শৈশব, প্রাক বয়ঃসন্ধিকাল এবং যৌনতা

কোন মন্তব্য নেই
সাধারণভাবে এই সময় হলো ছয় বছর
থেকে বয়ঃপ্রাপ্তি পযর্ন্ত ।
মনোস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণে এই সময়
কে বলা হয় সংগঠন এবং হীনন্মন্যতার
সময় বয়ঃপ্রাপ্তির পূর্ব পর্যন্ত
ছেলেরা বিভিন্ন প্রকার যৌন লাভ
করে । যা সংকীর্ণ এবং অসংগত ,
স্কুলে যায় এমন ছেলে মেয়েদের
মধ্যে যৌন চিন্তা প্রসূত অনেক
ধরণের মনোদৈহিক যৌন ইচ্ছা এ
সময়ে জাগ্রত হয় । দেখা যায়
যে ছেয়েদের মধ্যে বাবা মা হবার
খেলা খেলতে দেখা যায় ।
একটি ছেলে হয়তো একটি মেয়েকে বলেছে
অথবা একটি মেয়ে তার ছেলে খেলার
সাথিকে বলেছে চলো আমরা আমাদের
পুতুলের বাবা মা হই এবং ওদের
নিয়ে পুতুল খেলা খেলি ।
এতে করে ছেলেটি বাবা সাজে এবং মেয়েটি
মা সাজে । অর্থ্যৎ নারী পুরুষের যৌন
এবং কলার ব্যাপারে তাদের আর্কষণ
ঘনিভূত হয় । ডাক্তার ডাক্তার খেলাও
এই বয়সে ছেলে মেয়েদের
খেলতে দেখা যায় । এতে করে একজন
ডাক্তার হয়ে রোগীর সারা শরীল
পরীক্ষা খেলা খেলে। আপাত
দৃষ্টিতে অসঙ্গত মনে হলে ও
মনস্তাত্ত্বিক দৃষ্টি কোণ থেকে বিচার
করলে দেখা যায় যে এই ধরণের যৌন
আচরণের কারণ মনোদৈহিক । প্রাক
বয়ঃসন্ধিকালীন সময়ে ছেলেদের
যে সমস্ত যৌন আচরণে অভ্যস্ত
হতে দেখা যায় ।
হস্তমৈথুনের চিন্তভাবনা ।
অন্য মেয়ের প্রতি আকর্শন বোধ ।
মায়ের সান্নিধ্য বেশি পছন্দ করা ।
লুকিয়ে অন্যের স্নান করতে দেখা ।
অন্যের যৌনাঙ্গ দেখা ।
নিজের যৌনাঙ্গ স্পর্শ করা ।
ঘুমের ভেতর যৌন স্বপ্ন দেখা ।
রোমান্টিক অনুভূতি ।
মেয়েদের পরিদেহ কাপড় চোপড়
বেশি পছন্দ করা ।
মেয়েদের কাপড় পরা ।
ডেটিং এর চিন্তাভাবনা ।
স্কুলে মেয়েদের চুমু দেয়া, স্পর্শ করা ।
এবং হস্তমৈথুন ।
সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ

কোন মন্তব্য নেই :