আল্লামা শফী অপ্রিয় সত্য কথা বলেছেন,যার কারনে চুলকানি উঠেছে পতিতা নারীবাদীর সমাজে।

1 টি মন্তব্য

এই পতিতাটার নাম হল রোকেয়া প্রাচীর।একে দেখলে কি মুসলমানের বাচ্ছা মনে হয়? এই বেশ টা ইসলাম সমর্থন করে?


আচ্ছা নারীরা যদি তেতুল না হতো তা হলে পতিতা নারী বাদীর সমাজে এতো চুলকানি
উঠেছে ক্যান?

নারীরা যদি তেতুল না হয়ে থাকে তা হলে তারা এতো খোলা মেলা থাকে ক্যান?
তারা তেতুল বলেই তো খোলা মেলা থাকে যা দেখে পুরুষদের লালা ঝরে।
তারা চাই তাদের এই সব দেখে  পুরুষদের লালা ঝরোক।
পুরুষদের লালা ঝড়াতেই  পতিতা নারীবাদীরা  নারীকে খোলা মেলা চলতে উৎসাহিত করে।
আল্লামা শফীর হুজুরের কথা শুনে যদি এদেশের নারীরা পর্দা হুকুম মেনে চলে তা হলে
বিনা মূল্য পতিতা ফেরিওয়ালাদের ব্যবসায় ধ্বস নামবে।
এদেশের পতিতা নারী বাদীরা চায় আমাদের বোনেরা বিনা মূল্য পতিতা করে পুরুষেদের
লালা ঝরাক।
তা যদি না হতো তা হলে এই দেশের নারীরা আজ কেন নিজের দেহ কে বিক্রয় করে
জীবিকা নির্বাহ করে?
তখন কি নারী অবমাননা হয় না?
আজ পত্রিকাতে পড়লাম যুবলীগ নেতার ধর্ষণের শিকার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রীর আত্মহত্যা।
বাহ  ভালো তো, ভালো না?
যুবলীগ নেতার ধর্ষণের শিকার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রীর আত্মহত্যা যদি ভালো না হয় তা হলে
আল্লামা শফী নারীকে তেতুল বলাতে যদি পতিতা নারীর সমাজে নিন্দার ঝড় উঠেতে
পারে, তা হলে যুবলীগ নেতার  ধর্ষণের শিকার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রীর আত্মহত্যার কেন পতিতা
নারীবাদীর সমাজে নিন্দার ঝড় উঠেনা?
এই দেশের পতিতা নারী বাদীরা চাই আমাদের বোনেরা তাদের লালিত কুখ্যাত,
কুলাঙ্গারেরা, ছাত্রসমাজের কলঙ্ক ছাত্র লীগ ওরফে সন্ত্রাসী লীগেরা, যুবলীগ ওরফে
লিঙ্গ কর্তন হওয়া লীগেরা ধর্ষণ করুক।

শুধু পতিতা নারীরা বাদীরা নয়, গণজাগরণ ওরফে যৌন গণজাগরণ পক্ষবাদীরাও
চায় নারীদের কে খোলা মেলা উপভোগ করতে।

তা হলে আজ পর্যন্ত যত গুলি নারী লীগদের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়ে তাদের পক্ষ নিয়ে
তারা একটি প্রতিবাদ ও করেনি?
আর করবেও না।
কারণ তারা যেটা চায় সেটা লীগের সোনার  ওরফে লিঙ্গ কর্তন হওয়া ছেলেরা করে।
এখন আমার মনে সন্দেহ হয় ৭১ সালে আমাদের মা বোনদের ধর্ষণ কি শুধু পাকিস্তানীরা
করে ছিল নাকী সাথে ঐ লীগেরা ও করে ছিল?
নারী কে তেতুলের সাথে তুলনা করে যদি আল্লামা শফী হুজুরের অপরাধ হয়ে
থাকে তা হলে এদেশে কবি সাহিত্যদের কেন অপরাধ হবে না?
আছে কি জবাব আপনার কাছে?

তওবা কাদের পড়া উচিত আল্লামা শফীর নাকী পতিতা মেয়েদের সর্দার রোকেয়া পাজির?
তওবা কাদের পড়া উচিত কাদের যারা কোরআন সুন্নাহ আলোকে জীবন যাপন করে ও
অন্যকে করতে বলে তাদের, নাকী পতিতা নারীবাদী রোকেয়ার মতো নষ্টা দের,
যারা বারো বেটার মাগী হয়ে থাকতে চায় তাদের?

এই সমস্ত পতিতা নারীবাদীরা চায় অভিনয়ের নামে বারো স্বামীর ঘর সংসার করে আবার
তাদের কে বাস্তব জীবনে  ফিরে পেতে চায়।

এরা আজ পর্যন্ত ইসলাম সমর্থন এমন কোন কাজ করেছে?
যদি ও তারা ইসলাম দাবী দ্বার ।
আপনি দেখাতে পারবেন?
তা হলে কাদের তওবা পড়া উচিৎ?

তাদের কর্ম কান্ড দেখলে মনে হয় ৭১ সালে যুদ্ধ পাকিস্তানের সাথে হয় নি,
যুদ্ধ হয়েছে ইসলামের সাথে।

তা না হলে ইসলামের পক্ষে কথা বললে রাজাকার বলবে কেনো?
যুদ্ধ হয়েছে আজ থেকে ৪২ বছর আগে, আর আমার জন্ম হয়ে ১৯৯৪ সালে।
অথচ ইসলামের পক্ষে কথার বলার জন্য তারা আজ আমাকে নব্য রাজাকার বলে।
শুধু আমকে না যারা ইসলামের পক্ষে কথা তাদের কে বলেই, বঙ্গ বীর কাদের সিদ্দিকী কে
ও বলতে দ্বিধা বোধ করে না।
কিন্তু কেনো?
কারণ জামাত ইসলাম তাদের কাছে কোন ইস্যু নয় তাদের বড় ইস্যু হল ইসলাম কে ঘায়েল
করা। এই দেশ থেকে ইসলাম  কে বিতারিত করে হিন্দুয়ানী সমাজ ঘঠন করা
হল এক মাত্র তাদের লক্ষ্য।

তারা চায় এই দেশটা ভারতের অঙ্গ রাজ্য হোক।
ওরা দেশ প্রেমিক নয় ওরা ভারত প্রেমিক।
ওদের কে যদি দেশ প্রেমিক বলা হয় তা হলে এই দেশের ৩০ লক্ষ শহীদদের রক্তের অবমাননা
করা হবে, অবমাননা করে ৩ লক্ষ মায়ের ইজ্জতের।

ওরা যদি ভারত প্রেমি না হতো তা হলে প্রতি নিয়ত ভারত আমার ভাইদের কে পাখির
মতো গুলি করে মারে, ফেলানীদের লাশ কাটা তারে ঝুলে অথচ তারা এর প্রতিবাদ
করেনি?
আজ মানব জমিনে পড়লাম ভারতের বি এস এফ দ্বারা বাংলাদের মহিলা ধর্ষণের শিকার
হয়েছে।
কিন্তু মুক্তি যুদ্ধের চেতনা ধারীরা কি এর প্রতিবাদ করেছে?
এটা নিয়ে কোনো নিন্দার ঝড় তুলেছে?
তারা তুলবেও না।
কারণ এটা ইসলাম সমর্থিত কেউ করেনি।
করেছে তাদের প্রান প্রিয় প্রমিক ভারত।  

আমাদের দেশ পাকিস্তানের শোষণ থেকে মুক্তি পাইলেও ভারতের শোষণ থেকে মুক্তি পাইনি।
দেশ স্বাধীন হলেও দেশের মানুষ স্বাধীন হয়নি।
এই দেশে সরকার সমর্থকেরাই স্বাধীনতা ভোগ করে।
আজ পর্যন্ত যত গুলি সরকার ক্ষমতায় এসেছে সব গুলি সরকারই দেশের জনগণের রক্ত
চুষে খেয়েছে।

আজ, তারাবীহ নামাজ পড়ে খবরে দেখলাম আমাদের প্রধান মন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেছে আল্লামা শফী তো একজন মায়ের পেট হতে জন্ম নিয়েছে তিনি
এতো কুরুচি পূর্ণ কথা কি করে বলতে পারেন?

আসল কথা হল যাদের নোংরা ভাষায় কথা শুনে এবং বলে অবস্ত্য হয়েছে গেছে তাদের
সামনে আপনি যতই ভালো কথা বলেন না কেন তাদের কাছে কুরুচি পূর্ণই লাগবে।

আমার ভাবতে অবাক লাগে যে দেশের প্রধান মন্ত্রী নারী সে দেশের নারীরা কেন আজও
পতিতা-নিজের দেহ কে বিক্রয় করে জীবিকা নির্বাহ করে?
    
আপনাদের কাছে আমি প্রশ্ন করি দেহ ব্যবসা কি সন্মানের?
এখানে কি নারীর অবমাননা হয়না?
আল্লামা শফী পর্দা উদাহরণ দিতে গিয়ে তেতুলের কথা বলেছে তাতে নারীর সন্মানের
উপর আঘাত লেগেছে?
কিন্তু আজ যে বে পর্দা মেয়েরা ধর্ষণের শিকার হচ্ছে, ইভটিজিং এর শিকার হচ্ছে,
প্রেমের  আড়ালে নিজের দেহ কে প্রেমিকে শপে দিচ্ছে, রাস্তা ঘাটে বেপর্দা চলা ফেরা
করার কারনে পুলা পান দেখে মাল হিসাবে আখ্যাহিত করতেছে,
তাতে নারীর সন্মানে আঘাত লাগেনা?           

আল্লামা বুঝাতে চেয়েছেন নারী কাছে তেতুল যেমন আকর্ষণীয়,
পুরুষদের কাছে নারী ও তেমন আকর্ষণীয়।
আল্লাহ তায়ালাও পবিত্র কোরআনে তাই বলেছে,
নারীরা যদি শিক্ষার আড়ালে পর পুরুষের কাছে নিজের সতীত্ব বিলিয়ে দেয় তাতে
আমাদের কিছু করার নেই।   
নারী ভোগী পুরুষেরাই আপনাদের সাথে সুর মেলাবে,
আপনাদের মতো নারীদের তো একজনের দ্বারা মন ভরেনা,
তাও বহু জনের প্রয়োজন হয়।

আসল কথা হল আমরা নারীদের যত ভালো এবং কল্যাণের কথা বলি না ক্যান তাদের
কাছে গ্রহন যোগ্য হবে না।
তারা আমাদের দেশটা কে জিনা ব্যভিচারে   দ্বারা ডুবিয়ে রাখতে চায়।
এটায় হল তাদের মূল উদ্দেশ্য।

আমাদের দায়িত্ব হল ইসলামের বানী মানুষের কাছে পৌছে দেওয়া ।
এখন দুনিয়ার সমস্ত মানুষ ও ইসলামের কথা না মানে তাতে ইসলামের কিছু আসে যায়
না। কেউ যদি ইসলামের কথা মানে তাহলে সে নিজের কল্যাণের জন্যই মানবে।
কেউ যদি না মানে তাহলে সে নিজের অকল্যাণের নিজেই করবে।
ইসলামের বিরোদ্ধচারণ করে আপনি কত বছর টিকে থাকবেন? ৫০,১০০,আচ্ছা আমি
সর্বোচ্চ ২০০ বছর ধরে নিলাম।
এরপর তো আপনাকে মরতে হবে?
তখন আপনি আপনার প্রতিপালকের কাছে ফিরে যাবেন।
তখন আপনার জবাব দিহি করতে হবে আজকের দিনে আপনি যা করেছেন।         
কারণ আল্লাহ আপনাকে কিছু সময়ের জন্য অবকাশ দিয়েছে।

কোরআনের নিচের আয়াত গুলি আপনাদের কে দিলাম।
পবিত্র ও মহান সে আল্লাহ তায়ালা, যিনি প্রত্যেক বিষয়ের ওপর সার্বভৌম ক্ষমতার একচ্ছত্র
মালিক এবং তার কাছেই একদিন তোমাদের সবাইকে ফিরে যেতে হবে।
সুরা ইয়াছিন-৮৩।

হে নবী তুমি তাদের কে বলো, তাতে প্রাণ সঞ্চায় তিনিই করবেন যিনি প্রথম এতে জীবন
দিয়েছিলেন;এবং তিনি সমস্ত কিছুর সৃষ্টি সম্পর্কে সম্যক অবগত রয়েছে।সুরা ইয়াছিন-৭৯।   
আজ কারো প্রতি বিন্দুমাত্র জুলুম করা হবেনা,আজ তোমাদের শুধু সে টুকুই প্রতিদান দেয়া
যা তোমরা দুনিয়াতে করে এসেছো।সুরা ইয়াছিন-৫৪। 

সে দিন তারা এই আযাবে সমভাগী হবে।
আমি না-ফরমান লোকদের সাথে এধরনের আচরণই করে থাকি।কোরআন৩৭/৩৩-৩৪।
  
এই রকম ভাবে দিলে কোরআনের আয়াত অনেক দেওয়া যাবে,
আমার সময় কম তাই এখানে ইতি টানছি।



বাংলাদেশের পতিতা নারীবাদীদের ব্যবসার সফলতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি,         
 আল্লাহ হাফেজ।     
                           
ফেসবুক ছেলে-বেটিদের প্রতি শেয়ার করার অনুরোধ রইলো। 



 
   


আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

1 টি মন্তব্য :

নামহীন বলেছেন...

বাংলাদেশের পতিতা নারীবাদীদের ব্যবসার সফলতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি, -Blogger er a; dhoroner kotha bola ekthom thik hoi ni.Karon সফলতা kamona kora manei porokh;o vabe somor;thon deo;aa.Tai je kono khotha bolar sumoi chinta vabna kora ucit.ba dorkar.