মেয়েদের দ্বারা পুরুষেরা আগে ধর্ষিত হয়।

২টি মন্তব্য


মেয়েদের যদি লজ্জা শরম থাকে তা হলে টাইট কাপড় পরে কেনো?

আমার এই পোস্ট পড়ে আপনারা আমাকে মনে করতে পারেন আমি নারী বিদ্বেষী।
কিন্তু আমি তা নয়।
আমি আমার চার পাশের বাস্তব ঘটনা গুলি আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চেষ্টা করি।

 
গত ১৫মে আমি ভৈরব রানী বাজার যাচ্ছি আমার চাচার বাসায়।
প্রায় ৪ বছরের চেয়ে বেশী সময় ধরে তাদের সাথে দেখা সাক্ষাত নেই।
ভাবলাম আগামী কাল তো সিলেট চলে যাবো।
আবার কখন বাড়ীতে আসি সিওর নেই।
তাই বাড়ী হতে ভৈরবের উদ্দেশে রওয়া দিলাম।
চকবাজার থেকে সিএনজি করে আশুগঞ্জে আসলাম।
এখন আবার সিএনজি দিয়ে ভৈরব যেতে হবে।
আমার সাথে আরো ৪ উঠেছেন তারাও ভৈরব যাবে।
আমরা ভৈরব যাওয়ার পথে আমরা দেখতে পেলাম
মেঘনা ব্রিজের উপরে দাঁড়িয়ে অতিআধুনিক মেয়ে বয় ফ্রেন্ড নিয়ে
নদীর স্রোত দেখতেছে।
তখন হাল্কা হাল্কা বাতাস বয়ে যাচ্ছে।
আর মেয়েটি তার পেছনের কাপড় টেনে ধরতেছে।
এই সব দেখে আমার সাথের জন বলতেছে তোর যদি এতোই লজ্জা
শরম থাকে তা হলে তুই এই রকম কাপড় পরস ক্যান?
কাপড় না টেনে ছেড়ে দিয়ে রাখ যাতে আমরা তোর পাছা  দেখতে পারে।
আমাদের কে যদি তোর পাছা না দেখাবার ইচ্ছে  থাকে তা হলে এই
রকম কাপড় পরস ক্যান?

আবার ইভটিজিং ইভটিজিং বলে চিল্লাচিল্লি করে গলা ফাটাস।
তোরাই আগে এই সব দেখিয়ে ছেলেদের কে ইভটিজিং করিস।
এই সব দেখার পরও ছেলেরা তোদের কে রাস্তায় ফেলে ছ্যাদানি স্টিক দেয় না
সেটাই ও তো বেশি করে।

আমি বললাম ভাই তাদের অবস্থা এই রকম যে শুটকি খোলামেলা রাখবো
সেটা আমার স্বাধীনতা কিন্তু বিড়াল এসে খেলে সেটাই অপরাধ।
আমি স্বাধীনতার নামে বিড়ালের সামনে শুটকি ছিটিয়ে রাখলাম সেটা অপরাধ
নয় কিন্তু যেমনি বিড়াল এসে মুখ লাগালো সেটায় অপরাধ হয়ে গেলো।


বর্তমানের মেয়েদের চলাফেরা দেখলে আমার ইচ্ছে যারা তাদের কে যৌন হয়রানী
করে তাদের কে পুরস্কিত করি।

কেনোনা  তাদের দ্বারা পুরুষেরা আগে ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।
পরে পুরুষেরা তাদের কে ধর্ষণ করতেছে।
এটা কারো অস্বীকার করার উপায় নেই ?

আমি আপনাদের কাছ থেকে জানতে চাই বরশি দিয়ে মাছ ধরতে গেলে কি লাগে?
নিশ্চিয় আঁধারের প্রয়োজন হয়?
আঁধার ছাড়া তো আপনি বরশী দিয়ে মাছ ধরতে পারবেন না আপনি যত বড় রাজা বাহাদুর হন।
আপনাকে বরশী তে আঁধার ব্যাবহার করতেই হবে।

ঠিক তেমনি ভাবে বর্তমানের নারীরা তাদের রূপ যৌবনের আঁধার দ্বারা আপনাকে
আমাকে শিকার করতেছে।

বরশীতে আঁধার গেথে দিয়ে পানিতে ছাড়লে মাছ যেমন করে গিলে ফেলে?
ঠিক তেমনি এই সব নির্লজ্জ মেয়েদের রূপ যৌবন দেখে আমরাও তাদের কে গিলে
ফেলি।
তার পরে আমাদের আম ও যা ছালাও যা।
ইজ্জত সম্মান তো ধুলায় মিশে যা।

এর চাই তে সহজ যুক্তি আমার জানা নেই যদিও আমার ব্লগের নাম জানার আছে অনেক
কিছু।
অথচ আমি নিজেই জানিনা অনেক কিছু।

বর্তমানের অতিআধুনিক মেয়েরা উড়না বুকে না দিয়ে গলাতে ঝুলিয়ে রাখে যাতেকরে
আম জনতা তার কাছে যে এক জোড়া কমলা ধরেছে সেটা বিনা বাধায় দেখতে পারে।

এই কথা গুলি আমি একটু ও মিথ্যা বলেনি।
মেয়েদের মনের কথায় বলেছি।

আমার কথা যদি মিথ্যা হয়ে থাকে তা হলে আপনারাই বলেন উড়না কি গলা ঢ়াকার
জন্য না কি বুক ঢ়াকার জন্য?
উড়না যদি বুক ঢ়াকার জন্য হয়ে থাকে তা হলে অতিআধুনিক মেয়েরা কেনো
বুক না ঢ়েকে গলা ঢ়েকে???
ক্লিয়ার কাট কথা তাদের কমলা লেবু আম জনতা কে দেখার জন্য।


আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

২টি মন্তব্য :

নামহীন বলেছেন...

ঠিক বলছেন ভাই..........................

নামহীন বলেছেন...

100% ঠিক