সফলতার পথ

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
ক. নেক আমলের
দ্বারা ঈমানী শক্তি বৃদ্ধি পায় ও
সুসংহত হয়। নেক আমলের
মধ্যে রয়েছে- আকীদার পরিশুদ্ধি,
দৃঢ়তা, ইখলাসের সাথে সুন্নত মোতাবেক
সমস্ত ইবাদত করা, ফরয, ওয়াজিব ও
সুন্নতে মুয়াক্বাদা বাধ্যতামূলকভাবে
আদায় করা, শক্তি সামর্থ্য
অনুযায়ী নফল ইবাদতের পাবন্দী করা,
নিজ নফসের ইসলাহের প্রতি গুরুত্ববান
হওয়া, তেলাওয়াত ও মুনাজাতের
প্রতি অধিক মনোযোগী হওয়া,
এস্তেগফার, তওবা এবং তাহাজ্জুদ ও
ইশরাকের পাবন্দী করা, সদকা খয়রাত
করা, বান্দার হক সমূহ আদায়
করে দেয়া ইত্যাদি। খ. নিজের ইসলাহ ও
আমলের পাবন্দীর
সাথে সাথে পর্যায়ক্রমে নিজের
পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন,
অধীনস্ত লোকজন ও সাধারণ মানুষদের
মধ্যে দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ
করা এবং অত্যন্ত নিষ্ঠা ও দরদের
সাথে এই কাজ সম্পাদন করা। কোন
দুনিয়াবী স্বার্থ সিদ্ধির জন্য নয়:
বরং একমাত্র আল্লাহপাকের
রিজা এবং সন্তুষ্টির জন্য করা। গ.
মনে রাখতে হবে যে, অনেক আমল
অবশ্যই কাম্য এবং তা নেহায়েত
উপকারী, কিন্তু অভীষ্ট লক্ষ্য
অর্জনের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট নয়।
সেই সাথে ছোট বড় সর্বপ্রকার
গেনাহকে সম্পূর্ণ বর্জন করা একান্ত
জরুরী। বরং নেক আমলের তুলনায়ও
অনেক ক্ষেত্রে এটা অধিক জরুরী। এই
গোনাহ অন্তরগত, বুদ্ধিগত
এবং দেহগত হতে পারে, আকীদা,
ইবাদত, মুআমালাত, মুআশারাত,
আখলাক, রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক,
ব্যক্তিগত এবং সমাজগতও হতে পারে।
মোটকথা সর্বপ্রকার গোনাহ
থেকে মুক্ত থাকা অত্যাবশ্যক। ঘ.
ব্যক্তিগতভাবে গোনাহ থেকে সম্পূর্ণ
মুক্ত থাকার সাথে সাথে নিজ পরিবার,
পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, অধীনস্থ
লোকজন এবং সাধারণ
মানুষদেরকে গোনাহ থেকে মুক্ত রাখার
জন্য স্বীয় শক্তি-সামর্থ্য
অনুপাতে দরদ ও হেকমতের
সাথে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা চাই।
নেকীর পরিবেশে গড়ে তোলার
ক্ষেত্রে সম্ভাব্য সব রকম
ভূমিকা পালন করা জরুরী।

Post by Dawtul Haq.

Blog eidtor_Syed Rubel.

ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকে

শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :