প্রয়োজনীয়তার ব্যাখ্যা

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
যে বস্তু ব্যতীত মানুষের কষ্ট হয়,
তাকেই প্রয়োজন বলা হয়। আর
যদি কষ্ট না হয়,
তাহলে সেটি প্রয়োজন-বহির্ভুত
বলে বিবেচিত হয়। এ ক্ষেত্রে দেখার
বিষয় হলো, প্রয়োজন এত অধিক
হতে হবে যে, প্রয়োজন মিটানো ব্যতীত
জীবন বাঁচানোই কঠিন, তাহলে এই
প্রয়োজন শরীয়ত-সম্মত প্রয়োজন
বলে সাব্যস্ত হবে এবং তা পূরণ
করা ওয়াজিব। আর যদি এরূপ না হয়,
বরং কেবল আরামের জন্য হয়, জীবন-
মরণের প্রশ্ন সেখানে না আসে,
তাহলে শরীয়তে এই প্রয়োজন
মিটানো জায়েয বলে বিবেচিত হয়।
তৃতীয় প্রকার প্রয়োজন এমন যে,
তা না হলেও কাজ বাধাগ্রস্ত হয় না,
কষ্ট হয় না, তবে হলে আন্তরিক
প্রশান্তি ও তৃপ্তির কারণ হয়। এ
ধরনের প্রয়োজন পূরণের
দ্বারা আমিত্বভাব, গর্ব প্রকাশ
এবং মানুষকে দেখানো উদ্দেশ্য
হলে জায়েয নয়, অন্যথায় জায়েয।
উপমাস্বরূপ পোষাক-
পরিচ্ছদকে বিবেচনা করা যেতে পারে।
নিন্মোক্ত চার কারণের যে কোনো এক
কারণে পোশাক গ্রহণ করা হয়। ক.
বিশেষ প্রয়োজনে পোশাক-পরিচ্ছদ
গ্রহণ করা। খ. আরাম ও শান্তির
জন্য গ্রহণ করা। গ. সৌন্দর্য বৃদ্ধির
জন্য গ্রহণ করা। ঘ. সৌন্দর্য বৃদ্ধির
মাধ্যমে প্রদর্শনী ও
মানুষকে দেখানো উদ্দেশ্য হওয়া। এর
মধ্যে প্রথম বিশেষ প্রয়োজনে পোশাক
গ্রহণ করা ওয়াজিব। যাতে সতর
ঢাকা যায়। দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়েও
শর্তের সাথে জায়েয। কিন্তু চতুর্থ
পর্যায়টি হারাম এবং নাজায়েয।

Post by Dawtul Haq.Blog eidtor_Syed Rubel.ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :