কুতুববাগ দরবার শরীফের ভন্ডামী-ইসলাম কে ব্যবসার পাত্র করেছে।

কোন মন্তব্য নেই


 বিষয় সমূহঃ >আল কোরআন/আরবী থেকে-বাংলা-ইংরেজী সহ<+>ইসলাম< +>আদর্শ নারী Adarsha Nari <+>নারী পুরুষের যৌন সমস্যা সমাধান<+>নারীস্বাস্থ্য সমস্যা ও পরামর্শ<+>মাসিক মনোজগত<+>যৌন শিক্ষা/যৌন মিলন/জন্মনিয়ন্ত্রন<+>ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন।<+>কামসূত্র (সংক্ষিপ্ত)<+>দাম্পত্য জীবন/বিবাহ<+>কারবালার করুণ ইতিহাস<+>ডাঃজাকির নায়েকের লেকচার।<+>কম্পিউটার/মোবাইল/ইন্টারনেট<+>সর্বাধিক পঠিত<+>সোনা মনিদের মজার মজার গল্পের ভাণ্ডার(আন লিমিটেড)<+>হাসির দুনিয়া -কৌতুক এবং জোকস(আন লিমিটেড)<+>এই পোস্ট গুলি কি আপনি পড়েছেন?<+>আমাদের রাজনিতি/মিডিয়া <



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

সমাজের অধঃপতন-সামাজিক সাইটে ভাই বোনের প্রেম, অতঃপর???????

কোন মন্তব্য নেই

আরো ভিডিও.... 01. মেইন সুইচটা টিপ্পা দে...... 02. রাতের আধারে ঢাকার চিত্র 03. যেভাবে গোপনে ধারণ করা হয় মেয়েদের নগ্ন ভিডিও
 বিষয় সমূহঃ >আল কোরআন/আরবী থেকে-বাংলা-ইংরেজী সহ<+>ইসলাম< +>আদর্শ নারী Adarsha Nari <+>নারী পুরুষের যৌন সমস্যা সমাধান<+>নারীস্বাস্থ্য সমস্যা ও পরামর্শ<+>মাসিক মনোজগত<+>যৌন শিক্ষা/যৌন মিলন/জন্মনিয়ন্ত্রন<+>ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন।<+>কামসূত্র (সংক্ষিপ্ত)<+>দাম্পত্য জীবন/বিবাহ<+>কারবালার করুণ ইতিহাস<+>ডাঃজাকির নায়েকের লেকচার।<+>কম্পিউটার/মোবাইল/ইন্টারনেট<+>সর্বাধিক পঠিত<+>সোনা মনিদের মজার মজার গল্পের ভাণ্ডার(আন লিমিটেড)<+>হাসির দুনিয়া -কৌতুক এবং জোকস(আন লিমিটেড)<+>এই পোস্ট গুলি কি আপনি পড়েছেন?<+>আমাদের রাজনিতি/মিডিয়া <



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

১৫০ জন ছাত্রী ধর্ষণ কারী এই সেই কুখ্যাত পান্নামাস্টার এর কিছু লালসামী।

কোন মন্তব্য নেই


 বিষয় সমূহঃ >আল কোরআন/আরবী থেকে-বাংলা-ইংরেজী সহ<+>ইসলাম< +>আদর্শ নারী Adarsha Nari <+>নারী পুরুষের যৌন সমস্যা সমাধান<+>নারীস্বাস্থ্য সমস্যা ও পরামর্শ<+>মাসিক মনোজগত<+>যৌন শিক্ষা/যৌন মিলন/জন্মনিয়ন্ত্রন<+>ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন।<+>কামসূত্র (সংক্ষিপ্ত)<+>দাম্পত্য জীবন/বিবাহ<+>কারবালার করুণ ইতিহাস<+>ডাঃজাকির নায়েকের লেকচার।<+>কম্পিউটার/মোবাইল/ইন্টারনেট<+>সর্বাধিক পঠিত<+>সোনা মনিদের মজার মজার গল্পের ভাণ্ডার(আন লিমিটেড)<+>হাসির দুনিয়া -কৌতুক এবং জোকস(আন লিমিটেড)<+>এই পোস্ট গুলি কি আপনি পড়েছেন?<+>আমাদের রাজনিতি/মিডিয়া <



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

যে সব নারীরা আল্লামা শফির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদেরই কিছু সফলতার ...

কোন মন্তব্য নেই


 বিষয় সমূহঃ >আল কোরআন/আরবী থেকে-বাংলা-ইংরেজী সহ<+>ইসলাম< +>আদর্শ নারী Adarsha Nari <+>নারী পুরুষের যৌন সমস্যা সমাধান<+>নারীস্বাস্থ্য সমস্যা ও পরামর্শ<+>মাসিক মনোজগত<+>যৌন শিক্ষা/যৌন মিলন/জন্মনিয়ন্ত্রন<+>ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন।<+>কামসূত্র (সংক্ষিপ্ত)<+>দাম্পত্য জীবন/বিবাহ<+>কারবালার করুণ ইতিহাস<+>ডাঃজাকির নায়েকের লেকচার।<+>কম্পিউটার/মোবাইল/ইন্টারনেট<+>সর্বাধিক পঠিত<+>সোনা মনিদের মজার মজার গল্পের ভাণ্ডার(আন লিমিটেড)<+>হাসির দুনিয়া -কৌতুক এবং জোকস(আন লিমিটেড)<+>এই পোস্ট গুলি কি আপনি পড়েছেন?<+>আমাদের রাজনিতি/মিডিয়া <



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

পুরুষের বীর্যের মান উন্নত করে যে খাবারগুলো

কোন মন্তব্য নেই
 দেখা যায়, পুরুষ বন্ধ্যাত্বের মধ্যে ৯০ শতাংশ দায়ী অনুন্নত বীর্য বা স্বল্প পরিমান বীর্য। আর প্রতি ২৫ জন একজন পুরুষ এর শিকার হন।  বাইরের খাবার, বিশ্রামের অভাব, খাবারের ভেজাল, ধূমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি নানান কারণে পুরুষের স্পার্মের গুনাগুণ কমে গেছে অনেকটাই। তাই আগের তুলনায় পুরুষের বন্ধ্যাত্বের হারও বাড়ছে। কোমল পানীয়ের প্রতি অতিরিক্ত আসক্তিও স্পার্মের গুনাগুণ নষ্ট হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। স্পার্মের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে এবং এর গুনাগুণ বাড়িয়ে তুলতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সচেতনতা। আসুন দেখে নেয়া যাক স্পার্মের গুনাগুণ বাড়ায় এমন ৬টি খাবারের তালিকা।

ডার্ক চকোলেট

চকোলেট ভালোবাসেন? তাহলে আপনার জন্য সুখবর হলো ডার্ক চকোলেট স্পার্মের পরিমাণ বাড়ায় এবং গুনাগুণ বৃদ্ধি করে। ডার্ক চকোলেটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা যৌন উদ্দিপনা বৃদ্ধি করতে ভুমিকা রাখে। এছাড়াও ডার্ক চকোলেটে আছে L-Arginine HCL ও অ্যামিনো এসিড। এই উপাদানগুলো স্পার্মের সংখ্যা এবং পরিমাণ বৃদ্ধি করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে যে সব পুরুষ নিয়মিত অল্প করে হলেও ডার্ক চকোলেট খায় তাদের যৌন ক্ষমতা অন্যদের তুলনায় বেশি


কলা

কলা স্পার্মের পরিমাণ উল্ল্যেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি করে। কলায় বোমেনাইল নামের বিশেষ এক ধরণের এঞ্জাইম আছে যা যৌন উদ্দিপক হরমোন গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও কলায় ভিটামিন বি১, ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি আছে যেগুলো শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং স্পার্ম উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে।

গরুর মাংস

কি অবাক হচ্ছেন? গরুর মাংসে আছে প্রচুর পরিমাণে জিংক। জিংক যৌন উদ্দীপনা কমানোর জন্য দায়ী টেস্টোস্টেরন কে এস্ট্রোজনে রূপান্তরিত করতে বাঁধা দেয়। ফলে যৌন ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার ঝুঁকির থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাছাড়াও গরুর মাংসে প্রচুর প্রোটিন আছে যা স্পার্মের পরিমাণ ও গুন বৃদ্ধি করে।

তেল যুক্ত মাছ

হিউমান রিপ্রোডাকশনের একটি গবেষনায় জানা গেছে যে তৈলাক্ত মাছ স্পার্মের গুন বাড়াতে সহায়ক। তৈলাক্ত মাছে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। গবেষনায় যারা ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যুক্ত মাছ খেয়েছে তাদের স্পার্মের গুনাগুণ ও পরিমাণ যারা খায়নি তাদের তুলনায় বেশি। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডের DHA ও EPA ডোপামিনের উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিকে যৌন উদ্দীপনার অনুভুতি জাগাতে সহায়তা করে।

রসুন

যারা বাবা হতে চাইছেন তাদের জন্য রসুন একটি আদর্শ খাবার। রসুনে আছে সেলেনিয়াম নামক একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা স্পার্মের সক্রিয়তা বাড়ায়। এছাড়াও রসুনে আরো আছে আলিকিন যা যৌনাঙ্গের রক্তচলাচল বৃদ্ধি করে উদ্দিপনা সৃষ্টি করে এবং স্পার্মের পরিমাণ বাড়ায়।

কালজিরা

কালোজিরা বা নাইজেলা সিডে ১৫টি অ্যামোইনো এসিড আছে। এছাড়াও কালোজিরায় ২১ শতাংশ প্রোটিন রয়েছে ও ৩৮ শতাংশ শর্করা আছে। নিয়মিত কালোজিরা সেবনে স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং স্পার্মের গুনাগুণ বাড়ে।

লেবু জাতীয় ফল: 

ভিটামিন সি এর মত এন্টিঅক্সিডেন যা সিরটাস বা লেবুজাতীয় ফলে প্রচুর পরিমানে বিদ্যমান পুরুষের বীর্যের মান উন্নত করে। লেবু, আঙ্গুরের জুস এক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।

বিষয় সমূহঃ >আল কোরআন/আরবী থেকে-বাংলা-ইংরেজী সহ<+>ইসলাম< +>আদর্শ নারী Adarsha Nari <+>নারী পুরুষের যৌন সমস্যা সমাধান<+>নারীস্বাস্থ্য সমস্যা ও পরামর্শ<+>মাসিক মনোজগত<+>যৌন শিক্ষা/যৌন মিলন/জন্মনিয়ন্ত্রন<+>ইসলামে স্বামী-স্ত্রীর কর্তব্য ও মধুর মিলন।<+>কামসূত্র (সংক্ষিপ্ত)<+>দাম্পত্য জীবন/বিবাহ<+>কারবালার করুণ ইতিহাস<+>ডাঃজাকির নায়েকের লেকচার।<+>কম্পিউটার/মোবাইল/ইন্টারনেট<+>সর্বাধিক পঠিত<+>সোনা মনিদের মজার মজার গল্পের ভাণ্ডার(আন লিমিটেড)<+>হাসির দুনিয়া -কৌতুক এবং জোকস(আন লিমিটেড)<+>এই পোস্ট গুলি কি আপনি পড়েছেন?<+>আমাদের রাজনিতি/মিডিয়া <



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

নতুন দম্পতিরা যে ৫টি ভুল প্রায়ই করে থাকেন!

২টি মন্তব্য

নতুন বিয়ে করেছেন? আপনি আর আপনার সঙ্গীটি বেশ আনন্দেই দিন কাটাচ্ছেন। কিন্তু আপনি কি জানেন প্রায় সব নতুন বিবাহিত দম্পতিরাই সাধারণ কিছু ভুল করে থাকে? আপনিও ভুল করছেন না তো? কারণ প্রথম দিকের দাম্পত্য সম্পর্কের প্রভাব সারা জীবন থাকবে। তাই আসুন দেখে নেয়া যাক নতুন বিবাহিত দম্পতিরা সাধাণরত কি কি ভুল করে থাকে।

পর্যাপ্ত সময়ের অভাব

বিয়ের পরে মধুচন্দ্রিমা আর আত্মীয়দের বাসায় দাওয়াত খাওয়ার ব্যস্ততা তো থাকেই। আজ খালার বাসায় দাওয়াত তো কাল চাচী শ্বাশুড়ীর বাসায়। এভাবেই কেটে যায় ছুটির দিন গুলো। আর অন্যান্য দিন তো অফিসের কাজকর্ম থাকে। কাজের ফাঁকে ঠিক মতো কথা বলারই ফুসরত মিলে না। কিন্তু দুজনে দুজনের সাথে কাটানোর জন্য দরকার কিছু একান্ত সময়। যেই সময়টাতে শুধুই জন মিলে গল্প করে কাটিয়ে দিতে পারবেন ঘন্টার পর ঘন্টা অথবা দূরে কোথাও বেড়াতে গিয়ে হাত ধরে হাটবেন অনেকখানি।
বিয়ের পর অন্তত প্রথম একটা বছর নিজেদেরকে একটু বেশি সময় দেয়া উচিত। তাহলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ভালো হবে এবং ভালোবাসার বন্ধন আরো দৃঢ় হবে।

সন্তান নেয়ার চিন্তা

বিয়ে করার সাথে সাথেই অনেকে সন্তান গ্রহনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু বিয়ের পর প্রথম একটা বছর অন্তত সন্তান নেয়ার চিন্তা না করাই ভালো। বিয়ের পর দু/এক বছর নিজেদেরকে সময় দিন। দুজনে দুজনার সঙ্গ উপভোগ করুন মন ভরে। এরই ফাঁকে নিজেদেরকে সন্তানের দ্বায়িত্ব নেয়ার যোগ্য করে তুলুন এবং মানসিক ভাবে প্রস্তুত হয়ে নিন। সন্তান গ্রহণের পর সন্তানের দেখাশোনা করতে গিয়ে নিজেদেরকে তেমন সময় দেয়া যায়না। তাই বিয়ের পর পরই সন্তান গ্রহণের সিদ্ধান্ত না নেয়াই ভালো।

অতিরিক্ত খরচ

বিয়ে করেছেন মাত্র। এখন তো অনেক খরচ। বিভিন্ন বাসায় বেড়াতে যেতে মিষ্টি নেয়া, উপহার নেয়া ছাড়াও নিজ বাসায় মেহমানদারির খরচ তো আছেই। আর নতুন শ্বশুরবাড়িতেও তো কিছুটা বাড়তি খরচ করতেই হয়। আবার নতুন সংসারের জন্য কেনাকাটা করতে গিয়ে অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় অনেক কিছুও কেনা হয়। সব মিলিয়ে পকেট পুরোই খালি।
বিয়ের পর খরচ করুন বুঝে শুনে। কারণ বিয়ের সময় এমনেতেই অনেক খরচাপাতি হয়। তাই বিয়ের পরে খুব বেশি খরচ না করাই ভালো। যে খরচটি না করলেও চলে সেটা এড়িয়ে চলুন। কোথায় কত খরচ করছেন সেটা একটি ডায়রিতে তুলে রাখুন। তাহলে হিসাব রাখতে সহায়তা হবে।

ঝগড়া ঝাটি

দুজন মানুষ দু ধরণের পরিবেশে বেড়ে ওঠে। তাই দুটি মানুষের মধ্যে মতের অমিল থাকতেই পারে। কোনো কিছু নিয়ে মতের অমিল দেখা দিলে সেটা নিয়ে ঝগড়াঝাটি না করে একজন আরেকজনকে বুঝিয়ে বলুন। একে অপরের মতামত কে গুরুত্ব দিন। উঁচু গলায় কথা বলা, পুরোনো প্রেমের সম্পর্কের কথা টেনে আনা, দুই পরিবারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপত্তিকর কথা বলা এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ। একজন বেশি রেগে গেলে অপরজন মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করুন। কোনো অবস্থাতেই স্বামী স্ত্রীর ঝগড়াকে গালাগালির পর্যায়ে নিয়ে যাবেন না।

অনিয়মিত শারিরীক মিলন

বিয়ের কয়েক মাস পর থেকে কেউ কেউ সঙ্গীর সাথে শারীরিক সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়া কমিয়ে দেন। অনেকেই সারাদিন কাজের পর ক্লান্ত হয়ে ফিরে সঙ্গীর দিকে তেমন মনোযোগ না দিয়েই ঘুমিয়ে পরেন। এমনকি রোমান্টিক সময় কাটানোরও প্রয়োজনবোধ করেন না কেউ কেউ। কিন্তু বিয়ের পর দাম্পত্য সম্পর্ক সুন্দর রাখার জন্য শারীরিক মিলনের প্রয়োজনীতা অপরিসীম। নিয়মিত সঙ্গীর সাথে শারীরিক ভাবে মিলিত হলে সম্পর্ক দৃঢ় হয় এবং ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়।
Nusrat Sharmin Liza's pictureলেখকঃ নুসরাত শারমিন লিজা।


আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

স্ত্রীকে আকৃষ্ট করতে ১০ টিপস-মো: বাকীবিল্লাহ

কোন মন্তব্য নেই
happy-coupleসব স্বামীরাই চান স্ত্রী তার প্রতি সব সময় আকৃষ্ট হোক। নিজেই থাকতে চান স্ত্রীর ভাবনার জগৎজুড়ে। প্রত্যাশা করেন, স্ত্রী একমাত্র তাকেই ভালোবাসবে মন উজাড় করে দিয়ে। কিন্তু সব স্বামীদের কপালে তা জোটে না।
তবে সামান্য কিছু বিষয়ে দৃষ্টি রাখলে স্ত্রীর ভালোবাসা ভালোবাসা অর্জন কোনো ব্যাপারই না। আসুন জেনে নেই এ ব্যাপারে ১০ টিপস। ইন্টারনেট অবলম্বনে লিখেছেন- মো: বাকীবিল্লাহ
এক. স্ত্রীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। আলাপের সময় এ দিক সেদিক তাকাবেন না।
দুই. নিজেকে পরিপাটি ও পরিচ্ছন্ন রাখুন। সুগন্ধী ব্যবহার করুন। নারীরা সব সময় তার সঙ্গীর পরিপাটি ও সুগন্ধময় পরিধেয় ভালবাসে।
তিন. স্ত্রীকে বিভিন্ন কাজে সহায়তা করুন। মেয়েরা সব সময় সহযোগীদের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
চার. তার বন্ধুদের প্রতি সামাজিক হোন। তাদের নিজের মতো আপন করে নিন। মেয়েরা সাধারণত সামাজিক ও মিশুক প্রকৃতির ছেলের প্রতি আকৃষ্ট হয়।
পাঁচ. একত্রে থাকাবস্থায় অন্য কারো সাথে ফোনালাপ পরিহার করার চেষ্টা করুন। এছাড়া স্ত্রীর সাথে ফোনে কথা বলার সময় বোঝাতে চেষ্টা করুন আপনি তার প্রতি মনোযোগী। তার প্রতি আপনার পূর্ণ আকর্ষণ রয়েছে।
ছয়. স্ত্রীকে বিভিন্ন প্রশ্ন করুন, বিশেষত তার সম্পর্কে। মেয়েরা সব সময় তার ব্যাপারে আলোচনা পছন্দ করে। যেমন তার ভাল লাগা, প্রিয় জিনিস ইত্যাদি।
সাত. কোথাও প্রবেশের সময় আগে গিয়ে দরজা খুলে তাকে স্বাগত জানান। এ বিষয়টি নারীদের ভীষণ প্রিয়।
আট. তার সৌন্দর্যের প্রশংসা করুন। যেমন- তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে। পোশাকটিতে তোমাকে ভালো মানিয়েছে ইত্যাদি।
নয়. স্ত্রীর কাছ থেকে পরামর্শ নিন। যেমন- কোনো কাজ শুরু করার আগে মতামত চাওয়া। এতে সে ভাববে আপনি তাকে গুরুত্ব দেন।
দশ. তাঁর ইতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরুন। যেমন তোমাকে হাসিখুশি মনে হয়। তোমার সব কাজই ভালো হয়। তুমি অনেক পজিটিভ ইত্যাদি।
এসব বিষয়ের প্রতি মনোযোগী হলে স্ত্রী আপনার প্রতি ইতিবাচক হবে আকর্ষণ অনুভব করবে।



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।


 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

পুরুষের কাছে নারীর চাওয়া!

কোন মন্তব্য নেই

বান্ধবী, প্রেমিকা বা সদ্যবিবাহিতা স্ত্রীর মন খারাপ। কোনো কারণ ছাড়াই হঠাত্ বিষণ্ন হয়ে আছেন তিনি। কেন এমনটা হয়, হচ্ছে, ভেবে কূলকিনারা পাচ্ছেন না বন্ধু, প্রেমিক বা স্বামী। সম্পর্কের শুরুতে অনেকেই হয়তো ভুগছেন এ রকম সমস্যায়। ভাবছেন সঙ্গিনী কী চান, কীভাবে তাঁকে খুশি করা যায়।
নারী হতে পারে বান্ধবী, প্রেমিকা বা স্ত্রী—সব সময় সবকিছু খুলে বলতে চান না। তাঁরা প্রত্যাশা করেন, বন্ধু বা জীবনসঙ্গী নিজে থেকেই অনেক কিছু বুঝে নেবেন। কিন্তু সঙ্গী পুরুষটি হয়তো ভাবতে ভাবতে জেরবার। কী করা যায়, কী করলে পেতে পারেন প্রেয়সীর মন। কিছু সাধারণ বিষয়ের দিকে সচেতন থাকলেই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। জীবনের পথে চলতে চলতে অজান্তেই হয়তো এসব বিষয় আমরা ভুলে যাই। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এসব ছোটখাটো ভুলে যাওয়া কাজ দিয়েই খুশি করে তোলা সম্ভব সঙ্গিনীকে।
—যখন বান্ধবী বা স্ত্রী কথা বলবে, মনোযোগ দিয়ে শুনুন। বোঝার চেষ্টা করুন তার সমস্যা। এতে প্রমাণিত হয়, আপনি তাকে গুরুত্ব দেন। তার কথা ভাবেন।
—রাগকে প্রশমিত করতে হবে। কর্মক্ষেত্রের ঝামেলাগুলোকে বাড়িতে বা ব্যক্তিগত সম্পর্কের ক্ষেত্রে টেনে না আনাই ভালো।
—বান্ধবী বা স্ত্রী চান, সঙ্গী তাঁর সঙ্গে সবকিছু ভাগ করে নিন। তাই আবেগ বা উচ্ছ্বাস লুকিয়ে রাখবেন না। সুখ, দুঃখ যা-ই হোক না কেন, মনখুলে প্রকাশ করুন আপনার প্রিয় সঙ্গিনীর কাছে। এতে করে সেও আরও সহজ হবে আপনার কাছে।
—তাই সঙ্গিনীর সঙ্গে কথা বলতে হবে প্রাণখুলে।
—নারী সব সময় চান, তাঁর আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সঙ্গী পুরুষটি যেন ভালো ব্যবহার করেন। তাই বান্ধবী বা স্ত্রীর স্বজনদের আপনার অপছন্দ হলেও তাঁদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। এর কোনো বিকল্প নেই।
—নারী তাঁর সঙ্গীকে পছন্দের খাবার রান্না করে খাওয়াতে পছন্দ করেন, এটা সত্যি। তবে এটাও সত্যি যে রান্নাঘরের দৈনন্দিন কাজ বড্ড একঘেয়ে। নারীও মাঝেমধ্যে এ থেকে মুক্তি চান। বান্ধবী বা স্ত্রীর জন্য সবচেয়ে চমকপ্রদ উপহার হলো তাঁকে তাঁর পছন্দের খাবার রান্না করে খাওয়ানো। একটু কষ্ট হলেও মাঝেমধ্যে এটা করতে পারেন। দেখবেন, তাঁর বিষণ্ন মুখ হয়ে উঠবে ঝলমলে। কিংবা তাঁকে নিয়ে একদিন বাইরে ভালো কোনো রেস্তোরাঁয় খাবার খেলেন।
—গাড়ি চালানোর সময় মাথায় রাখতে হবে ঝোড়ো গতিতে গাড়ি চালানো আপনার সঙ্গিনীর পছন্দ না হওয়ারই কথা। তাই গাড়ি চালানোর সময় মাথা ঠান্ডা রাখুন। এতে আপনি যেমন নিরাপদে থাকবেন, তেমনি আপনার পাশে বসা সঙ্গিনীও থাকবেন স্বস্তিতে।
—নারীর প্রতি যত্নশীল হোন। তবে সেটি যেন কর্তৃত্ব না হয়ে দাঁড়ায়। আপনার অধিকারবোধ যেন এমন না হয়ে ওঠে, যাতে সঙ্গিনীর দম বন্ধ হয়ে আসে।
—মাত্র একটি ভুল বা মিথ্যের কারণেই আপনি আপনার সঙ্গিনীকে চিরতরে হারাতে পারেন। এ ব্যাপারে নারীরা ছাড় দেন না। তাই তাঁর প্রতি সৎ থাকতে হবে। তবেই জীবন হবে আনন্দময়।
 পোস্ট @ মাসুদ রানা।

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।

এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

আসুন হাতে সময় নিয়ে শেখ মুজিবরের শাসন আমলের কিছু অংশ দেখে আসি॥

কোন মন্তব্য নেই
 আসুন হাতে সময় নিয়ে শেখ
মুজিবরের শাসন
আমলের কিছু অংশ দেখে আসি॥
১৯৭৩ সালে দৈনিক ইত্তেফাকের কিছু
খবরের
শিরোনাম ছিলঃ-
“ঝিনাইদহে এক
সপ্তাহে আটটি গুপ্তহত্যা” (০১/০৭/
৭৩)
“ঢাকা-আরিচা সড়ক : সূর্য ডুবিলেই
ডাকাতের ভয়” (০২/০৭/ ৭৩)
একদিকে মানুষঅনাহারে দিন যাপন
করিতেছে,
অপরদিকে সরকারি গুদামের গম
কালোবাজারে বিক্রয়
হইতেছে” (ইত্তেফাক
এপ্রিল ৭,১৯৭৩)
“এখানে ওখানে ডোবায়
পুকুরে লাশ।” (সোনার বাংলা এপ্রিল
১৫,১৯৭৩)
“চালের অভাব পেটের জ্বালায়
ছেলেমেয়ে বিক্রি,
হবিগঞ্জেহাহাকার,
অনাহারে এ পর্যন্ত ৯ জনের
মৃত্যু” (গণকন্ঠমে ৩,১৯৭৩)
“কোন এলাকায় মানুষ আটা গুলিয়া ও
শাক-
পাতাসিদ্ধ করিয়া জঠর
জ্বালা নিবারণ
করিতেছে” (ইত্তেফাক মে ৩,১৯৭৩)
“অনাহারে দশজনের মৃত্যু,
বিভিন্নস্থানে আর্ত মানবতার
হাহাকার, শুধু
একটি ধ্বনি ভাত দাও” (গণকন্ঠ
মে ১০,১৯৭৩)
“লতাপতা, গাছের শিকড়, বাঁশ ও
বেতের
কচি ডগা, শামুক, ব্যাঙ এর ছাতা, কচু-
ঘেচু
পার্বত্য চট্টগ্রামের অধিবাসীদের
প্রধান
খাদ্যে পরিণত,
গ্রামাঞ্চলে লেংটা মানুষের
সংখ্যা বৃদ্ধি” (ইত্তফাক
মে ১০,১৯৭৩)
“পটুয়াখালীর চিঠি,
অনাহারে একজনের মৃত্যু,
সংসার
চালাতে না পেরে আত্মহত্যা” (গণকন্
মে ১০, ১৯৭৩)
“ওরা খাদ্যভাবে জর্জরিত,
বস্ত্রাভাবে বাহির
হইতে পারে না” (ইত্তেফাক
মে ৩০,১৯৭৩)
“আত্মহত্যা ও ইজ্জত বিক্রির
করুণ
কাহিনী” (গণকন্ঠজুন ১,১৯৭৩)
“স্বাধীন বাংলার আরেক রূপ, জামাই
বেড়াতে এলে অর্ধ-উলঙ্গ
শ্বাশুরী দরজা বন্ধ
করে দেয়” (সোনার
বাংলা জুলাই ১৫,১৯৭৩)
“বরিশালে থানা অস্ত্রশালা লুট, ৪
ব্যক্তি নিহত” (৪/০৭/ ৭৩)
“পুলিশ ফাঁড়ি আক্রান্ত, সমুদয়
অস্ত্রশস্ত্র লুট” (১২/০৭/ ৭৩)
“লৌহজং থানা ও ব্যাঙ্ক
লুট” (২৮/০৭/
৭৩)
“দুর্বৃত্তের
ফ্রি স্টাইল” (০১/০৮/৭৩)
“পুলিশ ফাঁড়ি ও বাজার লুট, লঞ্চ ও
ট্রেনে ডাকাতি” (৩/০৮/ ৭৩)
“এবার পাইকারীহারে ছিনতাই,
সন্ধা হইলেই
শ্মশান” (১১/০৮/ ৭৩)
“চট্টগ্রামে ব্যাংক
ডাকাতি লালদীঘিতে গ্রেনেড
চার্জে ১৮ জন
আহত, পাথরঘাটায় রেঞ্জার অফিসের
অস্ত্র লুট” (১৫/০৮/ ৭৩)
“খুন ডাকাতি রাহাজানি, নোয়াখালীর
নিত্যকার ঘটনা,
জনমনে ভীতি” (১৬/০৮/৭৩)
“২০
মাসে জামালপুরে ১৬১৮টি ডাকাতি ও
হত্যাকান্ড” (১৭/১১/ ৭৩)
“আরও একটি পুলিশক্যাম্প লুট,
সুবেদরসহ
৩ জন পুলিশ অপহৃত” (১৩/০৭/ ৭৩)
“যশোরে বাজার লুট দুর্বৃত্তেরগুলী
তে ২০
জন আহত” (১৮/০৪/ ৭৪)
“রাজশাহীতে ব্যাংক লুট” (২১/৪/ ৭৪)
মুজিব আমলের
পত্রিকা গুলো পড়লে চোখে পড়বে এরূ
হাজার হাজার ঘটনা ও বহু হাজার
বিয়োগান্ত
খবর।পাকিস্তানের২৩ বছরের
ইতিহাসে দুর্বৃত্তরা যত
না ঘটনা ঘটেছে মুজিবের ৪ বছরে তার
চেয়ে বহু গুণ বেশী ঘটেছে। বাংলার
হাজার
বছরের ইতিহাসে “ভিক্ষার ঝুলী” এ
খেতাব
জুটিনি, কিন্তু মুজিব সেটি অর্জন
করেছে।
অথচ কিছু কাল আগেও গ্রামবাংলার
অধিকাংশ মানুষের গৃহে কাঠের দরজা-
জানালা ছিল না। ঘরের দরজায় চট
বা চাটাই
টানিয়ে অধিকাংশ মানুষ পরিবার
পরিজন
নিয়ে নিরাপদে রাত কাটাতো। কিন্তু
মুজিব
শুধু খাদ্যই নয়, সে নিরাপত্তাটুকুও
কেড়ে নেয়। নিরাপত্তার
খোঁজে তাদেরকে ঘর
ছেড়ে বন-জঙ্গলে আশ্রয় খুঁজতে হয়।
থানা পুলিশ কি নিরাপত্তা দিবে ?
তারা নিজেরাই সেদিন ভুগেছিল চরম
নিরাপত্তাহীনতায়। দুর্বত্তদের
হাতে তখন
বহু থানা লুট হয়েছিল।
 ফেইসবুক থেকে সংগ্রহীত।



আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।


 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

ন্যান্সির রাজনৈতিক মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

কোন মন্তব্য নেই

বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৩
মাহমুদ মানজুর: সময়ের অন্যতম কণ্ঠ শিল্পী ন্যান্সির রাজনৈতিক স্ট্যাটাস নিয়ে সর্বত্র বইছে আলোচনার ঝড়। সোমবার রাতে তিনি ফেসবুক স্ট্যাটাসে এই প্রথম নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। সমর্থন জানিয়েছেন বিএনপির প্রতি, প্রশংসা করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার দেয়া সর্বশেষ বক্তব্যের। স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘আর চুপ করে থাকতে পারলাম না। আজ বিরোধীদলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য শুনলাম। আমি এবং আমার পরিবার সব সময় বিএনপিকে সাপোর্ট করেছি। কিন্তু আজ বিএনপির পক্ষপাতিত্ব করে নয়, বাংলাদেশের একজন সাধারণ এবং সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি বেগম খালেদা জিয়ার সুস্পষ্ট, সুচিন্তিত, জনহিতকর বক্তব্যকে সাধুবাদ জানাই। সেসঙ্গে বেগম খালেদা জিয়া ও তার পরিবারের প্রতি দীর্ঘদিন ধরে যারা অন্যায় করেছেন বা করছেন তাদের প্রতি তিনি (বেগম জিয়া) যে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি দেখিয়েছেন সেটাও নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।’ একই স্ট্যাটাসের পরের অংশে নাজমুন ন্যান্সি আওয়ামী লীগ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করে লিখেন, ‘ক্ষমতার অপব্যবহারকারী শেখ হাসিনার জন্য নয়, দীর্ঘদিন ধরে শুধুমাত্র শেখ মুজিবুর রহমানের কারণে যারা আওয়ামী লীগকে সাপোর্ট করেছেন, তাদের সকল অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করেছেন; এখনি সময় প্রতিবাদ করার। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি বাংলাদেশের মানুষ স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগের মিথ্যাচারের কবল থেকে মুক্তি চায়। তাই এবার শত প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে বিএনপি জয়লাভ করবে ইনশাআল্লাহ।’ এ ব্যাপারে মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি আমার আসল ফেসবুক আইডি। এ স্ট্যাটাস আমি লিখেছি। আমি জেনে-বুঝেই আমার রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রকাশ করেছি। এবং যৌক্তিকভাবেই কিছু সমালোচনা করেছি। এটা নিয়ে চারদিকে এতো আলোচনার কি আছে? ন্যান্সি বলেন, এ স্ট্যাটাস দেয়ার পর আমি সেই অর্থে কমেন্ট পাইনি ফেসবুকে। তবে অসংখ্য ফোন পাচ্ছি। যাদের সবাই আমার শুভাকাঙক্ষী। সবার একটাই কথা- এটা আমি কি লিখলাম! এটা আমি কেন লিখলাম? এটার কারণে আমার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে। এ স্ট্যাটাস আমাকে এখনই ডিলিট করতে হবে। অনেকে আমাকে এমনও পরামর্শ দিয়েছেন, এখনই (মঙ্গলবার সকালে) আমি যেন সরি বলে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে স্ট্যাটাস লিখি। আমি আমার অতি ব্যক্তিগত বিষয়টাও প্রচার করবো অথচ আমার রাজনৈতিক ভাবনা প্রকাশ করলে রি রি পড়ে যাবে চারদিকে, এমন হিপোক্র্যাসি আমার পছন্দ নয়। ন্যান্সি বলেন, রাজনৈতিক মত প্রকাশের কারণে শ্রোতারা যদি আমার গান না শোনেন, আমাকে গান গাইতে না ডাকেন, যদি জাতীয় পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হই, যদি বিটিভির কালো তালিকায় পড়ে যাই, তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। যারা আমাকে কাছ থেকে চেনেন, দেখেছেন, তারা জানেন আমি এমনই।

মানব জমিন




আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির করার উপায়

1 টি মন্তব্য
কি খেলে সেক্স বাড়ে! সেক্স পাওয়ার বাড়ানোর কৌশল


১। কামশাস্ত্র অধ্যাপকরা বলেন, ধুতুরা, কালো মরিচ ও পিপুল সমপরিমাণ একত্রে গুঁড়া করবে। তাপর সমপরিমাণ মুধুর সঙ্গে একত্রে মিশিয়ে মলম করবে। এই মলম লিঙ্গ মুণ্ডে লাগিয়ে পরে তাহা পরিষ্কার করে ফেলতে হয়। এখন এই পুরুষ যে নারীর সঙ্গে সঙ্গমে ব্রতী হবে, সে নারী, এ পুরুষ ব্যতীয় অন্য কোন পুরুষকে পছন্দ করবে না। সঙ্গমও দীর্ঘস্থায়ী হয়।
২। ঝড়ে ফেলে যাওয়া গাছের তেজ পাতা, শবের মাথার পুড়ে যাওয়া অবশিষ্টাংশ ও ময়ূরের অসি’ এক সঙ্গে বেঁটে গুঁড়া করবে। এই গুঁড়া যদি নারী পুরুষের পায়ে, কিংবা পুরুষ নারীর মাথায় মেখে দিতে পারে, তা হলে ঐ পুরুষ বা নারী অবশ্যই বশীভূত হবে।
৩। যদি কোন স্ত্রী লোক শকুনের স্বাভাবিক মৃতদেহ সংগ্রহ করে শুকিয়ে গুড়ো করে নেয়। তারপর সেই গুঁড়ো মধুর সহিত মিশিয়ে ্লানের পূর্বে আপন অঙ্গে মর্দন করবে। কয়েক দিন এর রকম করলে বাঞ্ছিত পুরুষ অবশ্য তার বশীভূত হবে। ইহাতে প্রেম ভালবাসা সুদৃঢ় হয়।
৪। যদি কোন লোক সুনুহ (Cuphortra Nellifolia) গাছের শিকড় ও গন্ড (acacic catechu) গাছের পল্লব মিশিয়ে বিশুদ্ধ গন্ধক সহ Red Arsenic -এ সাত বার ডোবাবে ও সাত বার শুকোবে। তারপর ঐ গুড়ো মধুর সহিত মিশিয়ে প্রলেপ দেবে। ইহার পর সে যে নারীর সহিত সুরত কার্যে রত হবে সে নারী চিরদিন এই পুরুষের দাসী হ’য়ে থাকবে।

৫। কোনও শিংশপা (শিশু) গাছে একটি ফুটো করবে (যেখান থেকে পাতা গজিয়েছে এমন জায়গা)। শেষে ঐ ফুটাতে আম্রফলের আঁটির তেল কতকগুলি বচার (বচের) (Acorus calamus) খণ্ড দিয়ে ফুটো বন্ধ করে দিতে হবে। ছয় মাস পরে, ঐ দ্রব্যগুলি ফুটা খুলে বের করতে হবে। তারপর এ দিয়ে একটি মলম তৈরী করতে হবে। ঐ মলম যদি কোনও পুরুষ তাহার সমস্ত অঙ্গে প্রলেপ লাগায়, তাহা হলে সে দেবতার মত দেখতে সুন্দর হয় এবং সমস্ত নারীর মনাকর্ষণ করতে পারে।
৬। উদর্‌ কিডল (Phascolus Radiatus) তার ভূষি না বাদ দিয়ে, পরিষ্কার করে, ভেজে নেবে ও গো দুগ্ধে ইহা স্‌দ্িধ করতে হয়। তারপর ইহা অর্ধেক ঝোলে (soup) পরিণত করে তাহা মধু ও ঘৃতে মিশ্রিত করতে হয়। কামসূত্ররূপী অধ্যাপকগণ বলেন, ইহা ভোজন করলে পুরুষকে বহু নারীর সঙ্গে সুরতে ক্ষমতাশালী করে তোলে।
৭। ভিদারি এবং স্বায়ংগুপ্তর শিকড় এক সঙ্গে গুঁড়া করে ময়দার সহিত মিশিয়ে চিনি, মধু ও ঘৃতের সহিত মিশিয়ে লেচি তৈরি করতে হয়। ইহা হতে পিষ্টক তৈরী করে খেতে হবে। ইহা খেলে একসঙ্গে বহু নারীর সহিত সুরত কার্য করতে সক্ষমতা লাভ করে।
৮। চাউল, চটক (চড়ুই পাখীর) ডিম্বের সহিত চটকে তারপর শুষ্ক করতে হবে। পরে দুগ্ধে সিদ্ধ করে পায়েসে পরিণত করতে হবে। এই পায়স মধু এবং ঘৃতের সহিত মিশিয়ে খেলে সুরতে যথেষ্ট শক্তি দান করে।
৯। সিসেমাম্‌ (sesamum) বীজের খোসা ছাড়িয়ে, চাতক পাখির ডিমের সহিত মিশ্রিত করতে হবে। পরে শুষ্ক করে নিতে হবে। তারপর শৃঙ্গাটক, কেসুর ও স্বয়ংগুপ্ত বীচির সহিত মিশ্রিত ক’রে ময়দা বা আটায় মিশিয়ে দুগ্ধ এবং ঘৃতে সিদ্ধ করতে হবে। এই সুপ (soup) তৈরী করতে হবে। ইহা সেব করলে বীর্য কামশক্তি ও দীর্ঘ জীবন লাভ করে।
১১। শতভরি, (asparagus saaramantosus) এবং গোক্ষুর গাছের ছালের রস গুড়ের সহিত মিশ্রিত করে, পিপুল ও দারুচিনি গুঁড়া করে মেশাবে। গোদুগ্ধ ও ভেড়ার ঘৃত দিয়ে সিদ্ধ করে চাটনী তৈরী করতে হবে। পুষ্যা নক্ষত্রের সঙ্গে যে দিন চন্দ্রের মিলন হয়, সেই দিন থেকেই ইহা খেতে আরম্ভ করতে হয়। ইহাও খুবই শক্তি বর্ধক বীর্য প্রসবক।
১২। সমান ভাগ শতভরি, গোক্ষুর এবং শ্রীপর্নি ফল নিতে হবে। তাহা জলে সিদ্ধ করতে হবে। যখন মাত্র সিকি ভাগ থাকবে, তখন আগুন থেকে নামাবে। ইহা পুষ্যা নক্ষত্র যুক্ত চন্দ্রের দিনে খেতে হয়। ইহা খেলে শরীরে বীর্য ও গুণ বাড়তে দেখা যায়।
১৩। গোক্ষর এবং বার্লি সমান বাগে মিশাবে। প্রত্যেক দিন সকালে ঐ মিশ্রিত দ্রব্যের ক্কথ এক পলা করে খেলে ইহাতে বুদ্ধি, আয়ু এবং রতি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
এ সকল ব্যবস্থা আয়ুর্বেদ, অর্থববেদ এবং তর্কশাস্ত্র হ’তে গৃহীত হয়েছে। তবে এ সকল উপাদান খেতে হলে, শরীরে যাহাতে কোনও ক্ষতি না হয়, এমনভাবে খেতে হবে।
আধুনিক যুগে উপরোক্ত উপাদান, পর্বত অরণ্য ইত্যাদি স্থান থেকে সংগ্রহ করা খুবই দুষ্কর। শুধু-যে সকল বস্তু মহর্ষি বাৎস্যায়ন সকল বেদ ও তন্ত্রশাস্ত্র হ’তে উল্লেখ করেছেন, তাই আমরা লিখলাম।
রতি কার্যে নানাবিধ ব্যবস্থা
যে সকল পুরুষ রতিকার্য করে নারীর কাম উত্তেজনা শান্ত করতে পারে না তাহাদিগের উচিত আয়ুর্বেদ, অথর্ব বেদ ও তন্ত্রশাস্ত্র হতে উদ্ধৃত উপাদান ব্যবহার করা।
তাহাদিগের কর্ত্তব্য, সুরত আরম্ভ করবার আগে, নারীর যোনিরন্ধ্রে আপনার দ্বিতীয় ও তৃতীয় করাঙ্গুলি একত্রিত করে তাহার দ্বারা ইহা সুগম করে নেওয়া। পরে ঐ নারীর রস্তক্ষয় আম্ভ হবার মত হবে তখন আপনার লিঙ্গ মুন্ড যোনিতে প্রবেশ করিয়ে দেবে। এইভাবে নারীর যৌন কন্ডুয়ন নিবারিত হতে পারে। আপনি আরো সাহায্য পেতে পারেন মেডিক্যাল সেক্স গাইড বই টি থেকে।
Post @  নারী পুরুষের যৌন সমস্যা সমাধান (১৮৫),
 নারীস্বাস্থ্য সমস্যা ও পরামর্শ (৯৬) টি পোস্ট,,
 যৌন শিক্ষা/যৌন মিলন/জন্মনিয়ন্ত্রন (৮৫),
কামসূত্র (সংক্ষিপ্ত) (৩৮)


আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।


 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

নর-নারীর শ্রেণী বিভাগ ও সঙ্গম

1 টি মন্তব্য
 
http://www.amarbanglapost.com/sex35/
পুরুষদের শ্রেণীবিভাগ ও সঙ্গম নারী ও পুরুষের সংযুক্ত রতিক্রিয়ায় উভয়ের যে চরম উল্লাস হয় তার অধিকাংশ নির্ভর করে মন ও শরীরের ওপর। মনস্তত্ত্বের দিক দিয়ে বলা যায় নারী ও পুরুষের মন পরস্পরের দিকে যথেষ্ট আকৃষ্ট থাকলে অর্থাৎ উভয়ের ভালবাসা পরস্পরের প্রতি প্রবল হলে এই যৌন সঙ্গমের সূখ খুব উচ্চস্তরের হয়। কিন্তু দেহাংশের ওপরেও এই সুখ কোধ অনেকটা নিভর করে। কেননা পুরুষের পুরুষাঙ্গ নারীর যোনির ভেতর প্রবেশ করে ঘর্ষণ করলে পুরুষের বীর্যপাত ঘটে এবং সেই সময়ই পুরুষের সুখ সর্বোচ্চ মাত্রায় ঘটে। নারীরও যোনি ঘর্ষণে ও তথা থেকে রস স্খলনেই অধিক মাত্রায় সুখ অনুভূত হয়। সুতরাং পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য ও নারীর যোনির বিস্তারের ওপরেই নারীর সুখ বোধ নির্ভর করে। পুরুষের পুরুষাঙ্গ সাধারণতঃ তিনভাবে বিভক্ত। ১। শশকীয়। ২। বৃষকীয়। ৩। অশ্বকীয়। শশকীয় লিঙ্গ তার বচন হবে মিষ্ট, মন সদা প্রফুল্ল, সে দেখতে সুন্দর এবং কোঁকড়ানো চুল বিশিষ্ট, তার মুখ গোলাকার এবং দেহ মধ্যাকারের। তার হাত পা খুব হালকা এবং সুন্দর। তার আত্নসম্মান জ্ঞান আছে। গুরু ও জ্ঞানীজনে ভক্তি থাকে। এর পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল লম্বা এবং বীর্য থেকে সুরভিগন্ধ বের হয়। সে খুব হালকাভাবে বেড়ায় এবং কামেচ্ছা মাঝে মাঝে উদ্ভূত হয়। বৃষকীয় লিঙ্গ এরূপ ব্যক্তিও কিছু পরিমাণে মধুরভাষী হয়। তার ঘাড় গর্দান বলিষ্ঠ, কর্কশ কণ্ঠস্বর, রক্তবর্ণ হস্ত পদ এবং গতি চমৎকার। তার ভ্রু খাড়া এভং পেট কচ্ছপাকারে গোলাকার। তার বীর্য এবং দেহ থেকে লবণাক্ত আস্বাদ বের হয়। তার গতি মাঝারি রকমের কিন্তু তিক্ত স্বাভাব। তার পুরুষাঙ্গ নয় আঙ্গল দীর্ঘ। অশ্বকীয় লিঙ্গ এরূপ লোক সাধারণতঃ বাচাল, মুখ হয় লম্বা। লম্বা ও সরু কান, মাথা ও অধর ওষ্ঠ সরু। তার কেশ ঘন সন্নিবিষ্ট ও বক্র। তার হাত পা খুব লম্বা এবং দৃঢ়। তার লম্বা অঙ্গলি কিন্তু নখের চেহারা সুগঠিত। তার স্বর যেন মেঘ গর্জন এবং সে দ্রুত পা ফেলে হাঁটে। তার শুক্র থেকে যেন মদের গন্ধ বের হয়। তার পুরুষাঙ্গ প্রায় বারো আঙ্গুল লম্বা হয়ে থাকে। এইভাবে নারীর যোনিও তিনভাগে বিভক্ত। ১। হরিণী যোনি। ২। ঘোটকী যোনি। ৩। হন্তিনী যোনি। হরিণী যোনি এদের চটুল চক্ষুতে লাল রেখা থাকে। তাদের মুখ পদ্মের মত প্রফুল্ল, বাবলা জাতীয় গাছের ফুলের মত তাদের গাত্র চর্ম কোমল হয়। এদের স্তনও হয় কদম্ব গাছের ফুলের মত গোলকার বিশিষ্ট ও নরম। গাত্র চর্ম হয় চম্পা পুষ্পের মত শ্বেতবর্ণ, টিয়াপাখীর নাকের মত তাঁদের নাসিকা তীক্ষ্ণ ও লম্বা, দন্ত হয় মুক্তার মতো এবং গমনধারা হয় রাজহংসীর মত। কোকিলের মত কণ্ঠস্বর হয় সুমধুর। হরিণীর মত হয় গ্রীবা। তাঁরা গুরুজন ব্রাহ্মণ, শিক্ষক ও দেবদেবীর প্রতি বিশেষ ভক্তিমতী হয়। শুভ্র বসন পরিধান করে। খায় খুব অল্প পরিমাণে। যদিও এরা বিলাসবর্তী হয় না। তথাপি অনুভূতিতে বেশ পারদর্শিনী। কথা বলে কম, ঘুমায় অল্প। তাঁদের যোনি ছয় আঙ্গুল গভীর এবং পদ্মগন্ধা। ঘোটকী যোনি কৃশা ও স্থুলকায় হতে পারে। কিন্তু দীর্ঘকায় বহুবর্ণ বিশিষ্ট বেশভূষা এদের প্রিয় জিনিস। এরা ধৈর্যহীনা, এদের স্তন হয় শিথিল। চক্ষু হয় কাপর্দ ও শ্যামবর্ণ কিন্তু বাঁকা চোখে কটাক্ষ মারতে খুব পটু। এরা তাড়াতাড়ি হাঁটে। পুরুষের সঙ্গে সহবাসে বড়ই প্রিয় এবং রতি কলায় দংশন আঁচড় এবং চিমটিতে বড়ই অগ্রসর। সুবিধা হলে অত্যধিক মদ্য পান করতে পারে। এদের কণ্ঠস্বর কর্কশ এবং চিৎকার প্রবণ। লম্বা লম্বা দাঁত এবং খাঁড়া খাঁড়া চুল এদের বিশেষত্ব। অত্যন্ত নিদ্রালু। এদের যোনি হয় নয় আঙ্গুল গভীর এবং মৎস্যা গন্ধ্যা। হস্তিনী যোনি এদের গতি ভঙ্গী হস্তিনীর মত। এদের আঙ্গুল হয় মাংসল এবং বাঁকা বাঁকা। গ্রীবা হ্রস্ব এবং মাংসল হয়ে থাকে। ওষ্ঠাধর হয় পুরু পুরু। নিতম্ব বিশেষ চর্বিযুক্ত প্রচুর খাদ্য খেতে পারে। এরা হস্তিনীর মত নিদ্রা যায়। এদের অঙ্গে বহু লোম থাকতে দেখা যায়, আচরণ হয় নির্লজ্জ। এর সর্বদাই পুরুষ সহবাসের জন্য প্রস্থত কিন্তু বেশির ভাগই দেখা যায় অর্থের বিনিময়ে। এদের যোনি খুব প্রশস্ত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোনও আকারের লিঙ্গ ধারণ করতে পারে। পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য পুরষের পুরুষাঙ্গ ছয়, নয় এবং বারো আঙ্গুল দীর্ঘ হয়ে থাকে এবং দৈর্ঘ্য অনুযায়ী স্থুলত্বও কম বেশী হয়ে থাকে। নারীর যোনির দৈর্ঘ্য নারীর যোনিও ছয়, নয় ও বারো আঙ্গুল হতে পারে। কিন্তু প্রয়োজন অনুযায়ী বা উত্তেজনায় এদের যোনির ব্যাস মাংসপেশীর ক্রিয়ার দরুন কম বেশী হতে পারে। পুরুষের পুরুষাঙ্গ এবং নারীর যৌনাঙ্গ যদি সমান ব্যাসবিশিষ্ট ও দৈর্ঘ্যযুক্ত হয় তা হলে সঙ্গমকালে উভয়ে বেশ সমান আনন্দ পেতে পারে একে বলা হয় পূর্ণ মিলন বা সম আনন্দ। কোন শশকলিঙ্গ পুরুষ যদি হরিণী যোনিবিশিষ্ট্য নারীর সহিত সঙ্গম কার্য্য করে অথবা কোন বৃষ লিঙ্গ পুরুষ যদি হস্তিনী নারীর সঙ্গে সহবাস করে-তা হলে পুরুষাঙ্গ ও যোনি ঠিক খাপে খাপে লাগতে পারে। অসমান রতি এই অসমান রতিক্রিয়া ছয়ভাগে বিভক্ত হয়- ১। শশকীয় পুরুষ ও ঘোটকীয় নারী। ২। ঘোটকীয়া পুরুষ ও হস্তিনী নারী। ৩। বৃষকীয় পুরুষ ও হস্তিনী নারী। ৪। ঘোটকীয় পুরুষ ও হরিণী নারী। ৫। ঘোটকীয় পুরুষ ও ঘোটকীয়া নারী। অসমান সহবাসের অন্য বিভাগ অসমান সহবাস আবার দুই শ্রেণীতে বিভক্ত যথা- যদি পুরুষের লিঙ্গ নারী যোনির গভীরতাকে ছাড়িয়ে যায় যেমন বৃষ জাতীয় পুরুষ হরিণী জাতীয় পরুষ হরিণী জাতীয়া নারীর যদি সঙ্গম হয় তাকে বলা হয় কলিন যোগ। কিন্তু ঘোটকীয় পুরুষাঙ্গ এবং হরিণীর যোনিকে বলা হয় কঠিনতর যোগ কেননা এই শ্রেণীর পুরুষ ও নারীর সহবাস অত্যন্ত কষ্টকর হয় ও বেদনাদায়ক হতে পারে। অপরপক্ষে শশকীয় পুরুষ ও ঘোটকীয় নারীর সহবাস অথবা বৃষ ও হস্তিনীর সহবা হয় শিথিল যোগ। এই দুই প্রকার রতিক্রিয়ার মধ্যে বৃষ ও হস্তিনীর সহযোগ শিথিলতর যোগ হয় কারণ যদিও পুরুষাঙ্গ সম্পূর্ণভাবে যোনির মধ্যে হয়তো অর্ধেকের বেশি প্রবেশ করতে পারে না। এক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গ ও যোনির দৈর্ঘ্য-প্রস্থ এমন ব্যবধান হয় যে এরূপ সহবাসে সাধারণত সুখ ও ও অনুভূতি কিছুই হতে পারে না। আরামপ্রদ সঙ্গম সর্বপ্রকার সঙ্গমের মধ্যে কেবল তিন প্রকার সঙ্গম সবচেয়ে বেশি আরামদায়ক। কিন্তু কঠিন যোগ ও শিথিল যোগ সহবাস মাত্র মাঝামাঝি আনন্দ দান করতে পারে। কিন্তু কঠিনতর যোগ ও শিথিলতর যোগ সব প্রকার রতির মধ্যে অধম প্রকৃতির। এতে সম্পূর্ণ সঙ্গম সুখ সম্ভবপর হয় না। কিন্তু কঠিন যোগ ও শিথিল যোগের মধ্যে কঠিন যোগ অধম প্রকৃতির। এতে সম্পূর্ণ সঙ্গম সুখ সম্ভবপর হয় না। কিন্তু কঠিন যোগ ও শিথিল যোগের মধ্যে কঠিন যোগ অপেক্ষকৃত ভাল, কারণ এতে যোনি অঙ্গ পুরুষাঙ্গের ঘর্ষণ বিশেষ আনন্দপ্রদ ও নারীর তৃপ্তিদায়ক। এ সব সঙ্গমে নায়কের পুরুষাঙ্গ আরও কঠিনতর সন্নিবেশিত হলেই নারী তার উরুদ্বয় ছড়িয়ে দেয়-তাতে পুরুষের দীর্ঘাকার ও বৃহদাকার লিঙ্গ ভালভাবে প্রবেশ করতে পারে। স্থুলাকার পুরুষাঙ্গ সংকীর্ষ যোনির মধ্যে প্রবেশ করাতে যোনির আগে ঘর্ষণ হয়-তাতে নারীর কাম অনেকটা শান্ত হয়- নারীর প্রবল সুখ ঘটে থাকে। কিন্তু যদি তার উল্টো হয় অর্থাৎ পুরুষাঙ্গ যদি যোনির দৈর্ঘ্য অনুযায়ী ছোট হয় তাতে নারীর সুখবোধ কিছুটা কম হয়ে থাকে সন্দেহ নেই। কামোত্তজনার প্রভাব নারী পুরুষের যৌন মিলনের সুখ, কাম উত্তেজনার প্রভাবের উপর অনেকটা নির্ভর করে। পুরুষের কাম উত্তেজনা যদি প্রবল না হয়, তাদের সঙ্গমকাল যদি বেশীক্ষণ স্থায়ী না হয় অথবা সঙ্গমকালে যদি পুরুষের শুক্র কম বের হয়, তা হলে এই সহবাসে অংশভাগিনীর সুখ বেশী হয় না। কিন্তু যাদের কাম তীব্র তাদের রতিক্রিয়ায় নারী বেশি তৃপ্তি পেয়ে থাকে। দুর্বলকাম, মধ্যমকাম ও তীব্রকাম পুরুষ যে সব পুরুষ নারীর চুম্বন, অধর দংশন, আঁচড়ানো, কামড়ানো বিশেষ পছন্দ করে না বা তাতে উত্তেজিত হয় না, সে সব পুরুষের দ্বারা যৌন মিলন করলে, নারী সুখী হয় না। এরূপ পুরুষকে বলা হয় দুর্বল কাম পুরুষ। যে পুরুষের কাম উত্তেজনা মাঝারী রকমের তাকে বলা হয় মধ্যম কাম। আর যে সব পুরুষের কাম উত্তেজনা খুব প্রবল রকমের এবং যার বীর্য্যপাত প্রচুর পরিমাণে ঘটে এবং যে পুরুষ তার সঙ্গে রতি ক্রিয়াকারিণী নারী চুম্বন, আলিঙ্গন ও আঁচড়ানো কামড়ানোতে বেশ আনন্দে যোগদান করে সে পুরুষকৈ বলা হয় কামুক পুরুষ বা তীব্র কাম হতে পারে। বিভিন্ন প্রকার সমকাম ও অসমান কাম সমকাম বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। দুর্বল, মধ্যম ও প্রবল কাম পুরুষের সঙ্গে যথাক্রমে দুর্বল, মধ্যম ও প্রবল কাম নারীর মিলন। অসমান কাম নারী ও পুরুষের মিলন হয় ছয় ধরনের। সেগুলি হলো- (ক) দুর্বল কাম পুরুষের সঙ্গে মধ্যমা কাম নারীর মিলন। (খ) দুর্বল কাম পুরুষ, তীব্র কাম নারীর মিলন। (গ) মধ্যম কাম পুরুষ, দুর্বল কাম নারীর মিলন। (ঘ) মধ্যম কাম পুরুষ, তীব্র কাম নারীর মিলন। (ঙ) তীব্র কাম পুরুষ, দুর্বল কাম নারীর মিলন। (চ) তীব্র কাম পুরুষ, মধ্যম কাম নারীর মিলন। রতিক্রিয়ার সময় কতো সময় ধরে যৌনাঙ্গ মিলন হতে পারে সেই সময়ের ওপরেও নারী ও পুরুষের প্রভেদ নিরূপণ করতে পারা যায়। কেউ অল্পক্ষণ স্থায়ী সঙ্গমকামী; কেউ মধ্যকাল সঙ্গমকারী; কেউ বা বহুক্ষণ ব্যাপী সঙ্গমকারী। একই সময় ব্যাপী সঙ্গম উভয় পক্ষে হলেই সেই সঙ্গম সর্বোৎকৃষ্ট বলে ধরা হয়। স্ত্রী পুরুষ উভয়েরই দীর্ঘকাল স্থীয় সঙ্গম, মধ্যকাল ব্যাপী সঙ্গম বা অল্পকাল স্থীয় সঙ্গম হতে পারে। উভয় পক্ষেই কাল সমান হলে উভয়েরই সমস্থষ্টি ঘটে। নারীর উল্লাস কামশাস্ত্র লেখক উদ্দলক বলেন পুরুষের যেমন সঙ্গম শেষে বীর্য্যপাত ঘটে, নারীর সেরূপ ঘটে থাকে। পুরুষ যেমন রতিক্রিয়া আরম্ভ হওয়ার সময় থেকেই স্নায়বিক আনন্দ অনুভব করতে থাকে এবং কিছুক্ষণ ধরে রতিক্রিয়া করার পর তার স্থানীয় স্নায়ুগুলি এমন উল্লাসের সৃষ্টি করে যে বীর্য্যপাত হবার সঙ্গে সঙ্গে তার দেহ মনে সুখ বোধ চরম হয়ে ওঠে। সে আনন্দ ও স্নায়ু চাঞ্চল্য একেবারে অভূতপূর্ব ও সর্বাধিক হয়ে থাকে। নারীর রতি ক্রিয়ার সঙ্গে সঙ্গে বা আরম্ভে ততটা সুখ ও উল্লাস অনুভব করে না। শুধু যোনি নালীর মধ্যে যে কন্ডুতি বা চুলকানি তারই কথাঞ্চিত উপশম ঘটতে থাকে। কিন্তু পুরুষের মত নারীর কোনও বীর্য্যপাত ঘটে না, শুধু রসস্রাব হয়। সেই রসস্রাবেও তাদের আনন্দ উপলব্ধি হয় বটে, কিন্তু পুরুষের বীর্য্যপাতকালীন আনন্দের মত অতোটা হয় না। নারীদের চরম উল্লাস অনেক সময় বীর্য্যপাতের আগে বা পরে ঘটতে পারে। যদি ঠিক একই সময়ে তা হয়, তা হলে ঐ রতি ক্রিয়ায় নারী ও পুরুষের উভয়ের পক্ষেই খুব উল্লাসপ্রদ হয়। রসস্রাব ও বীর্য্য নারীর রসস্রাবেও কোন সন্তান সম্ভারক বীজ থাকে কিনা, ইহাই প্রশ্ন। যে সময় বাৎস্যায়ন তাঁর কামশাস্ত্র লেখেন, তখন কামশাস্ত্রবিদদের মধ্যে এ বিষয়ে অনেক মতভেদ ছিল। অনেকে বলতেন যে, স্ত্রী যোনি পরিসৃত রসেও সন্তান উৎপাদক জীবাণু থাকে। তা না হলে স্ত্রী ও পুরুষের রতির ফলে সন্তান জন্মায় কি করে? আবার একদল কামশাস্ত্রবিদ বলতেন নারীর যোনি নিঃসৃত রসে কোনও গর্ভ সঞ্চারক বস্তু থাকে না। এর মীমাংসায় অনেকদিন পর্যন্ত কেউ পৌছাতে পারেনি। নারীর রস ও পুংবীর্য্যে পার্থক্য আসল কথা পুরুষদের বীর্য্যপাতকালে যথেষ্ট আনন্দ সঞ্চায় হয় এবং সেই বীর্য্যে সন্তান উৎপাদক বীজ থাকে। নারীর যৌন অঙ্গ থেকে রসস্রাব হলে তাকে orgasm বলা হয়। ঐ নারীর যথেষ্ট পুলক সঞ্চায় হয় বেট কিন্তু যতক্ষণ না তাদের যোনি দেশ থেকে উক্ত স্রাব বের হচ্ছে ততক্ষণ লিঙ্গ সঞ্চালন করাবার অভিলাষ চরিতার্থ হয় না। কিন্তু উহার সঙ্গে সঞ্চারের কোনও মৌলিক কারণ থাকে না। এমনও দেখা যায়-নারীর যতক্ষণ না পর্যন্ত পুলক ঘটছে, ততক্ষণ পর্যন্ত হয়তো পুরুষ রতিক্রিয়া চালাচ্ছে। তাতে নারীর যোনিদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে আনন্দদায়ক রসস্রাব ঘটল। কিন্তু তথাপি এরূপ ঘটনা বারবার অনেক দিন ধরে ঘটলেও উক্ত নারী গর্ভবতী হয় না। সুতরাং গর্ভ হবে কিনা এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে পুরুষের বীর্য্যপাতের ওপর। ঐ বীর্য্যে সন্তান উৎপাদক বীজ থাকলেই তবে নারী গর্ভবতী হতে পারেন। পূর্ণ তৃপ্তি এমন ঘটনা প্রায় দেখা যায় যে, পুরুষের বীর্য্যপাতের পরেও নারীর সম্পূর্ণ যৌন তৃষ্ণা মেটে না। তখন এক পুরুষের বীর্য্যপাত ঘটলেও অন্য পুরুষকে সে ইচ্ছা করে, কাম চরিতার্থ বশতঃ নিজের উপরে সংলগ্ন করে। পুরুষের বীর্য্যপাত ঘটলেই তার পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে পড়ে এবং সে আর সেই নারীতে বা অন্য নারীতে সঙ্গম করতে চায় না। নারীর কিন্তু অন্য রকম ঘটে। তার যোনি দেশ থেকে রস বের না হওয়া পর্যন্ত সে আবার রমণ আকাঙ্খা পরিতৃপ্ত করতে চায়। অনেক ক্ষেত্রে এ হেন নারীরা অন্য পুরুষও গ্রহণ করে থাকে। সুতরাং বেশ কিছু বিলম্বে তার চরিতার্থ ঘটে। যখন তার যোনিদেশে যথেষ্ট পরিমাণে রসস্রাব ঘটে তখনই তার তৃপ্তি হয়ে থাকে। নারী ও পুরুষের উত্তেজনায় পার্থক্য পুরুষ রতি ক্রিয়ার প্রথমে যথেষ্ট উত্তেজিত হয়। কিন্তু একবার বীর্য্যপাত ঘটে গেলে সঙ্গে সঙ্গে আবার রতিক্রিয়ায় আর তার পূর্বের মত উত্তেজনা থাকে না। নারীর উত্তেজনা কিন্তু ভিন্ন প্রকারের। প্রথম রতিক্রিয়ায় সে বিশেষ আগ্রহ দেখায় না। কিন্তু যখন রতি ক্রিয় কিছুক্ষন চলে তখন ক্রমশঃ তার আগ্রহ বাড়তে থাকে। পর পুরুষের বীর্য্যাপাত ঘটলেও নারীর রতি ক্রিয়ার আগ্রহ ক্রমশঃ বাড়তে থাকে। এইজন্য কামশাস্ত্র লেখকেরা বলেন- নারীর সহিত রতিক্রিয়া আরম্ভ করতে হলে একেবারেই প্রথম থেকেই রতিক্রিয়া করা উচিত নয়। প্রথমে নারীর সঙ্গে কথাবার্তা বলা দরকার, তারপর তাকে চুম্বন, দংশন, নখচ্ছেদ ও আলিঙ্গন ইত্যাদি প্রাথমিক ক্রিয়া করা উচিত। এ সকল প্রাথমিক রসালাপ অঙ্গ-মর্দন, অধর, চুম্বন ইত্যাদিতে যখন নারীর কামেচ্ছা প্রবল থেকে প্রবলতর হবে। তখন সঙ্গমের জন্য প্রস্থত হওয়া দরকার। একেবারে দর্শন মাত্রেই রতিক্রিয়া আরম্ভ করা উচিত নয়। তাতে নারীর কামেচ্ছা তেন জাগ্রত হয় না। কাজেই উভয়ের পক্ষে রতিক্রিয়া তেমন আনন্দদায়ক হয় না। রসাস্বাদন এছাড়া একথাও মনে রাখা দরকার যে, নারীদেহ মন সাধারণতঃ খুব কোমল ও রসাস্বাদনে আগ্রহশীল হয়ে থাকে। তাদের সঙ্গে মধুর ও মিষ্টি আলাপ জমাতে হবে। তাদের মন সাময়িকভাবে অনেক কঠিন ও হিংস্র হলেও মাটি যেমন জল সেচন করতে করতে কোমল ও কর্ষণোপযোগী হয়ে পড়ে- তেমনি ঐসব হৃদয়গ্রাহী মিষ্ট কথা শুনে শুনে অন্ততঃ তাদের কঠিন মনও সঙ্গমে আকৃষ্ট হয়ে ওঠে। তাই প্রত্যেক রতি ক্রিয়ার উপক্রমণিকা হিসেবে তাদের সঙ্গে মিষ্ট কথা, অঙ্গ মর্দন, চুম্বন ইত্যাদি আরামপ্রদ কাজ করে শেষে রতি ক্রিয়ায় ব্রতী হওয়া উচিত। সমস্ত প্রিয় কার্যের শেষ কাজ হলো সঙ্গম বা দৈহিক মিলন। অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গ অলঙ্কারে ভূষিত না হলে যেমন মাথার মুকুট পরানো যায় না- এও ঠিক তেমনি। শ্রেষ্ঠ কামতৃপ্তির উপায় যাঁরা কাম বিজ্ঞানে বিশেষভাবে পারদর্শী, তাঁরা বলেন সাধারণতঃ চার রকম উপায়ে কামের পূর্ণ তৃপ্তি ঘটতে পারে।
১। কোনও কাজ অবিরত করতে থাকলে অনেকের নেশার উদয় হয়, যেমন শিকার করা, সঙ্গীত চর্চা করা, মদ্যপান করা, খেলাধূলা করা ইত্যাদি।
২। কাল্পনিক সঙ্গম সুখ-সত্যি সত্যিই যোনি প্রদেশে লিঙ্গ প্রবেশ ক্রিয়া ছাড়াও মনে মনে রতিক্রিয়ার চিন্তা করলে….আলিঙ্গন, চুম্বন ইত্যাদি করতে থাকলে-সুখ অনুভব হয়।
৩। কোন নারীর প্রতি কামক্রিয়া করা সুযোগ না থাকলেও সেই নারী বা অন্য কোন নারীর সঙ্গে কামনার সঙ্গম করলেও শ্রেষ্ঠ তৃপ্তি হতে পারে।
৪। ইন্দ্রিয় ভোজ জনিত সুখ- শরীরে পাঁচটি ইন্দ্রিয় আছে। যথা- চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, জিহ্বা, ত্বক এদের তৃপ্তির উপায় করলেও মিলনের মত শ্রেষ্ঠ সুখ হতে পারে।

ইয়াবা যেখানে ‘বাবা’

কোন মন্তব্য নেই


চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: বাল্লা সীমান্তে ‘বাবা’ নামে ফেরি করে বিক্রি হচ্ছে ইয়াবা ট্যাবলেট। চিহ্নিত চোরা ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে ইয়াবা ছড়িয়ে দিচ্ছে পাড়া মহল্লাসহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কতিপয় লোকজনকে ম্যানেজ করে চলছে এ ব্যবসা। তবে এ ব্যাপারে নীরব রয়েছে পুলিশ-বিজিবি, নারকটিক্স বিভাগ। চুনারুঘাট উপজেলার ধলাইরপাড়, গাজীপুর ইউনিয়নের সাদ্দাম বাজার, আহমদাবাদ ইউপি’র চিমটিবিলখাস ও বাল্লা সীমান্তের দশ চোরাকারবারির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে দুই শতাধিক মাদক চোরাকারবারি। এরা আমুরোড বাজার, আসামপাড়া বাজার ও সাতছড়িকে করিডোর হিসেবে ব্যবহার করে প্রতিদিন চালান দিচ্ছে লাখ লাখ টাকার মাদক। মাদকের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতে গিয়ে বিগত সময়ে সাজ্জাদ হোসেন নামে এক দারোগাকে স্ট্যান্ডরিলিজ করা হলে তার স্থলাভিষিক্ত হন দারোগা হরিদাস। হরিদাসকে মাদক পাচারে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হলে এখন এসব নিয়ন্ত্রণ করছেন শাহীন নামের আরেক দারোগা। তিনি প্রতিদিন সরকারি কাজকর্ম ফেলে সাদা পোশাকে সীমান্ত অঞ্চলে টহল দিয়ে বেড়ান। তার সোর্স হিসেবে কাজ করছে কুখ্যাত এক মাদক ব্যবসায়ী। বর্তমানে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। ব্যবসায়ীরা প্রকাশ্যে চোরাই ব্যবসা পরিচালনা করছে। এদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে পারছেন না। এলাকাবাসী জানায়, জান-মাল নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে কেউ প্রতিবাদ করতে পারছেন না। রাজনৈতিক নেতারাও মুখে কুলুপ এঁটেছেন। বিজিবি-পুলিশ মাঝে মধ্যে চাকরি বাঁচানোর জন্য কিছু মাদক আটক করেন। ২-৩ দিনের ব্যবধানে আটক মালামালেরও আর খোঁজ পাওয়া যায় না। বাল্লা সীমান্তের মোকামঘাট, টেকেরঘাট, গুইবিল সীমান্তের দুধপাতিল, বড়ক্ষের, চিমটিবিলখাস এবং সাতছড়ি সীমান্তের ৫টি পয়েন্টসহ ছোট-বড় ২০টি পয়েন্ট দিয়ে মাদকের চালান ঢুকছে দেশে। অনেক ব্যবসায়ী ওয়ারেন্ট ও মামলা মাথায় নিয়ে দিব্যি মাদক পাচার করছে। এ ব্যাপারে দারোগা শাহীন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, সীমান্তে চোরাচালান বন্ধে সবরকমের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এমনকি রাতেও টহল অব্যাহত আছে।
 সূত্র
আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

দুর্গাপুরে শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, ধর্ষক আটক

কোন মন্তব্য নেই
রাজশাহী থেকে সংবাদদাতা: রাজশাহীর দুর্গাপুরে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে উপজেলার হোজা নদীর পাশ থেকে ওই শিশুর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ধর্ষক জামরুল ইসলাম রতনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। নিহত ওই শিশুর নাম আলো। সে উপজেলার বহরমপুর এলাকার হোটেল শ্রমিক কামরুল ইসলামের মেয়ে। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, দুপুরে একই এলাকার বেলাল হোসেনের ছেলে জামরুল ইসলাম রতন (১৮) শিশুকন্যা আলোকে পাশের ঝিল থেকে পদ্মফুল তুলে দেয়ার লোভ দেখিয়ে নিয়ে যায়। পরে একটি পান বরজের মধ্যে ওই শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা করে। এরপর শিশুর লাশ পাশের হোজা নদীর পাশে ফেলে রাখে। এদিকে দুপুর গড়িয়ে গেলেও বাড়িতে আলোর দেখা না পেয়ে বাবা-মা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। পরে এলাকাবাসী হোজা নদীর পাশ থেকে শিশুর লাশ দেখে তাদের খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। অপরদিকে হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে যাওয়ার সময় পাষণ্ড যুবক রতনকে ধরে পুলিশে দেয় পাশের গ্রামবাসী। সেখান থেকে পুলিশ থানায় নিয়ে আসার সময় এলাকাবাসীর রোষানলে পড়ে। নিজেরাই ধর্ষককে শাস্তি দিতে পুলিশের পিকআপ থেকে নামিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে এলাকাবাসী। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষও বাধে। এতে থানার এসআই সোহেল রানাসহ অন্তত ৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্গাপুর থানার উপ-পরিদর্শক সোহেল রানা জানান, পুলিশ আসামিকে ধরে থানায় নিয়ে আসার সময় উত্তেজিত এলাকাবাসী গাড়ি থেকে নামিয়ে পাশবিক এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত যুবককে পিটুনি দেয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ বাধা দিলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে ওঠে। কিছু সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। তবে আসামিকে পুলিশের হেফাজতে থানায় নেয়া হয়েছে।
সূত্র 

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

২৪ ইস্যুতে জেরবার হাসিনা সরকার

কোন মন্তব্য নেই
স্টাফ রিপোর্টার: এ যেন ইস্যুর খেলা। বারবার গোল পোস্টের বদল। হাসিনা সরকারের সাড়ে চার বছর ইস্যুর পেছনেই ছুটেছে বিরোধী দল। একটার পর একটা ইস্যু তৈরি করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। কখনও কখনও ইস্যুর খেলায় পড়ে সরকারকেও হতে হয়েছে বিপর্যস্ত, বিব্রত। বাধ্য হতে হয়েছে পিছু হটতে। সর্বশেষ ইস্যু রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র। পরিবেশবাদীদের দাবি, রামপালে বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন বিপর্যয় ডেকে আনবে সুন্দরবনের জন্য। কিন্তু সরকার অনড়। তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটিকে নিয়ে কিছু হাসি-ঠাট্টাও করা হয়েছে সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে। বিরোধী দলের অবস্থান আবার বিপরীত। বিএনপি-জাতীয় পার্টি-জামায়াত এ ব্যাপারে একাট্টা। এসব দলের বক্তব্য, রামপালে বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন করা যাবে না। শেষ পর্যন্ত রামপালে বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন হয় কিনা অথবা এরপর কোন ইস্যু আসে তার জন্য আমাদের অপেক্ষায় থাকতে হবে।
অপেক্ষায় থাকার আগে আমরা নজর দেই আরও ২৩টি ইস্যুর দিকে। যেসব ইস্যুর পিছনে ছুটেছে রাজনীতি, সমাজ ও রাষ্ট্র। কখনও কখনও বিশ্ব ব্যাংক, জাতিসংঘ, বিশ্বের বাঘা বাঘা দেশ এবং মানবাধিকার সংস্থাও নজর দিয়েছে এসব ইস্যুতে।১. শেখ হাসিনা সরকারের দায়িত্ব নেয়ার দেড় মাসের মাথায় পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে ঘটে বিডিআর বিদ্রোহের মর্মন্তুদ ঘটনা। ২০০৯ সালের ২৫ এবং ২৬শে ফেব্রুয়ারি বিডিআর সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে এ বিদ্রোহে প্রাণ হারান ৫৭ সেনা কর্মকর্তা। এ ঘটনায় বিদ্রোহ দমন পদ্ধতি নিয়ে এখনও বিতর্ক চলছে। কোন ধরনের সামরিক অভিযান ছাড়াই আলোচনার মাধ্যমে বিদ্রোহ শেষ হয়। তবে বিরোধী দলের দাবি, সময়মতো সেনাবাহিনী সেখানে অভিযান পরিচালনা করলে এত সেনা কর্মকর্তা নিহত হতেন না। এ ঘটনায় বিদ্রোহের বিচার সামরিক আদালতে এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। অন্যদিকে, হত্যাকাণ্ডসহ ফৌজদারি অপরাধের বিচার চলছে প্রচলিত আদালতে। মর্মান্তিক বিডিআর বিদ্রোহের পর ঐতিহ্যবাহী বিডিআর বাহিনী বিলুপ্ত করে দেয়া হয়। সীমান্ত রক্ষায় তৈরি হয় নতুন বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।২. আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে সম্ভবত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে নিয়ে। আওয়ামী লীগের আন্দোলনের ফসল হিসেবে যে ব্যবস্থা একসময় সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। একই দল এবার ক্ষমতায় আসার পর সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার উচ্ছেদ করে দেয়। দোহাই দেয়া হয় সুপ্রিম কোর্টের রায়ের। যে রায়ে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা অবৈধ ঘোষণা করা হলেও দুই মেয়াদে তা বহাল থাকতে পারে বলে মত দেয়া হয়েছিল। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে রাজনীতি এখন পয়েন্ট অব নো রিটার্নে। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভবিষ্যতের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বহুলাংশে নির্ভর করছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে সৃষ্ট সঙ্কটের সমাধানের ওপর।৩. ২০১০ সালের শেষ দিকে বিরোধীনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে তার মইনুল রোডের বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। জিয়াউর রহমান উপ-সেনা প্রধান হওয়ার পর থেকে জিয়া পরিবার এ বাড়িতে বাস করতো। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর মানবিক কারণ দেখিয়ে বাড়িটি জিয়া পরিবারকে বরাদ্দ দেয়া হয়। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাড়িটি ছেড়ে দিতে খালেদা জিয়াকে নোটিস দেয়া হয়। এ নোটিসের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে খালেদা জিয়া হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। হাইকোর্ট তার রিট খারিজ করে দেয়। এ রায়ের বিরুদ্ধে তিনি আপিল দায়ের করেন। আপিল নিষ্পত্তির অপেক্ষায় থাকাবস্থায় খালেদা জিয়াকে তার বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। স্বামীর স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন খালেদা জিয়া।৪. শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস মহাজোট সরকারের পুরোটা সময়ই নানাভাবে হেনস্তার শিকার হয়েছেন। তাকে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে অপসারণ করে সরকার। গ্রামীণ ব্যাংককে পুরো সরকারি নিয়ন্ত্রণে নেয়ারও কার্যক্রম গ্রহণ করেছে সরকার।৫. ২০১২ সালের ১৯শে জানুয়ারি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, সেনাবাহিনীর ভেতরে একটি অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে কোন অভ্যুত্থান প্রচেষ্টা নিয়ে এ ধরনের প্রেস ব্রিফিং-এর ঘটনা অতীতে কখনও ঘটেনি। ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে জড়িতদের কয়েকজনকে আটক করা হয়। অভিযুক্তদের কেউ কেউ এখনও পলাতক।৬. ২০১২ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি নিজ বাসায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। এ হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকসহ দেশের মানুষকে স্তম্ভিত করে দেয়। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দায়ী ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের ঘোষণা দিলেও ওই ঘটনা এখনও রহস্যাবৃতই রয়ে গেছে। সাহারা খাতুনের বদলে নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর দায়িত্ব নেয়ার পর সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচনের দাবি করেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত রহস্য যে তিমিরে ছিল, সে তিমিরেই রয়ে গেছে। বিরোধীনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, সরকারের দুর্নীতির তথ্য থাকাতেই সাগর-রুনিকে হত্যা করা হয়।৭. বর্তমান সরকারের আমলে বিরোধী জোটের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিখোঁজ হন। অভিযোগ রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ধরে নিয়ে যাওয়ার পর তাদের আর খোঁজ মিলেনি। তবে এসব নিখোঁজের মধ্যেও বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এম ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা সবচেয়ে বেশি সমালোচনার ঝড় তোলে।৮. ২০১২ সালের শুরুর দিকে শ্রমিক নেতা আমিনুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় দেশের চেয়ে দেশের বাইরে তোলপাড় সৃষ্টি হয় বেশি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাকে হত্যা করে বলে অভিযোগ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বাংলাদেশ সফরের সময় আমিনুলের ব্যাপারে তার উদ্বেগের কথা জানান।
৯. আওয়ামী লীগের অন্যতম নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল যুদ্ধাপরাধের বিচার। যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হকের সঙ্গে প্রবাসী আইনজীবী আহমেদ জিয়াউদ্দিনের স্কাইপ সংলাপ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে সমলোচনার ঝড় ওঠে। এ প্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল থেকে পদত্যাগ করেন বিচারপতি নিজামুল হক। পরে ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। সর্বশেষ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার আগেই তা প্রকাশ হয়ে যাওয়া নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে।১০. আওয়ামী লীগের আরেকটি প্রধান নির্বাচনী অঙ্গীকার ছিল পদ্মা সেতুর নির্মাণ। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাসেরই অন্যতম বড় এক কেলেঙ্কারির জন্মদাতা এখন পদ্মা সেতু প্রকল্প। দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩০শে জুন বিশ্ব ব্যাংক পদ্মা ঋণ চুক্তি বাতিল করে দেয়। একই সঙ্গে অপর দুই দাতা সংস্থা এডিবি ও জাইকা-ও তাদের ঋণ প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেয়। অভিযোগ ওঠে তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে। এক পর্যায়ও পদত্যাগও করেন তিনি। বাংলাদেশে দুর্নীতি দমন কমিশন অবশ্য আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে কোন ধরনের প্রমাণ পায়নি। কানাডা পুলিশও এ ঘটনার তদন্ত করছে। সাবেক প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী এরই মধ্যে কানাডায় অভিযুক্ত হয়েছেন।
১১. দীর্ঘ রাজনীতির ক্যারিয়ারে এবারই প্রথম মন্ত্রিত্বের স্বাদ পান সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। রেলমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয় তাকে। কিন্তু কলঙ্কের বোঝা নিয়েই বিদায় নিতে হয় তাকে। তার ব্যক্তিগত সহকারী বিপুল সংখ্যক অর্থসহ ধরা পড়েন পিলখানায় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড কার্যালয়ে। রেলের নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে উঠে আসে সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের নাম।
১২. মহাজোট জমানার অন্যতম আলোচিত ইস্যু ছিল রামুর বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা। ফেসবুকের একটি ছবিকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের রামু ও চট্টগ্রামের পটিয়ার বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা চালানো হয়। আকস্মিক এ ঘটনায় সারা দুনিয়া ব্যাপী আলোচনা তৈরি হয়।১৩. ২০১২ সালের শেষ দিকে তাজরীন গার্মেন্টে এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড পুরো গার্মেন্ট শিল্পকেই হুমকির মুখে ফেলে দেয়। ঢাকার আশুলিয়ায় ওই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ১১১ জন শ্রমিক। তাজরীন গার্মেন্টে অগ্নিকাণ্ড ও হতাহতের ঘটনায় গার্মেন্ট কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক দেখা দেয়।১৪. শেয়ারবাজারে প্রায় ৩৫ লাখ বিনিয়োগকারীর কপাল পুড়েছে বর্তমান সরকারের আমলেই। পুঁজি হারিয়ে এসব মানুষের জীবনে নেমে আসে চরম বিপর্যয়। ঢাকা ও চট্টগ্রামে পুঁজি হারিয়ে দু’ জন আত্মহত্যা করেন। শেয়ারবাজার থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।১৫. গত ২৪শে এপ্রিল রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় আবারও সারা দুনিয়ার দৃষ্টি পড়ে বাংলাদেশের দিকে। অসহায় মানুষের আর্তনাদে ভারি হয়ে ওঠে আকাশ। ওই ঘটনায় ১১১৫ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। তাদের বেশির ভাগই গার্মেন্ট শ্রমিক। উদ্ধার অভিযান শেষেও বহু মানুষকে রানা প্লাজার সামনে তাদের হারানো স্বজনদের জন্য অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়।১৬. ২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার অন্তর্গত চৌধুরীহাট সীমান্ত চৌকির কাছে বিএসএফের গুলিতে প্রাণ হারাণ বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী। মানবাধিকার সংগঠনগুলো এ ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে। সমপ্রতি বিএসএফ কিশোরী ফেলানী হত্যার অভিযোগ থেকে কনস্টেবল অমিয় ঘোষকে অব্যাহতি দেয়। পরে অবশ্য তীব্র প্রতিক্রিয়ার মুখে তার পুনর্বিচারের সিদ্ধান্ত নেয় বিএসএফ।১৭. গত ১১ই আগস্ট মানবাধিকার সংগঠন অধিকার সম্পাদক আদিলুর রহমান খান শুভ্রকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। তার গ্রেপ্তারে উদ্বেগ প্রকাশ করে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও মানবাধিকার সংস্থা। তাকে মুক্তি দিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাকে মুক্তি দেয়া হয়নি।১৮. ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তায় যুদ্ধাপরাধ মামলায় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেন ট্রাইব্যুনাল। এ রায় প্রত্যাখ্যান করে তার মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে শাহবাগে টানা অবস্থান করে তরুণ প্রজন্মের একটি অংশ। আন্দোলনের তীব্রতায় এক পর্যায়ে আইনে সংশোধনী আনতে বাধ্য হয় সরকার। সংশোধিত আইনেই কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে সরকার। এ আপিলের রায়ে তার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।১৯. শাহবাগ আন্দোলনের অনেকটা কাউন্টার হিসেবেই একসময় মঞ্চে আবির্ভাব ঘটে হেফাজতে ইসলামের। ১৩ দফা দাবিতে আল্লামা আহমদ শফির নেতৃত্বে আন্দোলনে নামে কওমি মাদরাসা ভিত্তিক সংগঠনটি। হেফাজতের ৫ই মে’র ঢাকায় অবস্থান কর্মসূচিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান নিয়ে এখনও বিতর্ক চলে আসছে।২০. ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তায় জামায়াতের বহুল আলোচিত নেতা মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর তার অনুসারীরা সারা দেশে সহিংস বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সহিংসতায় এক দিনেই নিহত হন ১০০-এর বেশি মানুষ।২১. ৫টি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ফলও রাজনৈতিক অঙ্গনে বিপুল তোলপাড় সৃষ্টি করে। সব ক’টি সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শোচনীয় পরাজয়ে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা নেমে আসে।২২. বর্তমান মহাজোট সরকার বঙ্গবন্ধু হত্যার রায় আংশিক কার্যকর করে। মহাজোটের ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় অনুযায়ী ৫ আসামির বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় কার্যকর করা হয়।২৩. মুন্সীগঞ্জের আড়িয়ল বিলে বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠা নিয়েও অনেক জল ঘোলা হয়। শেষ পর্যন্ত অবশ্য আন্দোলনের মুখে সেখানে আর বিমানবন্দর স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।

 News ]mzamin.com[


আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ। এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :

এই ব্লগে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন দিন।

কোন মন্তব্য নেই
এই ব্লগ টি পরিচালনা করার জন্য কিছু বিজ্ঞাপনের প্রয়োজন। আপনারা কেউ কি আছেন যারা এই ব্লগে বিজ্ঞাপন দিবেন?
বিজ্ঞাপন দেওয়ার আগ্রহ থাকলে যোগাযোগ করতে পারেনা।
যোগাযোগ করতে হলে নিচের যোগাযোগ ফর্মে দেখুন। 

কোন মন্তব্য নেই :

Antivirus collection ( 2014)

কোন মন্তব্য নেই

iconAvast! Internet Security [DISCOUNT: 20% OFF!] 8.0.1497 / 9.0.2003 RC 1 click here Download

icon Kaspersky Anti-Virus 2014 14.0.0.4651 click here Download

 

Norton AntiVirus 2014 21.0.2.1: Free Download click here Download

 

iconESET NOD32 Antivirus [DISCOUNT: 20% OFF!] 6.0.316.0 / 7.0.104.0 Beta:  Freeclick here Download

 

Bitdefender Total Security iconBitdefender Internet Security (2014) Build 17.19.0.831: Free Download click here (32)

 click here(64) 

iconAVG Antivirus Professional [DISCOUNT: 20% OFF!] 2014 Build 4142a6696

click here

 post by PC SOFTWARE DOWNLOAD ZOON

 

 

 

 

 

 

 

 

 

কোন মন্তব্য নেই :

Internet Download Manager 6.17 Build 11( New)

কোন মন্তব্য নেই
 icon

click here Download


2 nd Link



NOTE: After the installation process, in order to get the latest version (build) of IDM you can use the automatic update function of the software.

Internet Download Manager is a powerful file transfer manager that promises to accelerate downloads by up to 5 times. In addition, the application can also restart interrupted downloads and integrate into a large number of browsers, including Internet Explorer, Firefox, Google Chrome and Opera.

Internet Download Manager's interface is clean and well-organized, with large, stylish buttons that facilitate the management of the files in process. It is a great organizer too, as every single download can be moved into a different folder, depending on its type. Plus, it has a rich settings menu where you can change the way the program handles certain file formats or the default download locations.

We tried the quick update function too, which worked like a breeze and basically updated the application with just a single click. It all came down to choosing whether to update or not, and the whole job was done by the integrated updater that automatically downloaded the new files and installed them on the computer.

The application encases all the features specific to a decent download manager, including drag and drop support, a task scheduler, virus protection, queue processor, HTTPS support, progressive downloading with quotas, command line parameters, sounds, ZIP preview and proxy servers.

The tests revealed that the CPU and memory footprint is minimal, but this also depends on the download speed and the overall size of the file.

Internet Download Manager is a must have application for many users out there. It will prove itself essential for users who download large files on a regular basis.



Internet Download Manager description

Here are some key features of "Internet Download Manager":

· All popular browsers and applications are supported! Internet Download Manager supports all versions of popular browsers, and can be integrated into any 3rd party Internet applications.
· Download with one click. When you click on a download link in a browser, IDM will take over the download and accelerate it. IDM supports HTTP, FTP and HTTPS protocols.
· Download Speed. Internet Download Manager can accelerate downloads by up to 5 times due to its intelligent dynamic file segmentation technology.
· Download Resume. Internet Download Manager will resume unfinished download from the place where they left off.
· Simple installation wizard. Quick and easy installation program will make necessary settings for you, and check your connection at the end to ensure trouble free installation of Internet Download Manager
· Automatic Antivirus checking. Antivirus checking makes your downloads free from viruses and trojans.
· Advanced Browser Integration. When enabled, the feature can be used to catch any download from any application. None of download managers have this feature.
· Built-in Scheduler. Internet Download Manager can connect to the Internet at a set time, download the files you want, disconnect, or shut down your computer when it's done.
· IDM supports many types of proxy servers. For example, IDM works with Microsoft ISA, and FTP proxy servers.
· IDM supports main authentication protocols: Basic, Negotiate, NTLM, and Keberos. Thus IDM can access many Internet and proxy servers using login name and password.
· Download All feature. IDM can add all downloads linked to the current page. It's easy to download multiple files with this feature.
· Customizable Interface. You may choose the order, and what buttons and columns appear on the main IDM window.
· Download Categories. Internet Download Manager can be used to organize downloads automatically using defined download categories.
· Quick Update Feature. Quick update may check for new versions of IDM and update IDM once per week.
· Download limits. Progressive downloading with quotas feature. The feature is useful for connections that use some kind of fair access policy (or FAP) like Direcway, Direct PC, Hughes, etc.
· Drag and Drop. You may simply drag and drop links to IDM, and drag and drop complete files out of Internet Download Manager.
· IDM is multilingual. IDM is translated to Arabic, Bosnian, Bulgarian, Chinese, Croatian, Czech, Danish, Dutch, French, German, Hungarian, Italian, Japanese, Lithuanian, Macedonian, Polish, Portuguese, Romanian, Russian, Slovenian, Spanish, Thai languages.
Limitations:

· 30 days trial period
  

কোন মন্তব্য নেই :

download TuneUp Utilities 2014+ License

কোন মন্তব্য নেই
 Download


License

TuneUp Utilities 2014 is a collection of tools for cleaning up, optimising, repairing, customising, and generally getting the maximum possible performance from your PC.

The program's core features may seem reasonably familiar. You get tools to clean and defragment your Registry; it can free up valuable disk space by finding and deleting leftover files; and there are modules to control your Startup programs, remove browser history data, defragment your hard drive and more.

But what's different here is the attention to detail. When it comes to hard drive cleaning, say, TuneUp Utilities 2014 doesn't just delete your Recycle Bin and Temporary File folders. The suite's Disk Cleaner cleans logs, caches and histories from 28 areas of Windows and more than 150 popular applications, and in the process marginally outpaced CCleaner on our test PC (it found 6,027MB to remove, TuneUp Disk Cleaner located 6,773MB plus 38GB of restore points).

It's a similar story when clearing your browser tracks. While other maintenance tools might just wipe your history or temporary files, the Browser Cleaner goes to work on more than 60 areas in IE, Firefox, Chrome, Opera, Safari and more (some of which, like Flash cookies, even the browser may not clean).

And this is just the start. Ask most PC cleanup tools to look at your Windows Startup programs, for example, and they'll just list them, leaving you to decide what to keep and what to remove. TuneUp Utilities 2014 will instead examine your current setup and make genuinely intelligent recommendations on how your PC's configuration can be improved: it's like having a Windows expert constantly on hand.

The suite also includes lots of functionality which you won't find elsewhere. Like its ability to temporarily disable bulky applications, freeing up valuable system resources without having to uninstall them. Or TuneUp's Live Optimization technology, which intelligently prioritises running processes to deliver the best possible performance at all times.

There's also very real depth to the program, with valuable features and functionality everywhere you look. The "Display Processes" tool isn't just some basic list of running programs, for example: it also shows you performance details, the files they have open, any network connections they have open, and more.

And just in case that's not enough, the 2014 edition has been enhanced with more PC cleanup power.

A new Duplicate Finder helps you locate and remove duplicate files which could be wasting your hard drive space.

An enhanced Disk Cleaner supports more programs, and is now able to clean up after iTunes, ACDSee, CyberLink Power DVD, Windows 8 apps, and more (150+ applications in total).

The new Flight Mode saves even more battery life by turning off Bluetooth and wifi with a single click.

And this is all presented in an optimised interface which clearly displays your PC's current status, and makes it easy to find and launch whatever function you need.
Verdict:

Comprehensive, powerful, and packed with intelligent features, TuneUp Utilities 2014 is the ultimate in PC cleanup and maintenance suites

Share on   Facebook






Post by PC SOFTWARE DOWNLOAD ZOON

কোন মন্তব্য নেই :

TuneUp Utilities 2014 License code

কোন মন্তব্য নেই

License:  TMACO-HRNAV-OZGB2-ADQKE-WC2K2-XCY2J

Software Cost: $26.95 (Windows)







Copy This Code ] TMACO-HRNAV-OZGB2-ADQKE-WC2K2-XCY2J [

Share this post on your frined
Share On Facebook
Post by

আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।


 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :