স্বামী-স্ত্রী অন্যের যৌন ব্যাপারে আলোচনা করবে না।
মুসলিম পরিবারের স্বামী -স্ত্রী পরস্পর কেউ-ই কারো কাছে অন্য নারী পুরুষের গোপন অঙ্গের বর্ণনা বা অন্যের
যৌন জীবন সম্পর্কে আলোচনা করবে না। কারণ শয়তান মানুষকে পথভ্রষ্ট করার জন্যে সর্বদা চেষ্টা চাপিয়ে যাচ্ছে।
যার যৌন যৌনজীবন সম্পর্কে স্বামী- স্ত্রী পরস্পর আলোচনা করছে, তাদের প্রতি উভয়ের বা যে কোন একজনের
মনে শয়তান কুপ্রভৃত্তি জাগিয়ে দিতে পারে।
এ ব্যাপারে মহানবী (সাঃ) স্পষ্ট নিষেধ করে বলেছেন, নারী পুরুষকে নিষেধ করা হয়েছে যে , তারা যেন তাদের দাম্পত্য
সম্পর্কিত গোপন অবস্থা অপরের নিকটে বর্ণনা না করে। কারণ , এতে করে অশ্লীলতার প্রচার হয় এবং মনের মধ্যে প্রেমাসক্তির
সঞ্চার হয়।(আবু দাউদ)
বিষয়ঃ ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন।
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।
এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
1 টি মন্তব্য :
আমাদের বিবাহিত জীবন ৬ বছর, প্রাকূতিক কারনেই একটু অনিহা চলে আসছে, কিন্তু আগে আমরা দুজনই সপ্তাহে প্রায় ৪ দিনই সেক্স করতে চাইতাম,এখন দুজনেরই একটু অনিহা সেক্স নিয়ে কিন্তু ইদানিং আমরা দুজনই অনেক ইন্জয় করছি কিছু ফ্যান্টসি চিন্তা করে ৷ একজন মুসলমান হিসাবে যেহেতু আমি যিনা করতে পারবোনা কিন্তু আমাদের দাম্পত্য জিবনকে ঠিক রাখার জন্য যদি আমরা দুজনে সেক্স নিয়ে ফ্যান্টাসি করি এবং তাতে যদি বাস্তব জিবনে কোন প্রভাব না ফেলি সে ক্ষেএে ইসলাম আমাকে কোন সুজগ দিবে কিনা ? জানলে আমাদের খুব উপকার হত ৷
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন