ফটো সম্পর্কে রাসূল সা. এর বাণী

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে,
পৌত্তলিকতার সূত্রপাত মূর্তি ও
ফটোর মাধ্যমে ঘটেছে। এ কারণেই
ইসলাম মূর্তি ও ফটোকে সম্পূর্ণ হারাম
ঘোষণা করেছে। যারা ফটো তোলে ও
তোলায় তাদেরকে মালউন (অভিশপ্ত)
এবং আল্লাহপাকের নিকট সর্বনিকৃষ্ট
বলে মন্তব্য করা হয়েছে। বুখারী ও
মুসলিম শরীফে বর্ণিত হাদীসে হযরত
আয়শা রা. বলেন, রাসূলে পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মৃত্যু-
শয্যায় শায়িতাবস্থায় তাঁর
স্ত্রী উম্মে সালমা ও উম্মে হাবীবা রা.
মারিয়া নামক গির্জায় অংকিত ফটোর
কথা বর্ণনা করলে রাসূলে পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শীর
মুবারক উঁচু করে বলেন- ﺍﻭﻟﺌﻚ ﺇﺫﺍ
ﻣﺎﺕ ﻓﻴﻬﻢ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺍﻟﺼﺎﻟﺢ
“খৃষ্টান-ইহুদীরা তাদের নেকলোক
মৃত্যুবরণ করলে কবরের উপর মসজিদ
নির্মাণ করে তাতে ফটো অংকিত করে।
এরা আল্লাহর সৃষ্টিকুলের
মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট।” অন্য এক
হাদীসে হযরত আয়শা রা. বলেন, হরত
রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরে ছিলেন, এই
সময়ে আমি আমার দরজায় ফটোযুক্ত
একটি পর্দা টানাই। তিনি সফর
থেকে ফিরে রুমে লটকানো পর্দা দেখে
অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন এবং বলেন
হে আয়শা! তোমার জানা থাকা উচিত
যে, কিয়ামতের দিন সর্বাপেক্ষা অধিক
আযাবে আক্রান্ত
হবে তারা যারা আল্লাহর সৃষ্টজীবের
ফটো অংকন করে নিজের প্রভুত্ব
প্রকাশ করে। (বুখারী, মুসলিম) মুসলিম
ও মুসনাদে আহমাদের
হাদীসে বলা হয়েছে- ﺇﻥ ﺍﺷﺪ ﺍﻟﻨﺎﺱ
ﻋﺬﺍﺑﺎ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ ﺍﻟﻤﺼﻮﺭﻭﻥ
“যারা ফটো তোলে, তারা কিয়ামতের
দিন সর্বাধিক কঠোর
আযাবে আক্রান্ত হবে।” এ সমস্ত
হাদীসের কঠোর বাণীর কারণে মুসলিম
উম্মাহর ফকীহ ও মুফতীগণ
সর্বসম্মতভাবে সর্বপ্রকার
ফটোকে হারাম বলে ঘোষণা করেছেন।


Post by Dawtul Haq.Blog eidtor_Syed Rubel.ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :