ঈঁদ মোবারক
কোন মন্তব্য নেই
স্বাগতম জানাই মুসলমানদের প্রাণের খুশি দিন ঈদুল ফিতর কে ।সবাইকে আনন্দের জোয়ারে ভাসাতে বছর ঘুরে আবার এসেছে ঈদুল ফিতর ।আমি সৈয়দ রুবেল ,আমার মুসলমান ভাই বোনদের কে ও আমার ব্লগের পাঠক পাঠিকা গন কে এবং আমার ফেসবুকের সকল বন্ধু বান্ধবদেরকে জানাই ঈঁদের শুভেচ্ছা ,ঈঁদ মোবারক ।সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ।দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার পর এসেছে খুশির ঈঁদ । আপনাদের কে আমি আবার জানাই ঈঁদের শুভেচ্ছা ,ঈঁদ মোবারক ।

কোন মন্তব্য নেই :

মুসলমানের হাঁসি ৪
কোন মন্তব্য নেই
( সুন্দর এ বাংলাদেশটা )

আন্দোলনে যোগ দিয়ে যারা দেশের মধ্যে শান্তি শৃঙখলা ভঙ্গ করে তারা নিজেদের গ্রেফতার হওয়াকে একটা গর্বের বিষয় মনে করে ।শত অপমানেও তাদের কিছু যায় আসেনা ।
আফগান থেকে একজন কাবুলি ওয়ালা বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছিল । এক মিষ্টির দোকানদার মিষ্টি সামনে নিয়ে বসে আছে অথচ খাচ্ছে না এ অবস্তা দেখে কাবলি ওয়ালা নিজেই দুই হাতে মিষ্টি মুখে পুরতে লাগলো । দোকানদার ছুটে এসে তাকে ধরলো ।লোকটি কাবুলি ভাষায় বলতে লাগলো ,মিষ্টি নিজেও খাওনা আবার অন্যকে ও মিষ্টি খেতে দাওনা ,এ কেমন ধরনের মানুষ তুমি ।কিন্তু মিষ্টি দোকানদার কাবলীওয়ালার ভাষা বোঝে না । সে হৈ চৈ করতে লাগলো ।অনেক লোক জমা হয়ে পড়লো ।সবাই তাকে নিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দিল ।পুলিশ দেখলো লোকটি একজন বিদেশি । এদেশের ভাষা এবং আচার আচারন সে কিছুই বোঝেনা ।সুতরাং এ ছোট একটি ব্যাপারে তাকে হাজতে চালান দেওয়া উচিত হবেনা ।বরং লোকটিকে মাথা ন্যাড়া করে একটি গাধার পীঠে বসিয়ে সারা শহর ঘোরাতে হবে ।ছেলের দল পিছনে পিছনে ঢাক ঢোল বাজিয়ে মিষ্টি চোর বলে প্রচার করবে । সুতরাং বিপুল আয়োজনে ছেলের দল এরূপই করলো । কাবলীওয়ালা যখন দেশে ফিরে গেল তখন তাকে দেখতে আসলো ,বল ভাই ,বাংলাদেশ কেমন দেখলে ত ? কাবলিওয়ালা বললো ।বাংলাদেশ খুব ভালো ।সেখানে বিনাপয়সা মিষ্টি ,বিনাপয়সা চুলকাটা ,বিনাপয়সায় গাধার পিঠে ভ্রমন ,বিনা পয়সায় ছেলেদের বাহিনী বিনাপয়সায় ঢাক ঢোল বাজিয়ে সংবধনার আয়োজন করে ।
সুন্দর এ বাংলাদেশটা । সুতরাং গ্রেফতার হওয়ার পর ও যাদের লজ্জা হয় না তাদের আসলে ঙান কমে গেছে ।চিন্তা করে দেখেনা তাদের পরিণান কি হবে ।দেশের চিন্তা করার আগে নিজের ঈমান রক্ষার চিন্তা করতে হবে ।

( নাস্তিকের দাত )

এক লোকের নাম ছিল আব্দর রহিম ।লোকটি ছিল নাস্তিক । একদিন সে মাওলানা ঈসমাঈল শহীদ রহঃ এর সাথে আলোচনা জন্যে গেলো । লোকটি বললো দাড়ি রাখা জরুরী নয় । দাড়ি মানুষের জম্ম গত স্বাভব হতে পারেনা ।কারন মানুষ যখন ভুমিষ্ট হয় তখন দাড়ি থাকে না ।অতএব এটা প্রকৃতি বিরুদ্ধ কাজ । মাওলানা ঈসমাঈল শহীদ রহঃ বললেন,মানুষ যখন ভুমিষ্ট হয় তখন তার দাত ও থাকেনা ।দাতঁ গজানোর পরে কি দাতঁগুলোও ভেঙ্গে ফেলতে হবে ।
আসলে মূলতে এটাই সঠিক জবাব ।

কোন মন্তব্য নেই :

নারী পুরুষের সমান অধিকার ৪
কোন মন্তব্য নেই
সমান অধিকার দিতে হবে বলে ঐসব বাটপারেরা যারা আমাদের বোনদেরঅধিকার কেড়ে নিতে চায়,তারা কারযারা শশুড় বাড়ী থেকে যৌতুক নেয়।যেমন একছেলে একমেয়েকে বিয়ে করেছে,বাসর রাতে স্বামী স্তী যখন এক সাথে হয়েছে ।স্বামী তখনতার স্তী মহরানা পরিশোধ করে বলে,তোমার পাওনা আমি পরিশোধ করলাম,এবার তোমার পাওনা পরিশোধকর ।স্তী বলে তোমার আবার পাওনাকিসের,স্বামী বল আমি তোমার মহরানা আদাই করলাম ,সমান অধিকার দিতে হলে স্বামীর একা কেন স্তীর কেও আদাই করতে হয় ।স্তী বলে আমাকে তুমি যে টাকা গুলো দিয়েছো সে গুলো নিয়ে নাও ।স্বামী বল এভাবে হবেনা ,এটাকাগুলো আমি তোমাকে দিয়েছি ,তুমি তোমার বাপের বাড়ী থেকে এনে দিবা,আমিও আমার বাপের জমানো টাকা তোমাকে দিয়েছি ।এখন আমি আপনাদের কাছ খেকে জানতে চায়,মেয়েদের অধিকার কি এটাই ছিল,বাবা মায়ে কত কষ্ট করে তার মেয়েকে লালন পালন করে ।অচেন একটি ছেলের সাথে বিয়ে দেয়,তার সাথে আবার যৌতুক দিতে হয় লক্ষ লক্ষ টাকা ।আসলে সমান অধিকার দিতে হবে বলছিল যে দিন ,সে দিন থেকে আল্লাহ এ গজব নাজিল করেছেন ।।বর্তমান নতুন করে আরেক টি গজব নাজিল হয়েছে তার নাম ইভটিজং ।এ গজব থেকে বাঁচতেহলে বুক খোলানি পাছা দোলানী বাদ দিয়ে পেন্ট গেন্জী না পড়ে পর্দা মেনে বোখরা পড়ে রাস্তা ঘাটে যেখানে খুশি আপনি যান,আমিগেরান্টি দিয়ে বলতে পারবো আমাদের দেশের একটি মেয়েও যৌন নির্যাতনে শিকার হবেনা ।এই নিকৃষ্ট কাজটি বর্তমান স্কুল কলেজেও শুরু হয়ে ।গত কয়েক দিন আগে মানব জমিন পত্রিকায় এসেছে গত ৬ মাসে শিক্ষকদের হাতে যৌন নির্যাতনে শিকার হয়েছেন ২৯৪ জন ছাত্রী ।বাংলাদেশের সরকার নারী নিতিমালা তৈয়রী করেছে,এনিতিমালায় কি লিখেছেন আমার জানা নাই ।তবে নিতিমালা যদি নারীদের কল্যানের জন্য হয় এর সুফল তো আজও পাওয়া যায়নি ।শুধু বখাটেরাও নয় শিক্ষকরাও নারীদের কে যৌন নির্যাতন করতেছে ।তা হলে আমাদের দেশের মেয়েরা কি ঐসব নরপশুদের খেলনার পতুল ।এটাই কি মেয়েদের অধিকার ,এটাই কি মেয়েদের প্রাপয়,মেয়ে হয়ে জম্ম নিয়েছিল এটাই কি তার দোষ,কিন্তু যে মেয়েদের পিতা হয়েছেন বিশ্ব নবী নিজেই ,আসলে যে মানুষ ইসলামের বাহিরে চলে যায়,সে মানুষ থাকেন পশু হয়ে যায় ।সরকার যদি নারীদের কল্যান চান ,তা হলে আপনি ইসলামের আইন জারী করে দিন,মেয়েরা যদি ঘরের বাহিরে কোথাও যেতে হয় তা হলে সে যেন বোখরা পড়ে যায় ।কারন যেসব মেয়েরা যৌন নিপরনে শিকার তারা সবাই বেপর্দা বেপোরা ভাবে চলা ফেরা করে । একটা বখাটে যখন পাগল হয় , ঐমেয়ের পা দেখে পাগল হয়না ,পাগল হয় মেয়েটির চেহার এবং খোলা মেলা বুক দেখে ।স্কুল কলেজে ছাএ ছাত্রীদের আলাদা করে দিন,তা হলে অবৈধ প্রেম বন্ধ হয়ে যাবে । ছাত্রী দের জন্য মহিলা শিক্ষক ছাএদের জন্য পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ দেন ,তা হলে যৌন নির্যাতন বন্ধ হয়ে যাবে ।
বাকী অংশ পড়ুন
নারী পুরুষের সমান অধিকার ৫ এ

কোন মন্তব্য নেই :

মুসলমানের হাঁসি ৩

কোন মন্তব্য নেই
সাপে আর ব্যাঙ্গে দোস্তী ,দুই বসে গল্প করতেছে ।হঠাত্‍ ব্যাঙ্গ সাপকে বলতেছে দোস্ত তুমি দেখতে খুব সুন্দর এবং খুব লম্বা ।তুমি যখন ফানা ধরো কিযে সুন্দর লাগে ভাষায় প্রকাশ করতে পারবোনা । কিন্তু তোমার চলন বাঁকা ,সোজা হয়ে চলতে পারোনা ।ব্যাঙ্গতো ভাল কথাই বলছে ,সাপ ভাবছে হে আমার দোশ ধরছে ।এমনি সাপ ওঠে বলে দেড় টাকার ব্যাঙ্গ তিন টাকার কথা ।তোকে আজকে খাইছি এমন ফানা ধরছে মারার জন্য ।ব্যাঙ্গ দেখে তার জীবনের কাম শেষ ,এমনি ফাল দিয়ে পানিতে পড়ে , লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতুম মিনাযযোয়ালিম পড়া আরম্ভ করছে ।সাপে এদিকে ফুঁস ফুঁস শব্দ করতেছে ।পাশে আছলো রাখাল ছেলে সে বলতেছে ফুঁস ফুঁস শব্দ কিসের হয় ।তাকিয়ে দেখে সাপ ,অ তুই নি ।ওভা তোরে সাইজ করতেছি ,হাতে আসলো লাঠি ।মারতে মারতে হাড় মাংস ভেঙ্গে আধা মরা করে রাস্তাত সোজা করে রাখছে । ব্যাঙ্গ পানির নিচ থেকে ওঠে দেখে দোসতের টাইম শেষ ।কানের কাছে গিয়ে বলে দোসতো সোজাতো হইলা ঠিকি ।হেদায়া তুল্লার মার খাইয়া হইছো আমার কথাই অইছোনা ।ঠিক তেমনি ভাবে আমরাও একদিন সোজা হবো মরার পরে ,তার আগে নয় ।একদল লোক আছে তারা বলে যেমনে মন চায় তেমনি চলুম ।যেমনে মন চায় তেমনে নাচুম পুতুলের কি দোষ ।মরার পরে ফেরেস্তারাও বলবে যেমনে মন চায় তেমনে বাইরামু আমার কি দোষ ।আল্লাহ সুযোগ দিয়েছে নাচার জন্য ,তাই যা নাচার দুনিয়াতে নাচিয়া লাও ।আল্লাহ যে দিন ধরবেন সেদিন বুঝবেন নাচার মজা কারে বলে ।


কেমন লাগল নিচে লিখুন ।

কোন মন্তব্য নেই :