উৎসাহ উদ্দিপনা মূলক গল্প লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
উৎসাহ উদ্দিপনা মূলক গল্প লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
স্ত্রীর পরশে বদলে গেলো স্বামী (ছোট্ট গল্প)
এক স্ত্রী গভীর রাতে প্রতিদিন স্বামীর পাশ থেকে ঘুম থেকে উঠে আধা ঘন্টা এক ঘন্টার জন্য কোথায় যেন যায়!-
কিন্তু এতো রাতে একা সে কোথায় যায় এবং কেন যায়…? !
স্বামীতো চিন্তায় অস্থির। তাহলে বউ কি আমার কোন খারাপ সম্পর্কে জড়িয়ে গেল…? ! আবার ভাবছে বউতো ঠিক মতো নামাজও পড়ে! তাহলে কি সে লোক দেখানো
নামাজ পড়ে?
নাকি ভাল মানুষের আড়ালে অন্য কিছু করছে? : নাহ্! অবশেষ স্বামী সিদ্ধান্ত নিলো’
আজ সে বউয়ের আসল রূপ না দেখে ছাড়বে না।
দিনের বেলায় বউয়ের মুখে আল্লাহ রাসুলের কথা, আর মাঝ রাতে পর পুরুষের
সাথে মেলা মেশা করা.!!!ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
সুত্রঃ স্ত্রীর পরশে বদলে গেলো স্বামী (ছোট্ট গল্প)
নামাযীকে সর্তক করল মজনু
লায়লা মজনুর কাহিনী
এক মার্কিন নাগরিকের ইসলাম গ্রহণের কাহিনী
একেই বলে ক্ষমা গুণ
অসাধারন রম্য গল্প , যা অনেক বড় শিক্ষা দেয় । পড়ুন , অবশ্যই ভালো লাগবে ।
এই যে ভাই, ছাদের ওপর কী করছেন?
—আত্মহত্যা করব।
—ওহ্, আচ্ছা। তাহলে সমস্যা নেই।
কিন্তু সঙ্গে ক্যানেস্তারা কেন?
—গায়ে আগুন লাগিয়ে তারপর ঝাঁপদেব;
পুরোপুরি নিশ্চিত হতে এই ব্যবস্থা।
—খুব সম্ভব কাজ হবে না।
পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার উপায় এখন
নেই রে ভাই। সময়টাই যে ও-রকম।
—ভাবছেন, আমার কাজে বাধা পড়বে?
—হ্যাঁ। ধরুন, ঝাঁপ দেওয়ার পর
আটকে যাবেন কোনো কিছুতে।
—তাহলে তো গলায় পাথর
ঝুলিয়ে পানিতে ডুবে মরাটাই শ্রেয়
মনে হচ্ছে।
—কিন্তু নদীর পানিতে এখন এত
আবর্জনা! পানিতে ঝাঁপ
দিলে আবর্জনা জড়িয়ে যাবে দুই পায়ে,
তারপর ডোবার বদলে কলসির
মতো ভাসতে থাকবেন।
—নিজের মাথায় গুলি করব তাহলে।
—তাতেও কাজ হবে না। দেখবেন,
গুলি পাশ দিয়ে বেরিয়ে গেছে অথবাবারুদ
ভেজা। এসব এখন খুব
তাড়াহুড়ো করে উৎপাদন করা হয়
বলেমানসম্পন্ন হয় না একেবারেই।
—ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেব!
—ট্রেন তো বরাবরই লেট!
—গলায় দড়ি দিয়ে মরব!
—আপনার কি মাথা খারাপ হয়েছে?
এখন বাড়িঘর কীভাবে বানায়, লক্ষ
করেননি? হয় হুক খুলে,
নয়তো দড়ি ছিঁড়ে হুড়মুড়
করে পড়ে যাবেন।
—বিষাক্ত মাশরুম খাব পেট ভরে!
—মনে হয় না, কাজে দেবে। কোন
মাশরুম বিষাক্ত, আর কোনটা বিষাক্ত
নয়, এখন সেটা নির্ণয় করা প্রায়
দুঃসাধ্য।
—অনাহারে থেকে নিজেকে মেরে ফেলব।
—বুঝলাম না!
—বললাম,
অনাহারে থেকে নিজেকে মেরে ফেলব।
—হাসালেন! আমাদের দিনকাল
কি অনাহারেই কাটছে না?
—ভাই রে…!
—কী?
—আমি তাহলে কী করব?
—একটি অব্যর্থ উপায় আছে।
আপনাকে খুব সুন্দর জীবনযাপন শুরু
করতে হবে। সুন্দর জীবনযাপন শুরু
করলেই দেখবেন একদিন কেউ
এসে আপনাকে খুন করে রেখে গেছে।
শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।
প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন
Read More
—আত্মহত্যা করব।
—ওহ্, আচ্ছা। তাহলে সমস্যা নেই।
কিন্তু সঙ্গে ক্যানেস্তারা কেন?
—গায়ে আগুন লাগিয়ে তারপর ঝাঁপদেব;
পুরোপুরি নিশ্চিত হতে এই ব্যবস্থা।
—খুব সম্ভব কাজ হবে না।
পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার উপায় এখন
নেই রে ভাই। সময়টাই যে ও-রকম।
—ভাবছেন, আমার কাজে বাধা পড়বে?
—হ্যাঁ। ধরুন, ঝাঁপ দেওয়ার পর
আটকে যাবেন কোনো কিছুতে।
—তাহলে তো গলায় পাথর
ঝুলিয়ে পানিতে ডুবে মরাটাই শ্রেয়
মনে হচ্ছে।
—কিন্তু নদীর পানিতে এখন এত
আবর্জনা! পানিতে ঝাঁপ
দিলে আবর্জনা জড়িয়ে যাবে দুই পায়ে,
তারপর ডোবার বদলে কলসির
মতো ভাসতে থাকবেন।
—নিজের মাথায় গুলি করব তাহলে।
—তাতেও কাজ হবে না। দেখবেন,
গুলি পাশ দিয়ে বেরিয়ে গেছে অথবাবারুদ
ভেজা। এসব এখন খুব
তাড়াহুড়ো করে উৎপাদন করা হয়
বলেমানসম্পন্ন হয় না একেবারেই।
—ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেব!
—ট্রেন তো বরাবরই লেট!
—গলায় দড়ি দিয়ে মরব!
—আপনার কি মাথা খারাপ হয়েছে?
এখন বাড়িঘর কীভাবে বানায়, লক্ষ
করেননি? হয় হুক খুলে,
নয়তো দড়ি ছিঁড়ে হুড়মুড়
করে পড়ে যাবেন।
—বিষাক্ত মাশরুম খাব পেট ভরে!
—মনে হয় না, কাজে দেবে। কোন
মাশরুম বিষাক্ত, আর কোনটা বিষাক্ত
নয়, এখন সেটা নির্ণয় করা প্রায়
দুঃসাধ্য।
—অনাহারে থেকে নিজেকে মেরে ফেলব।
—বুঝলাম না!
—বললাম,
অনাহারে থেকে নিজেকে মেরে ফেলব।
—হাসালেন! আমাদের দিনকাল
কি অনাহারেই কাটছে না?
—ভাই রে…!
—কী?
—আমি তাহলে কী করব?
—একটি অব্যর্থ উপায় আছে।
আপনাকে খুব সুন্দর জীবনযাপন শুরু
করতে হবে। সুন্দর জীবনযাপন শুরু
করলেই দেখবেন একদিন কেউ
এসে আপনাকে খুন করে রেখে গেছে।
শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।
প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন
আল্লাহর শপথ আমি নামাজ পড়তাম
প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
দুটি নিয়ামত এমন আছে, যে দুটোতে অনেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। তা হল সুস্থতা আর অবসর। (সহীহ বুখারী ৫৯৭০, ইফা)
এটি একটি সচিত্র সত্যি ঘটনা যা আপনার জীবন , আপনার চিন্তা ধারা ও জীবনের উদ্দেশ্য বদলে দিতে পারে।
ঘটনাটি বাহরাইনের ইব্রাহিম নাসের নাম ের এক যুবকের। সে জন্মগতভাবেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত, শুধু তার আঙ্গুল ও মাথা নাড়াতে সক্ষম। এমনকি তার নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের জন্যও তাকে যন্ত্রপাতির সাহায্য নিতে হয়।
এই যুবকটির একটি আকাঙ্ক্ষা ছিল একদিন শেইখ নাবীল আল আওদির সাথে দেখা করার। এইজন্যইব্রাহীমের বাবা শেইখের সাথে ফোনে আলাপ করলেন ইব্রাহীমের সাথে তার সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা যায় কিনা।
ইনি শেইখ নাবীল। ইব্রাহীম শেইখ নাবীলকে তার ঘরের দরজা খুলে ঢুকতে দেখে কি ভীষণ খুশী হয়ে গেল! আমরা তার আনন্দ ের বহিঃপ্রকাশ তার চেহারাতেই দেখতে পাবো কারণ সে কথা বলে বোঝাতেও অক্ষম।
শেইখ নাবীল ইব্রাহীমের ঘরে ঢোকার মুহূর্ত।
আর এটি হল শেইখ নাবিলকে দেখে ইব্রাহীমের অভিব্যক্তি। লক্ষ্য করুন ইব্রাহীমের গলায় শ্বাস নেওয়ার যন্ত্রটি। সে স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিতেও অক্ষম।
[image] শেইখ নাবীল ইব্রাহীমের কপালে চুমু খাচ্ছেন
[image] ইব্রাহীম তার বাবা , চাচা ও শেইখ নাবীলের সাথে।
এভাবে শেইখ নাবীল আর ইব্রাহীমআলাপ করলেন ইন্টারনেটে ইসলামের দাওয়াত এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টার ব্যপারে। তারা কিছু ঘটনাও আলোচনা করলেন।
[image]
এবং তাদের আলাপচারিতার মাঝে শেইখ নাবীল ইব্রাহীমকে একটি প্রশ্ন করলেন। যে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ইব্রাহীম কেঁদে ফেললেন, তার গাল বেয়ে অশ্রুধারা গড়িয়ে পড়ল।
[image] ইব্রাহীম না কেঁদে পারলেন না যখন তার কিছু বেদনাদায়ক স্ মৃত ি মনে পড়ল।
[image] শেইখ নাবীল ইব্রাহীমের চোখ ের পানি মুছে দিচ্ছেন। আপনি কি জানেন কি ছিল সেই প্রশ্ন যা ইব্রাহীমকে কাঁদিয়ে দিল?
শেইখ জিজ্ঞেস করেছিলেনঃ আচ্ছা ইব্রাহীম, আল্লাহ যদি তোমাকে সুস্থ করতেন…তাহলে তুমি কি করতে?
আর তখন ইব্রাহীম এমনভাবে কাঁদলেন যা শেইখ, ইব্রাহীমের বাবা, তার চাচা এবং ঘরের প্রত্যেককে কাঁদিয়ে দিল…এমন কি ক্যামেরাম্যানকেও।
তার উত্তর ছিলঃ আল্লাহর শপথ , আমি তাহলে আনন্দের সাথে মসজিদে যেয়ে আমার নাম াজ পড়তাম। আমি আমার সুস্বাস্থ্যের নেয়ামত এমন প্রতিটি কাজে ব্যবহার করতাম যা আল্লা হক ে সন্তুষ্ট করতে পারে।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কর্মশক্তি ও সুস্বাস্থ্যের নেয়ামত দিয়ে রহমত করেছেন।
কিন্তু আমরা মসজিদে যেয়ে নামাজ পড়ি না !!! অথচ আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটার অথবা টিভির সামনে বসে সময় কাটিয়ে দেই।
“এতে উপদেশ রয়েছে তার জন্য যার আছে অন্তঃকরণ অথবা যে শ্রবণ করে একাগ্রচিত্তে।” (সূরা ক্বাফঃ ৩৭)
আল্লাহ যেন আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করেন আর সেই পথে আমাদের দৃঢ় রাখেন। আমীন।
ENGLISH VERSION
Read More
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
দুটি নিয়ামত এমন আছে, যে দুটোতে অনেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত। তা হল সুস্থতা আর অবসর। (সহীহ বুখারী ৫৯৭০, ইফা)
এটি একটি সচিত্র সত্যি ঘটনা যা আপনার জীবন , আপনার চিন্তা ধারা ও জীবনের উদ্দেশ্য বদলে দিতে পারে।
ঘটনাটি বাহরাইনের ইব্রাহিম নাসের নাম ের এক যুবকের। সে জন্মগতভাবেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত, শুধু তার আঙ্গুল ও মাথা নাড়াতে সক্ষম। এমনকি তার নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের জন্যও তাকে যন্ত্রপাতির সাহায্য নিতে হয়।
এই যুবকটির একটি আকাঙ্ক্ষা ছিল একদিন শেইখ নাবীল আল আওদির সাথে দেখা করার। এইজন্যইব্রাহীমের বাবা শেইখের সাথে ফোনে আলাপ করলেন ইব্রাহীমের সাথে তার সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা যায় কিনা।
ইনি শেইখ নাবীল। ইব্রাহীম শেইখ নাবীলকে তার ঘরের দরজা খুলে ঢুকতে দেখে কি ভীষণ খুশী হয়ে গেল! আমরা তার আনন্দ ের বহিঃপ্রকাশ তার চেহারাতেই দেখতে পাবো কারণ সে কথা বলে বোঝাতেও অক্ষম।
শেইখ নাবীল ইব্রাহীমের ঘরে ঢোকার মুহূর্ত।
আর এটি হল শেইখ নাবিলকে দেখে ইব্রাহীমের অভিব্যক্তি। লক্ষ্য করুন ইব্রাহীমের গলায় শ্বাস নেওয়ার যন্ত্রটি। সে স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নিতেও অক্ষম।
[image] শেইখ নাবীল ইব্রাহীমের কপালে চুমু খাচ্ছেন
[image] ইব্রাহীম তার বাবা , চাচা ও শেইখ নাবীলের সাথে।
এভাবে শেইখ নাবীল আর ইব্রাহীমআলাপ করলেন ইন্টারনেটে ইসলামের দাওয়াত এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টার ব্যপারে। তারা কিছু ঘটনাও আলোচনা করলেন।
[image]
এবং তাদের আলাপচারিতার মাঝে শেইখ নাবীল ইব্রাহীমকে একটি প্রশ্ন করলেন। যে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ইব্রাহীম কেঁদে ফেললেন, তার গাল বেয়ে অশ্রুধারা গড়িয়ে পড়ল।
[image] ইব্রাহীম না কেঁদে পারলেন না যখন তার কিছু বেদনাদায়ক স্ মৃত ি মনে পড়ল।
[image] শেইখ নাবীল ইব্রাহীমের চোখ ের পানি মুছে দিচ্ছেন। আপনি কি জানেন কি ছিল সেই প্রশ্ন যা ইব্রাহীমকে কাঁদিয়ে দিল?
শেইখ জিজ্ঞেস করেছিলেনঃ আচ্ছা ইব্রাহীম, আল্লাহ যদি তোমাকে সুস্থ করতেন…তাহলে তুমি কি করতে?
আর তখন ইব্রাহীম এমনভাবে কাঁদলেন যা শেইখ, ইব্রাহীমের বাবা, তার চাচা এবং ঘরের প্রত্যেককে কাঁদিয়ে দিল…এমন কি ক্যামেরাম্যানকেও।
তার উত্তর ছিলঃ আল্লাহর শপথ , আমি তাহলে আনন্দের সাথে মসজিদে যেয়ে আমার নাম াজ পড়তাম। আমি আমার সুস্বাস্থ্যের নেয়ামত এমন প্রতিটি কাজে ব্যবহার করতাম যা আল্লা হক ে সন্তুষ্ট করতে পারে।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কর্মশক্তি ও সুস্বাস্থ্যের নেয়ামত দিয়ে রহমত করেছেন।
কিন্তু আমরা মসজিদে যেয়ে নামাজ পড়ি না !!! অথচ আমরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটার অথবা টিভির সামনে বসে সময় কাটিয়ে দেই।
“এতে উপদেশ রয়েছে তার জন্য যার আছে অন্তঃকরণ অথবা যে শ্রবণ করে একাগ্রচিত্তে।” (সূরা ক্বাফঃ ৩৭)
আল্লাহ যেন আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করেন আর সেই পথে আমাদের দৃঢ় রাখেন। আমীন।
ENGLISH VERSION
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি
(
Atom
)