ইল্লাত এবং মুসলিহাত

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
মানুষের এই স্বভাবজাত অবস্থার
প্রতি আলোকপাত করে হযরত শাহ
ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভী রহ.
লিখেছেন যে, সাধারণত লোকেরা ইল্লত
ও মুসলিহাতের মধ্যে পার্থক্য
করতে পারে না। তারা মুসলিহাতকেই
ইল্লত মনে করে বসে। এর কারণ
উল্লেখ করে তিনি বলেন, ﻷﻧﻬﺎ ﺭﺑﻤﺎ
ﺗﺸﺘﺒﻪ ﺍﻟﻤﺼﻠﺤﺔ ﺑﺎﻟﻌﻠﺔ অর্থাৎ
অনেক সময় মুসলিহাতকে ইল্লতের মত
মনে হয়। তাই বিভিন্ন উপকারিতা ও
লাভ দেখে ফটো ও কার্টুন
ইত্যাদি জায়েয বলে মনে হয়; অথচ
অসংখ্য হাদীসে রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম
ফটো অংকনকারীকে অভিশপ্ত, জালেম
ও নিকৃষ্টতম বলে কঠোর বাণী উচ্চারণ
করেছেন। মোল্লা আলী ক্বারী রহ.
লিখেছেন- ﻗﺎﻝ ﺍﺻﺤﺎﺑﻨﺎ ﻭ ﻏﻴﺮﻫﻢ
ﺗﺼﻮﻳﺮ ﺻﻮﺭﺓ ﺍﻟﺤﻴﻮﺍﻥ ﺣﺮﺍﻡ
ﺍﺷﺪ ﺍﻟﺘﺤﺮﻳﻢ অর্থাৎ আমাদের
সমসাময়িক ও পূর্বের অনেক আলেমের
মত হলো- প্রাণসম্পন্ন বস্তুর
ফটো তৈরি করা মারাত্মক গোনাহ ও
হারাম। এটা কবীরা গোনাহের
অন্তর্ভূক্ত। কেননা পবিত্র
হাদীসসমূহে এ ব্যাপারে কঠোর শাস্তির
হুশিয়ারী উচ্চারিত হয়েছে। কাপড়,
কার্পেট ও দেরহাম-দীনারসহ কোথাও
প্রাণীর ফটো অংকন করা জায়েয নেই।
কার্টুন ছবিও এর অন্তর্ভুক্ত। ভিন্ন
হুকুমের কোন প্রমাণ নেই। কার্টুনের
মাধ্যমে ব্যঙ্গ চিত্র প্রদর্শন
করা হয়, মানুষের দোষ চর্চা করা হয়,
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে সমাজে হেয়-
অপদস্থ করা হয়, তার প্রতি বিদ্রুপ
প্রদর্শন করা হয়; শরীয়ত উল্লেখিত
প্রত্যেকটি কাজকেই
গোনাহে কবীরা বলে থাকে। এ কারণেও
কার্টুন ছবি হারামের অন্তর্ভুক্ত।


Post by Dawtul Haq.Blog eidtor_Syed Rubel.ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :