ইসলাম বিদ্বেষ ও নাস্তিকবাদীদের কে নিয়ে এই পোস্ট "সবাই পড়ে নিন"

কোন মন্তব্য নেই
আমরা মুসলিমরা আল্লাহর ও তার রাসূলের কথা মানি নিজেদের লাভের জন্য ।
আমরা আল্লাহর কথা মানলে মহান আল্লাহ আমাদের কে জান্নাত দান করবেন ।
কিন্তু আমরা যদি আমাদের আল্লাহ ও রাসূলের কথা না মানি এতে আমাদের আল্লাহর ও রাসূলের কোনো কিছু আসে যায় না ।
আমরা আল্লাহর ইবাদত করি আমাদের লাভের জন্য ।
এর পরও এদেশের বিধর্মীরা ও তথা কথিত নাস্তিক বাদীরা ইসলামকে নিয়ে বহু মাত্রিক মহা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে ।
একের পর এক নির্লজ্জের মতো অঘটন ঘটিয়ে যাচ্ছে ।
তারা আমাদের হিজাব পরিহিত বোনদের গায়ের কাপড় খুলে নিচ্ছে ।
কিন্তু আমরাতো এদেশের নির্লজ্জ দেহ উদ্দাম করে রাখা মেয়েদের গায়ে কাপড়ের বস্তা চাপিয়ে দিচ্ছিনা ।
তোরা ইসলামকে নিয়ে নানান ধরণের অশালীন কথা বলতেছোত, কোরআন হাদিসকে অপব্যখ্যা করতেছোত ।
বিশ্ব নবীকে নিয়ে লাগামহীন অশ্লীল ভাষায় গালি গালাজ করতেছোত,
বিশ্ব নবীর আকৃর্তি তৈরী করতোছোত, তার সাথে মহান আল্লাহ কে নিয়ে ভিভিন্ন ঠাট্রা মশকারী করতোছত ।
তোরা এতো নির্লজ্জ বেহাইয়া হইলি কেন ?
আমরা তো তোদের কে নিয়ে কোনো অশালীন কথা বলিনা ।
তোদেরকে নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র করিনা ।
তোদেরকে বলিনা ইসলামের কথা মানতে ।
এমনি তোদেরকেও বলিওনা ইসলামে ছায়ার তলে আসতে ।
এমন কি আমরা তোদেরকে তো অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজও করিনা ।
তবে তোরা কেনো এতো নির্লজ্জ বেহায়ার মতো আমাদের কে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি করস?
এটা তোদের কেমন শিক্ষাগত ভদ্রতা?
তোদের শিক্ষা এতো নিম্ন ভিক্তিক কেন?
তোদের শিক্ষা নারী ধর্ষণের সেন্চুরি কেনো?
তোদের শিক্ষা সন্ত্রাসী চাঁদাবাজী দুনিতির কালো ছায়া কেনো?
তোদের শিক্ষায় নারীদের সাথে পুশু ভিক্তিক আচরণ কেনো?
কেনো তোরা রাস্তা ঘাটে নারী উপর হায়ওয়ান জানোয়ারের মতো ঝাপিয়ে পরস?
এটাই কি তোদের শিক্ষায় মেরুদন্ড?
তাহলে কুকুর আর তোদের মাঝে পার্থক কোথাই?
আমার জানা মতে কুকুর আর তোদের মাঝে পার্থক দুই জায়গাই ।
একঃ এদেশের পাগলা কুত্তা গুলি ঘুরে ঘুরে মানুষে ঠেংঙ্গে কামড়াই ।
আর তোরা খুজে খুজে এদেশের নির্লজ্জ বেহায়া মেয়েদেরকে ধরে কামড়াস ।
দুইঃ এদেশে কুত্তা গুলো মানুষের বাড়ী বাড়ী ঘুরে ময়লা আর্বজনায় পড়ে থাকা নষ্ট পচা খাবার গুলি চ্যাটে পুটে খায় ।
আর তোরা নারীদের যৌনি চ্যাটে খাস ।
নারী অধিকারের কথা বলে গোপনে রসের ভরা নব যৌবনা মেয়েদের দেহ লুটে পুটে খাস ।
হায়ওয়ান জানোয়ারে স্বভাব বুকে ধারণ করে মানবতার কথা বলছ, শিয়ালের কাছে মুরগী বাগী দিয়ে পালার কথা বলছ, কৈই এর তেল কৈ ভাজতে চাঁস ।
ভাবছোত আমরা কিছুই বুঝিনা ।
এতো বোকা আমাদেরকে ভাবিস না ।
আমরাও পারতাম তোদের মতো হতে ।
কিন্তু আমাদের আল্লাহ আমাদেরকে এসব শিক্ষা দেয় নাই ।
তোদের মতো পুশু ভিক্তিক স্বভাব আমাদেরকে দেন নাই ।
আমরা আল্লাহর এবাদত করি ।
আল্লাহর গোলামী করতে গিয়ে যদি চুল পরিমাণ কষ্ট করলে আমরা করি।
কিন্তু তোদের গায়ে আগুন জ্বলে কেনো?
তোদের গায়ে আগুন জ্বলার একমাত্র কারণ হল-তোরা ইসলামকে সহ্য করতে পারিস না ।
সহ্য না করার একমাত্র কারণ হলো এ পৃথিবীর সুবিধা বাদী হায়ওয়ান জানোয়ার দের মুখে ঝাঁটার গদাম দিয়ে দেয় ।
তোরা ভালো করেই জানস ইসলামের কথা মানলে তোদের হালুয়া রুটির উপর পিঁপড়া উঠে যায় ।
এমন কি নিজের পায়ের জুতা দিয়ে নিজের গালেই বারি খাস ।
কারণ তোরা নগদে বিশ্বাসী।
তোরা পরকালে পাবি সেটা বিশ্বাস করিসনা ।
কারণ সেটা বাকী ।
এ জন্যই তোরা ইসলাম কে নিয়ে এতো ষড়যন্ত্র করিস ।
তোরা যতই চেষ্টা করিস না কেনো?
তবুও এপৃথিবীর থেকে ইসলামকে বিতারিত করতে পারবি না ।
কারণ ইসলামের আলো তোদের জন্ম দিনের জ্বালানো মোমের বাতি নয়?
এক ফু দিলেই নিবে যাবে ।বরং এর সুইচ মহান আল্লাহ হাতে ।
যে দিন আল্লাহ নিবিয়ে দিবেন?
সেদিন আপনারাও মহা অন্ধকারে পড়ে থাকবেন।
বাচার পথ খুজে পাবেনা?
কারণ আল্লাহ নিজেই বলেছেন যত দিন পর্যন্ত এই পৃথিবীতে আল্লাহ বলার লোক থাকবে ?
তত দিন এই দুনিয়াটা ধংস করবেনা ।
যখন এ পৃথিবীতে আল্লাহ বলার কেউ থাকবেনা?
তখন এই দুনিয়াও রাখবেন না ধংস করে দিবেন ।
ষড়যন্ত্র কারীদের বিরুদ্ধে কোরআনে আল্লাহ আরো বলেছেন.. (ﻳُﺮِﻳﺪُﻭﻥَ ﺃَﻥ ﻳُﻄْﻔِﺆُﻭﺍْ ﻧُﻮﺭَ ﺍﻟﻠّﻪِ ﺑِﺄَﻓْﻮَﺍﻫِﻬِﻢْ ﻭَﻳَﺄْﺑَﻰ ﺍﻟﻠّﻪُ ﺇِﻻَّ ﺃَﻥ ﻳُﺘِﻢَّ ﻧُﻮﺭَﻩُ ﻭَﻟَﻮْ ﻛَﺮِﻩَ ﺍﻟْﻜَﺎﻓِﺮُﻭﻥَ

তারা তাদের মুখের ফুৎকারে আল্লাহর নূরকে নির্বাপিত করতে চায়। কিন্তু আল্লাহ অবশ্যই তাঁর নূরের পূর্ণতা বিধান করবেন, যদিও কাফেররা তা অপ্রীতিকর মনে করে। They (the disbelievers, the Jews and the Christians) want to extinguish Allâh’s Light (with which Muhammad SAW has been sent - Islâmic Monotheism) with their mouths, but Allâh will not allow except that His Light should be perfected even though the Kâfirûn (disbelievers) hate (it) .সূরা তওবা,32

আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন হলো ইসলাম যদি এতই মানবতা হীন ধর্ম হয়ে থাকে?
তাহলে বেহাইয়া নির্লজ্জ মতো এই দেশে কেনো বাস করেন?
ঐ সমস্ত দেশে চলে যান,
যে দেশে ইসলাম নেই ।
একই থালাই খাবার খাবেন? আবার একই থালাতে পায়খানা করবেন?
আবার এই থালার খাবারই মুখ দিয়ে খেয়ে মানবতার কথা বলে?
এমনটা তো কুকুরেরা ও করে?
তা হলে আপনাদের হায়া লজ্জা গেলো কোথাই?
এমন কি আপনাদের অতি শিক্ষিত স্বাধীনতা বাদী বোনেরা কুকুরের লিঙ্গ দিয়ে সেক্স করে ।
নিজের ছেলে মেয়েকে কোলে না নিয়ে কুকুরকে কোলে নেয়,
এমন কি চুম্মাও দেয় ।
মানব হয়ে পুশু চরিত্র গ্রহণ করতে তোদের লজ্জা লাগে না?
লজ্জা লাগবে কি করে তোদের তো হায়া লজ্জা বলতেই নেই?
অ শিক্ষিত শয়তানেরা,
নির্লজ্জ নাস্তিক বাদীরা,
তোরা আমার এ কথা গুলোর জবাবদে ।
তোরা বলছ এই দুনিয়াতে আল্লাহ নেই।
তা হলে তোরা আল্লাহর নিয়ামতের খাবার খাস কেন?
তোরা যে সব খাবার গুলো খাস ?
এই খাবার গুলো তোর বাপ দাদারা বানিয়েছে না তোদের চৌদ্দ গোষ্ঠীরা বানিয়েছে?
বানিয়ে থাকলে তাহলে এক গ্লাস পানি বানিয়ে আমাদের কে দেখা।
কারণ আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন পানি থেকে ।
তার পরও তোরা আমাদের সামনে যুক্তি দেস।
বলছ একেমন সৃষ্টি কর্তা যে তার সৃষ্টি জীবকে কষ্ট দেয়?
তা হলে তোরাও আমার প্রশ্নের জবাব দে ।
বল প্রতিটি দেশের সরকার দেশের জনগণকে কেনো কষ্ট দেয়?
কেনো বিনা চাকরিয়ে কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে বেতন ভাতা দেয় না?
দেশের জনগণ অপরাধ করলে কেনো তাদের সাজা দেয়?
যে সরকার আজ পাচ বছর ক্ষমতায় আছে আগামী পাচ বছর ক্ষমতায় না ও থাকতে পারে এর কোনো গেরান্টিই নাই?
এমন কি এসব সরকার গুলি তোকে আমাকেও বানাই নাই?
বিনা কাজে একটি টাকাও দেয় নাই?
তবুও অপরাধ করলে জেল ফাঁসি দিতে পারে সামান্য কয়েক বছরের ক্ষমতার অধিকারী হয়ে।
তা হলে যে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে আমাকে বানিয়েছেন,
এতো ভালো ভালো খাবার দিয়েছেন,
সেই খাবার পেট ভরে গলা পর্যন্ত খাস?
অথচ সেই সৃষ্টিকর্তা কাছে শুকরিয়া আদায় করছ না মুখ দিয়ে একবারও আল্লাহ বলে ডাকও দেস না?
তা হলে সেই আল্লাহ দেওয়া বিধান লংঙ্গন করলে কেনো তোকে আমাকে শাস্তি দিতে পারবে না?
আল্লাহ তো বলেই দিয়েছেন আমি মানুষ এবং জ্বীন জাতিকে সৃষ্টি করেছি একমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য।
সাথে এই কথাও বলে দিয়েছেন যে আমার হুকুম মতে আমার ইবাদত করবে?
তাকে আমি উত্তম পুরস্কার দিবো।
যে আমার ইবাদত করবে না তাকে আমি কঠোর শাস্তি দিবো।
তাহলে আল্লাহ জলুম বিচারক হবে কেনো?
তার পর যদি আল্লাহ কে আল্লাহ মানতে পারছ না?
তাহলে আল্লাহ তৈরী করা পৃথিবীতে থাকস কেন?
তোরা কেনো এর চাইতে উন্নত একটি পৃথিবী বানিয়ে নে।যে পৃথিবীতে থাকবেনা কোনো হানাহানী,
থাকবেনা কোনো অসহায় মানুষের আহাজারী, থাকবেনা কোনো গজব মার্কা দূর্যোগ ।
যেখানে থাকবে শুধু শান্তি আর শান্তি।
তোরা বিজ্ঞান দিয়ে কথা বলিস।
বিজ্ঞান দিয়ে এতো কিছু তৈরী করতে পারিস?
তা হলে সামান্য অতি ক্ষুদ্র একটি ধান বা চাল কেনো তৈরী করিস না?
করলে তো গোদাম ভরা চাল বস্তা বর্তি ডলার দিয়ে বিদেশী প্রভুদের কাছ থেকে কিনতে হয়না।
অন্য বিষয় বাদ দিয়েই দিলাম।
অ শয়তানের শিক্ষায় শিক্ষিত গদা মূর্খরা,
এরপরও যদি আল্লাহ কে আল্লাহ না মানতে পারস?
তাহলে আল্লাহ নিজেই বলে দিয়েছেন আল্লাহ তৈরী জগৎ ছেড়ে বের হয়ে যেতে।
তারপরও কেনো বেহাইয়া নির্লজ্জের মতো আল্লাহ তৈরী জগতে থাকস?
তোদের হায়া লজ্জা গেলো কোথাই?
তোরা আরো বলছ যাকে দেখিনা তাকে মানি না।
তোদের কাছে আমার প্রশ্ন হলো তোরা বলছ মানুষ অক্সিজেন ছাড়া বাচে মাত্র দুই মিনিট।
সেই অক্সিজেন কি তোরা খালি চোখে দেখছ?
দেখে থাকলে আমাদেরকে দেখা।
গা উদ্দাম করে যে বাতাস খাস?
সেই বাতাস কি চোখে দেখস?
দেখে থাকলে আমাদেরকে দেখা।
না দেখাতে পারলে আমিও মানি না।
কারণ তোরাই বলছ যাকে দেখে না তাকে মানি।
তাহলে বাতাস, অক্সিজেন আছে এই সব বিশ্বাস করেছ কেন?
মিথ্যা বাদীরা এর জবাব দে।
তোরা যেমন খালি চোখে অক্সিজেন ও বাতাস দেখতে পাছ না?
অথচ এই বাতাস ও অক্সিজেন আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন।
তোরা সেই আল্লাহ কে কিভাবে খালি চোখে দেখবি?
আল্লাহ তো নিজেই বলে দিয়েছেন দুনিয়ার কোনো কিছুই আমাকে আয়াত্তে আনার কারো ক্ষমতা নেই?
তোদের কাছ থেকে আমি জানতে চাই তোরা কি খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকিয়ে থাকতে পারছ?
না কি সান গ্লাস লাগিয়ে তাকাস?
পৃথিবী থেকে ৯কোটি ৩০ লক্ষ মাইল দূরে সূর্যের অবস্হান।
সেই সূর্যের দিকে খালি চোখে তাকাতে পারছ না।
অথচ এই সূর্য আল্লাহ'ই সৃষ্টি করেছেন, সেই আল্লাহ কে খালি চোখ কিভাবে তাকিয়ে দেখবি?
আমাদের সমাজে একটি প্রচলিত কথা আছে ।
কথাটি হলো "পাগলে কি না বলে,ছাগলে কি না খায়?"তোদেরও সেই একই অবস্হা ।
তোরা আরো বলছ আল্লাহ যদি থেকে থাকে তাহলে আমরা আপনাদের কথা অনুযায়ী এতো পাপ করি?
তাহলে আমাদেরকে উত্তম রূপে সাজা দেয় না কেনো?
না দেওয়ার কারণ আল্লাহ নিজেই বলে দিয়েছেন "আমি দুনিয়া তে কাফেরদের কে ছেড়ে দিয়ে তারা যাতে তাদের ষড়যন্ত্র নিয়ে পেরেশান থাকে ।
আল্লাহ আরো বলেছেন "আমি কাফেরদের কে পথ দেখাই না ।
তা ছাড়া আল্লাহ কোনো সরকারদের মতো যালিম নয়?
এদেশে যত গুলো সরকার এসেছে?
সব গুলো সরকারই দেশের জনগণের পকেটের টাকা লুটেপুটে খেয়েছে,
এখনো রাক্ষের মতো খাচ্ছে।
সাধারণ মানুষের উপর কত নির্যাতন চালিয়েছে তার কোনো সঠিক হিসাব নেই।
বস্তা বর্তি মামলা হামলা তো আছেই ।
সামান্য পাঁচ বছরের ক্ষমতার অধিকারী হয়েই দেশের উপর তাবণ্ড চালিয়ে দেয় ।
তোরা কি আল্লাহ এসব যালিমদের মতো ভাবিস?
বরং আল্লাহ অতি দয়ালু।
মহান আল্লাহ তার বান্দাকে দয়া ও ক্ষমা করতে ভালোবাসেন ।
সে হোক মুমিন বা কাফের।
বরং আল্লাহ কাফেরদের কে দুনিয়া নিয়ামত আরো বাড়িয়ে দেন।
আল্লাহ নিজেই বলে দিয়েছেন "দুনিয়া মুমিনের জেল খানা ।
আপনাদের কথা অনুযানী আল্লাহ দুনিয়াতে মানুষের পাপের কারণে সাথে সাথে যদি শাস্তি দিতো?
কেউ কাফের থাকতো না সবাই মুমিন হয়ে যেত।কারণ আল্লাহ ধরা খুবই কঠিন।
আল্লাহ তোদের মতো হায়জ্যাক নয়?
মানুষের বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে কাউ কে ইসলাম গ্রহণ করার আল্লাহ তায়ালার কোনো দরকার নেই ।
আল্লাহ আমাদের সবাই কে পরিক্ষার মধ্যে রেখেছেন ।
এই জন্য আল্লাহ বলেই দিয়েছেন কেউ যদি মৃত্যুর এক মিনিট আগে তওবা করে ক্ষমা প্রার্থনা করে?
আমি তাকে ক্ষমা করে দিবো ।
কারণ আল্লাহ অতি দয়ালু ।
আল্লাহ দুনিয়ার কোনো সরকারের মতো সামান্য সময়ের ক্ষমতার অধিকারী নয়?
আল্লাহ চিরস্হায়ী ক্ষমতার অধিকারী।
একদিন সবাইকে আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে হবে ।
সেদিনের রাজত্ব একমাত্র মহান আল্লাহর তায়ালার হাতে থাকবে ।
হয়রত মহাম্মাদুর (রাঃ) (সাঃ) ছাড়া কেউ কথা বলার সাহস পাবেন।
আজকের দিনে কে কি করেছিল সবই সবাই দেখতে পাবে ।কারণ আল্লাহ কুদরতি ক্যামেরা দিয়ে সবার কৃত কর্ম রেকর্ড করতেছে ।
সে দিন যার যার কৃতকর্মের ফল যার যার চোখের সামনে ভেসে উঠবে।কোরআনের একটি আয়াত দিয়ে আমার লেখা শেষ করতে চাই ।ﺇِﺫَﺍ ﺯُﻟْﺰِﻟَﺖِ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽُ
ﺯِﻟْﺰَﺍﻟَﻬَﺎ
1)
যখন পৃথিবী তার
কম্পনে প্রকম্পিত হবে,
When the earth is
shaken with its
(final) earthquake.
ﻭَﺃَﺧْﺮَﺟَﺖِ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽُ
ﺃَﺛْﻘَﺎﻟَﻬَﺎ
2)
যখন সে তার বোঝা বের
করে দেবে।
And when the
earth throws out
its burdens,
ﻭَﻗَﺎﻝَ ﺍﻟْﺈِﻧﺴَﺎﻥُ ﻣَﺎ ﻟَﻬَﺎ
3)
এবং মানুষ বলবে, এর
কি হল ?
And man will say:
”What is the
matter with it”?
ﻳَﻮْﻣَﺌِﺬٍ ﺗُﺤَﺪِّﺙُ ﺃَﺧْﺒَﺎﺭَﻫَﺎ
4)
সেদিন সে তার বৃত্তান্ত
বর্ণনা করবে,
That Day it will
declare its
information (about
all what happened
over it of good or
.(evil
ﺑِﺄَﻥَّ ﺭَﺑَّﻚَ ﺃَﻭْﺣَﻰ ﻟَﻬَﺎ
5)
কারণ, আপনার
পালনকর্তা তাকে আদেশ
করবেন।
Because your Lord
has inspired it.
ﻳَﻮْﻣَﺌِﺬٍ ﻳَﺼْﺪُﺭُ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ
ﺃَﺷْﺘَﺎﺗًﺎ ﻟِّﻴُﺮَﻭْﺍ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟَﻬُﻢْ
6)
সেদিন মানুষ বিভিন্ন
দলে প্রকাশ পাবে,
যাতে তাদেরকে তাদের
কৃতকর্ম দেখানো হয়।
That Day mankind
will proceed in
scattered groups
that they may be
shown their deeds.
ﻓَﻤَﻦ ﻳَﻌْﻤَﻞْ ﻣِﺜْﻘَﺎﻝَ ﺫَﺭَّﺓٍ
ﺧَﻴْﺮًﺍ ﻳَﺮَﻩُ
7)
অতঃপর কেউ অণু পরিমাণ
সৎকর্ম
করলে তা দেখতে পাবে
So whosoever does
good equal to the
weight of an atom
(or a small ant),
shall see it.
ﻭَﻣَﻦ ﻳَﻌْﻤَﻞْ ﻣِﺜْﻘَﺎﻝَ ﺫَﺭَّﺓٍ
ﺷَﺮًّﺍ ﻳَﺮَﻩُ
8)
এবং কেউ অণু পরিমাণ
অসৎকর্ম করলে তাও
দেখতে পাবে।
And whosoever
does evil equal to
the weight of an
atom (or a small
ant), shall see it.
99.আমার প্রিয় মুসলিম ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ রইলো, আপনারা যে যেভাবে পারেন পোস্টি শেয়ার করে ইসলাম বিদ্বেষীদের হাতে পৌছে দিন ।তাদের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে লড়াই করে যাওয়া আপনার আমার সকলেরই দ্বায়িত্ব ।আপনিও আপনার দ্বায়িত্ব পালন করুন।এ্যাডমিন ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ রইলো পোস্ট করার সময় আমার ব্লগ http://sayedrubel.blogspot.com লিংকটি যুক্ত করে দিবেন ।অনুরোধ ক্রমেঃ ব্লগার সৈয়দ রুবেল, লেখক প্রকাশক ও সম্পাদকঃ জানার আছে অনেক কিছু ।এবিষয়ে আপনার মতামত কি আমাকে জানান ।সবাই কে ঈদের শুভেচ্ছা ।আল্লাহ হাফেজ ।

Next post অমুসলিমরা ইসলামকে নিয়ে এতো সমলোচনা করে কেনো?এর দাত ভাঙ্গা জবাব দেখুন

শেয়ার করে আপনার বন্ধুদেরকে জানান ।এটা আপনার আমার সকলের দ্বায়িত্ব ।প্রকাশক ও সম্পাদক সৈয়দ রুবেল উদ্দিন

কোন মন্তব্য নেই :