লাইলাতুল কদরের মর্যাদা, বৈশিষ্ট্য ও ফযীলাত

কোন মন্তব্য নেই
(১) এ রাতে আল্লাহ তা‘আলা সম্পূর্ণ
কুরআন কারীমকে লাউহে মাহফুয
থেকে দুনিয়ার আকাশে (প্রথম আসমানে)
নাযিল করেন। দুনিয়ার আকাশ থেকে ২৩
বছর সময়ব্যাপী বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন
ঘটনা ও অবস্থার প্রেক্ষিতে অল্প
অল্প করে রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম’র উপর এ কুরআন
অবতীর্ণ হয়।
(২) এ এক রজনীর ইবাদত হাজার মাসের
ইবাদতের চেয়েও উত্তম।
(৩) এ রাতে পৃথিবীতে অসংখ্য
ফেরেশতা জিব্রীল (আ:) এর
নেতৃত্বে নেমে আসে এবং তারা তখন
দুনিয়ার কল্যাণ, বরকত ও রহমাত
বর্ষণ করতে থাকে।
(৪) এটা শান্তি বর্ষণের রাত। এ
রাতে ইবাদত গুজার
বান্দাদেরকে ফেরেশতারা জাহান্নামের
আযাব থেকে মুক্তির বাণী শুনায়।
(৫) এ রাতের ফাযীলত বর্ণনা করে এ
রাতেই একটি পূর্ণাঙ্গ সূরা নাযিল হয়।
যার নাম সূরা কদর।
(৬) এ রাতে নফল সালাত আদায়
করলে মুমিনদের অতীতের
সগীরা গুনাহগুলো মাফ করে দেয়া হয়।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বলেছেন, যে ব্যক্তি ঈমান ও সাওয়াব
লাভের আশায় কদরের রাতে নফল সালাত
আদায় ও রাত জেগে ইবাদত
করবে আল্লাহ তার ইতোপূর্বের সকল
সগীরা (ছোট) গুনাহ ক্ষমা করেদেন।
(বুখারী)


শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন

কোন মন্তব্য নেই :