মুসলমানের হাঁসি ৪
কোন মন্তব্য নেই
( সুন্দর এ বাংলাদেশটা )

আন্দোলনে যোগ দিয়ে যারা দেশের মধ্যে শান্তি শৃঙখলা ভঙ্গ করে তারা নিজেদের গ্রেফতার হওয়াকে একটা গর্বের বিষয় মনে করে ।শত অপমানেও তাদের কিছু যায় আসেনা ।
আফগান থেকে একজন কাবুলি ওয়ালা বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছিল । এক মিষ্টির দোকানদার মিষ্টি সামনে নিয়ে বসে আছে অথচ খাচ্ছে না এ অবস্তা দেখে কাবলি ওয়ালা নিজেই দুই হাতে মিষ্টি মুখে পুরতে লাগলো । দোকানদার ছুটে এসে তাকে ধরলো ।লোকটি কাবুলি ভাষায় বলতে লাগলো ,মিষ্টি নিজেও খাওনা আবার অন্যকে ও মিষ্টি খেতে দাওনা ,এ কেমন ধরনের মানুষ তুমি ।কিন্তু মিষ্টি দোকানদার কাবলীওয়ালার ভাষা বোঝে না । সে হৈ চৈ করতে লাগলো ।অনেক লোক জমা হয়ে পড়লো ।সবাই তাকে নিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিল ।পুলিশ দেখলো লোকটি একজন বিদেশি । এদেশের ভাষা এবং আচার আচারন সে কিছুই বোঝেনা ।সুতরাং এ ছোট একটি ব্যাপারে তাকে হাজতে চালান দেওয়া উচিত হবেনা ।বরং লোকটিকে মাথা ন্যাড়া করে একটি গাধার পীঠে বসিয়ে সারা শহর ঘোরাতে হবে ।ছেলের দল পিছনে পিছনে ঢাক ঢোল বাজিয়ে মিষ্টি চোর বলে প্রচার করবে । সুতরাং বিপুল আয়োজনে ছেলের দল এরূপই করলো । কাবলীওয়ালা যখন দেশে ফিরে গেল তখন তাকে দেখতে আসলো ,বল ভাই ,বাংলাদেশ কেমন দেখলে ত ? কাবলিওয়ালা বললো ।বাংলাদেশ খুব ভালো ।সেখানে বিনাপয়সা মিষ্টি ,বিনাপয়সা চুলকাটা ,বিনাপয়সায় গাধার পিঠে ভ্রমন ,বিনা পয়সায় ছেলেদের বাহিনী বিনাপয়সায় ঢাক ঢোল বাজিয়ে সংবধনার আয়োজন করে ।
সুন্দর এ বাংলাদেশটা । সুতরাং গ্রেফতার হওয়ার পর ও যাদের লজ্জা হয় না তাদের আসলে ঙান কমে গেছে ।চিন্তা করে দেখেনা তাদের পরিণান কি হবে ।দেশের চিন্তা করার আগে নিজের ঈমান রক্ষার চিন্তা করতে হবে ।

( নাস্তিকের দাত )

এক লোকের নাম ছিল আব্দর রহিম ।লোকটি ছিল নাস্তিক । একদিন সে মাওলানা ঈসমাঈল শহীদ রহঃ এর সাথে আলোচনা জন্যে গেলো । লোকটি বললো দাড়ি রাখা জরুরী নয় । দাড়ি মানুষের জম্ম গত স্বাভব হতে পারেনা ।কারন মানুষ যখন ভুমিষ্ট হয় তখন দাড়ি থাকে না ।অতএব এটা প্রকৃতি বিরুদ্ধ কাজ । মাওলানা ঈসমাঈল শহীদ রহঃ বললেন,মানুষ যখন ভুমিষ্ট হয় তখন তার দাত ও থাকেনা ।দাতঁ গজানোর পরে কি দাতঁগুলোও ভেঙ্গে ফেলতে হবে ।
আসলে মূলতে এটাই সঠিক জবাব ।

কোন মন্তব্য নেই :