বাজারে হা-হুতাশ part 2
। এরকারণ ঈদের পরে জামা-কাপড়ের দোকানে ভিড় কিছুটা কমে। তবে এখন শীত মওসুম। এ সময় শীতের পোশাক কেনার জন্য অনেকে আসেন। কিন্তু এবার শীতের পোশাকের বেচাবিক্রিও কম। তিনি জানান, কাপড়ের দাম বাড়ার সঙ্গে দোকানের খরচওবেড়েছে। কর্মচারীদের বেতন বাড়াতে হয়েছে। এসব কারণে আগের মতো কম দামে পণ্য বিক্রি করা যায় না। সিটি ফ্যাশনের বিক্রয়কর্মী আসিফ জানান, মার্কেটে মানুষের জন্য হাঁটা যায় না। দোকানে সারা দিনই ক্রেতা আসে। তবে সে অনুযায়ী বিক্রি হয় না। অনেক দিন দুপুরের আগে বউনিও হয় না। তিনি বলেন, মানুষ শুধু দামাদামি করে।১০ টাকা ২০ টাকা কম দেয়ার জন্য এক দোকান থেকে অন্য দোকানে যায়। নন্দিতার বিক্রয়কর্মী ফেরদৌস জানান, বেচাবিক্রি খারাপ নয়। তবে আগের মতো না। এখন শুধু মার্কেটে দোকান না মার্কেটের বাইরেও অনেক দোকান হয়েছে। তারা কম লাভে পণ্য বিক্রি করে। অনেকে মার্কেটে না এসে ওইসব দোকান থেকে জিনিস কিনে ফেলে। তিনি জানান, মানুষের হাতে টাকা নেই ভাই। কাপড় কিনবে কি দিয়ে। ঠিক একই কথা বললেন, মগবাজার এলাকার ক্রেতা ফেরদৌস আরা। তিনি জানান, পরিবারের পোশাক-আশাক তিনিমৌচাক মার্কেট থেকেই কিনেথাকেন। তবে আগের চেয়ে কাপড়ের দাম অনেক বেড়ে গেছে। যে শাড়ির দাম এক বছরআগেও পাঁচশ’ টাকা ছিল, এর দাম বেড়ে এখন ছয়শ’ সাড়ে ছয়শ’ টাকা হয়েছে। অথচ বাজেট বাড়েনি।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন