পুরুষের যৌনতা

কোন মন্তব্য নেই

ইচ্ছা এবং উত্থান সংক্রান্ত সমস্যা-
যৌনতার নানা সমস্যা থাকলেও সেক্স
থেরাপিস্টার ইদানীং নতুন এক সমস্যার
ব্যাপকতা দেখতে পাচ্ছেন।
এটি হলো যৌনতার ইচ্ছার অভাব
এবং পরবর্তীতে শারীরিক সমস্যা। এই
ধরনের সমস্যা যেমন যৌন ক্ষুধার
অভাব এবং যৌনকর্মের অনীহার বিষয়
নিয়ে তারা বর্তমানে বেশ চিন্তিত।
নতুন নতুন রোগীদের
কেসহিস্ট্রিগুলো প্রায় একই ধরনের
হচ্ছে। অবশ্য
কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুরুষেরা নিজেদের
এই সমস্যা মেটানোর বিভিন্ন উপায়
বাতলে দিচ্ছেন নিজেরাই।
পরবর্তীতে তারা যৌনসুখ
এবং সুখী যৌন জীবন উপভোগ করছে।
তবে এই হার খুবই নগণ্য।
ধারণা করা হচ্ছে অনুভূতির
ব্যাপারে পুরুষেরা খুবই সন্তুষ্ট
না হলেও
যৌনমিলনে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে
অংশগ্রহণ করতে পারে।
ইচ্ছা সংক্রান্ত সমস্যা-
দুই ধরনের
ইচ্ছা এবং সমস্যা আলোচনায়
আসে যেমন-
১. ব্যক্তিগত যৌনতার ক্ষেত্রে।
যেমন কোনো পুরুষের
একা একা যৌনতার
ব্যাপারে অনীহা থাকতে পারে। সেই
ক্ষেত্রে এটি হলো ব্যক্তিগত যৌনতার
ইচ্ছার অভাব।
২. দম্পতিদের ক্ষেত্রে। দম্পতিদের
যে কোনো একজনের বিশেষ করে পুরুষের
যৌন ইচ্ছার অভাব। যার
ফলে যৌনমিলন সšত্তষ্টজনক হয় না।
উত্থানের ইচ্ছা-
উত্থান সংক্রান্ত ইচ্ছা এবং সমস্যার
ব্যাপারে পাশ্চাত্যে নানা গভেষণা চলছে।
চারটি মূল কনসেপ্ট এই
ব্যাপারে সাহায্য করে যে,
সমস্যাটা মূলত কোন পর্যায়ের। অনেক
সময় মানসিক আবেগ, ভয়-ভীতির
জন্য উত্থান দৃঢ় হয় না। অনেক সময়
আবার এও দেখা যায় যে,
অতি সুন্দরী রমণী দেখেও মৈথুন
ইচ্ছা জাগ্রত হয় পরবর্তীতে আবার
উত্থান স্তিমিত হতে পারে। অনেকের
আবার যৌন ইচ্ছা খুব বেশি তীব্র
থাকে না। এটা জন্ম থেকেই হতে পারে।
অনেকে শৈশবকালীন সময়ে যৌন
যে কোনো ভীতির জন্য
পরবর্তী জীবনে অভ্যস্ত
হতে পারে না। নারীদের
ক্ষেত্রে উত্থান সমস্যা নেই।
তবে সমস্যাটা হলো নারীর
ভেতরে কোনো উত্তেজনা থাকে না তারা
একেবারেই যৌন ইচ্ছা অনুভব করে না।
আবার মাসিক চলাকালীন সময়ে নারীর
কোনো কোনো সময় তীব্র যৌন
ইচ্ছা জাগে পরবর্তীতে আবার
তা ঝিমিয়ে পড়ে। তবে পুরুষ
এবং নারী উভয়েই বয়সের
সাথে সাথে যৌনতার ব্যাপারে ন্যুব্জ
হতে থাকে। এটা শারীরিক বা মানসিক
কারণে হতে পারে। আবার মনোদৈহিক
উভয় কারণেই হতে পারে।
পাশ্চাত্যে এনিয়ে নতুন নতুন
গবেষণা চলছে।
ইচ্ছা কেন-
মূলত খুবই মূল্যবান প্রশ্ন
হলো ইচ্ছা কেন জাগবে। পুরুষের
ক্ষেত্রে যৌন ইচ্ছা জাগবে নারীর
সাথে মনের নানা সুখের
কথা চিন্তা করে। কিন্তু
এটা স্থিতিস্থাপক ব্যাপর নয়। পুরুষের
এমনিতেও লিঙ্গ দৃঢ় হতে পারে। যেমন
দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব
জমে থাকলে কিংবা প্রাতঃকালীন
সময়ে দেখা যায় যে লিঙ্গ শক্ত
হয়ে আছে। এটা হলো পৌনপুনিকতা।
পুরুষের ইচ্ছার সাথে এক্ষেত্রে পুরুষ
সন্তুষ্ট হয় না, যার ফলে স্বমেহনের
পথ বেছে নেয়। এতে করেও ইচ্ছার
একটি বিষয় জড়িত থাকে। অনেক
ক্ষেত্রে যৌনতার ইচ্ছার শেষ
কথা যৌনমিলন থাকে না। অন্য
কারণেও ইচ্ছা প্রকাশ পেতে পারে।
পাশ্চাত্যের সেক্স থেরাপিস্টার
মনে করেন, যৌনতা হলো মূলত ইচ্ছার
ব্যাপার, তবে অনেক ক্ষেত্রেই মূলত
ইচ্ছার উপরে নির্ভর করেই
যৌনতা এগিয়ে চলে না।
নারী বা পুরুষের যৌনতার
তীব্রতা তাদের ইচ্ছার ওপর প্রভাব
ফেলে। ব্যাপার স্বাভাবিক।
তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ইচ্ছা বেশি
থাকলেও তীব্রতা ততোটা থাকে না যার
ফলে য়ৌন সমস্যার উদ্ভব হতে পারে।
সঙ্গিনীর মাধ্যমে লিঙ্গের উত্তেজনা-
আপনার সঙ্গিনী হাতে পিচ্ছিল পদার্থ
নিয়ে আপনার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করবে।
শরীরের অন্যান্য স্থানে মর্দন
করা হলেও মূলত যৌনাঙ্গ হবে প্রধান
টার্গেট। অনেক পুরুষ
এইভাবে উত্তেজিত হতে পছন্দ করে।
তারা নারীর একান্ত স্পর্শগুলো চায়
তাদের যৌনাঙ্গে। মূলত চুমু
কিংবা মুখের লেহন
তাদেরকে অতিমাত্রায় উত্তেজিত
করতে পারে। দেখুন
এইভাবে যদি আপনার
উত্তেজনা চূড়ান্ত না হয় তবে আপনার
যৌন সমস্যা রয়েছে। মূলত
সমস্যাটি যৌন অনুভূতি কেন্দ্রিক।
চেষ্টা করুন কিংবা সঙ্গিনীর সাহায্য
নিন। একবার অথবা বারবার।
এভাবে করতে থাকলে যৌনতার
ইচ্ছা বেড়ে যাবে।
আপনি এভাবে যদি স্পর্শকাতরতা
অনুভব করেন এবং অধিক মাত্রায়
তা অনুভব করেন
তবে বুঝতে হবে আপনার
উত্তেজনা একেবারে ফুরিয়ে যায়নি।
আপনি যৌন সক্ষম এবং এটি যৌন
সক্ষমতা বাড়ানোর একটি বিশেষ
কৌশল।
যৌনাঙ্গ স্পর্শ ছাড়া শরীর স্পর্শ-
এটি ব্যাপক উত্তেজনা বাড়ানোর
কৌশল । সঙ্গিনী তার শরীর দিয়ে, চুল
দিয়ে,হাত দিয়ে, মুখ দিয়ে আপনার শরীর
উত্তেজিত করে তুলবে। কিন্তু আপনার
যৌনাঙ্গে স্পর্শ করবে না।
এতে করে আপনার যৌন
উত্তেজনা চূড়ান্ত হবার
সম্ভাবনা আছে। আপনি যদি দেখেন
আপনার সঙ্গিনীর এসব
স্পর্শে আপনার লিঙ্গ একাই দৃঢ়
এবং শক্ত হচ্ছে,
তবে বুঝতে হবে আপনি যৌন সামর্থ্য
হারাননি। বিষয়টি কিন্তু খুবই
ইতিবাচক। এভাবে সঙ্গিনীর
মাধ্যমে যৌন স্পর্শের
দ্বারা যৌনানুভূতি তুমুল
করে তুলতে চেষ্টা করুন।
উত্থানকে বাড়ানো কমানো-
এটি অন্য একটি কৌশল যা সঙ্গিনীর
দ্বারা বা আপনি নিজের হাতেই
করতে পারেন। শরীরকে সম্পূর্ণ
উত্তেজিত করে আবার
অনুত্তেজনা অবস্থায়
ফিরে আসতে হবে।
এতে করে শরীরে উত্থান কমে যাবে।
এরপর আবার শরীরকে উত্তেজিত
করতে হবে। এটি স্বমেহনের
মাধ্যমে বা সঙ্গিনীর স্পর্শের
মাধ্যমে হতে পারে। যৌন
অনুভূতি চূড়ান্ত হতে থাকলে আবার
শরীরকে উত্তেজনাহীন করতে হবে।
মনে হয় এটি সবচেয়ে স্মিক্স
প্রক্রিয়া শরীরে যৌনতা বাড়ানোর
কৌশল হিসেবে। অনেক ক্ষেত্রেই
এটি খুব কষ্টকর হতে দেখা গেছে।
আপনাকে সবসময়
মনে রাখতে হবে যৌনতা এক ধরনের
খেলা এতে হারজিতের কিছু নেই।
সুষ্ঠুভাবে অংশগ্রহণ করতে পারাই মূল
বিষয়। চেষ্টা করুন এবং সফল হন।
যৌনতার ইচ্ছা বাড়ানোর জন্য এই
কৌশলটি খুবই উপকারী।
আপনার লিঙ্গে উত্তেজনা কোথায়-
আপনাকে খুজে দেখতে হবে আপনার
লিঙ্গে কোথায়
উত্তেজনা লুকিয়ে আছে।
অনেকে মনে করেন লিঙ্গের পুরোটাতেই
উত্তেজনা থাকে। ব্যাপারটি কিন্তু
পুরোপুরি সত্যি নয়।
পরীক্ষা করে দেখুন, হাতে পিচ্ছিল
পদার্থ নিয়ে লিঙ্গে ঘষতে থাকুন।
লিঙ্গের কোনো এক অংশে তুমুল
উত্তেজনা লুকিয়ে আছে।
আপনি বুঝতে চেষ্টা করুন যৌনমিলনের
সময় এই অংশটাতেই অধিক চাপ
এবং স্পর্শ পাবার চেষ্টা করুন।
এতে করে উত্তেজনা স্থায়ী হবে।
এভাবে কৌশলটিকে রপ্ত করার
চেষ্টা করুন।
লিঙ্গের মুখের লেহন-
অনেক দম্পতিই হয়তো এটি পছন্দ
করেন না। বিশেষ
করে নারীরা এটি অপছন্দ করেন বেশি।
পুরুষ সঙ্গীর লিঙ্গ মুখে নিয়ে চুষে,
চেটে দেয়া এবং আলতো কামড়
দিতে থাকলে পুরুষের
উত্তেজনা সীমাহীন
পর্যায়ে পোঁছে যায়। অনেক
দম্পতি অবশ্য একে অরুচিকর
মনে করেন। আপনার
সঙ্গিনী যদি এটি পছন্দনা করেন
তবে জোরাজুরি করবার দরকার নেই।
অনেক ক্ষেত্রেই তা সমস্যার
সৃষ্টি করতে পারে। বুঝতে চেষ্টা করুন
যে, যৌনমিলন হলো পারস্পারিক
সৌহার্দ্য এবং সম্প্রীতির বিষয়ে যেমন
তার হাতের সাহায্য নিতে পারে।
যৌনিতে আস্তে আস্তে লিঙ্গ
সঞ্চালন-
যৌনমিলনের সময় প্রথমেই লিঙ্গ
যোনিতে ঢোকানো উচিত নয়।
এতে করে পুরো তৃপ্তি অনেক সময়ই
পাওয়া যায় না। অন্যান্য যৌনক্রীড়ার
পরে চূড়ান্ত উত্তেজনার
পূর্বে পর্যন্ত যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশের
প্রয়োজন নেই। নারীকে উত্তেজিত
করে তুলুন এবং নিজে উত্তেজিত হোন।
তারপর যোনিতে ধীরে ধীরে লিঙ্গ
সঞ্চালন করুন। এর
ফলে যৌনতৃপ্তি ঘনীভূত হবে বেশি।
লক্ষ্য রাখবেন যৌনমিলনের কোন
আসনে বা কোন পর্যায়ে আপনার
স্খলন দ্রুত হয়। সেই আসন
বা পর্যায়গুলো পরিত্যাগ করুন।
এতে করে যৌনমিলন অধিক সুখকর
হবে।
যৌনিতে লিঙ্গ সঞ্চালন-
দেখা যেতে পারে যোনির ভেতর
আপনি কতক্ষণ অবস্থান
করতে পারেন।
প্রথমে আলতোভাবে আপনার লিঙ্গ
তার যোনিতে স্থাপন করুন। চাপ দিন
এবং ধীরে ধীরে সঞ্চালন শুরু করুন।
খুব মৃদুভাবে লিঙ্গকে যাতায়াত
করাতে থাকুন। এতে করে উত্তেজনার
মাত্রাকে পর্যবেক্ষণ করা সহজ হবে।
আস্তে আস্তে যাতায়াতের পরিমাণ
বাড়াতে থাকুন এবং দ্রুতলয়ে লিঙ্গ
যাতায়াত করাতে থাকুন।
আপনি আপনার স্ত্রীর যোনিতে যত
বেশি সময় অবস্থান করতে পারবেন
ততো আপনার যৌন
ক্ষমতা বেশি তা প্রমাণ হবে। এই
কৌশলে প্রথম প্রথম ব্যর্থ হলেও
এটিকে রপ্ত করতে থাকুন। লিঙ্গ দৃঢ়
করার পরে তার যোনিতে কিছু সময়
রাখার পরে তা বের করে আনুন।
নিস্তেজ হোন, আবার সক্রিয় হোন। এই
ভাবে দীর্ঘক্ষণ যৌনমিলনের কৌশল
আয়ত্ত করুন।
জোর ইচ্ছা-
পূর্বের আলোচনারই ধাপ এটি।
যৌনতার ইচ্ছা হলো বিশেষ এক ধরনের
শক্তি। ধারণা করা হয়
ইচ্ছা ছাড়া যৌনতা সম্ভব নয়।
যৌনমিলনের পূর্বে নানা রকম শারীরিক
ক্রীড়া বা যৌনক্রীড়া পুরুষ
এবং নারীকে অতি মাত্রায় উত্তেজিত
করতে পারে।
এগুলো হলো যৌনতা সহায়ক। আর
যৌনতার সহায়ক হলো ইচ্ছা।
এটি ছাড়া মূলত যৌনমিলন কখনোই
সম্ভব হতে পারে না।
যৌনতার ইচ্ছা বা আগ্রহের
বিষয়ে কিছু বাধা-
কিছু কিছু সমস্যা এবং বাধা যৌনতার
ইচ্ছা বা আগ্রহের ব্যাপারে বিশাল
কারন হয়ে দাঁড়ায়।
সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সাথে যৌনতার
অসামঞ্জস্যতা-
অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় যে,
যে কোনো একজন অন্যজনের ওপর
যৌনতার ব্যাপারে সন্তুষ্ট। এর
ফলে আগ্রহ বা যৌন
ইচ্ছা কমে যেতে পারে। আবার অনেক
স্বামীর অভিযোগ এমন থাকে যে, তার
স্ত্রী খুব একটা আবেদনময়ী নয়, যার
ফলে তার যৌনমিলনের ইচ্ছা জাগে না।
এরকম অভিযোগ অনেক স্ত্রীদের কাছ
থেকেও শোনা যেতে পারে।
অসন্তোষমূলক যৌনতা-
সঙ্গিনী অধিকাংশ সময়
মনে করে এবং কার্যত দেখতে পায় যে,
তার সঙ্গী তার প্রতি অধিক
মনোযোগী নয়। যা আদৌ তার পছন্দ
নয়। এর ফলে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়
যৌনমিলনের ক্ষেত্রে।
ওষুধ-
অনেক আছে যা গ্রহনের ফলে যৌনতার
ইচ্ছা হ্রাস পায়। এ সম্বন্ধে সচেতন
হওয়া উচিত।
শারীরিক সমস্যা-
শারীরিক নানা সমস্যার জন্যও
যৌনতার ইচ্ছায় ভাটা পড়তে পারে।
যেমন-অনেক ক্রমিক রোগ
আছে যা দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকার
ফলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ
এবং ইন্দ্রয়গুলো দুর্বল হয়ে পড়ে।
প্রায় ক্ষেত্রেই যৌনমিলনের
আকাক্সক্ষা নিস্তেজ হয়ে পড়ে।
হার্টের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ
বা ডায়াবেটিসের প্রকোপ
ইত্যাদি কারণে যৌন ইচ্ছা দূরীভূত
হতে পারে। নারীদের
ক্ষেত্রে মাসটেকটোমি ভয়ের কারণ
হয়ে দাঁড়ায়
এবং তারা যৌনমিলনে অনাগ্রহী হয়।
ডিপ্রেশন-
পৃথিবীব্যাপী লক্ষ লক্ষ লোক এই
সমস্যায় ভোগে এবং এর ফলে যৌনতার
ইচ্ছা হারায় অনেকে। যদি কেউ
ডিপ্রেশনের জন্য যৌনতার ইচ্ছা হারায়
তবে সেক্স থেরাপির
পরিবর্তে আগে ডিপ্রেশনের
চিকিৎসা করা উচিত।
মনোদৈহিক চাপ-
অতিরিক্ত কাজের চাপ এবং মনোদৈহিক
চাপের কারণে অনেকে যৌনতার
ইচ্ছা হারায়। তারা কোনো কিছুতেই মন
বসাতে পারে না এমনকি যৌনতাতেও
নয়।
অতিরিক্ত কাছাকাছি থাকার ভয়-
অনেক নারী এবং পুরুষ বেশি মাত্রায়
কাছাকাছি চলে আসার পর দেখা যায়
যে তারা যৌনমিলনে স্পৃহ হারায়। এই
রকম ভীতির জন্য
তারা যৌনমিলনে অপারগতা হয় ।
এটি এক ধরনের মানসিক রোগ।
থেরাপি এবং যৌনতার কৌশল
পরিবর্তনে এ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
যৌন ভীতি-
অনেক নারী বা শিশু নানা রকম
নির্যাতনের মুখোমুখি হবার পর
যৌনতার ব্যাপারে ভীতি,
ভয়ে ভুগতে থাকে।
ফলে যৌনমিলনে তারা কখনোই
সঠিকভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে না।
এটিও এক ধরনের মানসিক সমস্যা। উঁচু
মাত্রার থেরাপিতে এটি আরোগ্য
হতে পারে।- যৌন সমস্যা নিয়ে আরো পোস্ট দেখুন
Source: blogspot.com

কোন মন্তব্য নেই :