খোদায়ী সাহায্যের পূর্বশর্ত

কোন মন্তব্য নেই
মাসআলা
আমি অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে শপথ
করে বলতে পারি যে, পাশ্চাত্য
কেন্দ্রিক অন্যান্য পাপাচারের মত
ফটোর পাপাচার থেকে মুসলমানদের
পরিবেশ পাক-পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত
আমরা কোন কালেই আল্লাহপাকের
রহমত ও সাহায্য লাভে ধন্য
হতে পারবো না। আমাদের আল্লাহ
প্রদত্ত নিরাপত্তা কখনো প্রতিষ্ঠিত
হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত মুসলমানগণ
অন্যান্য গোনাহের মত ফটো বর্জন
এবং তা নিশ্চিহ্ন করার
সুন্নতকে জিন্দা না করবে, ততদিন
তারা অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন
এবং শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায়
মোটেই সক্ষম হবে না। শুধু ২০ বছর
কেন, ২০ হাজার বছর ধরেও
যদি কাশ্মীর, ফিলিস্তীন ও ইরাকসহ
পৃথিবীর মজলুম মুসলমানদের আর্তনাদ
জাতিসংঘ তথা সমগ্র পৃথিবীর
দরবারে বার বার পেশ করা হয়, তবু
তার ন্যূনতম মূল্যায়ন হবে না অর্থাৎ
মুসলিম নির্যাতনের কোন বিচার
পাওয়া যাবে না। যে সমস্ত মুসলমানদের
দ্বারা রাসূল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক আনিত
শরীয়ত ও সুন্নাত অবহেলিত ও
উপেক্ষিত হবে, তারা পৃথিবীর কোন
আদলতে বিচার পাবে না এবং কোন
পরাশক্তি থেকেই তারা সাহায্যের
ভিক্ষা লাভ করতে সক্ষম হবে না।
পবিত্র
কুরআনে সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করা হয়েছে
- ﺍﻥ ﯾﻨﺼﺮ ﮐﻢ ﺍﻟﻠﮧ ﻓﻼ ﻏﺎﻟﺐ
ﻟﮑﻢ ﻭﺍﻥ ﯾﺨﺬﻟﮑﻢ ﻓﻤﻦ ﺫﺍ ﺍﻟﺬﯼ
ﯾﻨﺼﺮﮐﻢ ﻣﻦ ﺑﻌﺪﮦ “যদি আল্লাহ
তোমাদের সাহায্য করেন, তাহলে কেউ
তোমাদের পরাভূত করতে পারবে না,
আর (তোমাদের পাপাচারের কারণে)
তিনিই যদি তোমাদের অপদস্থ করেন,
তাহলে কে সে, যে তোমাদের সাহায্য
করবে?” (সূরা আলে ইমরান : ১৬০)


Post by Dawtul Haq.Blog eidtor_Syed Rubel.ইহুদী, খৃষ্টান, হিন্দু ,বৌদ্ধ, নাস্তিক ও দেশের নারীবাদীদের ইসলামের বিরুদ্ধে করা সকল অপপ্রচারের দাঁত ভাঙ্গাঁ জবাব দেখুন এই পোস্ট টি থেকেশেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :