বুযুর্গের পরিচয় লাভ ও যুবকের ইসলাম গ্রহণ

কোন মন্তব্য নেই
বুযুর্গের পরিচয় লাভ
যুবকটি যথারীতি যাদুবিদ্যা শিক্ষার
জন্য যাদুকরের নিকট আসা-যাওয়া শুরু
করে। যুগটি ছিল হযরত ঈসা আলাইহিস
সালামের নবুওয়াতের যুগ। যুবকের
যাতায়াতের পথে হযরত ঈসার
নবুওয়তে বিশ্বাসী ইঞ্জিলের বিশিষ্ট
আলেম এবং সমকালের এক শ্রেষ্ঠ
বুযুর্গের খানকাহ ছিল। যেখানে অনেক
লোকের সমাগম হত। লোকেরা ঐ
বুযুর্গের
সান্নিধ্যে দ্বীনী শিক্ষা অর্জন
এবং আধ্যাত্মিক পরিশুদ্ধি লাভ
করত। খানকাহে অনেক লোকের সমাগম
দেখে যুবক লোকজনকে জিজ্ঞাসা করল
যে, এখানে এত লোকের সমাগম কেন?
লোকেরা জানালো যে, এখানে আল্লাহর
একজন বিরাট ওলী থাকেন।
তিনি আল্লাহর সত্য নবী হযরত
ঈসা ও আল্লাহর সত্য কিতাব
ইঞ্জিলের হুকুম-আহকামের উপর
নিজেও আমল করেন এবং অন্য
লোকদেরও তা শিক্ষা দেন।
তিনি মানুষকে বস্তু জগতের সহায়-
সম্পদের মায়া ও ক্ষমতার লোভ বর্জন
করে আল্লাহর ইবাদত ও আখেরাতের
প্রতি মনোযোগী করে তোলেন।
যুবকের ইসলাম গ্রহণ
যুবক তাদের
কথা শুনে মনে মনে বুযুর্গের
সাথে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত নেন।
একদিন সময়-সুযোগে বুযুর্গের
দরবারে সে হাজির হয়। কিছুক্ষণ
বুযুর্গের সান্নিধ্যে বসে তার
কথাবার্তা ও উপদেশ শ্রবণ করার
ফলে যুবকের মনে ঐ বুযুর্গ এবং তার
ধর্মের প্রতি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়।
পরিশেষে বুযুর্গের হাতে তার
ধর্মে দীক্ষা গ্রহণ
করে যুবকটি মুসলমান হয়ে যায়।

Next যুবকের যাদু বিদ্যার প্রতি অনীহা ও যুবকের কারামত

শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন

কোন মন্তব্য নেই :