জানার আছে অনেক কিছু!

নারী পুরুষের সমান অধিকার ৩।

নারী পুরুষের সমান অধিকার ৩।
৩য় পৃষ্টায় থেকে আমরা জেনে নেই সমান অধিকার কাদের দরকারা । সমান অধিকার ঐসব বাটপারদের দরকার যারা আমাদের মা বোনকে ভাল চাকরি দেওয়ার নামে পাচার করে দিচ্ছে বিদেশে ,যারা ব্যবহার ভিভিন্ন শহরে বা আবাসিক হোটেলে যৌন কর্মী হিসাবে ।যৌবন যখন ফুরিয়ে যায় কুকুরের মত রাস্তায় ফেলেদেয় ।সমান অধিকার ঐসব লম্পদের দরকার,যারা আমাদের ফুলের মত সুন্দর বোনকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে সতীত্ব কেড়ে নিচ্ছে ।সমান অধিকার ঐসব বখাটেদের দরকার ,যারা মেয়েদের কে খেলার পতুল ভাবে ।সমান অধিকার দিতে হবে বলে ঐসব বাটপাররা যারা পুরুষের দায়িত্ব মেয়েদের উপর ছেড়ে দিতে চায়। দেখবেন আমাদের সমাজে এমন পুরুষ আছে যারা ঘরের বউ কে পাঠায় চাকরি করে বাজার কইরা আইনা তারে খাওয়াত ,আর তাইনে ঘরে বসে নবাব জাদার মত টিভি দেখে,লজ্জা হওয়া উচিত ।সমান অধিকার দিতে হবে বল ঐসব কুখ্যাত ব্যবসায়ীরা ,যারা আমাদের বোনদের কে দিয়ে তাদের ব্যবসা সচল করতে চায় । আপনার দেখবেন স্নো পাউডার তেল সাবান থেকে ধরে এমন কোন পন্য নাই যেখানে মেয়েদের অর্ধনগ্ন ছবি নাই ।এখন আপনি যে পন্যটি কিনবেন তার সাথে মেয়েলোকের ছবিটি ফ্রি পাবেন ,এখন আপনি চিন্তা করে দেখেন মেয়েদের দাম কি পরিমানে কমায়েছে.যা একটি সাবানের দাম ওনা ।যে সাবান টি বিক্রয় হয় তোমার ছবি দেখিয়ে সে সাবানের দাম আছে তোমার দাম নাই ।কারন কেউ বাজার থেকে প্যাকেট কিনে আনে না ,যদি প্যাকেট কিনে আনতো তা হলে তোমার দাম থাকত।সাবান কিনে আনলে প্যাকটিকে কেউ ঘরে রেখে দেয়না ,ফেলে দেয় ডাস্টবিনে ,তা হলে তোমার বাসস্হান ডাস্টবিনে ।এর পর আরো দেখা যায় আমাদের দেশের কুখ্যাত মেয়েরা যারা মডেলিং এবং ছবির গানে অশ্নীল অভিনয় করে ।একটা বেগানা জড়াইয়া ধরে পাগলের মত ঠোঁটে গালে বুকে পেটে চুমাইতে থাকে আর তুমি আরাম পেয়ে বল আরো দাও ।ক্যামেরাম্যান বলে আমার ডাবল সুবিধা,তার পর ক্যাসেটের মাধ্যমে সারা দেশ ব্যাপী প্রচার করা হয়,তুমি যে হাই সেক্সসী মেয়ে ,আর এসব ভিডিও বদমাশ লম্পটেরা দেখে রড খাড়া করে এটাকি তোমার সম্মান ।তোমাকে দিয়ে এসব কাজ করি তারা হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা ।একজন ঘরোয়া মাগীও তোমার চাইতে ভাল আছে,মাগী হইয়েও দেশের সম্মান নষ্ট করেনা । এর পরে আরো দেখা যায় অফিস ব্যাংকে এবং হোটেলে মেয়েরা চাকরি করে । রাস্তা ঘাটে মহিলারা কাজ করে । সমান অধিকার হিসাবে যদি কাজ করা তাহলে মেয়েদেরকে কেন বেতন কম দেওয়া হয় ,আসলে বেতন কম দিবেই বলেই মেয়েদের কে দিয়ে কাজ করা ।যারা চাকরি করে আপনি ভাবতেছেন সবাই ভাল অবস্তায় আছে ,না কিছু দূর অবস্তায় ও আছে ,কারা ,যারা ভাল প্রমোশন পাওয়ার জন্য নিজের দেহকে বিলিয়ে দেয় ঐসব লম্পট বসদের কথা মতো ।বাড়ীতে আসার পর মা বাবা যখন জিগায় কিরে তোর আজকে এত দেরি হল কেন তখন বল ওভার টাইম ছিল ,তা চাকরি কেমন চলছে,বলে র্সবদিকে ভাল ।আপনি একজন বেগানা পুরুষের সাথে অবৈধ ভাবে মেলামেশা করবেন,এটা কি আপনার সম্মান,না এমন মেয়ে আমাদের দেশে নাই,যে মেয়ে বিয়ের আগে প্রেমিকের সাথে যৌন মিলন করে ।আবার অনেক মেয়ে আছে যারা বিড়ি সিগারেটের কোম্পানি চাকরি করেন ।এখন আপনিই বলেন যারা ঘরের বাহিরে চাকরি করে,তারা কি পর্দা মেনে চলতে পারে,নাকি বেগানা পুরুষের সাথে কথা না বলে পারে ।কিন্তু আমি বলতে চাই আমাদের দেশে এমন মেয়ে আছে যারা না খেয়ে মরতে রাজী কিন্তু বেপর্দা হবে বলে একটি মিনিটের জন্যও ঘরের বাহির হয়না ।এমন মেয়ে অন্য কোনো দেশে পাবেনা,যদি আমেরিকাতে যান দেখবেন ব্রা পেন্ট পড়ে রাস্তায় নাচতেছে আর লম্পটেরা এসে পাছাতে চুমাইতেছে ।এমন স্তী আছে ,স্বামীর সংসারে কত কষ্ট করে,তবু স্বামীর প্রতি নারাজ থাকেনা,এমন ও স্তী আছে স্বামীর হাতে শত নির্যাতন সয়েও স্বামীর বিরুদ্ধে থানা মামলা দেয়না ।এমন স্তী অন্য কোনো দেশে আপনি পাবেনা,ইউরোপ আমেরিকাতে যান দেখবেন স্বামী তার স্তীকে টু শব্দ বলেই থানাতে মামলা দিয়ে দেয় ।এমন মা আছে যে মা নিজে মরতে রাজি আছে ,কিন্তু সন্তানকে মারতে রাজি না ।এমন মা অন্য কোনো দেশে পাবেনা.আমেরিকাতে যান দেখবেন সন্তানকে খাটে রেখে কুকুরকে কোলে নিয়ে চুমাইতেছে আদর করতেছে ।
সমাপ্ত ।
বাকিটুকু পড়ুন নারী পুরুষের সমান অধিকার ৪এ

নারী পুরুষের সমান অধিকার ৩

নারী পুরুষের সমান অধিকার 3

নারী পুরুষের সমান অধিকার নামে আমাদের দেশ যা হচ্ছে ।আজ আমরা দেখি তারা সমান অধিকারের নামে রাস্তায় ঘাটে বেতারে টেলিভিশনে শুধু একটায় দাবি সমান অধিকার চায় ।কিন্তু দুঃখের বিষয় হল যারা সমান অধিকার বলতেছে,তাদের মধ্য একটি মেয়ে ও পেলাম না পর্দা সহিত ।বেহায়া বেলজ্জারা রাস্তায় মিছিল করে ,বোখরাতো পরেনা বরং ওড়নাটাও বুকে ঠিক মতো রাখেন,মাথার টা বাদেই দিলাম । প্রথম পাতায় আমি বলেছি বাটপার লম্পট,এ বিষয়ে পরে বলব ।আগে আমি সমান অধিকার ভাগ করি ,সামাজিক ভাবে ।
নিচে দেওয়া হল,
পুরুষের হেজাব নাভির নিচ হতে হাঁটু পর্যন্ত যদি নারীদেরকে দেওয়া হয় তা হলে কেমন হয় ।মাসিক শুধু মেয়েদের হয় সমান অধিকার দিতে হলে পুরুষের হওয়া দরকার ।কারণ মেয়েদের মাসিক যখন হয় ,তখন রক্তক্ষরণ হয়,যার কারণে ঠান্ডা লেগে যায় অথবা জ্বর জ্বর ভাব শরীলে লেগে থাকে । সন্তান গর্ভধারণ সাধারণ মেয়েরে করে থাকে,সমান অধিকার দিতে হলে এখন থেকে সন্তান গর্ভধারন পুরুষেরা ও করবে ।কারন স্বামী স্তী যৌনমিলনের মাধম্য একটি শুক্ত স্তীর ডিম্বানু সাথে মিলিত হয়,৪০দিনের মধ্য সন্তানের রূপ নেয়,তারপর থেকে শুরু দিন গননা,কারো নয় মাস কারো দশ মাস এবং তার চেয়ে কম হতে পারে ।এতো গুলো মাস যখন মা তার সন্তানকে পেটে ধারন করে, কতটুকু কষ্ট ঐ মায়ে জানে,এগুলো আপনি আমি বুঝবনা এবং ঐসব মেয়েরাও বুঝবেনা যাদের বিয়ে হয় নাই ।মা ভাত খেতে গেলে খেতে পারেনা,ঘুমাতে গেলেও ঘুমাতে পারেনা কারন সন্তান পেটের ভিতর নড়াচড়া করে ওলাঠি মারে ।কত মা তার সন্তানকে জম্ম দিতে গিয়ে,এই সুন্দর পৃথিবীর মায়া ছেড়ে পরকালে চলেগেছে ,এসব কি ঐসব বাটপারদের চোখে পড়েনা । আমাদের দেশে গাড়ী চালায় পুরুষেরা,সমান অধিকার দিতে হলে এখন থেকে মেয়েরাও চালাবে । রৌদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে রিক্সসা চালায় একজন পুরুষে ,সমান অধিকার দিতে হলে এখন থেকে মেয়েরাও রিক্সাসা চালেবে । গ্রামে ক্ষেতে খামারে কাজ করে পুরুষেরা সমান অধিকার দিতে হলে মেয়েরাও তা করবে ।বাসা বাড়ীতে রান্না কাপড় ধোঁয়া সাধারন মেয়েরা এসব কাজ করে বেশী .সমান অধিকার দিতে হলে এখন থেকে পুরুষেরা তা করবে ।এটা করা হলে পুরুষেরা বিয়ে করবেনা,কারন সে বলবে সারাদিন বাহিরে কাজ করেও যদি ঘরেও কাজ করতে তাহলে বিয়ে করে লাভ কি ,আমি বলব লাভ একটায় জল খেতে পারবেন, যেটা আপনি অভার টাইম হিসাবে আপনার অফিসের মেয়েদের কে ব্যবহার করেন ।হাতে চুড়ি কানে দুল শাড়ী আরো অনেক কিছু সাধারন মেয়েরা পড়ে,সমান অধিকার দিতে হলে এখন থেকে পুরুষেরাও তা পড়বে ,কারন শার্ট পেন্ট গেন্জী এখন দেখি মেয়েরাও পড়ে । টাইট পেন্ট আর টাইট গেন্জী পড়ে আর ওড়নাটা গলাই দড়ি মত পেচিয়ে মাথায় না দিয়ে রাস্তায় দিয়ে হাটে ।এ নিয়ে এক শিন্পি গান গাইছে,কোমর টা হেলিয়ে দুলিয়ে আগে পিছে সব কিছু ভুলিয়ে এত যৌবনতো দেখিনি কোথাও আমি আশিক দেওয়ানা আমি তোমার ।এমনি এক বখাটে সামনে এসে বলে I LOVE U জান ,মেয়ে এমনি এক থাপ্পর মারছে,বখাটে তখন এসিড নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে ,এখন আপনি বলেন কোরআনের আইন মেনে যদি চলত তা হলে এমন হতো, হতো না ।
বাকিটকু পড়ুন পর্দা এবং নারী পুরুষের সমান অধিকার ৩ এ

সতী নারীর

সতী নারীর শত
গুন জলন্ত প্রমাণ,
অন্য কাউকে করেনা
স্বামীর মত সম্মান
স্বামী হল মনের মানুষ
সব কিছুরই চাবি
স্বামীর মনে দুঃখ দিয়ে
করেনা কিছু দাবী,
সতী নারীর শত গুন
সংসারে রমনী
ব্যাকুল তার মন প্রাণ
স্বামী তার নয়ন মনি
সর্বদা মুগ্ধ করে প্রাণ
মধু মাখা ব্যবহারে
সুখে দুঃখে সারাটি জীবন
থাকে সদা সংসারে
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে
দিন রাত পরিশ্রম
স্বামী তার মনের মানুষ
হয়না কোন ব্যাতিক্রম ।
সমাপ্ত ।

নিয়মিত নামাজী ব্যক্তিকে আল্লাহ্ তায়ালা ৫টি পরুস্কার দিবেন ।

১) তার উপর হতে রিজিকের কষ্ট দূর করে দিবেন ।

২) তার মৃত্যুর পর কবরের আযাব হতে মুক্তি দিবেন ।

৩) কিয়ামতের কঠিন দিনে তার ডান হাতে আমলনামা দিবেন ।

৪) পুলসিরাত বিদ্যু গতিতেপার করে দিবেন ।

৫) তাকে বিনা হিসাবে চিরস্হায়ী জান্নাতে প্রবেশ করাবেন ।

সমাপ্ত ।