কিভাবে ফিঙ্গারিং দিবেন??

৪টি মন্তব্য

রিলেশনে মেকিং আউট বা সেক্সের আগের একটা মজার ব্যাপার ফিঙ্গারিং। গার্লফ্রেন্ড বা পার্টনারকে ফিঙ্গারিং করে দিতে পারেন আপনি। এটা দুইজনের জন্যই অনেক বেশি এরোটিক একটা ব্যাপার।এতে কারো ভার্জিনিটি চলে যায় না। এবং এতে STD (Sexually transmitted diseases) হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
আপনি যদি আপনার গার্লফ্রেন্ডকে ফিঙ্গারিং দিতে চান, তবে তাকে জিজ্ঞেস করুন। সে মানা করলে জোরকরবেন না। কারণ সব মেয়ে এটার জন্য রেডি না ও থাকতে পারে। তাকে প্রেসার দিবেন না। সে যখন প্রস্তুত হবে তখন সে আপনাকে জানাবে। আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন এবং আপনাদের রিলেশনকে আর ইন্টিমেন্সির দিকে নিতে চান, এবং চান আপনার বয়ফ্রন্ড আপনাকেফিঙ্গারিং দিক, তবে তাকে বলুন খোলাখুলি। সে খুশিই হবে।
ফিঙ্গারিং করে বেশ সহজ, খালি কিছু ব্যাপারের প্রতি দৃষ্টি রাখলে আপনার পার্টনার কে মজা দিতে পারবেন পুরোপুরি, এবং আপনিও মজা পাবেন। যারা আগে ফিঙ্গারিং দিয়েছেন তাদেরও কিছু খুটিনাটি ব্যাপার জানা থাকা উচিত।
ফিঙ্গারিং যদি ও একটা ফোরপ্লে, তবুও আপনি হুট করে ফিঙ্গারিং শুরু করবেন না। বিশেষ করে মেয়েটির জন্যে এটা যদি প্রথম হয়, তবে তাকে সময় দিন। দুইজন রিল্যাক্সড থাকুন। শুরুতে কিস করুন এবং ফ্রি হন। এবং অবশ্যই আপনার হাতের নখ কেটে ছোট রাখবেন,যেন ফিঙ্গারিঙ্গের সময় তার ভেতরের অঙ্গ গুলোর কোন ক্ষতি নাহয়, বা সে ব্যথা না পায়।

ফিঙ্গারিঙ্গের আগে তার ব্রেস্ট চাপতে পারেন। এতে সে টার্ন অন হবে, এবং তার ভ্যাজায়না ভিজে যাবে। আস্তে আস্তে নিচে নামুন। গলায় কিস করুন, পেটে, নাভিতে কিস করুন। হাত বুলান তার শরীরে।পায়ে হাত ঘষুন। প্রথমেই খুব রাফ হবেন না। আদর করুন তাকে। তার পুসি তে হাত দেওয়ার আগে নরম ভাবে জিজ্ঞেস করুন তাকে। পুসির উপর হাত রেখে জিজ্ঞেস করুন কি চায়।  এতে মেয়েরা চরম সেক্সুয়ালি টিজড হয়।

ভ্যাজায়নার চারদিকে হাত ঘষুন। এরপর আস্তে আস্তে হাত ভ্যাজায়নার উপরে নিন। সেখানে হাত বুলান, সুড়সুড়ি দিন। সে যদি পছন্দ করে তবে জোড়ে ঘষুন। ফিঙ্গারিং করার জন্য ভাল পজিশন বেছে নিন, যেন আপনি যখন তার ভিতরে হাত ঢুকান তখন যেন হাত ভিতর পর্যন্ত যায়। দুই জন পাশাপাশি শুয়ে, বা তাকে আড়আড়ি ভাবে কোলে নিয়ে বসে ফিঙ্গারিং দিতে পারেন। যেভাবে দুইজন কম্ফোর্টেবল হবেন সে পজিশনটি বেছে নিন। সে যখন চাইবে তখন একটি আঙ্গুল, ভ্যাজায়নার ভেতরে প্রবেশ করান। প্রথমে আস্তে আস্তে একদুইবার ঢুকান এবং সে যখন মজা পাওয়া শুরু করবে তখন জোরে দিন, এবং আস্তে আস্তে দুইটা আঙ্গুল দিয়ে চেষ্টা করুন, এবং তার ইচ্ছা অনুযায়ী আঙ্গুলের সংখ্যা বৃদ্ধি করুন।
 
তার ভ্যাজায়নার ভেতরে হাত ঢুকান, জি স্পট স্পর্শ করার চেষ্টা করুন। এছাড়া মুখেই থাকে ক্লিটরিস । এখানে আঙ্গুল ঘষলে সে মজা পাবে। পুসির ভিতর আঙ্গুল ঢুকান বের করুন, জোরে তাকে মজা দিয়ে, তার ভেজা পুসি ফিল করুন। ভেতরে আঙ্গুল ঘুড়ান। তার এক্সপ্রেশনের দিকে লক্ষ রাখুন। দেখবেন সে অনেক হর্নি হয়ে , গেছে। বেশি সেক্সুয়াল কিছু করতে চাইলে আঙ্গুল বের করে আপনি খেতে পারেন, বা তাকে চুষতে দিতে পারেন। শুধু ফিঙ্গারিং করেও তাকে অর্গাসোম দিতে পারেন, পেনিস ছাড়াই।
 
ফিঙ্গারিং করার সময় শুরুতে মেইক আউট না করাই ভাল, কারন তখন তার ঠিক জায়গায় আঙ্গুল নাও ঢুকতে পারে। যদি আপনি স্থানটা নিয়ে কনফিউজ থাকেন তবে তাকে জিজ্ঞেস করুন। সে ভুল জায়গায় আঙ্গুল ঢুকালে তা পছন্দ করবে না। বরং আপনাকে দেখিয়ে দিতেই মজা পাবে। ফিঙ্গারিং শুরু করার পর মেইক আউট করতে পারেন। মনে রাখবেন সে খালি একটা ভ্যাজায়নানা। ফিঙ্গারিং দেওয়ার সময় তারদিকে দৃষ্টি রাখুন। সে ব্যথা পাচ্ছে নাকি খেয়াল রাখুন। সে যেন জানে আপনি তার প্রতি কেয়ার করেন। আদর করুন তাকে। ফিঙ্গারিং করে মজা দিন।-

৪টি মন্তব্য :

Chad বলেছেন...

আমার বয়স ২৬। আমি গত ১৫ দিন পূর্বে বিয়ে করি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো স্ত্রীর সহবাসের সময় আমার লিঙ্গ যোনিপথে প্রবাশ করার সাথে সাথেই ৩০/৪০ সেকেন্ডের মধ্যেই বীর্যপাত হয়ে যায়। তারপরে আমি আমার স্ত্রীকে হাত দ্বারা প্রায় ১৫ মিনিট ঠাপ দিলে সে পূর্ণতৃপ্তি লাভ করে। কিন্তু এ পদ্ধতিতে সে মোটেই সন্তুষ্ট নয়। সে চায় আমার লিঙ্গ যোনিপথে প্রবেশ করিয়ে ১০-১৫ মিনিট ঠাপ দিতে। কিন্তু আমি একেবারেই অসহায়। আপনার কাছে আমার অনুরোধ ভালো একটি পরামর্শ দিন যাতে বিবাহিত জীবন ভালোভাবে কাটাতে পারি। নতুবা সংসারে অন্য সমস্যা হতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম করি।

barta bahok বলেছেন...

ভাই CHAD,আমার মনে হয় আপনি নবো বিবাহিত বলে সহবাসের সময় সবচেয়ে বেশি উত্তেজিত থাকেন যেটা আপনার দ্রুত বির্য্য পাতের প্রধান কারন। এক্ষেত্রেঃ
১।আপনাকে আত্ববিশ্বাশী হতে হবে এবং নিজের উত্তেজনা পরিহার করে,স্ত্রীকে বেশি উত্তেজিত করতে হবে।
২।লিঙ্গ প্রবেশের পূর্বে স্ত্রী যোনিতে দির্ঘ্য সময় ফিঙ্গারিং করতে হবে।
৩।লিঙ্গ প্রবেশের পর যখনি মনে হবে বির্য্য পাতের সময় হয়েছে তখনি লিঙ্গ বের করে পূনরায় ফিঙ্গারিং করতে হবে,সাথে সাথে স্ত্রী দেহের অন্য অংগ মর্দন ও লেহন করে স্ত্রীর সঙ্গে অন্য কোন প্রশঙ্গ নিয়ে কথাবার্তা বলতে হবে।এভাবে থেমে থেমে সময় বাড়াতে হবে।তবে তা যেন স্ত্রীকে বিরক্তির সৃষ্টি না করে সে দিকে লক্ষ রাখতে হবে।
৪।প্রয়োজন বোধে সহবাসের পূর্বে ১বার বির্য্যস্খলন করে নেয়া যেতে পারে।তবে তা ইসলামের দৃষ্টিতে অনুচিত এবং অনেকে ২য় বার অর্থাত্‍ স্ত্রী সহবাসের সময় পূর্ন যৌন তৃপ্তি পায় না।তাই এ নিয়মটি বর্জন করাই উত্তম।

ইনস্আল্লহ্ আপনাদের বৈবাহিক সময় বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার বির্য্যস্খলনের সময়ও বৃদ্ধি পাবে। আল্লহ্ আপনাদের দাম্পত্য জীবন সুখি ও সম্মৃদ্ধশালী করুক। -আমিন

Golpo বলেছেন...

আপনি এই পোস্ট টি পড়ুন http://sayedrubel.blogspot.com/2012/12/blog-post_3.html

Golpo বলেছেন...

আপনাকে ধন্যবাদ।