ভাগ্যবান মা জননী

কোন মন্তব্য নেই
বাদশাহ যাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ
করেছিল তাদের মধ্যে অন্যতম ছিল
যুবতী এক মহিলা। সে তার ছোট বাচ্চার
মায়া-মমতার কারণে আগুনে নিক্ষিপ্ত
হতে ইতস্তঃত বোধ করছিল। বাদশাহ
যুবতীর দ্বিধাগ্রস্থ
অবস্থা দেখে তাকে সময় দেয়ার নির্দেশ
দেয় এবং তার শিশু
বাচ্চাকে আগুনে নিক্ষেপ করা হয়।
কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হলো এই
যে, শিশু বাচ্চাটি আগুন
থেকে উচ্চস্বরে বলে উঠেঃ “হে
আম্মাজান! ইতস্তঃত বোধ করে মোটেই
পিছপা হবেন না। আপনি হকের উপর
আছেন, এ আগুনে ঝাপিয়ে পড়ুন।
এটা মোটেই আগুন নয়।
দেখতে মনে হচ্ছে আগুন,
আসলে জান্নাত। আল্লাহ পাক তার
কুদরতের দ্বারা এখানে জান্নাত
তৈরী করে রেখেছেন।
সন্তানের আহ্বান শুনে মা জননী কাল
বিলম্ব
না করে আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং চির
শান্তি অর্জনে ধন্য হয়।
কোন কোন রেওয়াতে আছে যে,
ঈমানদারকে অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ
করার পর আগুন তাদের স্পর্শ করার
আগেই আল্লাহ তা’আলা তাদের রূহ
কবজ করে নিতেন। এভাবেই
মুসলমানগণ আগুনের
যন্ত্রণা থেকে নিরাপদে থাকেন।


শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন

Next বাদশাহ ও পরিষদের করুণ পরিণতি

কোন মন্তব্য নেই :