যৌন মিলনের সময় ছেলেরা সাধারণত যে ভুলগুলো করে থাকে। part3

কোন মন্তব্য নেই
১৬. শক্ত করে সঙ্গিনীর উপর চড়াও হওয়াঃ আশা করি ছেলেদেরকে মনে করিয়ে দিতে হবে না যে মেয়েদের দেহ তাদের চেয়ে হাল্কা ও নরম? তাই Missionary স্টাইলে মেয়েটির উপরে উঠে সেক্স করার সময় নিজের দুই পায়ের উপর ভালোমতভর দিয়ে মৈথুন করতে হবে। আপনার শক্ত দেহের জোর চাপ সঙ্গিনীর উপর পড়লে সে সেক্সটা উপভোগ করতেপারবে কিনা তা বলাই বাহুল্য।
১৭. দ্রুত বীর্যপাত করাঃ ছেলেদের সবচেয়ে বড় ভয়। সবার পক্ষে অবশ্য দ্রুত বীর্য পাত নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। অনেকেরই এতটাই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় যে তারা তাদের যৌনসঙ্গিনীকে ঠিকমত আনন্দই দিতে পারেন না, এমনকি নিজেরাও আনন্দ থেকে বঞ্চিত হন। দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা দূর করার নানা পদ্ধতি আছে আপাতত তা উল্লেখ করলাম না। তবে যাদের এ সমস্যা হয় তারা এর জন্য সাময়িকভাবে এক কাজ করতে পারেন। সেক্সের আগে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করে নেবেন, তারপর সেক্সের শুরুতে সঙ্গিনীকে আদর (Foreplay) করার সময় তার যোনি চুষা ও তাতে আঙ্গুল ঢুকানো ছাড়াবাকি প্রায় সব কিছুই করবেন। আর ওকে আপনার লিঙ্গ চুষতে দেবেন না। ওকে পর্যাপ্ত উত্তেজিত করে যোনিতে লিঙ্গ ঢুকিয়ে থাপ দেয়া শুরু করবেন। যখনি মনে হবে আপনারবীর্যপাত হতে যাচ্ছে, আপনার লিঙ্গ যোনি থেকে বের করে আনবেন।তারপর নিচু হয়ে ওর যোনি চুষতে চুষতে সেখানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়েআবার বের করতে থাকবেন। আপনার লিঙ্গ সামান্য শিথিল হয়ে এলে আব্র উঠে ওকে থাপাতে থাকবেন, তারপর বীর্যপাতের সময় হলে আবার বের করে ওর যোনিতে নেমে যাবেন। এভাবে যতক্ষন সম্ভব চালিয়ে যাবেন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনীও মজা পাবে আর আপনারও টাইম একটু হলেও বাড়বে।
১৮. বেশি বিলম্বে বীর্যপাতঃ এটা আবার দ্রুত বীর্যপাতের বিপরীত সমস্যা। অনেকেই আছেন যারা একনাগারে অনেক্ষন ধরে সঙ্গিনীর যোনিতে মৈথুন করে যেতে পারেন, যদিও এদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। মেয়েরা অবশ্য এরকটাই পছন্দ করে।কিন্ত অনেকসময় দেখা যায় যে ছেলেটির বীর্যপাত হতে এত বেশি দেরী হয় যে মেয়েটি অধৈর্য হয়ে পড়ে। তাই বীর্যপাত হতে দেরী হলেশুধুই ষাঁড়ের মত সঙ্গিনীকে থাপিয়ে যাবেন না। ফাকে ফাকে ওর স্তন চুষুন, চুমু খান এবং বিশেষকরে পজিশন পরিবর্তন করুন।
১৯. সঙ্গিনীকে জিজ্ঞাসা করা তার অর্গাজম হয়েছে কিনাঃ কতিপয় বোকাোা এই কাজটা করে থাকে। বেশিরভাগ মেয়েরই অর্গাজম হলে শীৎকার করে উঠে। আর না করলেও তার দেহের ভঙ্গিমাতেই এটা বুঝে নিতে হবে। তাকে এটা জিজ্ঞাসা করা চূড়ান্ত বোকামী।২০. ঘেন্নার সাথে যোনি চুষতে যাওয়াঃ আমাদের দেশেঅনেক ছেলেই মেয়েদের যোনি চুষতে চায় না। অনেক সময় স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের অনুরোধে বহুকষ্টে যোনিতে মুখ দিলেও তা কোনমতে ঘেন্নার সাথে হাল্কা পাতলা চুষে। এমনটি কখনোই কর যাবে না। এভাবে হাল্কা করে চুষতে গেলে সঙ্গিনী সে স্পর্শ সঠিকভাবে পাওয়ার জন্য আরো উতলা হয়ে উঠে। ফলে সে স্বাদ পাওয়ার জন্য সে অন্যপুরুষের স্মরনাপন্ন হতে পারে। তাই একাজটা মনোযোগ দিয়ে করতে হবে। আপনার ভালোবাসার মানুষের সবকিছুই তো ভালো লাগতে হবে তাইনা? এজন্য ওকে পরিছন্ন থাকতেবললে সে মাইন্ড করবে বলে মনে হয়না। তাছাড়া ও যদি আপনার লিঙ্গচুষতে অনিচ্ছুক থাকে তাহলে দেখবেন আপনার যোনি চুষার প্রতিদানে ওও একসময় নিজে থেকেই আপনার লিঙ্গ চুষতে চাবে।
২১. সঙ্গিনীর মাথা নিচের দিকে চেপে ধরাঃ সঙ্গিনী যদি Aggressive হয়ে ছেলের দেহে আদর করতে থাকে। যেমন, ছেলের বুকেজিহবা দিয়ে চেটে দিতে থাকে তবে তারা অনেক সময় মেয়েটির মাথা ঠেলে নিচে তার লিঙ্গের কাছে নিয়ে যেতে চায়। এরমকমটা করা যাবে না। কারন মেয়ে যখন Aggressive মুড এ থাকবে তখন সেই চাবে আপনাকে Control করে আনন্দ দিতে।
২২. বীর্যপাতের পূর্বে সঙ্গিনীকে সতর্ক না করাঃ যখন যোনির ভেতরে কনডমবিহীন লিঙ্গ থাকবে, তখন বীর্যপাতের পূর্বে কেন সঙ্গিনীকে সতর্ক করতে হবে তা আশা করি বলে দিতে হবে না। কারন আপনার সঙ্গিনী বার্থকন্ট্রোলে নাও থাকতে পারে। আর ও যখন আপনার লিঙ্গ চুষবে, বিশেষ করে প্রথমবার, তখন অবশ্যই ওকে সাবধান করতে হবে। কারন বীর্যপাতের স্বাদ ও গন্ধ অনেকটা সমুদ্রের নোনা পানির সাথে ডিমের সাদা অংশের মিশ্রনেরমত; অনেক মেয়ের তা ভালো নাও লাগতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান।
২৩. সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করাঃ সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করলে এটা তার জন্য যথেষ্ট বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়। ওই যা করার করবে, আপনি নিজে থেকে আপনার লিঙ্গ ওর মুখে ঠেলে দিতে যাবেন না। ওর মাথা চেপেও ধরা যাবে না। মেয়েকে লিঙ্গ চুষতে দেওয়ার সময় সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে শুয়ে থাকা, বা বিছানার কিনারায় বসে থাকা, দাঁড়ানো নয়।২৪. Porn video থেকে কিছু শেখার চেষ্টা করাঃ মনে রাখবেন পর্ন ভিডিওতে যা দেখান হয় তার সবই সত্য নয়। বেশিরভাগ পর্ন ভিডিওতে যেসব মেয়েরা পারফর্ম করে তারা সবাই সোজা বাংলায় াগি টাইপের। তাই তারা তাদের মুখের উপর ছেলেদের বীর্য ফালানো, বীর্য খেতে, পিছনদিয়ে (নিতম্বেরফুটো) ছেলেদের লিঙ্গ ঢোকানো ইত্যাদি পছন্দ করা দেখে কেউ বিভ্রান্ত হতে যাবেন না। বাস্তবের চিত্র অনেকাংশেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলামেলা হলেই তার পছন্দ অপছন্দ পরিস্কার হয়ে যাবে।
২৫. অনেক্ষন ধরে মেয়েকে উপরে রেখে মৈথুন করতে দেয়াঃ স্বভাবতইমেয়েরা ছেলেদের তুলনায় দূর্বল তাই তাকে অনেক্ষন ধরে উপরে থেকেআপনাকে থাপ দিতে দেওয়া উচিত নয়।এতে সে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তাছাড়াও ও যখন আপনার উপরে থাকবেতখন আপনিও নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকবেন না যেন…ওর স্তন গুলো টিপে দিন, আদর করুন, মাঝেমাঝে ওরমুখখানি টেনে এনে চুমু খান যেন ও একঘেয়ে হয়ে না পড়ে।
২৬. সঙ্গিনীর অনিচ্ছায় পিছন দিয়ে ঢুকানোঃ এই ভুলটুকু কোনমতেই করবেন না। ছেলেদের পিছনের ফুটোয় কিছু ঢুকালে তার সাহায্যে তার প্রস্টেট গ্রন্থি নামক এক অঙ্গে আনন্দ দেয়া যায়, একে ছেলেদের একপ্রকার অর্গাজম বলে (বিস্তারিত পরে)। কিন্তু মেয়েদের প্রস্টেট গ্রন্থিই নেই। তাই তাদের জন্য পিছন দিয়ে লিঙ্গ ঢুকানো খুব সুখকর অভিজ্ঞতা নয়। তাই শুধুমাত্র সঙ্গিনী চাইলেই এটা করতে হবে।
♥♥
♥♥
আরো দেখুন
যৌন মিলনের সময় ছেলেরা সাধারণত যে ভুলগুলো করে থাকে। part 4

কোন মন্তব্য নেই :