নাস্তিকেরা গেছে পাগল হইয়া, তারা এই বিচার বানচাল করতে চায়?

কোন মন্তব্য নেই


আজ শাহবাগের এক নাস্তিক হেফাজত ইসলামের প্রতি বিষেদ্বগার করে বলেছে
হেফাজত নাকি ভন্ডের দল।

তারা হেফাজতের ইসলামের প্রতি কঠিন  চ্যালেজ দিয়ে বলেছে বাংলার ১৬
কোটি মানুষ নাকি তাদের পক্ষে আছে?
এই ১৬ কোটি মানুষ ফুঁ দিলে নাকি সব ভেসে যাবে?
এখন আমার প্রশ্ন হইলো হেফাজত ইসলামের কোটি কোটি সমর্থক কি
এই ১৬ কোটির বাহিরে?

পাগল কি গাছে ধরে নাকি বলদের পাছা দিয়ে বের হয়?

আসল কথা হলো এতো দিন সরকারের সাহায্য নিয়ে বস্থা ভর্তি বিরিয়ানি
বিতরণ করেও যে পরিমান মানুষ জোগাড় করতে পারিনি?
এতো প্রচারনা চালিয়েও যে পরিমান সমর্থন পায়নি?
হেফাজতে ইসলাম একাই  বাংলার কোটি কোটি মুসলিমের
সমর্থন আদায় করে নিয়েছে।
কোনো বিরিয়ানির প্যাকেট লাগে নাই?
বরং যারা হেফাজত ইসলাম কে সমর্থন দিয়েছে তারা হাজার হাজার টাকা
খরচ করে লংমার্চে যোগ দিয়েছে।
ইসলামের তৌহিদী জনতার নব জাগরন দেখে আমাদের সরকার এবং
দ্বিতীয় মুক্তি যুদ্ধের ভীতু বিড়ালেরা এতোটায় ভয় পেয়েছে যে সব রকমের
যান বাহন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে।

বাংলার মুসলিম জাতির জন্য দূরভাগ্য যে তারা নাস্তিক বান্ধব বিড়াল মার্কা
ভীতু সরকার পেয়েছে।

দ্বিতীয় মুক্তি যুদ্ধের ভীতু বিড়ালদের এতো বাধা সত্ত্বেও যে পরিমাণ মানুষ ঢাকাতে
গিয়েছে তা গনজাগরণ মঞ্চের চেয়ে কয়েক গুন বেশি হয়েছে।
যার কারনে তাদের পিঠে এখন ভয়াবহ চুলকানি শুরু হয়ে গেছে।
এখন তাহারা বুঝতে পারিতেছে না  কি থেকে কি করবে।
 ইসলামের তৌহিদী জনতার নব জাগরন দেখে দ্বিতীয় মুক্তি যুদ্ধের ভীতু বিড়ালদের
প্রসাব পায়খানা এক রাস্তায় দিয়ে প্রেরিত হচ্ছে।

সরকার যদি লংমার্চে কে   বাধা না দিতো তা হলে বাংলার কুখ্যাত বাম/রাম/নাস্তিকেরা
বুঝিতে পারিতো ইসলামের চেতেনা কারে বলে?
অবশ্য আজ তাহারা বুঝতে পেরেছে।

আজ সরকারের পাগলা মন্ত্রীরা বলতেছে তাহারা নাকি লংমার্চে বাধা দেয় নাই?
সরকার যদি লংমার্চে বাধা না দিতো তা হলে হরতাল কারা ডেকেছে?
হরতাল যদি সরকারের সাঙ্গাপাঙ্গারা না ডেকে থাকে তা হলে আকাশ থেকে কোনো পাগলা কুত্তা এসে ডেকেছে?
পাগলা কুত্তারা যদি ডেকে থাকে তা হলে ও তারা তারি ১৪ টা করে ইঞ্জেকশন প্রয়োগ
করার দরকার?
হেফাজতে ইসলাম দেরি করতেছে কেনো?
পৃথিবীতে যদি আজব কোনো দেশ থেকে থাকে তা হলে সেটা বাংলাদেশ।
এটা এমনেয় আজব দেশ যে দেশের সরকার নিজেই জনগনের বিরুদ্ধে হরতাল
পালন করে।
এতো দিন বিরোধী দল হরতাল ডাকলে সরকার বলতো  বিরোধী দল নাকি
যুদ্ধপরাধীদের বিচার বানচাল করতে হরতাল ডেকেছে?
তারা নাকি উন্নয়নের পথে বাধা?

অথচ আজ তারা বলে না এই হরতাল নাস্তিকদের বিচার বানচাল করতে ডাকা হয়েছে?
বলবেনা।কারন তারা জানে কি কারনে এই হরতাল ডেকেছে?
তাহারা কথার মাঝেও দুনিতি করে।
        

গত কয়েক মাস আগেও নাস্তিকবাদিরা ব্লগে ও ফেসবুকে বলে বেড়াতো
ধর্ম নাকি এই দুনিয়া থেকে বিতারিত হয়ে জাদু ঘরে ঠায় নিবে?
কিন্তু তারাই আজ বাংলা দেশ থেকে বিতারিত হয়ে যাচ্ছে।
ইনশা আল্লাহ তারা ও এক দিন এই দুনিয়া থেকে বিতারিত হয়ে যাবে।

এই বাংলার মাটি ইসলামি তৌহিদী জনতার মাটি।
এই বাংলার মাটিতে ৩৬০ জন আউলিয়া ঘুমিয়ে আছে।
যে বাংলার মাটিতে ৩৬০জন আউলিয়া ঘুমিয়ে আছে?
সেই মাটিতে নাস্তিকদের স্তান হবেনা।

শাহবাগিরা যদি ইসলামের বিপক্ষে না যেয়ে থাকে তা হলে আজ কুলাঙ্গার নাস্তিকদের
বিচারের দাবি জানানো যখন হচ্ছে তখন তারা এর বিরোধি করতেছে।
নাস্তিকদের বিচার এই বাংলার মাটিতেই হবে হবে ইনশা আল্লাহ।

share on facebook
  
নাস্তিক ব্লগাদের পেইজ

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :