কার্টুন ছবির হুকুম

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
অনেককেই বলতে শোনা যায় যে,
ভক্তি ও প্রেমপ্রীতির অবকাশ
কার্টুন ছবিতে নেই। উপরন্তু এর
উপকারিতা অনেক বেশি।
বর্তমানে কার্টুন ছবির
মাধ্যমে ঘটনার বিশ্লেষণের
বিষয়টি সারা বিশ্বে সমাদৃত। এর
মাধ্যমে অতি সহজে মানুষের
মনে বাস্তব অবস্থার প্রভাব বিস্তার
করা সম্ভব হয় এবং আইনগতভাবেও
কোন গ্রেফতার বা শাস্তির
আশংকা থাকে না। কার্টুনের
ফটো দেখে না ভক্তি সৃষ্টি হয়,
না অন্তরে প্রেম-ভালবাসার আবেগ
সৃষ্টি হয়।
সুতরাং এক্সরে এবং অন্যান্য শরীয়ত
সম্মত প্রয়োজনে যেমন ফটো তোলার
অনুমতি রয়েছে তেমনিভাবে কার্টুন
ছবিরও অনুমতি হওয়া উচিত। কিন্তু
বাস্তব কথা হলো ফটো হারাম হওয়ার
যে কারণ হাদীসে বর্ণিত
হয়েছে এবং শরীয়ত
যে কারণে ফটোকে হারাম করেছে, সেই
কারণ শুধু ভক্তি আর প্রেমই নয়
বরং আরো কারণ রয়েছে,
যে কারণসমূহের অনেকগুলো কার্টুন
ছবিতে বিদ্যমান বিধায় কার্টুন ছবিও
হারামের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে গণ্য
হবে। প্রাসঙ্গিক উপকারিতার
দিকে তাকিয়ে অন্যান্য পাপাচার
এবং ক্ষতির দিক থেকে অন্ধ
হলে চলবে না। পূর্বেই বলা হয়েছে যে,
কেবল উপকার বিবেচনা করে হালাল ও
জায়েয বলা সঠিক হলে মদ্যপান ও
জুয়া খেলাও হালাল হত। কিন্তু পবিত্র
কুরআনে এই দুয়ের উপকারিতার
প্রতি ইঙ্গিত করার পর ভয়াবহ
ক্ষতির দিক
বিবেচনা করে উভয়টিকে হারাম
ঘোষণা করা হয়েছে। এখান
থেকে বুঝা যায়, কোন বস্তুর হারাম
হওয়ার কারণ
পাওয়া গেলে উপকারিতা ও লাভের দিক
বিবেচনা করে সেই বস্তুকে হালাল
বা বৈধ বলার অবকাশ নেই।


Post by Dawtul Haq.Blog eidtor_Syed Rubel.ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :