জোকস 2
কোন মন্তব্য নেই
(1)
পাদ্রী : এই এলাকার স্থানীয় চার্চ’টা কোথায় বলতে পারো ?
বাচ্চা :আধা মাইল সামনে গিয়ে একটা পাইন গাছ তার ডান দিকে
আধা মাইল গেলেই চার্চ, ওখানে কেনযাবেন আপনি ?
পাদ্রী : আমি ওখানে বক্তৃতা দেবো আর সবাইকে স্বর্গের পথ
চেনাবো.
বাচ্চা : আর হাসাবেন না . আপনি তোচার্চের
পথটাই চিনতেন না . স্বর্গেরটা চেনবেন কেমনি ??(2)
বাবা (গরম মেজাজে): আজকে নিয়ে ৭ দিন কল গার্ল এর বাসায় গেলি ।কি মনে করেছিস আমি কিছু জানিনা ? আমি নিজের চোখে দেখেছি !
ছেলে : তুমি ওই জায়গা চিনলে কি করে ??? :O












বাবা (নরম মেজাজে): না…………মানে ……….ইয়ে…বল তে চাচ্ছি যে…. এই টাকা কয়টা রাখ…..আর কনডম ছাড়া ওদের সাথে কিছু করিস না। :p :p :p
(3)
একদিন এক গোলগাল কমলালেবু মিনি স্কার্ট আর গেঞ্জি পড়ে বিকেলে পাড়া বেড়াইতে আসছে।
তাই দেখে পাড়ার তুখোড় স্মার্ট কচি শসা চোখে সানগ্লাস লাগিয়ে চুলটা টেরি করে আঁচড়ে কমলালেবুরসাথে ভাব জমাইতে আসছে।
বেশ বেশ।
গায়ে পড়া স্বভাবে ভাব জমানো, তারপর ভাব- ভালোবাসা, ভালো লাগা- প্রণয় এবং তারপর আর কি যা হয় …
তিন মাস পর কমলালেবু আর শসার মাঝে ছাড়াছাড়ি হয়ে গেল!!
ছুটে এল কমলালেবুর বন্ধু লেডিস ফিঙ্গার।
উৎকন্ঠিত প্রশ্ন, ‘কিরে, তুই এইরকম ড্যাম, হ্যান্ডসাম কচি শসার সাথে সংসার ভেঙ্গে দিলি কেন? তোকে ভালোবাসতো না?’
বিমর্ষ কমলালেবুর উত্তর, ‘আর বলিস না, এত ভালোবাসতে, এতো ভালোবাসতো, তিন মাসে টিপতে টিপতে একেবারে তিতা করে ফেলছে আমাকে!!
(4)
বাসর ঘরে জামাই বৌ করার জন্য জামা কাপড় খুলেছে।
বৌ:আমার সবকিছু তোমার পছন্দ হইছে?
জামাই:সবকি ছু ঠিক আছে তবে তোমারবুক দুইটা বেশী ঝুলে পরছে।
বৌ:মানে? EDEN College এ ৫টা বছর কি শুধু আমি পড়ছি? আমার বুক দুইটা পড়ে নাই??
(5)
বল্টুর সাথে জরিনার প্রেম ছিল। জরিনা একদিন বল্টুকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা………... ....... বল্টুতো খুশিতেবাকবাক।
তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানেকনডম কিনতে। দোকানদার বেডা বল্টুর খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল।
লাফাইতে লাফাইতে বল্টু সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে। শ্বশুর-শ্ব াশুড়ীর (হবু)সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে জরিনা তো আহলাদে গদগদ।
বল্টুর কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
বল্টু রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।
(6)
এক মহিলা একজন দাঁতের ডাক্তারেরকাছে গেলেন।
ডাক্তার- আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
মহিলা-জি, দুটো দাঁত উঠাতে হবে।
… ডাক্তার- ঠিক আছে, আপনি ওই চেয়ার-এ গিয়ে বসুন। আমি আসছি।
ডাক্তার গিয়ে দেখেন ওই মহিলা নিজের শাড়ি খুলে দু পা দুদিকে ছড়িয়ে বসে আছে। ডাক্তার মহিলার ওই অবস্তা দেখেত হতবাক!!
সে ভ্যাবাচ্যা কা খেয়ে মহিলাকে বলল,
ডাক্তার- আপনি ভুল জায়গায় আসছেন। এখানে যৌন চিকিৎসা নয় দাঁতের চিকিৎসা করা হয়!! :-P
মহিলা- আমিতো তাই করতে আসলাম।
ডাক্তার- মানে??!
মহিলা- আসলে গতকালকে আমার স্বামী আমাকে আদর করতে গিয়ে ওই দুইটা দাঁত ওইটার ভিতর ফেলে দিয়েছে!!
ওই দুটা দাঁত উঠানোর জন্যই আপনার কাছে এসেছি !!
(7)
এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।
সে মুরগিওয়ালা কে বলল একটা রাজশাহীর মুরগী দেও। মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বললএই নেন রাজশাহীর মুরগি।
লোকটা মুরগীর পাছা দেখে কইলো। অই মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগীনা। এটা যশোর এর মুরগী।
মুরগিওয়ালা অনেক খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি।
লোকটা আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলো, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না। এটা ফরিদপুরের এর মুরগী।
মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুজেআরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই।
লোকটা এবার রাইগা কইলো। কি মিয়া? কি ব্যবসা কর একটা মুরগিওচিনো না। তোমার বাড়ি কই?
এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো আপনেই দেইখা কয়া দেন আমার বাড়ী কই?

কোন মন্তব্য নেই :