১৫০ জন ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে আদর্শহীন লম্পট শিক্ষক, নারী বাদী ওরফে মাগী বাদীরা তোমরা আজ কোথায়?

কোন মন্তব্য নেই
আমার ফেইসবুক ওয়ালে গেলে ভিডিও টি দেখতে পারবেন। 
একুশে টি,ভি"র খবর থেকে নেওয়া।
আল্লামা শফী যখন নারী কে তেতুলের সাথে তুলনা করেছে ছিলেন তখন এই দেশের নারী বাদী ওরফে
মাগী বাদীরা ও তাদের জারজ সন্তানেরা রাস্তায় নেমে পানস সাপের মতো ফুস ফাস করে ছিল দিনের পর দিন।
কিন্তু আজ যখন কুষ্টিয়ার আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের   আদর্শহীন  লম্পট শিক্ষক পান্না
৮ম থেকে ১০ ম শ্রেণীর ১৫০ জন ছাত্রী কে ধর্ষণ করেছে দিনের পর মাসের বছরের পর।
শুধু এখানেই কান্ত হয় নি এই অপকর্মের ভিডিও ধারন করে পরিবার থেকে আদায় করেছে বিপুল পরিমানের
অর্থ।
এই ভিডিও যখন ধর্ষণের শিকার মেয়েরা অন্য মোবাইলে দেখে তখন ১১ জন মেয়ে আত্মহত্যা করতে
চেষ্টা করে। ৮ম শ্রেণীর এক ছাত্রী তার লালসায় শিকার হয়ে এখন সে মেয়েটি অনার্সে পড়ে, তার পর
এই লম্পট শিক্ষকের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। আজ সে ধর্ষিত হয়ে যাচ্ছে।
এতো বড় ন্যাক্কার জনক ঘটনার পর এই দেশের নারী বাদী ওরফে মাগী বাদীদের ও তাদের জারজ শাহভাগী
সন্তানদের কোন প্রতিকার দেখতে পানি।
পায়নি এই কুলাঙ্গার শিক্ষকের বিচার দাবী করতে।
দেখেনি এই বিষয় নিয়ে শাহভাগী জারজ দের ফেসইবুকে বা ব্লগে কোন লিখা লিখি করতে।

অথচ এই রকম কোন ঘটনা যদি এই দেশের আলেম উলামা করতো তা হলে এই দেশের মাগী বাদীদের ও
তাদের জারজ সন্তান দের গলা কাটা মুরগীর মতো লাফা লাফি করতো।


আসলে এই দেশের নারী বাদী ওরফে মাগী বাদীরা ও তাদের গর্ভে নেওয়া জারজ সন্তানেরা যা চায় তাই
করেছে আদর্শ হীন লম্পট শিক্ষক পান্না।

যার কারনে এই কুলাঙ্গার শিক্ষকের বিচারের দাবি তারা করেনি।
গত মাস ছয়েক আগে আমি আমার এক পোষ্টে বলেছিলাম স্কুল কলেজ ভার্সিটির পড়ুয়া মেয়েদের
যদি সতীত্ব পরিক্ষা করা হয় তা হলে শত করা ৩০% মেয়ের সতীত্ব পাওয়া যাবে কিনা আমার সন্দেহ
হয়। আজ তারই প্রমাণ পেলাম।

এতো কিছু দেখার পর যদি তাদের বাবা মায়েরা চায় তাদের মেয়ে  শিক্ষার নামে ধর্ষণের শিক্ষা নেক
তা হলে আমাদের কিছু বলার নেই।
এর পরও যদি তাদের বাবা মায়েরা এই সমস্ত বিদ্যালয়ে তাদের মেয়েকে পড়ায় তা হলে বাঁদুরের খাওয়া ফল
প্রতিটি ঘরে ঘরে হবে নিবে।

প্রশ্ন হল এই অবস্থা হয় তা হলে  দেশের কি পরিমান মেয়ে শিক্ষকদের হাতে ধর্ষণের শিকার হচ্ছে তা বলা
বাহুল্য। কত শত শত ঘটনা তো আমাদের চোখের আড়ালেই রয়ে যাচ্ছে যা আমরা জানতে পারতেছিনা।
শিক্ষক যদি হয় ধর্ষক তা হলে তার শিক্ষায় ছাত্ররা কি রকম হবে তা চিন্তা করলেই বুঝা যায়।

বাংলার মানুষদের কাছে আমি জানতে চায় আপনি আপনার মেয়ে কে লেখা পড়া করতে পাঠান না কি
সেক্স শিক্ষা অর্জন করতে শিক্ষকদের বিছানায় পাঠান।
সেক্স শিক্ষা অর্জন করতে যদি শিক্ষকদের বিছানায় পাঠান তাতে আমার বলার কি আছে?
যদি শিক্ষা গ্রহন করতে পাঠান তা হলে এমন স্কুল বা কলেজে পাঠান যে খানে ছাত্রীদের ক্লাস মহিলা
শিক্ষক নেয় এবং মেয়েদের ক্লাস ছেলেদের চায়তে ভিন্ন।
আল্লামা শফী হুজুর বলেছিলেন আপনার মেয়ে কার সাথে কোথায় কি করে তুমি কি জানো?
আজ বাঙ্গালী তারই প্রমাণ পেল বটে।
মানুষ কত বড় বেয়াদপ,ফাজিল,ইতর, গরদব হলে এক জন আলেম কে নিয়ে বিষেদ্বার করতে পারে
এই সব মুসলিম নাম ধারী কুলাঙ্গারদের না দেখলে বুঝা যাবেনা।

সাধারণ একজন আলেম কে নিয়ে যদি সামান্য জিছু বলতো তা হলে কিছুটা না হয় মেনে নিলাম।
কিন্তু একজন আল্লামা আলেম কে যারা কুৎসা রটনা করেছে এদের কে মানুষ পরে শয়তানের
বড় ভাই ভাবতেও আমার কাছে কম লাগতেছে।

তাদের কাছে জামাত শিবির কোন ফ্যাক্টর নয় ফ্যাক্টর যে ইসলাম তা এখান থেকেই বুঝা যায়।

মুক্তি যুদ্ধের কথা বলে বাঙালি সংস্কৃর্তি  নামের কত গুলো হিন্দুয়ানী  সংস্কৃর্তি চালু করেছে  যা ইসলামের
দৃষ্টি কোন থেকে শিরিক।
আল্লাহ সব ধরনের গুনাহ ক্ষমা করেন কিন্তু শিরিকের গুনা ক্ষমা করেন না।
অথচ এই গুলি না মানলে বলা হয় রাজাকার।

মোম বাতি প্রজ্বলন, মশাল এই আনা হয়েছে হিন্দুদের অগ্নি পুজা থেকে এবং ভাস্কর্য নামের মূর্তি আনা
হয় হিন্দুদের মূর্তি পুজা থেকে।
ইসলামে শহীদের যদি শ্রদ্ধা দেওয়ার কোন ব্যবস্থা থাকতো মুসলিমদের সবার আগে শ্রদ্ধা দিতে হতো
সাহাবী (রাঃ) দের কে যারা নিজের জীবন দিয়ে ইসলামের পতাকা পৃথিবীর বুকে উড়িয়ে গেছেন।
তবে হ্যাঁ যারা দেশের জন্য শহীদ হয়েছে আপনি তাদের আত্মার মাগফেরাত করে আল্লাহর কাছে দোয়া
করতে পারেন আল্লাহ যে তাদের কে জান্নাত দান করেন।
 ভাস্কর্য নামের মূর্তি রাখার বিধান যদি ইসলামে থাকতো তা হলে ইসলামের জন্য যারা শহীদ হয়েছেন
তাদের ও  ভাস্কর্য। কারন তারা হচ্ছে সত্যি কারের অর্থেই শহীদ।
হিন্দুদের মতো মুসলিমরাও যাতে  ভাস্কর্য নামে মূর্তির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারে তার জনই এই ব্যবস্থা।
মূর্তি যারা বানায় এবং একে যারা
সমর্থন করে কিয়ামতের দিন তাদের কে বলা এদের ভিতরে প্রান দাও।
তখন আমরা দেখবো আপনাদের বাহাদুরি কোথায় থাকে।





আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুণ।


 এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?

কোন মন্তব্য নেই :