বাসর ঘর ( পাতা ১ )
১ম অধ্যায় – বাসর ঘর দরজাটা নিজের পেছনে ঠেলে দিয়ে, রফিক ফুলের মালায় ঘেরা বিছানাটার দিকে তাকালো। খাটের ওপরে বসে থাকা লাল শাড়িতে মোড়ানো মানুষটাকে একবার দেখে, চোখ বন্ধ করে একটা লম্বা নিশ্বাস ছাড়লো। সে মোটেও এর জন্যে প্রস্তুত না। কোনোদিন কোনো মেয়ের ব্লাউজও সে দেখেনি।একটা অপূর্ব সুন্দর মেয়েকে সে একটু পরে নিজের দেহের এত কাছে পাবে এটা চিন্তা করেই রফিকের হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। মেয়েটার একটা গলা পরিষ্কার করাছোট্ট কাশিতে রফিকের মন বর্তমানে ফিরে এলো। এক পা, দু'পা করে খাটের দিকে এগিয়ে গেলসে। খাটে বসেই বললো, আপনা… মানে… তোমার কি কিছু দরকার? প্রায় ফিসফিস করে মেয়েটা বললো, এক গ্লাস পানি … মানে … - দাঁড়াও, এই তো জগ ধরেই পানি দিয়ে গেছে। রফিক একটা গ্লাসে পানি ঢেলে এগিয়ে দিতেই তার নতুন বিয়ে করা বউ ঘোমটার মধ্যে থেকে হাত বের করে সেটা নিয়ে জোরে শব্দ করে পানিটা খেয়ে ফেললো। - আরেক গ্লাস দেব? - না, দরকার নেই। - মমমম… মানে… আমি কখনও কোনো মেয়ের এতো কাছে বসিনি। আমার একটু ভয় করছে। - আমারও। আপনি চেলে আমরা এখনই ঘুমিয়ে যেতে পারি। - তোমার তাতে কোনো আপত্তি নেই? - না, তবে আজ হোক কাল হোক আমাদেরকে তো বিবাহিত জীবন শুরুকরতে হবে। - তাও ঠিক। - আপনি বড় বাতিটা বন্ধ করে বরঙ ছোট টা জেলে দেন। রফিক উঠে তার বউয়ের কথা মত বড় বাতিটা নিভিয়ে দিয়ে, একটা ডিম লাইট জালিয়ে দিল। সাথে সাথে ঘর একটা নীলচে আলোতে ভোরে গেল। এবার খাটে বসে রফিক কাপা কাপা হাতে নাসরীনের ঘোমটাটা সরিয়ে দিয়ে এক পলক দেখলো। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে তেমন গয়না কেনা হয়নি। একটা মাথার টিকলি, দুটো ছোট দুল আর একটা পাতলা সোনার মালা পরা এই মেয়েটার আসল অলংকার যেন তার অপূর্ব রূপ। টানা টানা চোখ আর খাড়া নাককে যেন তার ভরাট গোলাপি ঠোট গুলো হার মানায়। ভারতের শর্মিলা ঠাকুরের কথা ভাবলো একবার রফিক।নিজের ভাগ্যকে তার বিশ্বাস হচ্ছে না। একটু এগিয়ে গিয়ে নাসরীনের ঠোঁটে ঠোঁট বসালো সে। তার সারা দেহে যেন বিদ্যুত বয়ে যাচ্ছে। নরম ঠোঁটের ছোঁয়াতে রফিকের সারা গা শিউরে উঠতে লাগলো। তার পুরুষাঙ্গটা নেচে উঠলো একটু। সে নাসরীনকে ঠেলে শুইয়ে দিয়ে, নিজের জীব ঠেলে দিল নাসরীনের মুখে। নাসরীন এক আশ্চর্য খিদা নিয়ে চুষতে লাগলো রফিকের জীব। রফিকের একটা হাত নাসরীনের নগ্নমাজায় পড়তেই নাসরীন কেঁপে উঠলোএকটু। তারপর রফিক চুমু দেওয়া বন্ধ করে একটু উঠে বসে নিজের গায়ের পানজাবিটা খুলে ফেললো।একবার নাসরীনের দিকে তাকিয়ে, ওরবুকের ওপর থেকে আঁচলটা সরিয়ে দিল। নাসরীনের ভরাট বুকটা যেন ব্লাউজ আটকে রাখতে পারছে না। রফিক ব্লাউজের ওপরে হাত রাখতেইনাসরীন একটা হালকা হুংকার করে নিজের চোখ বন্ধ করে ফেললো। জীনবে প্রথম কোনো মেয়ের বুক ধরেছে এটা রফিকের বিশ্বাস হচ্ছিল না। সে নাসরীনের গলায় একটা চুমু দিয়ে, ব্লাউজের হুক গুলো খুলতে লাগলো। গরমে আর উত্তেজনায় নাসরীন ঘামতে শুরু করেছে। তার দেহের থেকে পাওডার আর ঘামের গন্ধ মিলে এক অপরূপ নারী ঘ্রান আসছে। রফিক তা শুকতে পেরে পাগল হয়ে নাসরীনের মাই দুটো ব্রার ওপর দিয়ে কামড়াতে লাগলো। তার দুই হাত দিয়ে সে নাসরীনের শাড়ি কোমর থেকে টেনে খুলছে। নাসরীনের হাতচলে গেল রফিকের পায়জামার ফিতায়। রফিক কিছুক্ষন ব্রা খোলার চেষ্টা করে পারলো না। সে ব্রার কাপ দুটো ধরে একটু ওপরে উঠিয়ে দিতেই নাসরীনের বিশাল দুখগুলো বেরিয়ে পড়লো। মেয়েদের বুক এতো সুন্দর হয় তা রফিক কল্পনাও করতে পারেনি। ফজলি আমের থেকেও বড় গোল নরম দুখের ওপরে গাঢ় গোলাপি রঙের বড় মোটা দুটো বোঁটা। রফিক দুই হাত দিয়ে নাসরীনের দুধ টিপতে লাগলো। হঠাৎ বোঁটাতে হাত লাগতেই নাসরীন একটা জোরে হুংকার করে উঠলো। রফিক কৌতুহলি মানুষ। সে আবার বোঁটায় হাত দিল আর সাথে সাথে নাসরীন কেঁপে উঠলো। রফিকের বাড়াটাও একটু কেপে উঠলো। নাসরীনের শাড়ি, ব্লাউজের পাশাপাশি রফিকের পরনের জাইঙ্গাবাদে আর সব এখন মাটিতে পড়ে আছে।রফিক একটা হাত নাসরীনের উরুতে রেখে পেটিকোটটা ওঠাতে লাগলো। একটু পরেই নাসরীনের মশ্রীন পায়ে রফিকের হাত লাগলো। কী সুন্দর গঠন পায়ের। মেদ বলতে কিছু নেই। অপরিচিত পুরুষের হাতের ছোঁয়ায় নাসরীন হালকা গোঙাচ্ছে। রফিক পেটিকোটটা তুলেনাসরীনের কোমরের কাছে জড়ো করলো। এবার সে নাসরীনের বোঁটায়একটা চুমু দিয়ে নাসরীনের পায়েরফাকে নিজের হাত রাখলো। এই প্রথম কোনো মেয়ের নারি অঙ্গে তার হাত লাগলো। কথাটা ভাবতেই রফিকের বাড়া টাটিয়ে থকথকে মাল বেরিয়ে গেল। রফিক একটু বিব্রত ভাবে নাসরীনের দিকে তাকিয়ে, নিজের ভেজা জাইঙ্গাটা খুলে মাটিতে ফেলে দিল। তার বাড়া এখনো শক্ত হয়ে আছে। নাসরীন একটু উঠে বসে নিজের ব্রার হুকটা খুলে সেটাও মাটিতে ফেলে দিয়ে রফিকের বাড়াটাতে একটা চুমু দিল। রফিক বিছানায় শুয়ে পড়লো আর নাসরীন রফিকের বাড়াটা চাটতে লাগলো। তার পুরুষ রসের স্বাদে নাসরীনের সারা দেহে এক অন্যরকম অনুভুতির সৃষ্টি হলো।। সে জীবনের সব খিদা মিটিয়ে রফিকের পুরুষাঙ্গ চুষতে লাগলো।তালে তালে নাসরীনের ভরাট মাই দুটোও নাচতে লাগলো। সে যেন পাগল হয়ে যাবে। তার প্যান্টি এতক্ষণে ভিজে চপ চপ করছে। সে একহাতে নিজের গুদ ডলে আরেকবার নিজের বোঁটা টানে। এই বাড়াটা তার গুদে চায়-ই চায়। সে এবার নিজের শায়াটা খুলে মাটিতে ফেলে দিয়ে, নিজের প্যান্টিটাও খুলে ফেললো। একটা বন্ধ ঘরে একজন অচেনা পুরুষের সাথে একেবারে নগ্ন হয়ে সে আগে কখনও থাকেনি। নাসরীনের মনে হচ্ছিল এই সময়টাতো আর ফিরে আসবে না। কদিনের মধ্যেই রফিক একজন পরিচিত পুরুষ হয়ে যাবে। আর কি কখনও সে এই বাসর রাতের অনুভুতি পাবে? রফিকের মাজার ওপর উঠে বসে রফিকের ঠোঁটে একটা চুমু দিল নাসরীন। রফিক তার দুই হাত দিয়ে নাসরীনের ভরাট আমের মত মাই দুটো শক্ত করে ধরে টিপতেলাগলো। নাসরীন নিজের পায়ে সামান্য ভর দিয়ে একটু উঁচু হয়ে,এক হাত দিয়ে রফিকের বাড়াটাকে ঠিক নিজের গুদের মুখে ধরলো। নাসরীনের ভেজা ভোদার স্বাদ পেয়ে রফিকের বাড়াটা একটু নেচে উঠলো। নাসরীন আস্তে করে বাড়াটার ওপর বসতে চেষ্টা করতেইএক তিব্র বেদনা অনুভব করলো। তার মনে হচ্ছিল যেন তার গুদটা ছিড়ে দুই ফাক হয়ে যাবে।সবারই কি এরকম যন্ত্রনা লাগে? সে আবার চেষ্টা করলো নুনুটাকে ভেতরে ঢোকানোর কিন্তু খুব ব্যাথা করছে তার। রফিক ঠিক বুঝতে পারছে না কী হচ্ছে। aro( পাতা ২ )
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন