যুবকের যাদু বিদ্যার প্রতি অনীহা ও যুবকের কারামত
যুবকের যাদু বিদ্যার প্রতি অনীহাইসলাম গ্রহণের পর যুবকের যাদু
বিদ্যা শিক্ষার
প্রতি অনীহা এবং দ্বীনী শিক্ষার
প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়। এ
কারণে প্রতিদিন যাদুকরের নিকট
যাওয়ার সময় যুবকটি বুযুর্গের
সান্নিধ্যে কিছু সময় কাটায়।
ফলে যাদুকরের নিকট যেতে বিলম্ব হয়।
এজন্য যাদুকর তাকে নানা ধরণের
ভর্ৎসনা করে এবং ধমক দেয়। শেষ
পর্যন্ত যাদুকর বাদশাহকে যাদুবিদ্যার
প্রতি যুবকের অবহেলা ও বিলম্বের
কথা জানায়। বাদশাহ যুবককে সঠিক
মনোযোগের
সাথে যাদুবিদ্যা শিক্ষা করার জন্য
তাগিদ করে। কিন্তু যুবকরে মন
বুযুর্গের সাথে লেগে যাওয়ার
ফলে গোপনে তার সাথে যোগাযোগ
অব্যাহত রাখে এবং দ্বীনী শিক্ষা ও
ধর্মীয় অনুশীলনে আত্মনিয়োগ
করে আধ্যাত্মিকতায় যথেষ্ট
উন্নতি লাভে ধন্য হয়।
যুবকের কারামত
একদিন বাড়ী ফিরবার সময়
যুবকটি দেখল যে, একটি বিরাট সাপ
রাস্তা বন্ধ করে রেখেছে আর মানুষ
অস্থির হয়ে ছুটাছুটি ও
দৌড়াদৌড়ি করছে, কিন্তু কোনভাবেই
সাপটিকে হটানো সম্ভব হচ্ছে না। এমন
সময় যুবকটি একটি পাথর
হাতে নিয়ে এই বলে সাপের দিকে নিক্ষেপ
করল যে, “হে পালনকর্তা! হে আমার
মাতা-পিতা ও সমগ্র পৃথিবীর
পালনকর্তা! যদি যাদুবিদ্যা ও
যাদুকরের তুলনায় ইঞ্জিল ও ইঞ্জিলের
শিক্ষাদাতা বুযুর্গ সত্যের উপর
প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে,
তাহলে প্রমাণস্বরূপ পাথরের
আঘাতে সাপটিকে ধ্বংস করে লোকদের
বিপদমুক্ত কর।” এই বলে যুবক পাথর
নিক্ষেপ করার সাথে সাথে পাথরের
আঘাতে সাপটি মারা যায়।
ফলে লোকেরা বিপদমুক্ত হয়।
শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন
Next যুবকের প্রতি নসীহত
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন