প্রয়োজনের মাপকাঠি

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
আগেই বলা হয়েছে যে, একজন
মুসলমানের জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ
বিষয় হচ্ছে- স্বীয় শক্তি সামর্থ্য
অনুযায়ী শরীয়ত-নির্ধারিত করণীয় ও
বর্জনীয় বিধি-নিষেধ
কঠোরভাবে মেনে চলা। এর চেয়ে কোন
বড় প্রয়োজন কোন মুসলমানের নেই।
আল্লাহপাক এমন হুকুম-আহকাম
মুসলমানের প্রতি ধার্য করেননি,
যা মানুষের শক্তি-বহির্ভুত। কারণ
কোন বিধান পালন করা শক্তি-
বহির্ভূত হলে মানুষকে ভিন্ন পথে চলার
প্রয়োজন দেখা দিবে। অস্বাভাবিক
অবস্থা দেখা দিলে অথবা অসাধারণ
প্রয়োজনের সম্মুখীন হলে সেখানেও
শরীয়ত-নির্ধারিত বিধি-বিধান রয়েছে,
যা অনুসরণের
মাধ্যমে অনায়াসে প্রয়োজন
মিটানো যায় এবং তা শরীয়ত অনুয়ায়ীই
মিটানো যায়। শরীয়ত-বিবর্জিত উপায়
অবলম্বনের প্রয়োজন হয় না মোটেই।
পবিত্র কুরআন ও হাদীসে এ
সম্পর্কে যথেষ্ট দিক-
নির্দেশনা বিদ্যমান রয়েছে। এরূপ
প্রয়োজনের খাতিরেই বলা হয়েছে,
ক্ষুধার তাড়নায় মরণাপন্ন অবস্থায়
হারামকৃত পশুর গোশত ভক্ষণ
করে জীবন বাচানোর অনুমতি আছে।
জিহাদের ময়দানে শত্র“র আঘাতে নাক
কেটে যাওয়া সাহাবীকে স্বর্ণের নাক
তৈরী করার এবং আর এক
সাহাবীকে খুজলি পাচড়ায় ক্ষত বিক্ষত
দেহে রেশমের কাপড় পরিধানের
অনুমতি দানের পেছনে এই মূলধারারই
প্রমাণ মিলে। উসূলের
কিতাবে উম্মতের বিশেষজ্ঞ ফকীহগণ
লিখেছেন- ﺍﻟﻀﺮﻭﺭﺓ ﺗﺒﻴﺢ


Post by Dawtul Haq.Blog eidtor_Syed Rubel.ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :