চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের পিটুনিতে আহত মেডিকেল ছাত্রের মৃত্য
চট্টগ্রাম, অক্টোবর ২১ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগের পিটুনিতে আহত এক শিক্ষার্থী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মো. আবিদুর রহমান নামের ওইছাত্রের মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেলের বিডিএস কোর্সের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আবিদ কক্সবাজার জেলার চকরিয়ার বাসিন্দা নুরুল কবিরের ছেলে। গত বুধবার কলেজের ছাত্রাবাসে আবিদসহ চারজনকে মারধর করে ছাত্রলীগ কর্মীরা।
কলেজ ছাত্রদলের নেতারা বলছেন, আবিদ ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরুর চেষ্টা করায় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা তাকে পিটিয়ে আহত করে।
তবে পুলিশ বলছে, ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছিলেন তিনি।
কলেজ ছাত্রদলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করতে যাওয়ায় আবিদ, ফয়সাল, নাজিম ও মাসুমকে মঙ্গলবার দুপুরে ছাত্র সংসদে আটকে রেখে মারধর করে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।
"ওই অবস্থায় তাকে ছাত্রবাসে নিয়ে বিনা চিকিৎসায় বিকাল পর্যন্ত আটকে রাখা হয়। পরে ওইদিন বিকালে হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটিতে ফেলে রাখা হয় আবিদকে। পরে তাকে বাইরে নিয়ে সার্জিস্কোপ ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই রাতেই তাকে আবার মেডিকেলে এনে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।"
শুক্রবার রাতে আবিদকে ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো বলে ফরহাদ জানান।
অন্যদিকে পাঁচলাইশ থানার উপ-পরিদর্শক আতাউর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে আবিদকে মারধরকরা হয়েছিল। রাতে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।"
এ বিষয়ে কোনো মামলা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আবিদেরপরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করলে মামলা নেওয়া হবে।"কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "কি কারণে কারা আবিদকে মারধর করেছেতা আমরা জানি না। এটা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।"
এ বিষয়ে কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি ছাত্রলীগ নেতা মফিজুরের রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মো. আবিদুর রহমান নামের ওইছাত্রের মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেলের বিডিএস কোর্সের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র আবিদ কক্সবাজার জেলার চকরিয়ার বাসিন্দা নুরুল কবিরের ছেলে। গত বুধবার কলেজের ছাত্রাবাসে আবিদসহ চারজনকে মারধর করে ছাত্রলীগ কর্মীরা।
কলেজ ছাত্রদলের নেতারা বলছেন, আবিদ ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরুর চেষ্টা করায় ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা তাকে পিটিয়ে আহত করে।
তবে পুলিশ বলছে, ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছিলেন তিনি।
কলেজ ছাত্রদলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ক্যাম্পাসে ছাত্রদলের সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু করতে যাওয়ায় আবিদ, ফয়সাল, নাজিম ও মাসুমকে মঙ্গলবার দুপুরে ছাত্র সংসদে আটকে রেখে মারধর করে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।
"ওই অবস্থায় তাকে ছাত্রবাসে নিয়ে বিনা চিকিৎসায় বিকাল পর্যন্ত আটকে রাখা হয়। পরে ওইদিন বিকালে হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটিতে ফেলে রাখা হয় আবিদকে। পরে তাকে বাইরে নিয়ে সার্জিস্কোপ ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছিল। কিন্তু অবস্থার অবনতি হওয়ায় ওই রাতেই তাকে আবার মেডিকেলে এনে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।"
শুক্রবার রাতে আবিদকে ঢাকার অ্যাপোলো হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো বলে ফরহাদ জানান।
অন্যদিকে পাঁচলাইশ থানার উপ-পরিদর্শক আতাউর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের ধরে আবিদকে মারধরকরা হয়েছিল। রাতে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।"
এ বিষয়ে কোনো মামলা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, "আবিদেরপরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করলে মামলা নেওয়া হবে।"কলেজ অধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "কি কারণে কারা আবিদকে মারধর করেছেতা আমরা জানি না। এটা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।"
এ বিষয়ে কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি ছাত্রলীগ নেতা মফিজুরের রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন