যৌন ইনফেকশন
যৌন সমস্যা এবং প্রতিরোধ-১সাদারণত যৌন ইনফেশনের জন্য যৌন
সংসর্গ দায়ী । মুখে ও
যৌনাঙ্গে বা শরীরের স্পর্শকাতর
কোথাও যৌন সংক্রামক
ব্যাধি থেকে থাকলে তা অপরজনকে
ইনফেকটেড করতে পারে। সাধারন
পাচঁটি যৌন অসুখ
পৃথিবীব্যাপী দেখতে পাওয়া যায়। তার
মধ্যে সিফিলিস এবং গনোরিয়া প্রধান।
এছাড়াও শাংক্রয়েড,
লিম্ফগ্রানুলোমা বেনেরাস
এবং গ্রানুলোমা ইনজিনুওয়াল অপর
কিছু যৌন রোগ। অধিকাংশ
ক্ষেত্রে নারীর
চেয়ে পুরুষেরা অধিকমাত্রায় যৌন
রোগে ভুগে । এগুলো পুরুষের
সমকামিতা এবং পতিতা সহবাসের জন্য
হয়ে থাকে । তবে এই অসুখগুলো যৌন
জীবনের জন্য খুবই ঝুকিঁপূর্ণ। আধুনিক
নানা ওষুধ বিভিন্ন যৌন
রোগকে প্রতিহত করতে পারে। আবার
অনেক সময় উপসর্গহীন নানা যৌন
রোগও হয়ে থাকে যার ফলে ডাক্তারদের
রোগ নিরুপন করতে এবং ওষুধের
সন্ধান বাতলে দিতে অসুবিধা হয় না।
যৌন সমস্যা এবং প্রতিকার ২
চিহ্ন এবং উপসর্গ
যৌন অঞ্চলের চিহ্ন এবং উপসর্গ
ক. লিঙ্গে,
যোনিতে এবং ভালভাতে র্যাশ
খ. পায়ুর কাছাকাছি র্যাশ
গ. কুচুঁকিতে র্যাশ
ঘ. প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
ঙ. যোনি অথবা লিঙ্গের মাথায়
ঘামাচির দানা
চ. যৌনমিলনে ব্যথা
ছ. যৌনি এবং লিঙ্গের অস্বাভাবিক
সমস্যা
জ. প্রস্রাবের সমস্যা
অন্যান্য স্থানের চিহ্ন এবং উপসর্গ
১. দ্রুত চুল হারানো
২. চোখে ইনফেকশন
৩. ঠোঁটে অস্বাভাবিক
দানা অথবা র্যাশ
৪. শরীরে র্যাশ
৫. চামড়ার ফুসকুড়ি
৬. হাতে এবং হাতের আঙ্গুলে র্যাশ
প্রতিকার
নিচের বণর্নাগুলো ঝুকিঁ কমাতে পারে-
১. প্রত্যেহ যৌনাঙ্গ ধোয়
২. প্রতিদিন আন্ডারওয়্যার
পরির্বতন করা। নাইলনের
আন্ডারওয়্যার না পরা ।
৩. রাসায়নিক পর্দাথে যৌনাঙ্গ ধোয়া
৪. সামনের দিক থেকে পেছনের দিক
মোছা (নারীদের ক্ষেত্রে )
৫. ইনফেকশনহীন যৌনসঙ্গীর
সাথে সহবাস করা
৬. নতুন সঙ্গীর সাথে ৬ সপ্তাহ
পরে যৌনমিলনে কোনো সমস্যা আছে কি
না তার পরীক্ষা করা।
৭. নতুন সঙ্গীর
যৌনাঙ্গে সমস্যা থাকলে তার
সাথে পরবর্তীতে যৌনমিলন না ঘটানো।
৮. যৌনমিলনের সময় কনডমের
ব্যবহার
৯. যৌনমিলনের
আগে এবং পরে যৌনাঙ্গ ধুয়ে ফেলা
১০. যৌমিলনের পরে প্রস্রাব করা।
Source: blogspot.com
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন