অমুসলিমরা ইসলামকে নিয়ে এতো সমলোচনা করে কেনো?এর দাত ভাঙ্গা জবাব দেখুন

1 টি মন্তব্য
বাংলাদেশের ইহুদী খৃষ্টান হিন্দু বৌদ্ধও নাস্তিকেরা তারা মানবতার ধর্ম ইসলামকে সহ্য করতে পারেনা ।ইসলামের কথা মানলে ওদের বাপ দাদার হাতের বানানোর ধর্মের মুখে চুলকানী পড়ে যায় ।নাস্তিকদেরও মাথাই বারী পড়ে যায় ।ওরা সবাই মিলে একজোট হয়ে পাগলার কুত্তার মতো ইসলামের পিছনে লেগেছে ।তারা চায় না এইদেশে ইসলাম থাকুক ।কারণ আল্লাহু আকবার ( আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান) ওরা মানতে পারেনা ।যার কারণে ওরা ভিভিন্ন দেব দেবীর মূর্তি বানিয়ে পূজা করে ।এসব দেবা দেবীদের চেহারা দেখলেই বুঝা যায় ওরা যে শয়তান ।জানিনা ওরা কি বুঝে নিজের হাতের বানানোর মূর্তিকে পূজা দেয় ।সব চেয়ে হাস্যকর বিষয় হল তারা এসব মাটির মূর্তি দুধ কলা দিয়ে খাবারও দেয় ।মাছি এসে খাবার লইয়া যায় আটকাতে পারেন ।অথচ এই পথভষ্টরা নিজেদের হাতের বানানো মূর্তিকে হরে কৃষ্ণ হরে রাম রাত ফুয়ালে টাকার কাম জান দিয়ে ডাকে কিন্তু আল্লাহ কে সর্বশক্তিমান মানতে রাজি নয়? অন্তত্য ঘৃণ্যতার সাথে আমাকে বলতে হচ্ছে এসব শয়তানি কাজ কর্ম আমরা নিজেরাই গিয়ে দেখি ।ঐসমস্ত মুসলমানদের কাছ থেকে জানতে চাই তোদের হায়া লজ্জা গেলো কোথাই? যারা ইসলাম নিয়ে কুরুচি পূর্ণ কথা বলে ।বিশ্ব নবীকে গালি গালাজ করে ।বোনদের বুকের বসন খুলে নিতে চায় ।তার পরেও কি আমাদের লজ্জা হবেনা ? ।এদেশের লুচ্ছা বদমাশরাও ওঠে পড়ে লেগেছে ।তারা শোগ্নান দেয় সমান অধিকারের কথা বলে ।পর্দা নাকি নারীর বন্দিশালা ।আমাদের বোনরারও পাল্টা জবাব দেওয়ার উচিৎ এই বলে (দেশের লুচ্ছা বদমাশদের মুখে আগুন জ্বালা) ।কিন্তু বোনেরা এর জবাব না দিয়ে ওদের কথা মতো বুকের কাপড় খুলিয়া রাস্তা দিয়ে হাটে ।আর বিনা পুজিয়ে দেশের লুচ্ছা বদমাশরা সেরা হট বিনোদন উপভোগ করে ।বস্তা ভরা সস্তা মালতো এদেরকেই বলে ।এদেশের মা বোনরা কেনো বুঝেনা আল্লাহর চাইতে ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকদের মনে দয়া মায়া বেশী নয়?ও আমার মা বোনেরা তোমরা আল্লাহর দেওয়া সুন্দর দুইটি চোখে তাকিয়ে দেখ সমান অধিকারের কথা বলে তোমাদেরকে ব্যবসার পণ্য বানিয়েছে ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকেরা ।তারা নারীর খোলা দেহ বিক্রয় করে তারা হাতি নিচ্ছে হাজারো কোটি টাকা ।এরপরও কি তোমারা সঠিক পথে আসবেনা?তোমরা মা, বোন, স্ত্রী ও মেয়ের জাতি হয়ে কেনো ইহুদী, খৃষ্টান, নাস্তিকদের কথা শুনে নির্লজ্জের মতো অর্ধনগ্ন হয়ে আমাদের সামনে ঘুরে বেড়াও ।ছয় আঙ্গুলের লেজ দিয়ে ছাগল তার যৌনাঙ্গ ডেকে রাখে ।কিন্তু দের হাত লেজ থাকার সত্তেও কুকুর লেজ খাঁড়া তার যৌনাঙ্গ দেখায় ।তার একমাত্র কারণ কুকুর হল নির্লজ্জ প্রাণী ।তাই কুত্তা ছাগলের কাছ থেকেও বর্তমানের নির্লজ্জ মেয়েদের শিক্ষা নেওয়া উচিৎ।কুকুর যেমন নির্লজ্জ নির্কৃষ্ট,ঠিক এপৃথিবীর ইহুদী, খৃষ্টান, নাস্তিকদের স্বভাব চরিত্র কুত্তার চেয়েও নির্কৃষ্ট ।এখন আপনি চিন্তা করে দেখুন যাদের স্বভাব কুত্তার চেয়ে নির্কৃষ্ট ঠিক তাঁরাই আইছে আমাদের বোনদের কে সমান অধিকার দিতে ।সমান অধিকার যদি দিতে হয় তাহলে ঘরের বাহিরে যাওয়া লাগবে কেনো? ঘরের ভিতরেই তো দেওয়া যায় ।আসল কথা হলো তাদের মতলব খারাপ ।আমার মা আমাকে সব সময় একটি কথা বলতো ।সেটি হল (আপন মারে কাদিয়ে, পর মারে হাসিঁয়ে) আজ এর বাস্তব প্রমাণ পেয়েছি ।ঠিক তেমনি ভাবে এদেশের ইহুদী, খৃষ্টান, নাস্তিকেরাও আমাদের মুসলিম বোনদেরকে হাসিয়ে মারতে চায় ।তারা হাসিয়ে মারতে মারতে জাহান্নামে পোছিয়ে দেয় ।একথা আমি বললাম এজন্যই যে.. ইহুদী, খৃষ্টান, নাস্তিকেরা সব চেয়ে বেশী সমলোচনা করে ইসলামে নারীর অধিকার নিয়ে ।এবং এরা ইসলামে নারী অধিকার নিয়ে সীমাহীন অপপ্রচারে লিপ্ত।তারা একাজে সফলতা পাওয়ার জন্য এদেশেরী কিছু নারী বাদী দেরকে ব্যবহার করতেছে কারণ লোহা দিয়ে লোহা কাড়তে হয় কাঠ দিয়ে কোনো লোহা কাটেনা।কিন্তু এত সহজ বিষয়টি আমাদের গদা মূর্খ বোনেরা বুঝেনা ।না বুঝার কারণ হলো তাদের মগজ ধূলাই হয়ে গেছে ।ওরা অধিকার আদায় কারী নারীবাদীদের সাথে জোট বেধেছে ।রাস্তায় অর্ধনগ্ন হয়ে শ্লোগান দেয় অধিকার আদায়ের জন্য ।এর পিছন থেকে ইন্দন দেয় ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকেরা ।ওরা বলে ইসলাম নারীকে ঠকিয়েছে ।জানতে চাইলাম কিভাবে? বলে সম্পদে বেলা । ইসলাম নারীকে দিয়েছে চাঁর আনা ।পুরুষকে দিয়েছে আট আনা ।
এখানে যে চার আনা কম দিলো? আমি বললাম ঠিক আছে আমি আপনাদের কথা মেনে নিলাম ।
এবার বলে সনাতন হিন্দু ধর্মে নারীদেরকে কত আনা দিয়েছে?
তারা বলে হেঁ হেঁ ।
আমি বললাম হেঁ হেঁ কি?
আবারো বললো হেঁ হেঁ ।
আমি বললাম হেঁ হেঁ বললে আমি কি বুঝবো?
হেঁ হেঁ না করে কত আনা দিয়েছে সেটা বলুন ।
তারা বলেঃ এক আনা ও না ।
আমিঃ ভূতের ধর্ম বৌদ্ধ তে কত আনা দিয়েছে?
তারাঃ হেঁ হেঁ ।
আমিঃ হেঁ হেঁ কি?
তারাঃ হেঁ হেঁ ।
আমিঃ হেঁ হেঁ করলেতো আমি কিছুই বুঝবনা ।
কত আনা দিছে সেটা বলুন?
তারাঃ এক আনাও না ।
আমিঃ মহা ধাঁ ধাঁ শিকার খৃষ্টান ধর্মে কত আনা দিয়েছে?
তারাঃ হেঁ হেঁ ।
আমিঃ হেঁ হেঁর মানে কি? কত আনা দিয়েছে সেটা বলুন? ।
তারাঃ এক আনাও না ।
আমিঃ হায়ওয়ান জানোয়ারের ধর্ম ইহুদীতে কত আনা দিয়েছে? তারাঃ এক আনাও না ।আমিঃ অন্য ধর্ম গুলি নারীকে এক আনাও দেয় নাই তবু সেটা নিয়ে মাথা ব্যাথা নাই? ।কিন্তু ইসলাম নারী দিয়েছে চার আনা ।আর সেটাই ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকদের মাথার ব্যাথার কারণ হয়ে দাড়িয়ে ।বুঝে থাকলে এবার বলুন তাদের পেছনে জোগান কাদের? আমার মনে হয় বুঝতে কারো বাকী নেই? ।যেসব নারীবাদীরা ইসলামের নারী অধিকার নিয়ে কথা বলে তাদের বিবেক বুদ্ধি গেলো কোথাই?ইসলামে নারীর অধিকার আছে বারো আনা ।আর দ্বায়িত্ব হলো চার আনা ।এখন এটাকে সমান অধিকারের নামে যদি আট আনা করা হয়?তাহলে সমান দিল না বাড়তি আরো চার আনা দ্বায়িত্বের বুঝা নারীর ঘাড়ে চাপিয়ে দিল? চুপ না থেকে বীরপুরুষের মতো উত্তর দিয়ে যাবেন ।যে সমস্ত ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকেরা ও এর দালালেরা রাস্তায় নারীর সমান অধিকার নামে শোগ্নান দেয় তারা এক নম্বর বাটপার,লম্পট, ধোকাবাজ ।রাস্তায় সমান অধিকারের নামে শোগ্নান দেয় ।বাসায় গিয়ে একের এক বাচ্ছা বউয়ের পেটে দিয়ে দেয় একটিও নিজের পেটে নেয়না ।বছরের পর বছর বাচ্ছাকে দুধ পান করা তাঁর বউয়েরে দিয়ে কিন্তু নিজে একবারও খাওয়াই না ।জন্মনিয়ন্ত্রের ইনজেকশন বানায়, কিন্তু পুরুষে যাতে সন্তান নিজের পেটে ধারণ করতে অথবা নিজের বুকের দুধ বাচ্ছা কে পান করাতে পারে এরকম ইনজেকশন তো বানায় ।না বানানোর একমাত্র কারণ হল সন্তান পেটে ধারণ করা কষ্টের কাজ ।সন্তান জন্ম দেওয়া কষ্টের কাজ ।সন্তানকে দুধ পান করানো কষ্টের কাজ ।এই কষ্টের গজব যাতে নিজের উপরে না পরে ।একথা গুলো বুঝে থাকলে বলুন তাঁরা কি বাটপার নয়?কিন্তু আল্লাহ পুরুষের পেটে বাচ্ছা দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন আল্লাহ চাইলে সবই পারে ।তাঁর সাথে একটি নারীকে দিয়ে চারটি সন্তান কে সুস্থ ভাবে জন্ম দিয়ে কাফেরদের হাতে তৈরী জন্মনিয়ন্ত্রের পদ্ধতির দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন।পৃথিবীতে সর্ব প্রথম জন্মনিয়ন্ত্রণের আইন করে নমরূদ ।তার একমাত্র কারণ হল পৃথিবীতে যাতে ইসলাম না থাকে ।সে বলে ছিল পৃথিবীতে ইসলামের কালো ছাঁয়া রাখবেনা ।না রাখার একমাত্র কারণ হল তাঁরা আল্লাহু আকবার সহ্য করতে পারেনা ।বর্তমানে বাংলাদেশেও তথা কথিত বুদ্ধিজীবিরা ও ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকদের পাঁ চাঁটা দালালেরা তারাও আল্লাহু আকবার সহ্য করতে পারেনা ।যার কারণে তারা ইসলামকে নিয়ে গালিগালাজ করে ।এদেশ থেকে ইসলামকে কিভাবে বিতারিত করা যায় সে চেষ্টায় তারা সর্বক্ষণ লিপ্ত ।কিন্তু তারা যতই চেষ্টা করুক সফল হতে পারবেনা ।কারণ সর্ব শক্তিমান যিনি ইসলামকে রক্ষা করবেন তিনি ।নমরুদ,ফেরাউন,আবু জাহেলের মতো এদেশের ইসলামের শত্রুরা ও এ পৃথিবীর থেকে চিরতরে মুছে যাবে ।কিন্তু নমরুদ,ফেরাউন,আবু জাহেলের মতো এদের নামও রেখে দিবেন ।যাতে মুসলিমরা এদের প্রতি ঘৃণা দেখাতে পারে ।এদের শাস্তি কত কঠিন হবে নিচে কুরআনের আয়াত দ্বারাই বুঝতে পারবে ।

{ যারা আমাদের আয়াত সমূহ প্রত্যাখ্যান
করেছে খুব শিঘ্রই
আমরা তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ
করবো ।
তাদের চামড়া পুড়ে গলে যাবে তখন তার
পরিবর্তে আমরা তাদেরকে নতুন
চামড়া দিয়ে দেব।
যেন তারা আযাবের স্বাদ বুঝতে পারে ।
নিঃসন্দেহে আল্লাহ মহাশক্তিমান
মহাজ্ঞানী ।৪:৪৬}

এখন আপনাদের সামনে পাঁচটি প্রশ্ন তুলে ধরতে চাই ।

(প্রশ্নঃ১) আমাদের আল্লাহও রাসুলের চাইতে ইহুদী খৃষ্টান নাস্তিকদের মনে দয়া মায়া বেশী-না আল্লাহও রাসুলের মনে দয়া মায়া বেশী?

(প্রশ্নঃ২)নারীদেরকে ভোগের বস্তু ইসলাম বানিয়ে-না ইহুদী,খৃষ্টান, নাস্তিক,তথা কথিত নারীবাদীরা বানিয়েছে?

(প্রশ্নঃ৩) জান্নাত কি বাবার পায়ে নিচে-না মায়ের পায়ের নিচে?

(প্রশ্নঃ৪) খোলা মালের দাম বেশী-না প্যাকেট করা মালের দাম বেশী?

(প্রশ্নঃ)নারী কি ব্যবসার পণ্য-ব্যবসার পণ্য না হয়ে থাকলে ভিডিও গানেতে অথবা ছবিতে এতো অর্ধনগ্ন হয়ে অভিনয় করে কেনো?

এই পাঁচটির প্রশ্নের উত্তর আপনারা সঠিকভাবে দিয়ে যাবেন ।তার সাথে আল্লাহু আকবার বলে যাবেন ।
যাতে কাফেরা জুতা মুঝা খুলে পালাই ।
এ্যাডমিন ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ রইলো শেয়ার করার সময় ব্লগের এই http://sayedrubel.blogspot.com লিংকটি দয়া করে উলেখ্য করে দিবেন ।

পাঠক ভাই বোনদের প্রতি অনুরোধ রইলো সবাই একটি করে শেয়ার করবেন ।

এতে আমার চলার পথে অনুপ্রেরণা পাবো ।
এবং আরো ভালো ভালো পোস্ট আপনাদেরকে উপহার দিতে পারবো ।
অনুরোধ ক্রমেঃ সৈয়দ রুবেল উদ্দিন ।
blogger_syedrubelsylhetbd@live.com
এ্যাডমিনিষ্ট >< জানার আছে অনেক কিছু ><

ভারতে মেয়ে হয়ে জন্ম নেওয়াটাই আজন্ম পাপ ।:

আল্লাহ্ হাফেজ ।

1 টি মন্তব্য :

Golpo বলেছেন...

লেখার দ্বায়িত্ব আমার ছিল ।তাই এই পোস্টটিকে চাঁর দিন সময় লাগিয়ে লেখেছি ।এখন অন্যদেরকে জানানোর দ্বায়িত্ব আপনার একান্ত নিজের ।তাই শেয়ার করে আপনি আপনার দ্বায়িত্ব পালন করুণ ।শেয়ার করার মাধ্যমে আপনি পারবেন আমাদের হয়ে তাদের বিরুদ্ধে দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দিতে ।প্রকাশকঃ সৈয়দ রুবেল