ফটোর ধর্মীয় ক্ষতি

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
ক. ফটো হারাম ও নাজায়েয হওয়ার
ব্যাপারে আরো একটি দিক
বিবেচনা করা যেতে পারে, তা হচ্ছে-
যারা জাতীয় নেতৃত্বের অধিকারী- চাই
ধর্মীয় ক্ষেত্রে হোক
অথবা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে- তাদের
অনুসারী ও ভক্তগণ ভক্তি ও
মুহব্বতের আবেগে তাদের
সম্মুখে আপ্লুত হয়ে বিভিন্ন ধরনের
শরীয়ত বিবর্জিত কর্মকাণ্ড করে,
এমনকি নতশীর হয়ে সম্মান প্রদর্শন
বরং সেজদা করা শুরু করে দেয়। এই
সমস্ত শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিদের
ফটো বা মূর্তি তৈরি করে বিশেষ বিশেষ
স্থানে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে, অফিসে ও
জাদুঘরে রাখা হয়। মানুষ ঐ সমস্ত
স্থানে প্রবেশ করে এই
ফটোকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সম্মান
প্রদর্শন করে। এতে হিন্দু, খৃস্টান,
ইয়াহুদীসহ বিধর্মীদের সংস্কৃতির
অনুসরণ হয়। হাদীসে বলা হয়েছে- ﻣﻦ
ﺗﺸﺒﻪ ﺑﻘﻮﻡ ﻓﻬﻮ ﻣﻨﻬﻢ অর্থাৎ
যে অন্য কোন সম্প্রদায়ের সাদৃশ্য
অবলম্বন করবে সে ঐ সম্প্রদায়েরই
অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে। বাংলাদেশ,
ভারত, পাকিস্তানসহ সমগ্র
বিশ্বে রাজনৈতিক ও ধর্মীয়
ব্যক্তিদের সাথে ভক্তি ও মুহাব্বতের
এ ধরনের শিরকী কর্মকাণ্ডের
উদাহরণ বিরল নয়। এভাবেই
সমাজে শিরক, বিদআত ও গোমরাহীর
প্রচার ও প্রসার হয়ে থাকে।

Post by Dawtul Haq.

Blog eiditor_Syed Rubel.

ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :