যারা পায়ু পথে সেক্স করেন,যৌনাঙ্গতে মুখ লাগান? তাদের কে বলছি।

আপনার শর্ত সব মেনেই মন্তব্য করতেছি...
উপরে প্রদত্ত ফর্মুলা গুলো কি আপনি নিজে প্র্যাক্টীকাল করে দেখেছেন...?
আর করেলও বিপরিত লিং কে ছিল সেটা জানার আগ্রহ দেখালাম... পারলে সচিত্র প্রতিবেদন পোস্ট করুন প্রত্যেকটা এঙ্গেলের তাহলে আমরা আরো বেশি বেশি জানতে পারবো।
কারন আমি বিশ্বাস করি বাচতে হলে জানতে হবে...

পায়ূপথে সেক্স এই বিষয়ক নবীজির কথা কোন আয়াতে লিখা আছে ভাইটি ??

"ভাই যৌনাঙ্গে মুখ লাগালে পাপ হয়" এমন কোন হাদীস বা কোরআন শরীফের আয়াত যদি উল্লেখ করতেন তা হলে উপকৃত হতাম।

৪ টির মাঝে ৪ টি কমেন্ট করা হয়েছে অশ্লীল ভাষায়।
এই নাস্তিক গুলো আমার ফেসবুকের জনপ্রিয় ফ্রেন্ডদের তালিকা ভুক্ত।
আমার প্রশ্ন হল এতো কিছু বদলে গেলো কিন্তু নাস্তিক নামক মানসিক রুগি গুলির
চরিত্র এখনো বদলাইলো না।
এরা এতো লেখা পড়া কিসের জন্য পড়ে?
এদের কে লেখা পড়া না করিয়ে তারা তাড়ি পাবনায় পাগলা গারতে পাঠানো দরকার।
ওহে নাস্তিকেরা তোরা যদি ধর্ম না মানস তাতে কোনো আপত্তি নেই কিন্তু তোরা এবার
মানুষ হ।

THANKS BROTHER

Bay apnadar post gule pora onak মজাপাই tai apnadar kasa bar bar ase apnara aro balo korban

Bay onak valolaga apnadr postguli thanks

ভাই আমার প্রশ্ন হচ্ছে:http://sayedrubel.blogspot.com/2013/03/blog-post.html

একই ওয়েব সাইট অখচ (যৌনাঙ্গ চুষেন)দুই রকম লেখা কেন?

ব্লগ একটাই, কিন্তু এই ব্লগের লিখা বিভিন্ন জনের।
সেক্স বিষয়ে যাবতী পোস্ট ডাক্তারদের। তারা যেভাবে লিখেছে আমি অনুরূপ প্রকাশ করেছি।

আর এই বিষয় টি আমি নিজে কোরআন, হাদীস অনুযায়ী লিখেছি।

আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

"স্ত্রীগন তোমাদের শষ্য ক্ষেত্র স্বরুপ অতএব তোমরা যেভাবে খুশি গমন করো।" কোরআন সুষ্পষ্ট ভাবে এ কথা বলেছে আপনি যে কখাগুলো বলেছেন তার একটি নমুনা প্রমান দিন। স্বামী শয্যায় স্ত্রী বেশ্যা। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন প্রাচীর থাকতে পারবে না। মনের মতো যেৌন সম্ভোগের জন্য যা যা করা দরকার স্বামী স্ত্রীর করা উচিত। তাতে বাধা থাকার কথা নয়। জানিনা আপনারা কোন চেতনার মানুষ। আল্লাহ আপনার জন্য সহজ করতে চান আর আপনি নিজের জন্য সব কঠিন করে নিতে চান তবে নিন কে বাধা দেয়।

আপনার এই কমেন্টে বক্সটি উন্মুক্ত করে দিন দেখুন কত প্রকার কমেন্ট আসে। নিজের ইচ্ছার উপর কমেন্ট প্রকাশ করে বাহাদুরি করার কোন মানেই হয় না। নিজের কথার প্রকৃত দাম কত তা জানতে আপনি সরাসরি পোষ্ট দেখার সুযোগ করে দিন।

কোরআনে সুরা বাকারায় বলা আছে "স্ত্রীগন তোমাদের শষ্য ক্ষেত্র স্বরুপ অতএব তোমার যেভাবে খুশি গমন কর" আবার পায়ু পথে সঙ্গম করার ব্যাপারে নিষেধ আছে। পায়ু পথ ব্যবহার করা ঠিক নয় এটা হারাম। কিন্তু স্বামীর লিঙ্গ চোষনে স্ত্রীর কি দোষ হতে পারে? স্বামীল লিঙ্গ চোষনে লিঙ্গ পুর্নভাবে উত্থিত হয় তাতে অনেকক্ষন সঙ্গম করা যায়। স্ত্রীর যোনি চোষনে স্ত্রী চরম ভাবে উত্তেজিত হয় এবঙ এসব করার পর সঙ্গম করলে একটা চরম তৃপ্তি পাওয়া যায়। জেনে রাখুন যে, নবী এসব করেন নি সত্য কারন তার জন্য অনেক কিছু বৈধ ছিল আবার অনেক কিছু অবৈধ ছিল। কিন্তু এই ফতোয়া এখন দেবার চেষ্টা করা ঠিক নয়। সাধারণ মানুষ নবী নয়। নবীরা নবী হয়েই জন্মে, জন্মের পর তাদের জীবনের গতিবিধিই পুরো আলাদা যা খোদ মহান আল্লাহ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয় আমাদের জীবন কি তাই? কিছু ইসলামিক পন্ডিত আছে যাদের পায়ের তলে ফেলে পাজর ভেঙ্গে ফেলার মতো রাগ হয়। স্বামী স্ত্রীর মাঝে পায়ু পথ ব্যবহার হারাম সত্য বাকী আর কিছু হারাম হবার মত আমি কিছু দেখি না। আপনার এই লেখা পাঠকের একটা মানুষিক জটিলতার সৃষ্টি করবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। বেটা ভাই, একবার চোষান দেখেন প্রতিদিন ইচ্ছা জাগবে।

আমার ৩য় শর্ত ছিল নামহীন অবস্থায় কেউ মন্তব্য করতে পারবে না। কিন্তু আপনি নামহীন অবস্থায় একই ব্যক্তি তিনটি মন্তব্য করেছেন। আপনার সাহস হয় এখানে আপনার নাম প্রকাশ করার। যাই হোক আমি আর সেদিকে যাচ্ছিনা। আপনি আমার কাছে জানতে চাচ্ছেন আমি কোন চেতনার মানুষ? ভাইরে আমি কোন চেতনার মানুষ আল্লাহ সেটা ভালো জানেন। কিন্তু আপনি কোন চেতনার মানুষ সেটা আমি ভালো করে বুঝে নিয়েছি। আপনি হলেন শাহবাগী পুশুতুল্য চেতনার মানুষ। মানুষ হয়ে যদি স্ত্রীর যৌনিতে মুখ লাগাতে হয়, তা যৌনি চেটে উত্তেজিত করতে হয়, তা হলে আপনার আর পশুর মাঝে ব্যবধান রইল কোথায়? পশুর হাত নেই বলে তারা তাদের সঙ্গীনিকে মুখ দিয়ে উত্তেজিত করে, কিন্তু মানুষের তো হাত আছে। যে মানুষের হাত থাকার সত্ত্বেও যদি মুখ দিয়ে যৌনাঙ্গ চেটে উত্তেজিত করতে হয়, তাহলে যারা করে তারা কি পশুর চেয়ে নির্কৃষ্ট নয় কি?

রুবেল ভাই আমিই সেই ব্যক্তি যে নামহীন তিনটি পোষ্ট আপনার ব্লগে প্রেরণ করেছি। আমি নাম প্রকাশের প্রয়োজন মনে করিনী বিধায় নাম প্রকাশ করিনি। ভাই রুবেল, আপনি আমাকে শাহাবাগী বলেছেন... আমার জানা মতে আমি আমার বিগত কোন অপরাধের কথা স্বরণ করতে পরিনা আর আমি কোন অপরাধ হয়তো করিনি। তবে পাপ করেছি কিনা জানিনা কারন আমি প্রতিমুহুর্তে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। আমি সব সময় খারাপ পরিহার করে চলি এবঙ আমি মোটেই শাহাবাগী ধাচের নই। শাহাবাগ আমার খুবই অপছন্দের বিষয় বা স্থান। রুবেল ভাই, আমি পৃথিবী কয়েকটি দেশে ঘুরেছি দেখেছি নিজের আশ পাশও। মানুষ ছাড়া কোন প্রানীই যোনী চেটে যেৌন উত্তেজনা সৃষ্টি করে না। অন্য প্রাণীরা যা করে তা হচ্ছে পুরুষটি নারী প্রাণীটির যেৌন কর্মের জন্য প্রস্তত কিনা রিসেপটিভ কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য এ ছাড়া কখনো কোন নিচু প্রাণী যোনী চাটে না। শীত আসার আগে পুরুষ কুকুর মহিলা কুকুরের পাশ ছাড়ে না অন্য পুরুষ কুকুরর সাথে কামড়া কামড়ি করেও হলেও ঐ মহিলা কুকুরের সাথে তার সঙ্গম করতেই হবে অথচ ঐ সময়ের পর ঐ একই পুরষ কুকুর মহিলা কুকুরকে কামড় দেয় বা তাদের সঙ্গম ইচ্ছা থাকে না। মানুষ প্রাণীদের মধ্যে একমাত্র ব্যতিক্রম, একমাত্র মানুষই ঋতুকাল ছাড়া যেৌবনের পুরো সময় যেৌন কাতুর থাকে। এছাড়া যাদের মাংস আমরা খাই সেই সব প্রানীদের ক্ষেত্রে পুরুষ মহিলা সব সময়ই যেৌনতার জন্য প্রস্তত থাকে EXCEPT THEY ARE NOT HAVING EMBRYOS IN THEIR UTERUS. আমি নিজে দৈনিক পাচ ওয়াক্ত নামায পড়ি তবে মাঝে মাঝে কোন কোন ওয়াক্ত কাজা হয়। আমি ঐ সমস্ত লোককে খুবই অপচ্ছন্দ করি যাদের বিষয়ে মহান আল্লাহ আগেই ধারনা দিয়েছে। আল্লাহ পাক সুরা বাকারায় একটি আয়াতে বলেছেন “স্ত্রীগন তোমাদের শষ্য ক্ষেত্র স্বরুপ অতএব তোমরা যেভাবে খুশি গমন করো” এই কথার মধ্যে কিন্তু অনেক কিছু আছে, এর মধ্যে কিন্তু আমার মতামত আছে কারন যেটা নিষেধ করার তিনি তা এই সুরায় অন্য আয়াতে নিষেধ করেছেন অর্থাৎ পায়ু পথ ব্যবহার করা পরিহার করতে বলেছেন। যেটা স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে করা যাবেনা তাতো তিনি বলেই দিলেন তবে আপনি কেন নতুন ফতোয়া দিলেন এবং কিসের ভিত্তিতে? আপনি যদি আমাকে ভর্তষনা না করে আমার বোঝার জন্য কিছু কথা প্রমান সহ বলতেন তবে আমি খশি হতাম। আমি ৩০ পারা, ১১৪ সুরার ৬৬৬৬ আয়াতের মধ্যে ১৪ পারা পর্যন্ত পরেছি এবং তার মধ্যে কোন খারাপি পাই না যা আমার মতের বিরুদ্ধ, আমি পরে খুবই খুশি হয়েছি। কিন্তু আপনার ব্লগ পড়ে আমি একটু রেগেছি কারন আমি যা বলি তার প্রমান দিতে পারি আপনি তা দিতে পারেন না। আমার মনের কাছে যা ভাল লাগে আমি তাই করি আর যা কিছু ব্যতিক্রম তা পরিহার করি এবঙ আমার দ্বারা কোন দ্বিতীয় ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি কারন আমার মাথায় এসব নিম্নমানের চিন্তা আসে না। আমার যেৌন জীবনের একমাত্র সঙ্গী আমার স্ত্রী, আমার অতীত এবঙ বর্তমান এবঙ ভবিষ্যতেও স্ত্রীই আমার সঙ্গী। THERE IS PROVERB IN ENGLISH “DO NOT HIT AMINALS WHICH YOU CANNOT KILL” IN THE SAME WAY I WOULD LIKE TO ADVICE YOU THIS “DO NOT TRY TO ESTABLISH ANYTHING NEW WITHOUT ANY PROOF/EVIDENCE”. I DON’T KNOW WHAT YOU ARE AND WHAT YOU DO FOR LIVING BUT I ASSUME YOU TO BE A PIOUS MAN BUT WITH SOME LACKINGS. I AM HAPPENED TO BE A VERY FEROSIOUS TYPE MAN BUT VERY GENTLE OUTWARD OR AS LONG AS I AM NOT PROVOCATED. YOUR WRITINGS LACK OF EVIDENCE BUT KEEP IT UP.

THANKS

ভাই পশুরা যদি তাদের যৌনাঙ্গে মুখ না লাগায় তাহলে আপনি চিন্তা করেন দেখেন কারা বেশি নিরকৃষ্ট। আর কোরআন ১৪ পারা পড়েই সব কিছু বুঝে গেছেন এটা ভাবা বোকামী ছাড়া আর কিছু নয়। সূরা বারাকার ২২৩ নং আয়াতের আপনি বারবার আমাকে বলতেছেন? ঐটা আমারও জানা আছে। এই আয়াতের অর্থ এই নয় যে স্ত্রীর যৌনী চাটা যাবে। কিছু দিন অপেক্ষা করুণ (২/২২৩)এর জবাব পেয়ে যাবেন।

ভাই রুবেল,
মানুষের নিকৃষ্টতা তার ব্যক্তিগত যেৌন জীবন দিযে বিচার করা যায় না। যদি যে ব্যক্তি ব্যভিচারি হয় তবে অন্য কথা। আল্লাহ স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কিছু নিষেধ ব্যাতিত পুর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন। আল্লাহ কোরআন শরিফে প্রায় সব বিষয়ে কথা বলেছেন এবঙ তিনি বলতে লজ্জা পান না কারন তিনি স্রষ্টা। তিনি কোরআনের কোথায়ও স্বামী স্ত্রীর মধ্যে যেৌন কার্যে পায়ুপথ এবং ঋতু কালে স্ত্রী সহবাস ব্যতিত আর কোন বিষয় আমার জানা মতে নিষেধ করেননি। আমি পুরো বুখারীর মধ্যেও পাইনি। বুখারীতে এক সাহাবা কতৃক পায়ুপথ বিষয়ে একটি কথা আছে তাতে নবী বিষয়ঠি খুবই কঠোরভাবে নিয়েছেন। অন্য বিষয়ে যা আপনি বলেন তা আমি পাইনি। এখন আপনার কথার ভিত্তি কি আমি জানি না। আপিনি মুখ এত দাম দিলেন হাতের দাম দিলেন না? হাত দিয়ে কত ভাল কাজ আমরা করি হাতের গুরুত্ব খুবই বেশী কারন বোবা মানুষ মুখে না হাত দিয়ে ইশারা করে কাজও করতে পারে। আমি বলি না যে সব সময় যেৌন কাজে স্বামী স্ত্রী একে অপরের গোপনাঙ্গ চোষন করবে। আমি বলছি একটি সফল আনন্দদায়ক সহবাসের জন্য স্বামী স্ত্রীর জন্য যা করার করবে তাতে কোরআন হাদিস কোথায়ও কোন বাধা রাখেনি (উক্ত নিষেধ বিষয় ছাড়া) একজন সুস্থ ও রুচিবান নারী পরুষ যদি পরিস্কার অবস্থায় উক্ত কাজ করে কোন কিছুই হবে না। এটা এমন নয় যে আমি অন্য নারী পুরুষের কথা বলছি আমি বরাবরই স্বামী স্ত্রীর কথা বলছি। আমি ব্যস্ততার কারনে ১৪ পারাই পরেছি বাংলায় কারন আমি বাংলা ইংরেজি ছাড়া বুঝতে, বলতে বা পড়তে পারিনা তবে হিন্দি উর্দু বুঝি এবং বলতে পরি কিছু হিন্দিও পড়তে পারি। আপনার বয়স কম আপনি ধর্ম নিয়ে গবেষনা করেন কিন্তু আমি করিনা কারন আমার বিচার বোধে যা খারাপ মনে হয় না তা আমি করি আর যাকিছু খারাপ মনে হয় তা পরিহার করি। আমার বিবেক আমার থার্মোমিটারের মতো কাজ করে। আমার অনুরোধ থাকবে যখন যা বলবেন তা কোরআনের আয়াত সহ বলবেন তাতে লোকের বিশ্বাস আরো বাড়বে। বুখারী শরীফ ছাড়া আর কোন হাদিসের উক্তি দেবেন না।

I HAVE BEEN MARRIED SINCE 9 YEARS. MY WIFE IS VERY HAPPY AND ME TOO.

ভাই আপনি আরেকটি মন্তব্য করেছেন যা আমি ভুলে ডিলেট করে দিয়েছি। আপনার মন্তব্যের ( যে হাত দিয়ে কোরআন শরীফ হাতাই, বাচ্ছা হাতাই ইত্যাদি করলে কি হাতের মর্যাদা বাড়ে?) জবাব হল ঐ কাজ গুলি হাতের জন্য নির্ধারিত। যৌনাঙ্গতে মুখ লাগালে যদি মুখের তেমন কিছু হয় না তাহলে আপনি যে কাজ গুলো হাত দিয়ে করেন সেগুলো হাত দিয়ে না করে মুখ দিয়েতো করতে পারেন, যেহেতু মুখের মর্যাদা কম। আপনি আরেকটি কথা বলেছেন আপনার নাকি আমার উপর প্রচন্ড রাগ হয়! ভাই আমার উপর রাগ আপনার শুধু একার নয় আরো অনেকের হয়, কেনোনা আমি যে তাদের হালুয়া রুটির পিঁপড়া উঠিয়ে দিয়েছি।

আমি এখানে যেসব কথা বলেছি সেগুলো আপনার কাছে গ্রহণ যোগ্য হয় কি না সেটা আপনার রুচিবোধের ব্যাপার। আপনার গায়ের জামা আমার গায়ে লাগবে না, আমার গায়ের জামা আপনার গায়ে লাগবে না। আমি যা বলেছি সেটা আপনার কাছে গ্রহণ যোগ্য হলে মানবেন, না হলে মানবেন না। সবার কথা সবার কাছে গ্রহণ যোগ্য হতে হবে এটার কোনো ভিক্তি নেই।

হাত মুখের মর্যাদা কম এসব কোন কথা বলিনি। আল্লার পক্ষ থেকে মানুষকে দেয়া সব কিছুই দামী কোনটার মুল্য কোনটির চেয়ে কম নয়। এটাই বলতে চেয়েছি। আমি বলেছি আল্লাহ স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দুইটি বিষয়ে বাদে কোন বাধা রাখেননি। "স্ত্রীরা তোমাদের শষ্য ক্ষেত্র স্বরুপ অতএব তোমরা যেমন খুশি গমন কর" এই কথার ঈঙ্গিতেইতো পূর্ন স্বাধীনতার ঈঙ্গিতই বহন করে তার মধ্যে যা করা যাবেনা সেটা বলে দিয়েছেন। আমার হালুয়া রুঠি আমার হাতেই আছে আপনাকে সেটা নিয়ে মাথা না ঘামালেও চলবে মিঃ রুবেল। আর এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছে করছে না কারন বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদুর। আপনি জীবনের শুরুইতো করেননি। কেন কি কোথায় এ সব ব্যাক্যের যে দিন অর্থ বুঝতে পারবেন বুঝবেন। মানুষ অপরাধী হয়ে জন্মায় না পরিবেশ পরিস্থিতি মানুষকে ধীরে ধীরে কোথায় নিয়ে যায়। যেমন অসুন্দরী বউ হলে কেউ কেউ অন্য নারীর প্রতিও আগ্রহী হয় কারন কেউ খারাপ কিছু নিতে না, ভাগ্যক্রমে চলে এলেও মেনে নিতে পারে না অনেকে। এ বিষয়ে আর কথা না বল্লেও চলবে। মোট কথা আল্লাহ যাকে যেমন দিয়েছেন তাকে সেই ভাবেই বিচারের আওতায় আনবেন। মনের সাথে যুদ্ধ করে কত খারাপ কিছু হজম করে নিচ্ছি।
so good bye mr. rubel

ভাল লাগল