দেশে এখন নারী অধিকারের নামে নারী শুষণ চলতেছে ।বন্ধ হচ্ছেনা নারী নির্যাতনও ।সৈয়দ রুবেল ।

কোন মন্তব্য নেই



নারী অধিকার নিয়ে কি হচ্ছে আমাদের
দেশে?
চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাবার দরকারনাই
তারপরও দেখাইয়ে দিতে চাই ।
চারি দিকে এখন একটি কথা শোনা যায়।
আর সেটা হলো নারী পুরুষের সমান
অধিকার ।যারা এধরণের
কথা বলে তাদের মাথাই ছায় গোবর
দিয়ে ভরে গেছে ।ছাইঁ গোবর
দিয়ে ভরে দিয়ে ভরে গেছে ঐসমস্ত
মেয়েদেরও ।যারাসমান অধিকারের
নামে রাস্তায় অর্ধনগ্ন
হয়ে নাচাঁনাচি করে ।মাথায়
কোনো কাপড় থাকেনা ।বুকে কাপড়
থাকতেও দেয়না ।এমন
অবস্তা সাংবাদিকরাও এসে ছবি তুলে,
ভিডিও করে ।আর এসব বেপোরা দূষ্য
আমাদের চোখের সামনে ঝুলে ।আর
বখাটেরাও এসব দেখে আর বলে কত বড়
ডাব ।তখন সম্মান কোথাই থাকে যখন
বখাটেরা টিলার উপর খামচা মারে ।
তখনই বা সম্মান কোথাই থাকে?
যখনপুলিশ এসে বুকেতে ঝাপটে ধরে,
পেটেতে লাঠি মারে,পাছাতে বারি মারে ।
অর্ধনগ্ন
করে টেনে হিচরে গাড়ীতে তুলে থানাই
নিয়ে চার্জ করে ।তার পরও রাস্তায়
মিটিং মিছিল করে ।
তাহলে এটাকি নারী নির্যাতন
নাকি নারীর অধিকার ।
বেলাজা বেহাইয়া তো এদেরকেই বলে ।
আর এসব চিত্র খালেদার সময়ও
দেখেছি হাসিনার সময়ও দেখতেছি ।এই
দুই দলেই
নারীদেরকে ব্যবহারকরে নিজেদের
রাজনীতির সার্থে ।তারপ্রমাণ
আন্দোলন করার সময়
নারীদেরকে সবার সামনে রাখে ।
তাছাড়া সমান অধিকার নারীর দাবি নয়
।তা ভোগবাদি পুরুষের দাবি ।নারীর
দাবি নায্য অধিকার ।এবং ইসলাম
নারীকে সে অধিকারই দিয়েছে।আর
সেটাই ইহুদী খৃষ্টান লাল কুত্তার
দালালদের মাথা ব্যাথার কারণ
হয়ে দাড়িয়েছে ।দুনিয়ার বেঈমান
কাফেরেরা ইসলামের ততটুকু
ক্ষতি করতে পারে নাই, যতটুক
ক্ষতি করেছে এদেশের
নামধারী মুসলমানরা ।
এদেরকে আগে চিহ্ন করার দরকার ।
এসমস্ত কুলাঙ্গাদের কারণে আজ
ইসলামকে নিয়ে ইহুদী খৃষ্টান
নাস্তিকেরা বান্দারীমি সাহস পায় ।
আবার তাদের সুরের সাথে সুর মিলাই ।
এসব গলাই এসিড ঢালার দরকার, কারণ
ফাড়া বাশের গলাতো ।এদেশের নারীদের
চোখ কি কানা হয়ে গেছে ।
তারা কি দেখেনা যারা নারীর
অধিকারের কথা বলে তারাই নারীর
ইজ্জত নিয়ে পুতুলের মতো খেলা করে ।
বিনা কারণে ,বিনা দোষে ইরাকের লক্ষ
মা বোনদের ইজ্জত লুটে নিছে ।বাবার
চোখের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ করেছে ।
মেয়েদেরকে উঙ্গল
করে ঘোড়া বানিয়ে রাস্তায় ঘুরিয়েছে ।
এসব কথা বলতে মাস শেষ হবে কিন্তু
লেখা শেষ হবেনা ।এর পরও
যদি মেয়েরা বলে আমি সমান অধিকার
চায় তাহলে আমি মনে করবো এদের
জম্ম হয়েছে এসমস্ত
হায়ওয়ানজানোয়ারদের দ্বারাই ।
আপনার কাছে যদি ইসলামের আইন
ভালো না লাগে তাহলে ঐসব নরপুশুদের
কাছে চলে যান
বর্তমানে আমাদের দেশে যারা নারীর
অধিকারের কথা বলতেছে,তারাই
নারীদের কে নির্যাতন করতেছে ।
যারা নারীর অধিকারের কথা বলতেছে,
তারাই নারীদের খোলা দেহ
দেখিয়ে ব্যবসা করতেছে ।যারানারীর
অধিকারের কথা বলতেছে,তারাই
নারীদেরকে ভোগের বস্তু বানিয়েছে ।
ব্যবসায় যদি সফলতা পেতে চাও
নারীদেরকে কাজে লাগাও ।যার
কারণে ছবি গুলোতে আইটিম গান
দিয়ে ভরে গেছে ।এখন বুঝুন,
তারা কি নারীর অধিকারের
কথা বলে নাকি নারীর দেহ
দেখিয়ে ব্যবসা করে ।এটা কেমন
অধিকার, যেনারী সারা দিন ঘরের
বাহিরে কাজ করবে, আর
গাধা জামাইটা হাতে চুড়িপড়ে ঘরে বসে,পায়ের
উপর পা তুলে বউয়ের কামাই খাবে ।
এরাই হল ভোগবাদি পুরুষের দল ।
একটি ছাগীও ততটা বেকুব নয়
যতটা বেকুব হয়ে এখন কার মেয়েরা ।
কথাই আছেনা সুখে থাকলে ভূতে কিলাই
।ঠিক তাদেরকে শয়তানে কিলাই ।
তা না হলে ইসলাম নারীকে দিয়ে রাণীর
মর্যাদা ।আর পুরুষকে বানিয়েছেন হুকুম
পালনের গোলাম ।নারী যা আদেশ
করবে পুরুষের তা পালন করতে বাধ্য
থাকিব ।সেটা না করে নিজেরাই পুরুষের
গোলাম হয়ে গেলো।আমি আপনাদের কাছ
থেকে জানতে চাই নারী পুরুষ সমান
নাকি ব্যবধান ।যদি ব্যবধান
হয়ে থাকে তাহলে আপনি সমান অধিকার
দিবেন কিভাবে? কত বড়
গাজা খুরী কথা এখনি বুঝবেন ।যেমন
ধরুন, সন্তান গর্ভে ধারণ করা কষ্টের
কাজ ।সন্তানকে প্রসব করা কষ্টের
কাজ।সন্তানকে স্তনের দুধ পান
করানোকষ্টের কাজ ।এই
কষ্টগুলি যারা বলে নারী পুরুষ সমান
তারা এক তরফা ভাবে নারীদেরকেই
দিয়ে দেয় ।তারা অর্ধেক নেয়না ।এই
দুনিতিবাজ বাটপারের দল..... সমান
বলছ কেন? যদি সমান হয়
তাহলে একটি সন্তান তোর স্ত্রীর
গর্ভে জন্ম দিবি, আর একটি সন্তান
তোর নিজের গর্ভে জন্ম দিবি ।
জানি দিতে পারবেনা ।তারপরও এই
বাটপারেরা সমান বলে কেনো?কারণ
তারা ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিক
লালকুত্তাদের পাচাটা দালাল ।কথা ঠিক
কি না বলেন? ।
এই বাটপারের দল.....নারীদের
প্রতিতোদের
মনে যদি এতো মায়া মহব্বত
থাকে তাহলে নারীদেরকে দিয়ে কাজ
করাস কেনো?নারী কাজটা কেনো তুই
করে দিস না ।কেনো সংসদে আইন পাস
করিস না ? এর জবাব দে ।সংসদে আই
পাস কর...... এখন থেকে সন্তান
গর্ভে ধারণ
করবে স্বামী একটি,স্ত্রীরী করবে একটি ।
মানে সব দিক থেকে নারীকে সমান
দিয়ে আইন পাস করে বাস্তবায়ন
করবি ।যদি তা না পারিস
তাহলে নারীকে নায্য অধিকার দে ।
যে অধিকার ইসলাম নারীকে দিয়েছে ।
যদি তা দিতে না পারিস তাহলে এদেশ
থেকে বের হয়ে যা ।আসল
কথা হলো এরা নারীদেরকে ভোগের বস্তু
বানিয়ে রাখতে চায় ।পুরুষের দ্বায়িত্ব
নারীর ঘাড়ে চাপাইয়ে দিতে চাই ।তাই
আসুন শেয়ার করে প্রতিবাদ জানাই ।
ব্লগার সৈয়দ রুবেল ।

কোন মন্তব্য নেই :