কারা কোরআন পুড়িয়েছে?পড়ুন এবং শেয়ার করুন।

1 টি মন্তব্য


আপনি কি ভাবতেছেন কোরআন হেফাজত কর্মীরা পুড়িয়েছে?
 
আপনার মাথার ব্রিন এতো ওয়াশ কেনো?
যারা ইসলাম অবমাননাদের বিচার চাইতে গিয়ে নিজের বুকের
তাজা রক্ত ঢেলে দেয় তারা পুরিয়েছে কোরআন?
যারা বছরের পর কষ্ট করে কোরআন মুখস্ত করে তারা পুড়িয়েছে কোরআন?
যারা কোরআন শিখে মাত্র ২-৩ হাজার টাকার বেতনে মসজিদ মাদ্রসায় চাকরি
করে তারা পুড়িয়েছে কোরআন?
যারা এই কোরআন কে বুকে ধারন করে নিজের বিলিয়ে দেয় ইসলামের তরে
তারা পুড়িয়েছে কোরআন?

আপনার মাথায় কি ছায় নাকি গোবর দিয়ে ভরা?
আপনাদের কথা শুনলে তো এটায় মনে হয় যে আপনাদের মাথায় ব্রিন নাই।
আপনাদের মাথায় যা আছে সব গোবর।
আপনাদের মাথায় গোবরের বলেই এই কথা গুলি বিশ্বাস করতে পেরেছেন যে
হেফাজত ইসলাম কোরআন পুড়িয়েছে?

আপনার কাছে আমি জানতে চাই অতিতে কারা কোরআন পুড়িয়েছে?
কারা কোরআন কে দ্বিতীয় তলা থেকে ছুড়ে নিচে আবর্জনায় ফেলে দিয়েছিলো?
কারা কোরআন কে আহ্মকপিডিয়া বলেছিলো?
কারা কোরআন কে চটি বই হিসাবে আখ্যাহিত করে ছিলো?
কারা বিশ্ব নবী কে জারজ হিসাবে আখ্যাহিত করে ছিলো?
কারা বিশ্ব নবীকে ও ইসলাম কে নিয়ে অশ্লীল ভাষায় লেখা লিখি করে ছিলো?  

তখন আপনার এই প্রেম কোথায় ছিলো?
শাহবাগীদের বিরিয়ানি খেয়ে কি নিজের ধর্মের চেতনার কথা ভুলে গেলেন?
আজ শাহবাগীদের নির্লজ্জ মেয়েদের আড্ডা ও বিরিয়ানি খাওয়ার পথ বন্ধ
হওয়ার পরে আপনার মনে কোরআন প্রেম উদয় হলো?
তার পর ও তো কোরআন কে কোরান বলস?
শালা ভণ্ড কোথাকার?
তোদের এই ভণ্ড প্রেমের মুখে থু থু থু দিলাম।  

তোদের কাছে আমার আরো প্রশ্ন? 

কারা তের দফার বিরোধীতা করতেছে?

হেফাজতের এই তের দফা কি ইসলামের সমর্থিত নয়?
আপনি কি মুসলিম নয়?
আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তা হলে এই তের দফার বিরোধীতা করেন
কি ভাবে?
আপনি চান না যারা ইসলামকে অবমাননা করেছে,
যারা আমার প্রিয় নবীকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় কথা বলেছে?
তাদের বিচার হোক?
তোর জন্য কবি কাজী নজরুল ইসলামের এই কথা গুলি উপহার দিলাম।

আপনি ইসলামের কোনো আইন মানেন না অথচ  নিজে কে মুসলিম হিসাবে দাবি করেন?
আপনার কি হায়ালজ্জা নাই?

এবার আসুন আপনার প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেয়।

কোরআন তারাই পুড়িয়েছে এতো দিন যারা ইসলাম কে ও আমার প্রিয় রাসুল
কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় কথা বলেছে।
কোরআন তারাই পুড়িয়েছে যারা কোরআন কে আহ্মকপিডিয়া বলেছে।
কোরআন তারাই পুড়িয়েছে যারা কোরআন কে চটি বই হিসাবে আখ্যাহিত করেছে।
কোরআন তারাই পুড়িয়েছে যারা হেফাজতের তের দফার বিরোধীতা করেছে।
কোরআন তারাই পুড়িয়েছে যারা ঢাকা বাসীকে অন্ধকারে রেখে নিশ্চিতে গনহত্যা চালিয়েছে।
এই জগন্য কাজ তাদের দ্বারাই সম্ভব।
হেফাজত ইসলাম  ঢাকাতে কোরআন পুড়তে যায় নাই।
তারা রাসুল কে ভালো বেসে নিজের জীবন দিতে গেছে।
তারা নিজের দিয়ে আমাদের কে বুঝিয়ে দিয়ে গেছে তারা রাসুল কে কত ভালো বাসে।
তারা আপনার মতো বাসায় বসে এসির বাতাস খায় নাই।
তারা  শাহবাগীদের মতো বিরিয়ানি খায়তে ও লাকিদের মতো নির্লজ্জ মেয়েদের
সাথে আড্ডা মারতে মতিঝিল যায় নাই।
কোরআন দোকানে বা আপনার আলমারিতে থেকে কি লাভ হবে যদি
আপনার অন্তরে ধারন না থাকে।
আপনার অন্তরে কয়টি কোরআনের আয়াত মুখস্ত আছে?
কোরআন কি একদিন হাতে নিয়ে বাংলা অর্থ সহ পড়েছিলেন এতে কি লেখা আছে?
হেফাজত ইসলামের কোরআন পুড়তে ঢাকা যাওয়ার প্রয়োজন হয়?
তাদের মাদ্রাসায় কোরআন কম আছে?
এমন কোনো মাদ্রাসা আছে যে মাদ্রাসায় হাজার হাজার কোরআন শরীফ নেই?
আবাল না থেকে মানুষ হন।
                           

গন মাধ্যম কে বলতেছি ।
আপনারা যারা এই গণহত্যা কে এড়িয়ে গেছে?
তাতে আপনাদের কোনো অধিকার নেই এই পদে থাকার।
আপনারা সবাই হাতে চুড়ি পড়ে বউয়ের কোলে বসে প্রাণ ললিপপ খান
আরাম পাবেন।
আর মেয়ে সাংবাদিকরা জামাই নিয়ে হানিমুনে যান নতুন প্রজন্ম জন্ম দিতে পারবেন।
কারন আপনারা আপনাদের দায়িত্তের অবহেলা করেছেন।
আপনাদের কাজ হলো অন্যায়ের প্রতিবাদ করা ও আমজনতার কাছে প্রকাশ করা।
কিন্তু তা না করে এই গনহত্যা আড়াল করেছেন।
এর জন্য আপনাদের বিচার করা উচিৎ।
ইনশা আল্লাহ এক দিন আপনাদের বিচারের আওয়াতায় আনা হবে।
সত্য আড়াল করে বাঁচতে পারবেন না।
আপনাদের অপকর্মের কথা বিশ্ব মিডিয়া জেনে গেছে।
আর সব কিছু জানলে ওয়ালা তো একজন আছেন।
তার পাকরাও থেকে বাঁচবেন কি ভাবে???

মুসলিম ভাইদের কে বলছি এই পোস্ট টি বেশি বেশি করে শেয়ার করে
অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিন।
মহান আল্লাহ আমাদের নিরহ মুসলিম ভাইদের কে হেফাজত করুক।
আমিন।
আল্লাহ হাফেজ।     
ব্লগার সৈয়দ রুবেল।

   দেখুন কারা কোরআন পুড়িয়েছে?



এদের  কি হেফাজতের কর্মী মনে হয়?







এই ব্লগে পড়তে কি সমস্যা হয়?আপনার কি টাকা বেশি খরচ হয়ে যায়?