সেক্স বিজ্ঞান ও ডাঃ কিনসে ২

কোন মন্তব্য নেই
কিন্তু সেক্স উত্তেজনার সময় এবং যৌনমিলনের মজাদার সময় এটি উত্থিত উত্তেজিত হয় এবং শক্ত ও মোটা হয় এবং আকারে বৃদ্ধিপেয়ে লম্বা প্রায় ৫-৭ ইঞ্চি পর্যন্ত হয় এবং এর পরিধিটিও বৃদ্ধি পায় অর্থাৎ অনেকটা মোটা হয় প্রায় ৩-৫ ইঞ্চির মত। তবেপুরুষদের লিঙ্গের স্বাভাবিক আকার সবার বেলায় সমান নয়। ক্ষেত্র বিশেষে এটি কম বেশি ছোট বড়, মোটা, চিকন হয়। তবে সুখের কথা লিঙ্গের এই ছোটবড় মাপের জন্য যৌনক্ষমতা বা ভিরিলিটি যৌন সুখ, যৌনআরাম এবং সন্তান উৎপাদনের ক্ষমতা বা ফার্টিলিটির সাথে তেমন কোনো আহামরি সম্পর্ক বা যোগসূত্র নেই। অনেকের মাঝে এরকম ভ্রান্ত ধারণা আছে যে, পুরুষাঙ্গের আকৃতির কিছুটা ছোট হলে তারা হয়ত সেক্সুয়াল লাইফে সেটিসফাইড হতে পারবেন না। তাই অনেক সময় এরকম ভাবনার বশবর্তী হয়ে তারা নানা রকম মানসিক চাপ, মানসিক অশান্তি, ভয় ওঅহেতুক দুশ্চিন্তায় ভুগতে থাকেন। কিন্তু এটা ঠিক নয়। তবে এই মেন্টাল কমপ্লেক্সের সাথে যদি শারীরিক কোনো অক্ষমতা বিদ্যমান থাকে তবে অবশ্যই চিকিৎসা সহায়তা গ্রহণ করার প্রশ্ন আসে।
অন্ডকোষ বীর্যের ভান্ডার
পুরুষের যৌন ইন্দ্রিয় বা পুরুষাঙ্গের পেছনে যে দুটি গ্ল্যান্ড বা বিচি একত্র ঝুলতে দেখা যায় তাকেই বলে অন্ড। এই দুটি অন্ড যে থলি বা আবরণের মধ্যে থাকে তাকে বলে অন্ডকোষ বা স্ক্রুরোটাম।এই অন্ড দুটিকে পুরুষের
যৌনগ্রন্থি বা ম্যাল সেক্স গ্র্যান্ডস বলে। মেয়েদের যৌনগ্রন্থি যেমনতাদের দুটি ডিম্বাশয় বা ওভারি তেমনি পুরুষদের সেক্সগ্রন্থি হচ্ছে এই অন্ডকোষ। মেয়েদের ডিম্বাশয়ের প্রধান কাজ হল যেমন ডিম্বাণু তৈরি করা ও স্ত্রী হরমোন ক্ষরণকরা তেমনি পুরুষদের অন্ড দুটির কাজ হচ্ছে শুক্রকীট প্রস্তুত করা এবং পুরুষ হরমোন ক্ষরণ করা। এই হরমোন নিঃসৃত হয়েসরাসরি রক্তের সাথে মিশে যায়। এই হরমোন পুরুষের সেকেন্ডারি সেক্স কেরেক্টার গঠনে যথা যৌনাঙ্গের স্বাভাবিক গঠন, যৌনক্ষমতা ও প্রজনন সংক্রান্ত কাজে প্রভাব বিস্তার করে।

কোন মন্তব্য নেই :