সত্য।
অতঃপর
আমি কাফেরদেরকে যে শাস্তির
ওয়াদা দেই, তার কিয়দংশ
যদি আপনাকে দেখিয়ে দেই
অথবা আপনার প্রাণ হরণ
করে নেই, সর্বাবস্থায়
তারা তো আমারই
কাছে ফিরে আসবে।
So be patient (O
Muhammad SAW),
verily, the Promise of
Allâh is true, and
whether We show
you (O Muhammad
SAW in this world)
some part of what
We have promised
them, or We cause
you to die, then it is
to Us they all shall be
returned.
ﻭَﻟَﻘَﺪْ ﺃَﺭْﺳَﻠْﻨَﺎ ﺭُﺳُﻠًﺎ ﻣِّﻦ
ﻗَﺒْﻠِﻚَ ﻣِﻨْﻬُﻢ ﻣَّﻦ ﻗَﺼَﺼْﻨَﺎ
ﻋَﻠَﻴْﻚَ ﻭَﻣِﻨْﻬُﻢ ﻣَّﻦ ﻟَّﻢْ
ﻧَﻘْﺼُﺺْ ﻋَﻠَﻴْﻚَ ﻭَﻣَﺎ ﻛَﺎﻥَ
ﻟِﺮَﺳُﻮﻝٍ ﺃَﻥْ ﻳَﺄْﺗِﻲَ ﺑِﺂﻳَﺔٍ ﺇِﻟَّﺎ
ﺑِﺈِﺫْﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺟَﺎﺀ ﺃَﻣْﺮُ
ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻗُﻀِﻲَ ﺑِﺎﻟْﺤَﻖِّ ﻭَﺧَﺴِﺮَ
ﻫُﻨَﺎﻟِﻚَ ﺍﻟْﻤُﺒْﻄِﻠُﻮﻥَ
(78
আমি আপনার পূর্বে অনেক
রসূল প্রেরণ করেছি, তাদের
কারও কারও ঘটনা আপনার
কাছে বিবৃত করেছি এবং কারও
কারও ঘটনা আপনার
কাছে বিবৃত করিনি। আল্লাহর
অনুমতি ব্যতীত কোন নিদর্শন
নিয়ে আসা কোন রসূলের কাজ
নয়। যখন আল্লাহর আদেশ
আসবে, তখন ন্যায় সঙ্গত
ফয়সালা হয়ে যাবে।
সেক্ষেত্রে মিথ্যাপন্থীরা
ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
And, indeed We have
sent Messengers
before you (O
Muhammad SAW); of
some of them We
have related to you
their story and of
some We have not
related to you their
story, and it was not
given to any
Messenger that he
should bring a sign
except by the Leave
of Allâh. So, when
comes the
Commandment of
Allâh, the matter will
be decided with
truth, and the
followers of
falsehood will then
be lost.
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟَّﺬِﻱ ﺟَﻌَﻞَ ﻟَﻜُﻢُ
ﺍﻟْﺄَﻧْﻌَﺎﻡَ ﻟِﺘَﺮْﻛَﺒُﻮﺍ ﻣِﻨْﻬَﺎ ﻭَﻣِﻨْﻬَﺎ
ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﻥَ
(79
আল্লাহ তোমাদের
জন্যে চতুস্পদ জন্তু
সৃষ্টি করেছেন, যাতে কোন
কোনটিই বাহন হিসাবে ব্যবহার
কর এবং কোন
কোনটিকে ভক্ষণ কর।
Allâh, it is He Who
has made cattle for
you, that you may
ride on some of them
and of some you eat.
ﻭَﻟَﻜُﻢْ ﻓِﻴﻬَﺎ ﻣَﻨَﺎﻓِﻊُ ﻭَﻟِﺘَﺒْﻠُﻐُﻮﺍ
ﻋَﻠَﻴْﻬَﺎ ﺣَﺎﺟَﺔً ﻓِﻲ ﺻُﺪُﻭﺭِﻛُﻢْ
ﻭَﻋَﻠَﻴْﻬَﺎ ﻭَﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﻔُﻠْﻚِ
ﺗُﺤْﻤَﻠُﻮﻥَ
(80
তাতে তোমাদের জন্যে অনেক
উপকারিতা রয়েছে আর
এজন্যে সৃষ্টি করেছেন;
যাতে সেগুলোতে আরোহণ
করে তোমরা তোমাদের অভীষ্ট
প্রয়োজন পূর্ণ করতে পার।
এগুলোর উপর এবং নৌকার
উপর তোমরা বাহিত হও।
And you have (many
other) benefits from
them, and that you
may reach by their
means a desire that
is in your breasts (i.e.
carry your goods,
loads, etc.), and on
them and on ships
you are carried.
ﻭَﻳُﺮِﻳﻜُﻢْ ﺁﻳَﺎﺗِﻪِ ﻓَﺄَﻱَّ ﺁﻳَﺎﺕِ
ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺗُﻨﻜِﺮُﻭﻥَ
(81
তিনি তোমাদেরকে তাঁর
নিদর্শনাবলী দেখান। অতএব,
তোমরা আল্লাহর কোন কোন
নিদর্শনকে অস্বীকার করবে?
And He shows you
His Signs and Proofs
(of His Oneness in all
the above mentioned
things). Which, then
of the Signs and
Proofs of Allâh do
you deny?
ﺃَﻓَﻠَﻢْ ﻳَﺴِﻴﺮُﻭﺍ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ
ﻓَﻴَﻨﻈُﺮُﻭﺍ ﻛَﻴْﻒَ ﻛَﺎﻥَ ﻋَﺎﻗِﺒَﺔُ
ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻣِﻦ ﻗَﺒْﻠِﻬِﻢْ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﺃَﻛْﺜَﺮَ
ﻣِﻨْﻬُﻢْ ﻭَﺃَﺷَﺪَّ ﻗُﻮَّﺓً ﻭَﺁﺛَﺎﺭًﺍ ﻓِﻲ
ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ﻓَﻤَﺎ ﺃَﻏْﻨَﻰ ﻋَﻨْﻬُﻢ
ﻣَّﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﻳَﻜْﺴِﺒُﻮﻥَ
(82
তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ
করেনি? করলে দেখত, তাদের
পূর্ববর্তীদের কি পরিণাম
হয়েছে। তারা তাদের
চেয়ে সংখ্যায়
বেশী এবং শক্তি ও
কীর্তিতে অধিক প্রবল ছিল,
অতঃপর তাদের কর্ম
তাদেরকে কোন উপকার দেয়নি।
Have they not
travelled through the
earth and seen what
was the end of those
before them? They
were more numerous
than them and
mightier in strength,
and in the traces
(they have left
behind them) in the
land, yet all that they
used to earn availed
them not.
ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﺟَﺎﺀﺗْﻬُﻢْ ﺭُﺳُﻠُﻬُﻢ
ﺑِﺎﻟْﺒَﻴِّﻨَﺎﺕِ ﻓَﺮِﺣُﻮﺍ ﺑِﻤَﺎ
ﻋِﻨﺪَﻫُﻢ ﻣِّﻦَ ﺍﻟْﻌِﻠْﻢِ ﻭَﺣَﺎﻕَ
ﺑِﻬِﻢ ﻣَّﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﺑِﻪِ
ﻳَﺴْﺘَﻬْﺰِﺅُﻭﻥ
(83
তাদের কাছে যখন তাদের
রসূলগণ স্পষ্ট প্রমাণাদিসহ
আগমন করেছিল, তখন
তারা নিজেদের জ্ঞান-গরিমার
দম্ভ প্রকাশ করেছিল।
তারা যে বিষয়
নিয়ে ঠাট্টাবিদ্রুপ করেছিল,
তাই তাদেরকে গ্রাস
করে নিয়েছিল।
Then when their
Messengers came to
them with clear
proofs, they were
glad (and proud)
with that which they
had of the
knowledge (of
worldly things): And
that at which they
used to mock,
surrounded them (i.e.
the punishment).
ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﺭَﺃَﻭْﺍ ﺑَﺄْﺳَﻨَﺎ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺁﻣَﻨَّﺎ
ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺣْﺪَﻩُ ﻭَﻛَﻔَﺮْﻧَﺎ ﺑِﻤَﺎ ﻛُﻨَّﺎ
ﺑِﻪِ ﻣُﺸْﺮِﻛِﻴﻦَ
(84
তারা যখন আমার
শাস্তি প্রত্যক্ষ করল, তখন
বলল, আমরা এক আল্লাহর
প্রতি বিশ্বাস করলাম
এবং যাদেরকে শরীক করতাম,
তাদেরকে পরিহার করলাম।
So when they saw
Our punishment, they
said: ”We believe in
Allâh Alone and reject
(all) that we used to
associate with Him as
(His) partners.
ﻓَﻠَﻢْ ﻳَﻚُ ﻳَﻨﻔَﻌُﻬُﻢْ ﺇِﻳﻤَﺎﻧُﻬُﻢْ
ﻟَﻤَّﺎ ﺭَﺃَﻭْﺍ ﺑَﺄْﺳَﻨَﺎ ﺳُﻨَّﺖَ ﺍﻟﻠَّﻪِ
ﺍﻟَّﺘِﻲ ﻗَﺪْ ﺧَﻠَﺖْ ﻓِﻲ ﻋِﺒَﺎﺩِﻩِ
ﻭَﺧَﺴِﺮَ ﻫُﻨَﺎﻟِﻚَ ﺍﻟْﻜَﺎﻓِﺮُﻭﻥَ
(85
অতঃপর তাদের এ ঈমান তাদের
কোন উপকারে আসল না যখন
তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করল।
আল্লাহর এ নিয়মই পূর্ব
থেকে তাঁর বান্দাদের
মধ্যে প্রচলিত হয়েছে।
সেক্ষেত্রে কাফেররা
ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
Then their Faith (in
Islâmic Monotheism)
could not avail them
when they saw Our
punishment. (Like)
this has been the
way of Allâh in
dealing with His
slaves. And there the
disbelievers lost
utterly (when Our
Torment covered
them).

এরপর পড়ুন 41) সূরা হা-মীম সেজদাহ (মক্কায় অবতীর্ণ), আয়াত সংখ্যা 54[বাংলা অর্থ সহ]
শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন

কোন মন্তব্য নেই :