সঙ্গমের বিধি -নিষেধ।
স্ত্রী সঙ্গমের বিধি-নিষিধের প্রতি দৃষ্টি রাখা পুরুষের একান্ত কর্তব্য।
ইহাতে ভুল করিলে জীবন ধবংসের পথে যায়।
উক্ত বিষয়ের প্রতি হুশিয়ারি হওয়ার জন্য নিম্মে কতিপয় নিয়ম লিপিবদ্ধ করা গেল।
১/ গর্ভাবস্থায় চারি মাস গত হইয়া যাওয়ার পর স্ত্রী সঙ্গম সন্তানের উভয়েরই ক্ষতি করে।
তখন হইতে স্বামী-স্ত্রীর সংযমী হওয়া উচিৎ।
২/রোজার মধ্যে দিনে সঙ্গম করিলে গুনাহগার হইতে হয়।
রাত্রে নিষেধ না থাকিলে ও সঙ্গম করিলে স্বাস্হের পক্ষে অত্যাধিক ক্ষতি হয়।
অতএব, রোজার একমাস সঙ্গম বন্ধ রাখায় ভাল।
৩/হায়েজ - নেফাছের সময়ে সঙ্গম করিলে স্বামী স্ত্রী উভয়েই গুনাহগার হইবে এবং উভয়ের, বিশেষতঃ
স্বামীর স্বাস্হহানি হইবে।
৪/ পুরুষ অবৈধভাবে অবৈধ স্ত্রী সঙ্গে বা নিজ স্ত্রীর পায়ু পথে সঙ্গম করিলে শুধু গুনাহগার হইবে তাহা নহে,
বরং ভয়ঙ্কর ক্ষতি সাধন হইতে পারে।
৫/পূর্বেই বলা হইছে যে বৃদ্ধার সহিত যুবকের মিলন ও বৃদ্ধের সহিত
যুবতির অত্যন্ত অপকারী, উহা ইসলামের রীতি বিরুধে।
উক্ত রুপ বিবাহ ক্রিয়া যাহাতে সংঘটিত না হয়, তৎপ্রতি দৃষ্টি রাখা সকল বিজ্ঞ ,
বিদ্ধানের উচিত।কারন শাস্ত্র বিজ্ঞান বিদ্বানেরাই সৃষ্টি করিয়াছেন।
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।
ব্লগারের সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ
ফেসবুক ফ্যান পেইজ
এর পর পড়ুন
উল্টা সঙ্গমের দোষ।
অতিরিক্ত সঙ্গমের ক্ষতি
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন