পাশ্চাত্য পণ্ডিতের অভিমত - পাশ্চাত্য সমাজ

কোন মন্তব্য নেই
পাশ্চাত্য পণ্ডিতের অভিমত
শরীয়ত তথা কুরআন হাদীস
এবং মুসলিম উম্মাহর গবেষকদের
মতামতের যথার্থতা এখন
পশ্চিমা পণ্ডিত এবং স্বাস্থ্য
বিজ্ঞানীদের নিকটও স্বীকৃত
হয়ে চলেছে। বিশ্বকোষে ডক্টর
দোকারিনী বলেন, দেহগতভবে নারীগণ
পুরুষের তুলনায় তিনভাগের এক ভাগ
দুর্বল হয়। স্বভাবগতভাবেও মহিলাগণ
দুর্বল এবং সমতাহীন হয়। মানুষের
অন্তর, যে অন্তর জীবনের কেন্দ্র
বিন্দু, পুরুষের তুলনায় নারীদের প্রায়
৬০ গ্রাম পরিমাণ ছোট
এবং হালকা পাতলা হয়। তার শ্বাস-
প্রশ্বাসও পুরুষদের তুলনায় দুর্বল হয়।
তাপমাত্রাও কম হয়। (বিশ্বকোর্ষ
৮/৬৯৯
পাশ্চাত্য সমাজ
পাশ্চাত্য সমাজ যেখান থেকে একাধিক
বিবাহের বিরুদ্ধে আওয়াজ
উঠেছে এবং একাধিক
বিবাহকে মহিলাদের প্রতি অবিচার
এবং জুলুম বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে,
তাদের সমাজ ব্যবস্থায় নারীদের
প্রতি তাদের ন্যায়নিষ্ঠ আচরণ
কতটুকু তা তাদের জ্ঞানী-
গুণী পণ্ডিতদের
পর্যালোচনা এবং বক্তব্যের
আলোকে বুঝাপড়া করা যেতে পারে।
সবচেয়ে বড় কথা হলো যে, পাশ্চাত্যের
বর্তমান চিন্তাধারার কিছু পূর্বের
ইতিহাস অধ্যয়ন করলে দেখা যায় যে,
একাধিক বিবাহের বিষয়টি কোন
ধর্মে কোন দেশেই অযৌক্তিক বিবেচিত
ছিল না। বিশ্বকোষের প্রবন্ধকারের
মতে খৃষ্টানপোপগণ একাধিক
বিবাহকে কখনোই সমালোচনার
দৃষ্টিতে দেখেন নাই। তাওরাতেও
একাধিক বিবাহের
প্রতি নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয় নাই।
ইঞ্জিলে ও কোন প্রকার নিষেধবাণীর
উল্লেখ নাই। বরং ইয়াহুদীদের
মধ্যে আদিকাল থেকে একাধিক বিবাহ
প্রথা চালু রয়েছে। আর
ইয়াহুদী পন্ডিতগণ কখনই একাধিক
বিবাহকে তাদের উচ্চ আদর্শ ও নীতির
পরিপন্থি মনে করে না।
(ENCYCLOPEDIA ৪৩৪৭/৮)
পাশ্চাত্য বিশ্বের
ভ্রমণকারী এবং বিশেষ জ্ঞান ও
অভিজ্ঞতার অধিকারী ডক্টর
মুস্তফা সাব্বায়ী তার পাশ্চাত্য
অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে রচিত
কিতাবে(আল-মারআতু বাইনাল
ফীকহি ওয়াল কানূন) লিখেন, একাধিক
বিবাহের অনুমতি প্রদান ইসলাম
থেকে শুরু হয় নাই বরং ইসলামের বহু
পূর্বকাল থেকেই ইউনানী, চীনী, হিন্দু
বাবুলী, আশুরী,
মেদুরী ইত্যাদি সমাজে এই প্রথা চালু
ছিল। এ সমস্ত সমাজে অধিকাংশের
মধ্যে একাধিক বিবাহ এতো অধিক ছিল
যে, তাদের স্ত্রীদের সংখ্যাই নিরূপন
করা মুশকিল হয়ে পড়তো।
চীনা লোকদের মধ্যে একশত ত্রিশজন
স্ত্রী রাখার অনুমতি ছিল। আর অনেক
চীনা প্রধানগণ প্রায় তিন হাজার
স্ত্রী গ্রহণ করতেন।
এমনিভাবে ইয়াহুদীদের মধ্যেও অসংখ্য
স্ত্রী গ্রহণের অনুমতি ছিল। বৈবাহিক
ব্যাপারে অভিজ্ঞ ঐতিহাসিক পন্ডিত
মিষ্টার ওইষ্টার মার্ক বলেন, খৃষ্টীয়
১৭ শতাব্দি পর্যন্ত গীর্জার পক্ষ
থেকে একাধিক বিবাহের
অনুমতি প্রদত্ত হয়। আয়েড়ল্যেন্ডের
প্রশাসক ডাইরম্যাটের দুইজন
স্ত্রী এবং দুইজন বাঁদী ছিল। আর
শরলামানেরও দুই স্ত্রী এবং অসংখ্য
বাঁদী ছিল। (আল-মারআতু বাইনাল
ফীকহি ওয়াল কানূন ৭২) ডক্টর
আব্বাস মাহমুদ লিখেছেন যে, অনেক
খৃষ্টান সম্প্রদায়ের মতে একাধিক
বিবাহকে জরুরী মনে করা হতো।
(ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻘﺮﺍﻥ)
সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ
এবং শরীয়তে ইসলামীর
বাস্তবতা প্রমাণকারী ঘটনা ১৯৪৮
সালে ঘটে। জার্মানের ঐতিহাসিক শহর,
বর্তমানে যে শহর অলিম্পিক ক্রীড়ার
জন্য প্রসিদ্ধ। যেখানে যুবকদের
বিশ্বসংগঠনের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল-
সেখানে বিশ্বযুদ্ধের পরিণামে মহিলাদের
অসাধারণ সংখ্যা বৃদ্ধি এবং পুরুষদের
সংখ্যা কমে যাবার কারণে সৃষ্ট
সমস্যা নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনার
পর তারা এই সিদ্ধান্তে পৌছে যে,
একাধিক বিবাহ প্রথা চালু করা ব্যতীত
এই সমস্যার কোন সমাধান নাই।
অবশেষে সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহিত
সিদ্ধান্তের
সুবাদে ১৯৪৯ইং সনে জার্মানের
রাজধানী “বনের” অধিবাসীগণ
প্রশাসনের নিকট দাবী পেশ
করে সাংবিধানিকভাবে একাধিক
স্ত্রী রাখার বিল পাশ করার উপর চাপ
সৃষ্টি করে। চাপের
পরিপ্রেক্ষিতে জার্মান কর্তৃপক্ষ
সরকারী ভাবে মিসরের আজহার বিশ্ব
বিদ্যালয়ের শাইখের কাছে একাধিক
বিবাহের ইসলামী আইন বিধানের
বিস্তারিত বিবরণ
প্রার্থনা করে আবেদন জানায় এবং এই
উদ্দেশ্যে একটি টিম প্রেরণ করে।
(আল-মারআতু বাইনাল ফীকহি ওয়াল
কানূন ৭৫)
পাশ্চাত্য বিশ্বে নারীদের সংখ্যাধিক্য
এক মহাসমস্যায় পরিণত হয়েছে। এম. এ
আকরামুল্লাহ খান তার কিতাব
“ফরীবে তামাদ্দুনে” লিখেন, ১৯৬১
সনে ইংল্যাণ্ডে ২০ থেকে ৬০
বৎসরের অবিবাহিতা মহিলার
সংখ্যা পুরুষের তুলনায় পাঁচ লক্ষ্যাধিক
বেশী ছিল (১৫৬)। যার ফলে পরিবেশ
বিষাক্ত বরং চরিত্রগতভাবে ধ্বংস
হয়ে পড়েছে। আর এর অন্যতম কারণ
হচ্ছে যে, বৈধভাবে একাধিক
বিবাহকে অবৈধ করে অথবা একাধিক
স্ত্রীদের অধিকার আদায়ের দায়
দায়িত্ব এড়িয়ে প্রত্যেক পুরুষই
একাধিক বরং অসংখ্য নারীদের
সাথে যৌন সঙ্গমে মিলিত হয়।
এমনকি প্রত্যেক দিন নতুন নারীর
সাথে যৌন মিলনে মিলিত হয়। যার
ফলে অসংখ্য অবৈধ সন্তান জন্ম নেয়।
আর অসংখ্য নারীরা পরুষদের যৌন
শিকারে পথহারা হয়। এই বাস্তব
ভয়ংকর এবং লজ্জাকর পরিস্থিতির
প্রতি ঘৃণা পোষণ এবং বাদ-প্রতিবাদ
পাশ্চাত্য চিন্তাবিদগণকেও অতিষ্ঠ
করে তুলে। মিষ্টার নাসীরুদ্দীন
দ্বীনিয়াহ যিনি প্রথমে নাস্তিক ছিলেন
পরে ইসলাম গ্রহণের সৌভাগ্য অর্জন
করেন, তিনি এক প্রবন্ধে উল্লেখ
করেন যে, একাধিক স্ত্রী গ্রহণের
বৈধতার বিষয়টি একটি বাস্তব
এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীক”ত
বিষয়। যতদিন পৃথিবী থাকবে এই
প্রথাও প্রচলিত থাকবে। এর
প্রতিরোধে যত ধরনের আইন প্রণিত
হোক না কেন, যত কঠোর
পাবন্দী লাগানো হোক না কেন তা কোন
কাজে আসবে না। তাই
গভীরভাবে চিন্তা করা জরুরী যে, এক
নির্ধারিত পরিমাণ স্ত্রী রাখার
অনুমতি দেয়া উত্তম না কি কোন
ধরনের শর্ত ও দায়িত্বভার গ্রহণ
করা ছাড়া মুনাফেকী তরীকায়
গোপনে যৌন লিপ্সা পূরণের দ্বার
উন্মুক্ত রাখা উত্তম। এই
উপলব্ধি বর্তমানে পাশ্চাত্য
বিবেচকদের মধ্যেও প্রখর হয়ে উঠেছে।
বিশেষ করে যারা মুসলিম দেশ
সমূহে ভ্রমণ করে থাকে তাদের
মধ্যে একাধিক বিবাহ প্রথার
প্রয়োজনীয়তার অনুভূতি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এক প্রসিদ্ধ মহিলা পর্যটক মিসেস
লেডী মুরজান দ্বিধাহীন চিত্তে এই
সত্যকে স্বীকার করে বলেন, ইসলামের
একাধিক বিবাহ প্রথার অনুমতি তাদের
চরিত্র এবং সমাজ বিধ্বংসের এতটুকু
কারণ হয় নাই, যে পরিমান বিধ্বংস
একাধিক বিবাহের অনুমতি না দেয়ার
কারণে অসংখ্য মহিলাদের সাথে যৌন
সম্পর্কের পরিণামে পাশ্চাত্য
সমাজকে কলংকিত করেছে। আশ্চর্য
যে, তারা একাধিক
স্ত্রী গ্রহণকে অবৈধ করে থাকে অথচ
এই হারাম ফলের স্বাদ আস্বাদনেও
মত্ত থাকে। উপরন্তু অনেক পাশ্চাত্য
পণ্ডিত একাধিক বিবাহ চালু করার
প্রকাশ্যে পরামর্শ দেয়া শুরু করেছে।
যেমন প্রসিদ্ধ
ইংরেজী পত্রিকা ডেইলী মেইল এ
ব্যাপারে প্রবন্ধ প্রকাশ করেছে।
প্রবন্ধে সুস্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে,
ইংল্যাণ্ডে পুরুষদের তুলনায় নারীদের
সংখ্যা অনেক বেশি। এই মহা সমস্যার
একমাত্র সমাধান
আইনগতভাবে একাধিক স্ত্রী রাখার
অনুমতি দান। (আল-মারআতু বাইনাল
ফীকহি ওয়াল কানূন ২২৭)
একজন ফ্রান্সীস চিন্তাবিদ
লজ্জা এবং পরিতাপ মিশ্রিত
প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে লিখেন-
একটি বাস্তব কথা এই যে, একজন
অর্থশালী ফ্রান্সী নাগরিক দুই
অথবা আরো অধিক নারীর সাথে যৌন
সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে।
তবে তা গোপনে, প্রকাশ্যে নয়।
যে কারণে এই ফ্রান্সী নাগরিকের
চারিত্রিক অবস্থান ঐ মুসলমানের
তুলনায় অনেক নিম্ন মানের হয়,
যে একাধিক নারীকে বিবাহ করে অথচ
বিষয়টি গোপন করতে হয় না। এই
পার্থক্যের অনিবার্য ফলাফল এই
দাঁড়ায় যে, এই ধরনের মুসলমানদের
সন্তান-সন্তুতী সামাজিক
এবং আইনগতভাবে সমমানের মর্যাদার
অধিকারী হয় এবং মুসলমানগণ
বিনা সংকোচে জনবল
নিয়ে সন্তানদেরকে সন্তান বলে গৌরব
বোধ করতে পারে অথচ ফ্রান্সের
নাগরিক গোপনভাবে যৌন মিলনের পর
সন্তান জন্মিলে সন্তানকে নিজ
সন্তান হিসেবে বরণ করতে পারে না।
এই স্বভাববিরোধী বরং স্বভাবসংঘাতী
জীবন বিধানের অনিবার্য ফলাফল এই
হয়েছে যে, সেই পরিবেশের
দূরদর্শী নারী সমাজ বিরক্ত ও
অতিষ্ঠ হয়ে অসংখ্য পুরুষদের যৌন
শিকার না হয়ে কোন পুরুষের দ্বিতীয়
স্ত্রী হওয়াকেই অগ্রাধিকার দিতে শুরু
করেছে। তাই দেখা যায় যে, অনেক
পাশ্চাত্য দেশসমূহে বিশেষ
করে জার্মানে মহিলা সংগঠনের পক্ষ
থেকে প্রকাশ্যে দাবী উত্থাপিত হচ্ছে,
একাধিক স্ত্রী গ্রহণের
অনুমতি দেয়া হোক। জার্মান পত্র
পত্রিকায় মহিলাদের অসংখ্য প্রবন্ধ
এবং চিঠিপত্র প্রকাশিত হচ্ছে,
যেগুলোতে একাধিক
বিবাহকে আইনগতভাবে স্বীকৃতি দেয়ার
দাবী করা হচ্ছে। ঐ সমস্তত প্রবন্ধ
এবং চিঠিপত্রে একাধিক বিবাহ
প্রথা চালুকে ইযযত-সম্মানের
সাথে জীবন যাপনের একমাত্র
ব্যবস্থা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এখানে লন্ডনের এক পত্রিকায়
প্রকাশিত মহিলার একটি প্রবন্ধের
অনুবাদ পেশ করা হলো।
আমাদের যুবতীদের
উচ্ছৃংখলতা চরমভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং
পরিস্থিতি অত্যন্ত বিপজ্জনক
হয়ে উঠছে। অথচ বুদ্ধিজীবিদের এর
কারণ সমূহ অনুসন্ধানের কোন
মাথা ব্যথা নেই। আমি একজন
নারী হিসেবে যুবতীদের চারিত্রিক
অধঃপতনের অবস্থা প্রত্যক্ষ
করে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছি।
কিন্তু কেবল দুঃখ প্রকাশ এবং পরিতাপ
মোটেই এই ভয়াবহ সমস্যার সমাধান
নয়। এই দুর্গন্ধময় ঘৃণ্য
চরিত্রহীনতার সয়লাব প্রতিহত
করতে কার্যকর কর্মসূচী গ্রহণ করার
অত্যাধিক প্রয়োজন। খোদা টমাসের
ভাল করুন যে, তিনি এই রোগের
কারণসমূহ চিহ্নিত করেছেন এবং সঠিক
সুন্দর চিকিৎসার প্রতিও দিক-
নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে,
পুরুষদেরকে একাধিক বিবাহের
অনুমতি দেয়া হোক। একাধিক বিবাহ
প্রথা চালুর মাধ্যমে অবশ্যই এই
মুসীবত এবং বিপদ থেকে মুক্তি লাভ
হবে এবং আমাদের নারী সমাজ গৃহবধুর
সম্মানজনক আসনে সমাসীন
হতে পারবে। মোটকথা বড় বিপদ
হচ্ছে ইউরোপীয় পুরুষদেরকে একজন
স্ত্রী রাখার উপর বাধ্য করা। (আল-
মারআতু বাইনাল ফীকহি ওয়াল কানূন
২২৭)
উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে স্পষ্ট
হয়ে উঠে যে, একাধিক বিবাহের
অনুমতি প্রদানই যৌনচাহিদা পূরনের
একমাত্র মানবোচিত
ব্যবস্থা এবং নারী সংখ্যাধিক্যজনিত
সমস্যাবলির উপযুুক্ত সমাধান।
অপরপক্ষে একাধিক বিবাহ
প্রথাকে আইনগতভাবে অবৈধ
ঘোষণা করে অসংখ্য নারীদের
সাথে যৌন মিলনের পথ সুগম করা কেবল
ইসলামের বিধান মতেই নয় বরং মানব
সভ্যতার জন্য বড়ই ন্যক্কার জনক।


সূত্রঃ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তরদাওয়াতি সংগঠন মজলিসে দাওয়াতুলহক। এর মৌল উদ্দেশ্য মানব জীবনেসকল ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত ওআদর্শের প্রতিফলন ঘটানো।কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামের ইত্তিবা-অনুসরণের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলারইবাদত আনুগত্যের দাবি পূরণ করাই হলএকজন মুসলমানের ইহকালীন জীবনেরমূল উদ্দেশ্য।।শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের কে জানার সুযোগ দিন ।আপনি জেনেছেন হয়তো সে জানেনা ।আমার ব্লগ বাড়ীতে বেড়াতে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।সাথে থাকুন সব সময় ।আল্লাহ্ হাফেজ ।

কোন মন্তব্য নেই :