বিনোদন ধংস পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে কোমলমতি শিশুদের কে।ছবি সহ

কোন মন্তব্য নেই



কি অবাক হয়েছেন? অবাক হওয়ারী কথা। আমাদের কোমল মতি শিশুরা শিখতেছে নানার অপরাধ। তবু সেটা নিয়ে কারো নেয় মাথা ব্যাথা। সন্তান জম্ম দিয়ে নিজের দ্বায়িত্ব শেষ মনে করে আমাদের মা বাবারা। সন্তানের সামনেই দেখে নানার নোংরা বিনোদন। বিড়ি সিগারেট ছোট ছেলে মেয়েদের সামনেই খায়। ছেলে মেয়েদের সামনে দেখে নায়ক নায়িকাকে কিভাবে উক্তাত্ত করে, কিভাবে প্রেম নিবেদন করে, কি ভাবে জড়িয়ে ধরে, জড়িয়ে ধরে আরাম পেয়ে নায়ক নায়িকা চোখ বুঝে ঠোঁট বাঁকাতে থাকে? দশ বারো জন গুন্ডা পাণ্ডা এসে নায়িকার উপর ঝাপিয়ে পড়লো, তারা নায়িকার বুকের উড়না কেড়ে নিলো, ফলে গুন্ডা পাণ্ডাদের চোখের সামনে নায়িকার এক জোড়া বড় কমলা লেবু ভেসে ওঠে। তা দেখে গুন্ডা পাণ্ডারা পাগলা কুকুরের মতো নায়িকার পড়নের কাপড় খুলতে থাকে বা ছিঁড়তে থাকে। তখন নায়ক আকাশ থেকে গুন্ডা পাণ্ডাদের উপর লাফিয়ে পড়ে। একায় সবাই কে মেরে নায়িকার নামক বিশ্ব বেশ্যাকে উদ্দার করে বনে জঙ্গলে ব্যাঙ্গের মতো লাফা লাফি করতে থাকে। কিছু দিন এভাবে চলতে থাকে। তারপর নায়িকার বাবা নায়িকাকে অন্য ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চায়? অথবা দিয়ে দেয়। তখন নায়ক এর বেদনা সয়তে না পেরে মদ গাজা সব খায়তে শুরু করে । এই সব দূশ্য যখন যুবকরা দেখে তখন নিজেরদের কে নায়ক ভাবতে শুরু করে। তারা ও পাগলা কুত্তার মতো রাস্তার মেয়েদের উপর ঝাপিয়ে পড়ে। যথা তথাই প্রেম নিবেদন করতে থাকে। রাস্তা ঘাঁটে নারীদের কে উক্তাতো করতে থাকে। প্রেম হয়ে গেলে শুরু হয়ে যায় আরেক নোংরামি। একেক জনে রাত জেগে নোংরামি যত কথা আছে সব বলতে শুরু করে। বিয়ের আগেই রাস্তা ঘাঁটে অবৈধ সেক্স করতে শুরু করে। আবার এইসব দূশ্য ভিডিও করতে থাকে। আবার প্রেমিক প্রেমিকা নগ্ন করে এর ভিডিও করে। যখন এই সব নোংরা ভিডিও সমাজে প্রকাশ পেতে শুরু করে? তখন মেয়েরা এই সব নোংরামি অনেকে হজম না করতে পেরে আত্নহত্যা করতে বাধ্য হয়। এই সব মদ গাজা খুরি নায়কদের কাছ থেকে যুবকরা শিখতেছে মদ গাজা কিভাবে খেতে হয়। এই সব তৈয়রী করা লম্পট বদমাইশ পরিচালকরা যখন দেখতেছে তাদের তৈয়রী করা এইসব নোংরামি দেখে দেশের যুবকরা সব কিছু করতেছে? তখন তারা নতুন জায়গাতে হাত দিয়েছে। তারা এখন শিশু চলচিত্র বানানো শুরু করেছে। এই রকম ১৫ থেকে ২০ টি শিশু চলচিত্র তারা বানিয়ে ফেলেছে। এইসব চলচিত্রে অভিনয় করিয়েছে ১০থেকে ১২ বসরের ছেলে মেয়েদের কে। এইসব লম্পট বদমাইশরা এখানে শিখাছে কিভাবে প্রেম করতে হয়? কিভাবে বিড়ি সিগারেট খেতে হয়? কিভাবে অন্যের গাছের ডাব চুরি করে খেতে হয়? আমি এই সব শিশু চলচিত্রে এমন কয়েক টি দৃশ্য দেখেছি যা আমাকে অবাক করে দিয়েছে। এর ভিতরে ২টির দৃশ্যের কথা আমি বলতেছি। একঃ রাস্তায় পড়ে থাকা সিগারেট পেয়ে তুলে খেতে শুরু করলো। দুইঃনয় দশ বসরের ছাত্র স্কুল ছুটির হওয়ার পর স্কুলের গেটের সামনে দাড়িয়ে আসে। শিক্ষিকা এসে দেখে তার ছাত্র গেটের সামনে দাড়িয়ে আসে। শিক্ষিকাঃ কি বেপার তুমি এখানে দাড়িয়ে আসো কেনো? ছাত্রঃ আপনার জন্য। শিক্ষিকাঃ কেনো? ছাত্রঃ আপনারে আমি পছন্দ করি। শিক্ষিকাঃতাই বুঝি? তার পর ওনারা দুই জন কল্পনাতে নাচানাচি শুরু করলো। কল্পনা ভাঙ্গার পর শিক্ষিকা ছাত্রকে চুমু দিয়ে চলে গেলো। চুমু খেয়ে ছাত্র বুকে হাত দিয়ে বলতে লাগলোঃ ইস রে পরানডা জ্বইলা গেলরে.............. এবার আপনারাই বলুন যে সমাজের শিশুরা এই সমস্ত চিত্র দেখবে? তারা কি করে ভালো চরিত্রের অধিকারি হবে? কারন শিশুরা যা কিছু দেখে তারা তাই শিখে। আপনি আপনার সন্তান কে নারী বাজী দেখিয়ে,গাজা খুরি শেখিয়ে তার চরিত্র ভালো করতে পারবেন? অথচ আমাদের উতি শিক্ষিত প্রধানমন্ত্রি বলেছেন তিনি না কি এই সব নোংরা সংকৃর্তি দিয়ে সমাজ থেকে সন্ত্রাস জঙ্গিবাদী দূর করবেন। গাজা খুরিরা কথা বলার সময় ও মাথায় গিলু কিছুটা হলেও ঠিক রেখে কথা বলে। অথচ নিজেই সন্ত্রাস লালন করে। বাংলাদেশে কোনও সন্ত্রাসী রাজনিতি দল যদি থেকে থাকে ? তা হলে সেটা ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগ বাংলাদেশের সব চেয়ে কুলাঙ্গার,লুচ্ছা,বদ্মাইশ,লম্পট, নারী ধর্ষণ কারী রাজনিতি দল । এই সব লম্পটদের হাতে এই দেশের অনেক বোন তার অমূল ইজ্জত হারিয়েছে। শত শত মায়ের বুক হালি করেছে এই কুলাঙ্গার ছাত্রলীগ। যে নিজের ঘরের সন্ত্রাসী দূর করতে পারে না? সে কিভাবে দেশের সন্ত্রাসী দূর করবে? মগায় বলে কি? এই উতি শিক্ষিত মগারা কি চোখ দিয়ে দেখে না যে সময় বিনোদন ছিলো না সেই সময়ের যুবসমাজ কেমন ছিল? বর্তমান তা কেমন হয়েছে? যারা বলে চাঁদাবাজি করিয়ে,সন্ত্রাসবাদী শিখিয়ে,যুবক যুবতিদের অবাধ মেলামেশি করিয়ে, তিভির পর্দায় নায়িকার নামক বেশ্যা মেয়েদের দিয়ে অর্ধনগ্ন নাচ দেখিয়ে দেশের যুব সমাজ কে ভালো করতে চায়? এই সমস্ত মগারা দেশের যুব সমাজ কে ভালো করতে নয় বরং ধংস করতে চায়। কারন তারা ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকবাদি লাল কুত্তাদের পা চাটা দালাল। এই সমাজ কে ভালো করতে হলে দুনিয়ার কারো হাতের তৈয়রী করা আইনের প্রয়োজন নেই। এখানে ইসলামের আইনেই যথেষ্ট। যারা আল্লাহর তৈয়রী করা আইন বাদ দিয়ে নিজের মনগড়া আইন দিয়ে চলতে চায়? তাদের কে জুতা পেটে করে এই দেশ থেকে বিতারিত করা উচিৎ । জানিনা এই গাজা খুরী মগাদের হাত থেকে আমাদের দেশ কবে মুক্তি পাবে? বাংলাদেশের ওপর কিয়ামত ভয়ে যেতে পারে? তারপরেও এই দেশের নারী বাজী জনগন তাদের কে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসাবে। দেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু দেশের মানুষ স্বাধীন হয়নি। এই দেশে যারা সত্য ও বাস্তবতার ওপর কথা বলে গেছে? তাদের কেই করুণ পরিনিতি ভোগ করতে হয়েছে। ধরা যাবেনা,ছোয়া যাবেনা, বলা যাবেনা কথা, রক্ত দিয়ে পেলাম শালার এমন স্বাধীনতা। কি আজব এই দেশ? যে দেশে নারী নির্যাতনের আইন আছে? কিন্তু পুরুষ নির্যাতনের আইন নাই। এই সব নারী বাদীদের থাপরিয়ে গাল ফাটিয়ে দেওয়া দরকার। যারা সমান অধিকারের কথা বলে পুরুষের বুঝা নারীর ঘাড়ে চাপিয়ে দিতে চায়? এই সব গাজা খুরী মগাদের কে দেখলে চিনা যায়না এইটা কি গাই না কি বলদ। আমার মনে হয় এতো ক্ষণে তাদের মাথায় আগুন ধরে গেছে। মৌলোবাদী বলে চিৎকার শুরু করবে। তাতে আমার কি হয়েছে? আমি তাদের মাপ দাদার দেয়া হালুয়া রুটি খায় না যে পিপড়া ওঠে যাবে। আমি আমার আল্লাহ দেয়া নেয়ামত খায়। ইসলাম নারী কে রানীর মর্যাদা দিয়েছে। সম্পদে চার আনা দিয়েছে। কিন্তু অন্যে ধর্মে এক আনাও দেয় নাই? তুবুও সেটা নিয়ে তাদের মাথা ব্যাথা নাই? যত সব গাঁজা খুরী মগার ভণ্ডের দল। পরামর্শ>< আপনি আপনার সন্তানের ব্যপারে সচেতন হোন। আপনার সন্তানের অপকর্মের কারণে সমাজে আপনার সম্মান হানী হবে। আপনার সন্তানের অপকর্মের কারণে মহান আল্লাহর দরবারে আপনাকে দ্বায়ী হতে হবে। আপনার সন্তানের অপকর্মের কারণে আপনাকে কঠিন আযাব ভোগ করতে হবে। আপনি এমন সন্তান করিবেন লালন? যে সন্তানের কারনে উজ্জল হবে এই ভুবন। অনুরোধ ক্রমেঃ ব্লগার_সৈয়দ রুবেল। ব্লগ_ জানার আছে অনেক কিছু। ইমেলঃblogger_syedrubelsylhetbd@live.com **************************************************** এই পোস্টটি সবাই নিজ দ্বায়িত্বে শেয়ার করুন। আমাদের শিশুদের কে অধঃপতনের হাত থেকে রক্ষা করুণ। মনে রাখবেন আজের শিশু আগামী দিনের ভবিষৎ। যাদের পেইজ, ব্লগ,ওয়েব সাইট আছে? আপনাদের পেইজ, ব্লগ,ওয়েব সাইটে এই লেখাটি পোস্ট করুণ। তার সাথে দয়া করে আমার ব্লগের নামটি উলেখ্য করবেন। কারো শেয়ার করতে সমস্যা হলে নিচের লিঙ্কটি কপি করে আপনার ফেসবুকে পোস্ট করুণ । লিঙ্ক http://sayedrubel.blogspot.com/2012/12/blog-post.html বিঃদ্রঃ আমি এখানে নিজেকে পরিচিত করতে আসেনি? অপ্রকাশিত কথা গুলো বলতে এসেছি। এতে যদি কারো মনে আগাত দিয়ে থাকি? তাহলে নিজের ছোটো ভাই হিসাবে ক্ষমা করে দিবেন। আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো ও সুন্দর থাকুন এই কামনাই। আল্লাহ হাফেজ> দেখা হবে আগামী পোস্টে। বিদায়.......................................... প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন

কোন মন্তব্য নেই :